প্রতারনা (cheating) নাস্তিক-মুরদাত ও ইসলাম বিরোধী শক্তি স্টাইল
লিখেছেন লিখেছেন আনিসুর রহমান ২৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৪:৫৮:১২ বিকাল
নাস্তিক- মুরদাত ও anti-Islamic শক্তির পক্ষে হয়ে যিনি এই প্রবন্ধ লিখেছেন তার পরিচয় আবদুল মান্নান: সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং এবং প্রকাশ করেছে দৈনিক প্রথম আলো। নিন্মে প্রতারনার technique গুল আলোচনা করা হল ইংরেজীতেঃ
বাংলাদেশের মানুষের এরিখ প্রিবকের নাম শোনার কথা না। না শুনলে ক্ষতি নেই (because easy for him to cheat/mislead people) ।
প্রিবকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে হিটলারের ঘাতক দল এসএস পুলিশ বাহিনীর সদস্য হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে ১৯৪৪ সালের ২৪ মার্চ ইতালির রাজধানী রোমের কাছে নাৎসিবিরোধী ৭৫ জন ইহুদিসহ ৩৩৫ জন ইতালীয় যোদ্ধার হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। ইতালীয় ভাষায় পারদর্শী প্রিবকে ১৯৩৬ সালে হিটলারের গোয়েন্দা সংস্থা গেস্টাপোর হয়ে কাজ করতে ইতালিতে যান। সেখানে দ্রুতই তিনি ইতালির ফ্যাসিস্ট পুলিশের কমান্ডারের দায়িত্ব নেন। বাস্তবে তিনি হিটলারের হয়ে ইতালিতে কাজ করছিলেন। (Ridiculous because in here Mr Mannan himself try to mislead people in favour of a tyrannical fascist regime.)
যুদ্ধ শেষ হলে অনেক যুদ্ধাপরাধীর মতো প্রিবকে গোপনে আর্জেন্টিনায় পালিয়ে যান। সেখানে তিনি নির্ঝঞ্ঝাটে ৪০ বছর আত্মগোপনে থাকার পর ১৯৯৪ সালে আর্জেন্টাইন পুলিশের কাছে ধরা পড়েন। ( The difference is very clear between war criminal Preeb and innocent Professor Mr Azam. Because Mr Azam did not need to hide rather he always loving his country and try to stay there. Also he is very popular around the Muslim world.
পরে প্রিবকেকে ইতালিতে ফেরত আনা হয় এবং বিশেষ সামরিক ট্রাইব্যুনালে বিচারের পর তাঁকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আদালত তাঁর বয়সের কথা চিন্তা করে তাঁকে প্রচলিত কারাগারে না রেখে বাকি জীবনের জন্য গৃহবন্দী করে রাখার আদেশ দেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যরাষ্ট্র হিসেবে ইতালিতে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রিবকে তাঁর অপরাধের জন্য আদালত বা অন্য কারও কাছে কখনো ক্ষমা চাননি।
সেই প্রিবকে ১০০ বছর বয়সে ইতালীয় কারাগারে মারা গেলেন গত বছরের (২০১৩) ১১ অক্টোবর। মৃত্যুর আগে প্রিবকে কারা কর্তৃপক্ষকে বলে যান, মৃত্যুর পর যেন তাঁকে আর্জেন্টিনায় তাঁর স্ত্রীর পাশে অথবা তাঁর জন্মস্থান বার্লিনের কাছে হেনিংসডর্ফে সমাহিত করা হয়। ইতালীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রিবকের এই অন্তিম ইচ্ছার ব্যাপারে আর্জেন্টিনা সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা সাফ জানিয়ে দেয়, তাদের দেশে প্রিবকের মতো একজন ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীকে কবর দেওয়ার সুযোগ নেই। আর্জেন্টাইন সরকারের এই সিদ্ধান্তে সে দেশে বসবাসরত তিন লাখ ইহুদির সংগঠন ‘আর্জেন্টিনা জুইস অ্যাসোসিয়েশন’ এক বিবৃতিতে বলে, ‘এই ঘাতক যে দীর্ঘ ৪০ বছর আর্জেন্টিনায় সব সুযোগ-সুবিধাসহ বসবাস করেছে, সেটাই তো তার বড় পাওনা।’ তারা আরও বলে, ‘কখনো কেউ যেন নাৎসি গণহত্যা অথবা যেকোনো ধরনের গণহত্যাকে না ভোলেন এবং ক্ষমা না করেন।’ জার্মান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারাও প্রিবকের লাশ গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানায়।
সিদ্ধান্ত হয়, রোমের বাইরে রক্ষণশীল ক্যাথলিক গির্জা সেন্ট পিউসের কবরস্থানে হবে প্রিবকের শেষ ঠিকানা। এরিখ প্রিবকের লাশ বহনকারী গাড়িটি গির্জার ফটকে পৌঁছাতেই সেটিকে ঘিরে ধরে কয়েক শ ক্ষুব্ধ নাগরিক। উত্তেজিত জনতা প্রিবকের লাশবাহী গাড়িটির সমানে লাথি মারতে থাকে আর থুতু ছিটাতে থাকে অনবরত। ‘আমাদের এই শহরে এই কসাইয়ের জায়গা হবে না,’ চিৎকার করে বলতে থাকে উত্তেজিত জনতা। লাশ বহনকারী গাড়িটির গায়ে একটি ব্যানার টানানো হয়, যাতে লেখা ছিল: ‘যুদ্ধাপরাধীদের কোনো ঠাঁই নেই’। পরে পুলিশের সহায়তায় লাশ বহনকারী গাড়িটি রোমের একটি সামরিক বিমানবন্দরের ছাউনিতে নেওয়া হয়। পরে অজ্ঞাত স্থানে তাঁকে সমাহিত করা হয়। In here the difference also crystal clear between war criminal Preeb and innocent Professor Golam Azam, Golam Azam was a respected person around the Muslim world in his live time, even after his death. Thousands of people around the world pray for him and show their respect after his death including world renowned Islamic scholar. More details please see my previous post (
একটি স্মরন সভা থেকে অবিস্মরনীয় উপলদ্ধি )
চলবে ----
বিষয়: বিবিধ
৮৩৬ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন