চেয়ার এ (নখা মিয়া) কে দিয়েছে সুখ শান্তি,টাকা পয়সা অট্রালিকা।এই চেয়ার এ এখন(নখা মিয়া)'র সম্মান,তাই মানুষ কে করে অসম্মান।
লিখেছেন লিখেছেন মোবারক ২৭ এপ্রিল, ২০১৫, ০৪:৪১:৫৯ বিকাল
বাস্তব এর আলোকে লেখা, সত্যিই যে মানুষের মাঝে কত রং এর চরিত্র এ না থাকে।সময়ে সময়ে সে তার মত করে সে চরিত্র দেখায়,তেমনি একটা ঘটনা ছোট করে লিখতে বসেছি,বড় লেখা অনেকে পড়ে না,তাই সংক্ষেপে লেখার চেষ্টা করবো ইনশা আল্লাহ্।
নখা মিয়া(ছন্দনাম)ছোট কাল থেকে চিনি,যখন থেকে আমি বুঝতে শিখেছি,মোটা মুটি সব খবরা খবর এ বুঝার জানার চেষ্টা করেছি।
(নখা মিয়া),দুরবস্থা নিজ চোখে দেখেছি,চায়ের দোকানে বাকি,ফল দোকানে বাকি,ঘরে অশান্তি,তবু ও হাল ছাড়েনেনি (নখা মিয়া)একটি চেয়ার এর আসায় কৌশল ও অপকৌশল এর বিনিময় এ পেয়ে জান সেই কাঙ্কিত চেয়ারটি।
চেয়ারটি পাওয়ার কিছু দিনের মধ্যে বেশে উঠে (নখা মিয়া)'র অহংকারী চরিত্র যা কিনা অনেক কে হতভাগ করেছে।(নখা মিয়া) চেয়ার পাওয়ার আগে(রদআ)(ছন্দনাম)নামে এক ভদ্র লোক এর কিছু টাকা চায়,ওই ভদ্র লোকটি ৩০হাজার টাকা(নখা মিয়া)কে হাওলাত দে,ওই ভদ্র লোককে আমি আবার ভালো করে জানি ওই ভদ্র লোকের মুখে আমি শুনেছি(নখা মিয়া)তাকে এখন চিনেনা,সামনাসামনি দেখা হলে পাশ কেটে চলে যায়।
আমি উপরে উল্লেখ করেছি (নখা মিয়া) কে আমি ছোট কাল থেকে জানি,একদিন আমি বাজারের ডাক্তার এর দোকানে বসা পাশের অন্য দোকানে আমাদের গ্রামের এক মুরব্বী বসে আছে,মুরব্বী আবার (নখা মিয়া) এর পিতার বয়সী,(নখা মিয়া) ওই দোকানে এসে সিগারেট ধরিয়ে ধোঁয়া ছাড়তে শুরু করলেন,সামনে যে তার পিতার বয়সী মুরব্বী বসা সে দেখেও না দেখার বান করলো, আমি বসে বসে ভাবতেছি তার চেয়ার পাওয়ার আগের দিন গুলির কথা।
এই মুরব্বী কে দেখলে (নখা মিয়া)দূরে গিয়ে বসতো সম্মান করতো,চেয়ার পাওয়ার পর(নখা মিয়া)মানুষ আর মানুষ মনে করে না, তার চরিত্রে চলে এসেছে অহংকার,অহমিকা।
এই চেয়ার (নখা মিয়া) কে দিয়েছে সুখ শান্তি,টাকা পয়সা অট্রালিকা।এই চেয়ার এ এখন(নখা মিয়া)'র সম্মান,তাই মানুষ কে করে অসম্মান।
লেখায় ভুল ত্রুটি থাকলে জানাবেন,শব্দ বাক্য মিস থাকলে ও জানাবেন।কিছু অ্যাড অথবা সংশোধী থাকলে ও জানাবেন। যেন নেক্সট টাইম লিখতে এই বিষয় গুলী ভুল না হয়।
বিষয়: বিবিধ
১০৫২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন