৫ই মে রাতের গণহত্যা আর বাংলাদেশের মিডিয়া এবং বাহিনীর ভুমিকা।
লিখেছেন লিখেছেন রেটলসনেক ১৪ মে, ২০১৩, ০৪:৩৭:৫৬ রাত
মিডিয়া এবং বাহিনী দুটি খুবই গুরুতপুরন একটা দেশের জন্য।
মিডিয়া বলতে দুই রকম আমি জানি এক প্রিন্ট বা পেপার দুই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া। বাংলাদেশের দুই মিডিয়া নিয়েই বড় করে বলার তেমন কিছু আছে বলে আমি মনে করিনা। কারন হিসেবে আমি প্রথম কিছু পত্রিকার কথা বলব। সঠিক সময় তারিখ মনে নেই তবে এত টুকু মনে আছে তখন বেশির ভাগ পত্রিকা পরতে ভাল লাগত না নিউজ দেখলেই মনে হত ধ্যত কি ঘোড়ার ডিম লিখসে। তখনই বাজারে আসে জনকনঠ। যা কিনা পরে মনে হল যৌনকণ্ঠ, আমি ভীষণ হতাশ হলাম ওদের একচেটিয়া দালালি দেখে একটা বিশেষ দলের। ঠিক একই কাজ কোরলো প্রথমআলো। যেটা এখন প্রথমআলু হয়ে গেলো। ইত্তেফাক পড়তাম কিন্তু সেটা সব সময় আমার জানার ইচ্ছাটাকে পুরা করত না। কারন আমি বুজি একটাই কথা মিডিয়া হবে অন্যয়-অত্তাচারের বুরুধে সব সময় নিজেকে ধরে রাখা। যে মতবাদের রাজনীতিই আমরা করি না বা যাই হই আস্তিক, নাস্তিক। আমরা নিজেকে সত্য, ন্যয়, মূল্যবোধ, দেশ, স্বাধীনতা আর সার্বভউমত্ত এবং নৌতিকতা থেকে দূরে সরিয়ে নেয়াটা ঠিক না। আমি মনেকরি একজন সাংবাদিক মানে অনেক উচুমনের আর অনেক নীতিবান মানুষ বা তাদের মধ্যে মুল্যবোধ আমার মত সাধারন মানুষের চেয়ে অনেক বেশি। কারন আমরা সাধারন মানুষ অনেক কিছুই সহজে বুজতে পারি না, আমরা টিউব লাইট। ৫ই মের কথা বলতে সবাই বলে সেদিন CNN, BBC কোথায় ছিল, কেন ভাই আর কত আমরা আরেক জনের জন্ত্র দিয়ে নিজের ঘর সামলাবো, কবে আমরা নিজেদের উপর নির্ভর করব। এখন সব টিভি BTV. তবে একদিন এইসব মিডিয়া কে ও জবাব দিতে হবে। ২৫শে মার্চ ১৯৭১ এর ভয়াল রাতের পর ৪২ বছর আরেকটা ভয়াল রাত কি আমাদের বাঙ্গালী জাতির জন্নে জরুরি ছিল? এই ৫ই মে’র ভয়াল রাতের মাঝ দিয়ে শেখ হাসিনা একটা Quote প্রমাণ করসে “History Repeats Itself”। ১৯৭১ এর ২৫শে মার্চে র পর স্বাধীনতা যুধের ৪২ বছর পর আরেকটা নতুন যুধের শুরু করলো এই হসিনা। ও প্রমাণ করলো ১৯৭৫ এ তার পিতার বাকশাল শাসন, যে নিজের অনুশারিদের শুধু বাচিয়ে রাখ বাকীদের মেরে ফেলো। আজ “আমারদেশ” পত্রিকা বন্ধ “দিগন্ত” আর “ইসলামী চ্যানেল” বন্ধ করেদিল কারণ একমাত্র তারাই তার বিরূেদব আওয়াজ তোলে। বন্ধী কোরে রাখল একজন সংগ্রামী, সত্যবাদী, সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান কে। আর আমার মত নতুন জেনারেশন কে জানিয়ে দিল “MY FATHER WAS FASCIST AND I AM DUGHTER OF FASCIST FATHER। WE WILL COME BACK AGAIN AND AGAIN. ”
আমরা শুনেছি ১৯৭৫ এ শেখ মুজিব রক্ষী বাহিনী বানিয়েছে দেশের বাকী বাহিনীদের উপেক্ষা করে, আর এখন শেখ হাসিনা সেটার নতুন সংস্করন করেছে খুবই ধূর্ততার সাথে । প্রথমেই ও বিডিআর দিয়ে মারল আরমি অফিসারদের যারা ওর কাল হতে পারে। এক ঠিলে দুই পাখি প্রতিশোধ আর নিশ্চিন্তে ভারতের দালালী । এখন সেনাবাহিনী ওর হইয়া গ্যাসে। এখন সেনাবাহিনী হইসে সোনাবাহিনী। র্যাব হইসে র্যাট। আর বিডিআর কে বানাইসে বেজি (বিজিবি)। ফুলিশ ওদের কথা বলে লাভ নাই। ফুলিশ যারা হয় তারা জারজ সন্তান, এটা নিয়ে একটা গল্প ও আছে। ওরা নিজেদের জন্মের প্রতিশোধ নেয় বাংলাদেশের সাধারন মানুষদের থেকে। এগুলো ওদের বিভিন্ন ফুলিশি একশন দেখলেই বুজা যায়। ওরা কত হিংস্র আর কত নিরমম হতে পারে। এই ব্যাপারটা সেদিন হেফাজতে ইসলামর আলেম আর মাদ্রাসার ছাত্ররা ভুলে গ্যাসে। ওরা আসলে মনে করসে আমরা আল্লাহ্ আর রাসুল (সঃ)র অবমাননার প্রতিবাদে এসেছি তেমন কি আর হবে। তাই পুলিস যখন উঠে যেতে বলেছিল ওরা নাকি বলছে আপ্নারা আমাদের ভাই আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে প্রতিবাদ করসি আমরা সকালে উঠে চলে যাবো, এখানে কোন দুষ্কৃতি কারী নাই। ভুলটা হেফাজতে ইসলামের আলেম দের ওখানেই। ঐ রাতের ওখান কার বাহিনীর ওরা ছিল সব জারজ আর নাস্তিক। জারজরা আল্লাহ্, গড, ভগবান কিসুতে বিশ্বাস করেনা।
বিষয়: রাজনীতি
১০৫৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন