প্রতারনা (cheating) নাস্তিক-মুরদাত ও ইসলাম বিরোধী শক্তি স্টাইল ২
লিখেছেন লিখেছেন আনিসুর রহমান ৩০ অক্টোবর, ২০১৪, ০৫:৫৪:৫৯ বিকাল
রুডলফ হেস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলারের ডেপুটি আর নাৎসি পার্টির নীতিনির্ধারকদের শীর্ষ পর্যায়ের একজন। পেশাদার সৈনিক। জন্ম মিসরে। ( How funny it is? In his article, Mr Mannan try to compare innocent Professor Golam Azam with world known fascist, Hitlar’s man Hess but he is blindly supporting fascist leader Hasina which is known as LADY HITLER BY INTERNATIONAL BODY.
হিটলারের কাজকর্মে বিরক্ত হয়ে ১৯৪১ সালে নিজে একটি যুদ্ধবিমান চালিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিলের কাছে প্রস্তাব নিয়ে সোজা উড়ে গেলেন স্কটল্যান্ডে। নামতেই বন্দী করা হলো হেসকে। নিশ্চয় ব্যাটা হিটলারের গুপ্তচর। চার্চিল অত বোকা নন যে বিশ্বাস করবেন হেসের প্রস্তাবে হিটলার যুদ্ধ বন্ধ করবেন If চার্চিল do not believe Hitlar’s man হেস why do Bangladeshi people believe Lady Hitler man Mr Mannan?
১৯৪৫ সালে জার্মানির পরাজয়ের মাধ্যমে ইউরোপে যুদ্ধ শেষ হয়। জার্মানির নুরেমবার্গ শহরে বসল হিটলারের নাৎসি পার্টির আর অন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য বিশেষ সামরিক ট্রাইব্যুনাল। বিশেষ ব্যবস্থায় একজন যুদ্ধাপরাধী হিসেবে রুডলফ হেসকে সেই ট্রাইব্যুনালের সামনে হাজির করা হলো। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। দুই মাস হেসের মামলার শুনানি চলল। ১৯৪৬ সালের ১ অক্টোবরে আদালত হেসকে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন।
হেস শান্তির জন্য চেষ্টা করেছিলেন, তা ট্রাইব্যুনাল আমলে নেন। কিন্তু ট্রাইব্যুনালের রাশিয়ান সদস্য মেজর জেনারেল ইওনা সিকিতচেনকো মনে করেন, হেসের অপরাধ মৃত্যুদণ্ডতুল্য। তিনি ট্রাইব্যুনালের অন্যান্য সদস্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন। হেসকে ১৯৪৭ সালের ১৮ জুলাই বার্লিনের নিকটবর্তী স্পান্ডু কারাগারে স্থানান্তর করা হয়। কারাগারটিতে প্রায় সব বন্দীই ছিলেন যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত বা সাজাপ্রাপ্ত। আর এটি ছিল যুদ্ধকালীন চারটি মিত্র শক্তির তত্ত্বাবধানে। ৬০০ কয়েদি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই কারাগারে ১৯৬৬ সালের পর একমাত্র বন্দী ছিলেন রুডলফ হেস। এরই মধ্যে অন্যান্য কয়েদির হয় মৃত্যু হয়েছে অথবা কারাবাসের সাজা শেষে ছাড়া পেয়েছেন। ১৯৮৭ সালের ১৭ আগস্ট হেস কারাগারে আত্মহত্যা করেন। রাতের অন্ধকারে হেসকে গোপনে কবর দেওয়া হয়েছিল। ( but innocent professor Azam was a famous Islamic scholar around the Muslim world , even after his death thousands of people show their respect and pray for him, around the world, which I mention details before)
চলবে----
বিষয়: বিবিধ
৯২২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন