লিকুইড লাইফে সোশ্যাল আগ্রাসন। (১ম কিস্তি)

লিখেছেন লিখেছেন চক্রবাক ০২ জুন, ২০১৩, ০৭:১২:৩৩ সন্ধ্যা



সারাদিন কোথায় ছিলি ? সেটা বলার জন্য প্রস্তুত নই। তুই কি বলতে চাচ্ছিস না ! এখন না শুনলেই কি নয় ?ওকে! বলতে হবে না। দেখ আপু আমি ক্লান্ত তাই বলতে চাচ্ছি না,এর বেশি কিছু না।

আজ কাল বড় এলোমেলো হয়ে গেছি। জীবনটাকে কেন যেন কৃত্তিম মনে হয়,আপুটা বোধয় রাগ করেছে।আমার আর কি করা সকালে যে মেরেছে সেটা ওনার খেয়াল নাই বুঝি।আপুর কাছে কি ক্ষমা চাইব ? দ্বিধাদন্ধে ছিলাম,অবশেষে বিবেকের সাথে পেরে উঠলাম না।চলে আসলাম ওর রুমে।আপু বোধয় ঘুমিএ গেছে,ডাকতে গিয়েও ডাকলাম না চলে আসছিলাম...রুমে হটাৎ ! কিরে মিহির লুকিয়ে লুকিয়ে টাকা চুরি হচ্ছে বুঝি ! (লজ্জায় পেয়ে)না আপু-নাইলে কি করছিলি এখানে,কিছু বলতে পারছিলাম না। বুজতে পাচ্ছি আপুর গলায় কথা গুলো বিঁধে যাচ্ছে,আপু যেন আমাকে কিছু বলতে চচ্ছে কিন্তু বলতে পারছে না। আমিঃ আপু কিছু বলবি ? আপুঃ বেশি বুঝিস কেন? এদিকে আয়,আমার যেন পা আগাচ্ছে না(অজানা অপরাধ বোধে),তবুও পা চালালাম।...কিছুক্ষন পর আপু আমার মাথায় হাত দিল চোখে পানি টলমল করছে... কিরে ব্যাথা পেয়েছিলি? আমি যেন সমস্থ ব্যাথা ভুলে আপুকে বললাম কেন ? আমি যে মারছিলাম।...তুই মারলে কি আমি ব্যাথা পাই নাকি। নইলে যে তখন এমন করলি ! সে'তো অভিমান।থাক আর অভিমান দেখতে হবে না আবার ঘুমুতে যা।(কি কথা গুলো না শুনেই)ব্যাথামাখা আদরে চলে আসছিলাম...!(স্বপ্নেআবৃত বাস্তবতা)

ঘুম ভাঙল...স্বপ্নটার মানে খুজে পাচ্ছি না,জীবনে কাউকে ওভাবে বোন ডাকা হয়ে উঠেনি। সত্যি কথা বলতে কি আমি বোন নামক রহস্যআবৃত জায়গাটি থেকে অনেক দূরে।আর এই নগর জীবনে তো...! নাহ ঘুম আর হল না..এই যাহ্‌ ফোন-টি পড়ে গেল,অন্ধকারে ভীষণ মুশকিলে পরেছি দেখছি...!

বাহিরে মৃদু আলো... চাঁদ,সূর্য,আকাশকে মূল্যবান দৃষ্টিতে দেখার সময় হয়ে উঠেনি,কেন জানি ওগুলো আমাকে আকর্ষণ করতে পারে না,ওটা হয়ত’বা কবিদের/লেখকদের কাজ তারা চাঁদের ভুকে তার প্রিয়ার চোখ,মুখ শাড়ীর আঁচল খুজে পায়,বিশ্বাস করুন আমি,চোখ মুখ তো দূরে কথা কোন কিছুই দেখি নাই।এটা আমার ব্যর্থতা বলতে পারেন,দোষ দিবনা।কিন্তু জানেন... আজ’না আমার খুজতে ইচ্ছে করছে-দেখতে ইচ্ছে করছে প্রিয়ার হাত,বোধ করি পৃথিবী নামক নরকের (কিছু লোকের মতে)মধ্যে হাত দিয়ে কলঙ্কিত করবে না হাতটিকে।কখনো উল্টো জগতে পদার্পণ করিনি করলে হয়ত পরম আশার মৃত্যু'ই দেখতে হত।...মৃত্যু যদি সুবাস আবৃত ফুলের গ্রান/পাপড়ি হত তাহলে আমার কাছে ফুলের মূল্য জীবনের চেয়েও বেশি হত।......হটাৎ একথা কেন বলছি ?হয়ত অপ্রাসঙ্গিক মনে হতে পারে। অপ্রাসঙ্গিকতার উর্ধে জীবন নয়,কিন্তু এই জীবনের মানে খুজতে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিক হতে হয়(এটা আমার মত),কারও মতের উপর নিজের মতকে চাপিয়ে দেয়ার মত উর্ধে উঠতে চাই না। কারন অনেকের পক্ষে নিজেদের আয়ত্তের বহীর্বুত স্থানে উঠার চেষ্টা'ই মহা পতনের কারণ হতে হয়...।১৮ বৎসরের জীবনটা বড়ই ভাবায়, ভাবনাটা কবে শেষ হাবে সেটাই ভাবছি......

(চলবে...)

লিখতে তেমন একটা পারি না তার পরও লিখার সেষ্টা করছি ।রাগ করবেন না plz.

ভালো লাগলে জানাবেন... পরের কিস্তি লেখার আগ্রহ পাবো...>>>>

সারাদিন কোথায় ছিলি ? সেটা বলার জন্য প্রস্তুত নই। তুই কি বলতে চাচ্ছিস না ! এখন না শুনলেই কি নয় ?ওকে! বলতে হবে না। দেখ আপু আমি ক্লান্ত তাই বলতে চাচ্ছি না,এর বেশি কিছু না।

আজ কাল বড় এলোমেলো হয়ে গেছি। জীবনটাকে কেন যেন কৃত্তিম মনে হয়,আপুটা বোধয় রাগ করেছে।আমার আর কি করা সকালে যে মেরেছে সেটা ওনার খেয়াল নাই বুঝি।আপুর কাছে কি ক্ষমা চাইব ? দ্বিধাদন্ধে ছিলাম,অবশেষে বিবেকের সাথে পেরে উঠলাম না।চলে আসলাম ওর রুমে।আপু বোধয় ঘুমিএ গেছে,ডাকতে গিয়েও ডাকলাম না চলে আসছিলাম...রুমে হটাৎ ! কিরে মিহির লুকিয়ে লুকিয়ে টাকা চুরি হচ্ছে বুঝি ! (লজ্জায় পেয়ে)না আপু-নাইলে কি করছিলি এখানে,কিছু বলতে পারছিলাম না। বুজতে পাচ্ছি আপুর গলায় কথা গুলো বিঁধে যাচ্ছে,আপু যেন আমাকে কিছু বলতে চচ্ছে কিন্তু বলতে পারছে না। আমিঃ আপু কিছু বলবি ? আপুঃ বেশি বুঝিস কেন? এদিকে আয়,আমার যেন পা আগাচ্ছে না(অজানা অপরাধ বোধে),তবুও পা চালালাম।...কিছুক্ষন পর আপু আমার মাথায় হাত দিল চোখে পানি টলমল করছে... কিরে ব্যাথা পেয়েছিলি? আমি যেন সমস্থ ব্যাথা ভুলে আপুকে বললাম কেন ? আমি যে মারছিলাম।...তুই মারলে কি আমি ব্যাথা পাই নাকি। নইলে যে তখন এমন করলি ! সে'তো অভিমান।থাক আর অভিমান দেখতে হবে না আবার ঘুমুতে যা।(কি কথা গুলো না শুনেই)ব্যাথামাখা আদরে চলে আসছিলাম...!(স্বপ্নেআবৃত বাস্তবতা)

ঘুম ভাঙল...স্বপ্নটার মানে খুজে পাচ্ছি না,জীবনে কাউকে ওভাবে বোন ডাকা হয়ে উঠেনি। সত্যি কথা বলতে কি আমি বোন নামক রহস্যআবৃত জায়গাটি থেকে অনেক দূরে।আর এই নগর জীবনে তো...! নাহ ঘুম আর হল না..এই যাহ্‌ ফোন-টি পড়ে গেল,অন্ধকারে ভীষণ মুশকিলে পরেছি দেখছি...!

বাহিরে মৃদু আলো... চাঁদ,সূর্য,আকাশকে মূল্যবান দৃষ্টিতে দেখার সময় হয়ে উঠেনি,কেন জানি ওগুলো আমাকে আকর্ষণ করতে পারে না,ওটা হয়ত’বা কবিদের/লেখকদের কাজ তারা চাঁদের ভুকে তার প্রিয়ার চোখ,মুখ শাড়ীর আঁচল খুজে পায়,বিশ্বাস করুন আমি,চোখ মুখ তো দূরে কথা কোন কিছুই দেখি নাই।এটা আমার ব্যর্থতা বলতে পারেন,দোষ দিবনা।কিন্তু জানেন... আজ’না আমার খুজতে ইচ্ছে করছে-দেখতে ইচ্ছে করছে প্রিয়ার হাত,বোধ করি পৃথিবী নামক নরকের (কিছু লোকের মতে)মধ্যে হাত দিয়ে কলঙ্কিত করবে না হাতটিকে।কখনো উল্টো জগতে পদার্পণ করিনি করলে হয়ত পরম আশার মৃত্যু'ই দেখতে হত।...মৃত্যু যদি সুবাস আবৃত ফুলের গ্রান/পাপড়ি হত তাহলে আমার কাছে ফুলের মূল্য জীবনের চেয়েও বেশি হত।......হটাৎ একথা কেন বলছি ?হয়ত অপ্রাসঙ্গিক মনে হতে পারে। অপ্রাসঙ্গিকতার উর্ধে জীবন নয়,কিন্তু এই জীবনের মানে খুজতে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিক হতে হয়(এটা আমার মত),কারও মতের উপর নিজের মতকে চাপিয়ে দেয়ার মত উর্ধে উঠতে চাই না। কারন অনেকের পক্ষে নিজেদের আয়ত্তের বহীর্বুত স্থানে উঠার চেষ্টা'ই মহা পতনের কারণ হতে হয়...।১৮ বৎসরের জীবনটা বড়ই ভাবায়, ভাবনাটা কবে শেষ হাবে সেটাই ভাবছি......

(চলবে...)

লিখতে তেমন একটা পারি না তার পরও লিখার সেষ্টা করছি ।রাগ করবেন না plz.

ভালো লাগলে জানাবেন... পরের কিস্তি লেখার আগ্রহ পাবো...>>>>

বিষয়: সাহিত্য

২০৩৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File