এক ডিলে তিন পাখি মারার চেষ্টা করতেছে আমেরিকা

লিখেছেন লিখেছেন মাজহারুল ইসলাম ২৮ মার্চ, ২০১৫, ০৪:৩৭:৪৪ বিকাল

প্রতি বছর আমেরিকা কিভাবে অস্র বিক্রিতে প্রথম হয়?

আমেরিকার কাছ থেকে প্রতি বছর কারা এই অস্র কিনে?

তালেবান, আইএস, বোকো হারাম সহ অন্যান্য সংগঠন কোথায় থেকে অস্র কিনে? সময়ের আলোচিত জংগি সংগঠন আইএস। আমার মূল কথা হচ্ছে এই আইএস গঠনের সময় তারা টাকা, পয়সা, বুদ্ধি কোথায় থেকে পেলো এবং স্থান নির্বাচন কি ভাবে করলো?

উপরের সব প্রশ্নের সঠিক জবাব পাওয়া গেলে জানা যাবে এই সব সন্ত্রাসবাদের সাথে সরাসরি আমেরিকা জড়িত। যার মূল কারন তাদের অর্থনীতি আস্তে আস্তে নিচের দিকে নেমে যাচ্ছে। তাই এই সব সংগঠন তৈরি করে এক ডিলে তিন পাখি মারার চেষ্টা করতেছে আমেরিকা।

প্রথম পাখি, হচ্ছে তাদের অর্থনীতি চাঙ্গা করা।

দ্বিতীয় পাখি, হচ্ছে মুসলিম দেশের মধ্যে বিবেদ লাগিয়ে দেওয়া।

তৃতীয় পাখি, হচ্ছে উঠতি মুসলিম প্রজন্মকে শেষ করে দেওয়া যাতে করে ভবিষ্যতে কেউ আর ইসলামের পথে আন্দোলন করতে না আসে।

গতকয়েক দিন থেকে শুনা যাচ্ছে সৌদি আরব ইয়েমেনের হাউতি বিদ্রোহীদের উপর হামলা চালিয়েছে যা আমেরিকার বুদ্ধিতে। বিশ্লেষকদের ধারণা, সৌদি আরবের এই হামলার ফলে ইরান সরাসরি সৌদির সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে পারে।

আর লাভ হবে আমেরিকার কারন এমনিতে আমেরিকার সাথে ইরানের সম্পর্ক ভালো না। আর সৌদি ইরান যুদ্ধের মূল নাটের গুরু হচ্ছে ইসরাইল। ইসরাইল চাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যর মধ্যে বা ঐ অঞ্চলে তারাই আধিপত্য বিস্তার করবে। আর ইরান মোটামুটি ফিলিস্তিনের পক্ষে কাজ করে যা ইসরাইল সহ্য করতে পারেনা। তাই তারা চাচ্ছে আমেরিকারে দিয়ে এই অঞ্চলে একটা যুদ্ধ লাগিয়ে দিতে।

আর যদি ইরান-সৌদি যুদ্ধ লাগে তাহলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে বাংলাদেশের কারন প্রায় ২৫ লক্ষের মত বাংলাদেশী আছি।

আর মূল কথা হচ্ছে আমেরিকা মুসলিমদের টাকা দিয়ে মুসলিমদেরকে হত্যা করবে। যতদিন মুসলিমরা আমেরিকার এই রাজনীতি বুঝবেনা ততদিন মুসলিমরা নিজেদের সাথে বিবেদ লাগি রাখবে।

বিষয়: আন্তর্জাতিক

২৫৪৬ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

311473
২৮ মার্চ ২০১৫ বিকাল ০৫:৫৪
আবু জারীর লিখেছেন : এরা যে অবুঝ তা নয় কিন্তু এক একটা মুসলিম দেশ আগে থেকেই আমারিকার কাছে এমন ভাবে নিজেদের সপে দিয়েছে তাই ইচ্ছা থাকলেও আমেরিকার ডিক্টেশানের ভাহিরে যেতে পারেনা।

ধন্যবাদ।
২৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০৮:৪৭
252565
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : তা ঠিক তবে চেষ্টা করলে আমেরিকা থেকে বের হতে পারবে।
311487
২৮ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৫
শেখের পোলা লিখেছেন : আমেরিকাকে তোয়াজ না করলে আমির আর বাদশাহ দের গদি উল্টে যাবার ভয় আছে৷ আর তাই আল্লাহর হুকুমকে অবজ্ঞা করে ইসরাঈল আমেরিকার পা চাঁটতে হয়৷
২৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০৮:৫১
252570
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : এরা কি আল্লাহ কে মেনে চলে? যদি চলত তাহলে মিশরের প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত কে ক্ষমতা থেকে সরাতে ৮ হাজার মিলিয়ন অথবা বিলিয়ন ডলার মিশরের সিসিকে দিতনা।
311493
২৮ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪০
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : আপনার কথার সত্যতা আছে।
311499
২৮ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫৯
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : অনেক সুন্দর বিশেলষণ করেছেন। বেশ কিছু মুসলিম দেশ নিজেদেরকে আমেরিকার গোলাম বানিয়ে নিয়েছে, আর গোলামী থেকে বের হওয়া কোন সহজ ব্যাপার নয়! অতএব এমন করেই চলবে...
২৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০৮:৫২
252572
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : ইচ্ছা করলে বের হতে পারবে তবে সময় লাগবে। যেমন পেরেছে ইরান।
311512
২৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০৯:০৯
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : খুবই কাঁচা হাতের লেখা। তবে যেহেতু এই ব্লগটিতে একটি নির্দিষ্ট সংগঠনের ভাইদের আধিক্য বেশি তাই নিঃসন্দেহে অনেক বাহবা পাবেন। মিডিয়ার তথাকথিত জঙ্গি সম্পর্কে মিডিয়ার বাইরে এসব সংগঠন সম্পর্কে " আপনার ধারণা আসলে কতটুকু" সে ব্যাপারে প্রশ্ন উঠাচ্ছি। অস্ত্র পাবার জন্য কি শুধু অস্ত্র কিনতে হয়?? এটা কোথাকার যুক্তি?ইরাকে আইএস মসূল, তিকরিত,আনবার, ফালুজা,সিরিয়ার রাকা, আলেপ্পো ইত্যাদি দখল করে সেখানকার সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ক্যাম্প দখল করে, সেনাবাহিনীর অস্ত্রাগার লুট করে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র পেয়েছে। আইএস তো সিরিয়া ও ইরাকি সেনাবাহিনীর প্রায় ২-৩টির মত হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমানও দখল করেছিল। মসূল দখলের পর তারা ইরাকি সেনাবাহিনীর উপর বিমান হামলাও চালিয়েছিল। সে সময়কার টিভি রিপোর্টে দাবি করা হয় মার্কিন বিমান হামলায় তাদের দখলকৃত যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টারগুলো ধ্বংশ হয়। সম্ভবত আলজাজিরার রিপোর্ট দেখলে জানারও কথা আইএস বিমানবাহিনী গড়ার কথা ভাবছে এবং বেশ কিছু যোদ্ধাকে পাইলট প্রশিক্ষণ দিয়েছে। যখন তারা কোন সরকারী সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আক্রমণ করে এবং সফল হয় কার্যতই সেই ক্যাম্পের অস্ত্রাগার, মৃত সেনাদের অস্ত্র সবই তাদের হাতে চলে যায়। কাজেই অস্ত্র না কিনলে পাওয়া যায়না এটা হাস্যকর যুক্তি।ইউটিউবে এইএসের উপর অনেক ডকুমেন্টারি আছে যেগুলোর অনেকগুলো আবার তাদের নিজেদের বানানো একদিন সময় করে দেখলেও বুঝবেন "তারা কিভাবে অস্ত্র পায়?" "ইসলামের পথে আন্দোলন" এই কনসেপ্টটাই কতখানি ইসলামি? কোন কোন আলেম এর সমর্থন দিয়েছেন? কোরান-হাদিসের ভিত্তিতেই বা এই তথাকথিত ইসলামি আন্দোলনের ভিত্তি কি??
২৮ মার্চ ২০১৫ রাত ১০:১৩
252590
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : ঠিক আছে আপনার যুক্তি মানলাম আইএস বাদ দিলাম। কিন্তু তালেবান, হিজবুল্লাহ, বোকো হারাম?
খুব কাঁচা হাতের লেখা না।
২৮ মার্চ ২০১৫ রাত ১০:৫২
252597
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আবারো সেই হাস্যকর যুক্তি। আপনার কি শিয়া সুন্নী এর ব্যাপারে অবশ্যই ধারণা থাকা উচিত। লেবাননের হিজবুল্লাহ, ইয়েমেনের হুতি, ইরাকের মুকতাদা আল সদর বিগ্রেড এরা সবাই হল শিয়া মিলিশিয়া বাহিনী তাদের অস্ত্র, সামরিক প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সব কিছুই প্রদান করে ইরাক। আলজারিরার ওয়েবসাইটে ঢোকেন এব্যাপারে অনেক ডকুমেন্টারি পড়তে পারবেন। বর্তমানে ইরান ইরাকের শিয়া মিলিশিয়াদেরকেও প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র সরবরাহ করছে। আর তালেবানরা প্রথমে সুপার পাউয়ার রাশিয়া অতঃপর আমেরিকার সাথে গত ২০ বছরের উপরে যুদ্ধ করছে। রাশিয়ার সাথে যুদ্ধের সময় তারা সৌদি আরবের কাছ থেকে অনেক সহায়তা পেয়েছে, আমেরিকার কাছ থেকেও। তবে একইভাবে ক্যাম্প দখল, অস্ত্রভান্ডার লুট ইত্যাদিতেও তারা পরবর্তীতে প্রচুর অস্ত্র পেয়েছে। ডঃ আবদুল্লাহ আযযাম এর লেখা বই পড়বেন আশা করি এসব ব্যাপারে প্রচুর তথ্য পাবেন। আর আপনি কি জানেননা যে, বোকো হারামের মোকাবেলায় নাইজেরিয়ান সেনাবাহিনী ছিল অনেকটাই অসহায়? তারা যুদ্ধের মনোবলই হারিয়ে ফেলেছিল। তারা বোকো হারামের নাম শুনলেই অনেকক্ষেত্রে যুদ্ধ না করে শহর, গ্রাম তাদের হাতে ছেড়ে পালিয়েছে। বোকো হারাম নাইজেরিয়ার বিরাট বড় এড়িয়া নিয়ন্ত্রণ করে। সেসব এলাকার পুলিশ-আর্মির অস্ত্র স্বাভাবিকভাবেই সবই তাদের হাতে চলে আসে। সম্প্রতি নাইজেরিয়া চাদ, নাইজার, ক্যামেরুন সেনাবাহিনীর সাথে যৌথ বাহিনী গঠন করে বোকো হারামের সাথে যুদ্ধ করছে সফলতাও পাচ্ছে কিছুটা। কাজেই অস্ত্র পাবার জন্য কেনা লাগেনা। যুদ্ধে নামলে শত্রুপক্ষের অস্ত্র এমনিতেই হাতে আসে।
২৮ মার্চ ২০১৫ রাত ১০:৫৪
252598
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : দুঃখিত ইরান লিখতে গিয়ে ইরাক লিখে ফেলেছি এই লাইনে "লেবাননের হিজবুল্লাহ, ইয়েমেনের হুতি, ইরাকের মুকতাদা আল সদর বিগ্রেড এরা সবাই হল শিয়া মিলিশিয়া বাহিনী তাদের অস্ত্র, সামরিক প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সব কিছুই প্রদান করে ইরাক।" হবে ইরান।
২৯ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:১০
252643
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : ইন-শা-আল্লাহ চেষ্টা করবো পড়ার জন্য। তবে ভাই সেনাবাহিনী যখন যুদ্ধে পরাজিত হবে নিশ্চিত হয়ে যায় ঠিক তখন তারা তাদের অস্ত্র সহ অন্যান্য সব কিছু ধ্বংস করে থাকে।
২৯ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৮:৩৫
252644
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ভাইয়া সরি আমি একটু বেশি রাফ ব্যাবহার করে ফেলেছি মনে কষ্ট রাখবেন না। অন্য ব্লগগুলোতে ঝগড়া-ঝাটি করে মন মানষিকতা নষ্ট হয়ে গেছে। এই ব্লগের মানুষজন একটু উদারমণা-কোমলহৃদয়ের। যাইহোক ভাইয়া আপনার কথা ঠিক। তবে সেটা সেনাবাহিনী করে থাকে যখন একটা পেশাদার সেনাবাহিনী বা কোন এক দেশের সেনাবাহিনী যখন অন্য দেশের সেনাবাহিনীর সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়। যেমন ১৯৭১ সালে আপকিস্তান সেনাবাহিনী যখন দেখছে তারা যুদ্ধে হেরে যাবে তখন তারা তাদের অস্ত্রগুলো নষ্ট করে ফেলেছিল। কিন্তু ভাইয়া জঙ্গিরা যখন হামলা করে তারা কি এত আইন কানুন, এত ইকুকেশন মেনে হামলা করে নাকি? তারা হটাৎ করেই আসে আকস্মিক হামলা চালায়। পালানোর টাইম নেই আবার অস্ত্র ধ্বংশ করবে কখন? ইরাকের শিয়া আর্মিকে আমেরিকা প্রশিক্ষণ ও প্রচুর অস্ত্র দিয়েছিল বিভিন্ন জায়গায় তারা ক্যাম্প বানিয়েছিল। এইএস জাস্ট এসব ক্যাম্প আক্রমণ করে যুদ্ধে জিতেছে। আর এখানে অস্ত্র ধংশ করা সম্ভবও না কারণ যতক্ষণ অস্ত্র আছে ততক্ষণই প্রাণ পেক্ষাপট ভিন্ন। মসুল দখলের সময় ইরাকি সেনাবাহিনী নিজেদের পোশাক-অস্ত্র সব ফেলে পালিয়েছিল। যেখানে জীবন বাঁচেনা সেখানে অস্ত্র ধ্বংশ। সিভিলিয়ানশিসাবে পালিয়ে বাঁচাটাই এখানে মূখ্য।
২৯ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৯:১২
252650
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : আপনার কথার যুক্তি আছি কিন্তু ভাই আমি যতটুকু জানি সেনাবাহিনীর অস্ত্রাগার পাহারা দেওয়ার আলাদা সৈনিক থাকে যারা যুদ্ধ চলাকালে যুদ্ধ করে না অস্ত্রাগার পাহারা দিয়ে থাকে। আর অস্ত্রাগারে এমন এক বিস্ফরক থাকে যা দিয়ে এক নিমিষে অস্ত্রাগার ধ্বংস করা যায়।
না ভাই মনে কষ্ট নেই নাই।
311547
২৯ মার্চ ২০১৫ রাত ০১:১৮
ক্ষেপনাস্ত্র লিখেছেন : সবার কাছে একটি উত্তর জানতে চাই, পৃথিবীর জন্মলগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত বিশ্বের কোথায় অস্ত্র ছাড়া সামরিক যুদ্ধ হয়েছে? অর্থাৎ অস্ত্র ছাড়া কোথাও কি কেউ যুদ্ধ করতে গিয়েছে? যে যুগে যে অস্ত্র প্রচলিত ছিল, সেই যুগে সেই অস্ত্র নিয়েই মানুষ যুদ্ধ করেছে। একেবারে খালিহাতে যুদ্ধে অশংগ্রহনের কোন দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় না।

যুদ্ধ একটা মাদকের নেশার মতো। মাদক ব্যবসায়ীরা প্রথমে টার্গেটকৃত ব্যক্তিকে বিনামূল্যে মাদক সরবরাহ করে নেশাগ্রস্থ করে ফেলে। পরে সেই নেশাগ্রস্থ ব্যক্তি নিজের টাকা খরচ করে তার নেশার বস্তু সংগ্রহ করে। ঠিক তেমনি অস্ত্র ব্যবসায়ীরা, বিশ্বের বিভিন্ন গোষ্ঠিকে টার্গেট করে প্রাথমিকভাবে অস্ত্র সহায়তা করে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেয়। ফলে পরবর্তীতে যুদ্ধরত গোষ্ঠী নিজেদের প্রয়োজনেই নিজেদের টাকায় ওই অস্ত্র ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে অস্ত্র ক্রয় করে। একবার যুদ্ধে অবতীর্ন হলে, জয় না হওয়া পর্যন্ত সাধারণত কেউ যুদ্ধ শেষ করতে চায় না। তাই অস্ত্র ব্যবসায়ীরাও নিজেদের প্রয়োজনমতো যুদ্ধকে জিইয়ে রাখার চেষ্টা করে। তারা নিদিষ্ট কোন এক পক্ষকে জিততে দেয় না।

-ধন্যবাদ
২৯ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:০৫
252641
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : কোথায়ও যুদ্ধ হয় নাই।
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন, জাজাকাল্লাহু খাইরান।
311551
২৯ মার্চ ২০১৫ রাত ০১:৫০
মেরাজ লিখেছেন : আমার একটা একে ৪৭ লাগবে
311567
২৯ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:০৭
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন :
মেরাজ নানা নিয়ে নেন।
311747
৩০ মার্চ ২০১৫ রাত ০৩:৩১
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন :
সৌদি আরব ইয়েমেনে বোমা ফেলছে!! সৌদি সরকারের সিদ্ধান্তকে নিন্দা জানানো ছাড়া আর কোন ভাষা আমার জানা নেই.......... আমি মনে করি সৌদি আরব এ সময়ে যে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেই ভুল সিদ্ধান্তের কারনে মুসলিম জাতীকে কড়ায় গন্ডায় মাশুল দিতে হবে! আমেরিকা একটি যুদ্ধবাজ দেশ সুযোগ বুঝে যেকোন সময় মুসলিম প্রধান দেশে আক্রমণ করবে!! যুদ্ধের বিরুদ্ধে যুক্তি এলে সৌদি আরব উপমা হিসেবে ব্যবহার হতে থাকবে...... মিড়িয়ার কথা নাইবা বললাম
৩০ মার্চ ২০১৫ রাত ০৮:২৯
252922
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম,
এই বিষয় এখনো সৌদি আরব বুঝতে পারে নাই আর পারলেও এখন আর তাদের কিছুই করার নাই কারন তারা সম্পূর্ণ বিক্রি হয়ে গেছে আমেরিকার কাছে।
১০
312134
০১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৪৮
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : জি ভাইয়া, আপনার সাথে সহমত পোষন করলাম। আমার প্রশ্ন হলো, যখন নিরীহ ফিলিস্তিনের মুসলিমদের উপর ইজ্রাইল নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ চালালো, তখন সৌদিআরব কোথায় ছিল? ফিলিস্তিন কে তো তখন ইরান আর হিজবুল্লাই সাহায্য করেছিল! তাহলে নির্যাতিত মুসলিমদের বন্ধু কে???
০৫ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৪:৪৮
254080
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : নির্যাতিত মুসলিমদের বন্ধু আল্লাহ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File