পার্বত্য অঞ্চলের স্বাধীনতা
লিখেছেন লিখেছেন বাংলার মানব ২৮ আগস্ট, ২০১৩, ০৯:০০:১৭ রাত
সেই ১৯৭১ এর স্বাধীন এর পর বাংলাদেশ স্বাধীন
হয়েছে বটে তবে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের এক দশমাংশ
এলাকা পার্বত্য চট্টগ্রামকে স্বাধীনের চোখে দেখেনা কোন
এক চক্রমহল। তাদেরই চক্রে সরকারের সাথে দোস্ততার ভাব
নিয়ে কিছু বিদেশী সংস্থাকে সাথে নিয়ে পার্বত্য
এলাকাকে আলাদা একটি রাস্ট্রে পারিনিত
করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এবং এই পার্বত্য এলাকার
নামকরণ হিসেবে চিহ্নিতও করে রেখেছে ভারতের এক রাজ্য
যার নাম জুম্মলেন্ড। পার্বত্য এলাকা কিংবা বাংলাদেশের
সুত্রে> জুম্ম= সেই ১৯৭৫ এর সাংবিধানিক
অমান্যকারীগন ,যারা বাংলাকে বাংলা না মেনে ভারতে চলে গিয়ে
তারাই আজ আবার উন্মুক্ত সীমান্ত পার
হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে জোর গলায় অধিকার
খাঠাচ্ছে আদিবাসী, তাদের জায়গা, তাদের রাষ্ট্র। অতচ
পার্বত্য এলাকায় কোন স্বাধীন চেতনা মানুষ তাদের প্রতিবাদ
করলেই তারা বহিরাগত দেশের সহযোগিতায় নিরিহ
বাঙালি পরিবারের উপর সসস্ত্র
হামলা চালিয়ে সহিংসতা সৃয্টি করে,
কিংবা চিরতরে পৃথিবী থেকে বিদায় জানিয়ে দেয়।
বর্তমানে এইসব কর্মকান্ডকে বলে হচ্ছে তাদের অধিকার
আদায়ের প্রতিবাদ। সরকারের সাথে হাত
মিলিয়ে বর্তমানে পার্বত্য এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার
করছে কারন তাদের জুমলেন্ডের কার্যক্রম শুরু করার জন্য,
ইতিমধ্যে তারা পার্বত্য এলাকায় তাদের উপজাতি সমস্ত
পুলিশ প্রশাষন নিয়ে অবস্তান করছে, সোজা কথায়
বলতে গেলে তিন ভাগের দুই ভাগ কাজ করে ফেলেছে তারা।
তবুও কেন জানি আমার কিছু ভাইয়েরা তা জেনেও না জানার ভাব
করে ঘুমাচ্ছে। এখনো সময় আছে তাদের বিরুদ্ধে অন্তত
আন্দোলন করতে না পারলেও এই ষড়যন্ত্রকে পরিহার
করে তাদের মুখোশ খুলে দিন। সন্ত্রাসীদের দশ দিন হলেও
আপনার একদিন করুন। আপনার আধিকার আপনার যেমন
পাওয়ার অধিকার আছে তেমনি আপনারও কিছু কর্তব্য
আছে তা এড়িয়ে যাবেননা। তবে হ্যাঁ এই
সন্ত্রাসী এবং ষড়যন্ত্রের মুলদের একটা কথা বলবো,
গাছে যতই পানি দিকনা কেন গাছ আরোও
শক্তিশালী হবে কখনো হাঁটতে পারবেনা।
বিষয়: বিবিধ
১১৬০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন