পার্বত্য এলাকায় এখনো প্রতিনিয়তই নিযার্তনের স্বীকার হচ্ছে 71এর স্বাধীনতা অর্জনকারী বাঙালিরা
লিখেছেন লিখেছেন বাংলার মানব ১৪ মে, ২০১৩, ১২:৩৮:৫৫ রাত
পার্বত্য এলাকায় এখনো প্রতিনিয়তই ভারতীয় উপজাতির (যারা আজ বাংলাদেশের পরিচিতা হয়ে বাঙালিদের উচ্ছেদে লিপ্ত) নিযার্তনের স্বীকার হচ্ছে 71এর স্বাধীনতা অর্জনকারী বাঙালিরা, পুর্বের কিছু নৃশংসতা তুলে ধরলাম,,,,,
ঘটনাক্রম (১৯৭৭-) : পার্বত্য
চট্টগ্রামে বাঙালি ও সেনা হত্যা
৬ মে ১৯৭৭ : সাঙ্গু
নদীতে কর্তব্যরত অবস্থায় আবদুল
কাদিরসহ পাঁচ সেনাসদস্যকে হত্যা।
২৫ অক্টোবর ১৯৭৭ :
বান্দরবানে নিহত হন নায়েক আবদুল
গণি মিয়া, নায়েক আবদুস সাত্তার,
নায়েক আরিফ, সিপাহী লুৎফর রহমান,
সিপাহী আলী হোসেন
এবং সিপাহী আবদুল খালেক মুন্সি।
২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ : সাঙ্গু
নদীতে অ্যামবুশ, এক
সেনাসদস্যকে হত্যা এবং প্রচুর
গোলাবারুদ লুট।
৫ জুলাই ১৯৭৯ : কাপ্তাই নতুন
বাজার থেকে ২ জন আনসার
সদস্যকে অপহরণ করে হত্যা।
১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯ : দীঘিনালায়
নায়েক এসএম রুহুল আমিনকে হত্যা।
১৪ অক্টোবর ১৯৭৯ :
খাগড়াছড়িতে পাঁচ সেনাসদস্যকে হত্যা।
১৯ ডিসেম্বর ১৯৭৯, লংগদু : একই
রাতে একযোগে কয়েকটি গ্রামে হামলা,
২০ অ-উপজাতীয়কে হত্যা, আহত
৪০, ১০৪টি বাড়ি অগ্নিদগ্ধ।
২৩ জানুয়ারি ১৯৮০ :
খাগড়াছড়িতে তিন সেনাসদস্য খুন,
আহত ৫।
২১ এপ্রিল ১৯৮০ :
ফালাউংপাড়া নামের
একটি স্থানে অ্যামবুশ করে ১১
রাইফেল ব্যাটালিয়নের ২০ জন
জওয়ানকে হত্যা, প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র
লুট।
১ মার্চ ১৯৮০ : ঘন্টিছড়া নামের
একটি স্থানে অ্যামবুশ
করে হত্যা করা হয় মেজর মহসিন
আলমসহ ২২ জন সেনাসদস্যকে।
২৫ মার্চ ১৯৮০, কাউখালী :
বাঙালি বসতিতে হামলা, দুই
পক্ষে নিহত ২৯, আহত ১১ জন।
১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮০, কাউখালী,
বেতছড়ি ও কচুখালী : আকস্মিক
আক্রমণে ৬ বাঙালি খুন, আহত ২৫
জন।
২৯ এপ্রিল ১৯৮৪ :
খাগড়াছড়ি মাটিরাঙ্গায়
বাঙালি বসতিতে গণহত্যা। হতাহতের
প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায়নি।
৩০ ও ৩১ মে ১৯৮৪, ভূষণছড়া ও
বরকল : দিবাগত
রাতে বাঙালি বসতিতে হামলা, ৮৮
জনকে গুলি করে হত্যা, আহত ৩৩
এবং ১৮ জন অপহৃত। আগুনে পুড়ে ছাই
২৬৪টি বাড়ি।
১৯ জুলাই ১৯৮৬ :
খাগড়াছড়িতে এক সেনাসদস্য নিহত,
আহত ৭।
২২ জুলাই ১৯৮৬, দীঘিনালা :
সশস্ত্র হামলায় ২৪ বাঙালি খুন, ৩২
জনকে অপহরন.....
বিষয়: বিবিধ
৯৩৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন