দ্যাশ দুখ, শোক, কান্না আর জ্বালা-যন্ত্রনায় ভাসছে, তার মাঝে একটু বিনুদন
লিখেছেন লিখেছেন মহাশয় ১১ মে, ২০১৩, ০২:৫৮:৫৯ রাত
ক'টি কৌতুক: দেশের অস্থির এই সময়ে একটু রিফ্রেশ------
এত্তটুকুন ছেলে>
ক্রেতাঃ এত্তটুকুন ছেলে তুমি এত বড় দোকান একা সামলাও!
ছেলেঃ হ্যাঁ।
ক্রেতাঃ বৈয়মের লজেন্স, চকলেট, বিস্কুট এ-সব খেতে লোভ হয় না?
ছেলেঃ হয়। খাই না। চেটে- চেটে রেখে দিই!
ডেন্টিস্ট>
‘মাত্র দু’ টাকায় দাঁত তোলা হয়’ – এই সাইনবোর্ড দেখে হাড় কিপটে এক বুড়ো ভিতরে ঢুকল। ডাক্তারখানায় বেশ ভিড়। অনেক্ষণ অপেক্ষার পর তার ডাক এল।
কিন্তু একটা দাঁত তোলার পর ডেন্টিস্ট বিরক্ত হয়ে বলল, যান আপনার দাঁত আর তুলব না। দিন চল্লিশ টাকা।
বুড়োঃ- চল্লিশ টাকা কেন?
ডেন্টিস্টঃ- আপনার চেঁচানি শুনে আমার উনিশ জন রোগী পালিয়ে গেছে। তাঁদের একটা করে দাঁত তুললেঔ আমি পেতাম আটত্রিশ টাকা।
সিনেমা>
প্রেমিকঃ প্রিয়া, দারুণ একটা মুভি এসেছে। হাউসফুল যাচ্ছে। তিনটা এডভান্স টিকিট কেটে এনেছি।
প্রেমিকাঃ তিনটা টিকিট কেন? আমরা তো মাত্র দুজন।
প্রেমিকঃ টিকিট তো আমাদের জন্য আনিনি। এনেছি তোমার মা, বাবা আর ভাইয়ের জন্য। তারা সিনেমা দেখতে গেলেই আমি চলে আসবো।
পেট্রোল ছাড়াই>
ভীষণ কৃপণ এক লোক গাড়ি কিনতে গেছে। একটার পর একটা গাড়ি দেখেও তার পছন্দ হচ্ছে না।
কৃপণলোক: কম পেট্রোলে বেশি মাইল চলবে এমন গাড়ি দেখান।
বিক্রেতা: ঠিক আছে, তা হলে এটা নিয়ে যান। এটা পেট্রোল ছাড়াই চলে।
কৃপণলোক: তাই নাকি, কীভাবে?
বিক্রেতা: এটা চলে অকটেনে।
আলি বাবা ও চল্লিশ চোর>
এক অফিসের তিনজন কর্মকর্তা দুপুরে খাবার টেবিলে বসে তাদের জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু কাকতালীয় ঘটনা নিয়ে আলোচনা করছেনঃ
১ম ব্যক্তিঃ আমার বউ একবার"দুই শহর" বইটি পডতেছিল এবং তারপর সে আমাদের জমজ বাচ্চা উপহার দেয়।
২য় ব্যক্তিঃ আমার বউ একবার "তিন পাগলের মেলা” বইটি পডতেছিল এবং তারপর সে আমাদেরএকসাথে তিনটা বাচ্চা উপহার দেয়।
৩য় ব্যক্তিঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে এক্ষুনি বাসায় যেতে হবে!
অন্য দুইজন এক সাথে জিঙ্গাসা করল: "কেন?"
৩য় ব্যক্তি বলল "আমি যখন বাসা থেকে বেরহচ্ছিলাম তখন বউ "আলি বাবা ও চল্লিশ চোর" বইটা পড়ছিলো।
স্কুল>
বাবাঃ স্কুলে তোমার কেমন চলছে, খোকা? লেখাপড়া কেমন হচ্ছে?
ছেলেঃ আচ্ছা বাবা,মাঝেমধ্যেই তুমি এ কথা জিজ্ঞেস করো কেন? আমি কি কখনো জিজ্ঞেস করি, অফিস তোমার কেমন হচ্ছে?
বিষয়: বিবিধ
১২০৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন