আদর্শ মা (ফেসবুক থেকে)
লিখেছেন লিখেছেন অয়েজ কুরুনী আল বিরুনী ০৮ আগস্ট, ২০১৪, ০৭:২১:৩১ সকাল
আদর্শ মা
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সন্তানদের উপর বাবার চেয়ে মায়ের প্রভাব অনেক বেশিই থাকে। কারণ হল সন্তান সৃষ্টির শুরু (গর্ভ-ধারণ) হতে শুরু করে জন্মের পূর্ব পর্যন্ত মায়ের শরীরের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে থাকে যা রক্তপাত বিহীন বিচ্ছেদ করা অসম্ভব। মায়ের রক্ত চুষে ভিতর থেকে বের হয় কিন্তু রক্তপান বন্ধ হয়না। তারপর আবার আড়াই বছর মায়ের একই রক্ত প্রক্রিয়া জাত করার মাধ্যমে গ্রহণ করে। প্রায় সাত/আট বছর পর্যন্ত মায়ের বুকের/মুখের উপর আদরে সোহাগে কেটে যায়। এরপর আরো ১৫/২০ বছর কাটে মায়ের হাতের খাবার খেয়ে, চুলে বিলি কেটে নিয়ে, মায়ের কোলে মাথা রেখে, মায়ের ছত্রছায়ায়। এরপরও কি বলবেন মায়ের কোন প্রভাব নেই।
মায়ের প্রভাবে
কেউ হয় সিনেমাখোর কেউ বইয়ের নেশায় আসক্ত, কেউ কাট বেনামাজি, কেউ একেরপর এক প্রেমিক/প্রেমিকা পালটায়। কোন কোন সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে মানুষ তার বাবা-মাকে প্রাণভরে দোয়া করে আর কারো আচরণ দেখে দমভর গালি দেয়। সুতরাং বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে সন্তান বিয়ে দেয়ার আগ পর্যন্ত একজন মা’ই তার সন্তানের জন্য আদর্শ হতে পারেন।
তাই সন্তান গর্ভে আসার পর থেকে
আপনি এবং আপনার বসবাসের চারপাশ ইসলামি আদর্শে ভরে তুলুন। সর্বক্ষণ দুয়া-জিকির অথবা মুখস্থ তিলাওয়াত করুন। স্বামী-স্ত্রী দু’জন একত্রে বসে দ্বীনি আলোচনা করুন। যতক্ষণ জাগ্রত থাকবেন আজে-বাজে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। আপনার হাতের কাজের জন্য একজন নামাজী ও ভাল কাজের মানুষ রাখুন। ঘরে হালকা আওয়াজে ইসলামি সংগীত, ওয়াজ, তিলাওয়াত শুনতে পারেন। ঘরের পরিবেশ ঝকঝকে রাখুন। বই পড়ে সময়কে কাজে লাগান। ঘরের কোথাও কোন প্রাণীর ছবি রাখবেন না। কখনো কোন অনৈসলামিক প্রোগ্রাম (সিনেমা, সিরিয়াল) ইত্যাদি আপনার ঘরের কোথাও যাতে প্লে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
ফে
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সন্তানদের উপর বাবার চেয়ে মায়ের প্রভাব অনেক বেশিই থাকে। কারণ হল সন্তান সৃষ্টির শুরু (গর্ভ-ধারণ) হতে শুরু করে জন্মের পূর্ব পর্যন্ত মায়ের শরীরের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে থাকে যা রক্তপাত বিহীন বিচ্ছেদ করা অসম্ভব। মায়ের রক্ত চুষে ভিতর থেকে বের হয় কিন্তু রক্তপান বন্ধ হয়না। তারপর আবার আড়াই বছর মায়ের একই রক্ত প্রক্রিয়া জাত করার মাধ্যমে গ্রহণ করে। প্রায় সাত/আট বছর পর্যন্ত মায়ের বুকের/মুখের উপর আদরে সোহাগে কেটে যায়। এরপর আরো ১৫/২০ বছর কাটে মায়ের হাতের খাবার খেয়ে, চুলে বিলি কেটে নিয়ে, মায়ের কোলে মাথা রেখে, মায়ের ছত্রছায়ায়। এরপরও কি বলবেন মায়ের কোন প্রভাব নেই।
মায়ের প্রভাবে
কেউ হয় সিনেমাখোর কেউ বইয়ের নেশায় আসক্ত, কেউ কাট বেনামাজি, কেউ একেরপর এক প্রেমিক/প্রেমিকা পালটায়। কোন কোন সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে মানুষ তার বাবা-মাকে প্রাণভরে দোয়া করে আর কারো আচরণ দেখে দমভর গালি দেয়। সুতরাং বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে সন্তান বিয়ে দেয়ার আগ পর্যন্ত একজন মা’ই তার সন্তানের জন্য আদর্শ হতে পারেন।
তাই সন্তান গর্ভে আসার পর থেকে
আপনি এবং আপনার বসবাসের চারপাশ ইসলামি আদর্শে ভরে তুলুন। সর্বক্ষণ দুয়া-জিকির অথবা মুখস্থ তিলাওয়াত করুন। স্বামী-স্ত্রী দু’জন একত্রে বসে দ্বীনি আলোচনা করুন। যতক্ষণ জাগ্রত থাকবেন আজে-বাজে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। আপনার হাতের কাজের জন্য একজন নামাজী ও ভাল কাজের মানুষ রাখুন। ঘরে হালকা আওয়াজে ইসলামি সংগীত, ওয়াজ, তিলাওয়াত শুনতে পারেন। ঘরের পরিবেশ ঝকঝকে রাখুন। বই পড়ে সময়কে কাজে লাগান। ঘরের কোথাও কোন প্রাণীর ছবি রাখবেন না। কখনো কোন অনৈসলামিক প্রোগ্রাম (সিনেমা, সিরিয়াল) ইত্যাদি আপনার ঘরের কোথাও যাতে প্লে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
বিষয়: বিবিধ
১৫০৩ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যারা ব্যথার কারণে সিজার করায় আর ফিগার নষ্ট হয়ে যাবে বলে ব্রেস্ট ফিডিং করায় না আবার ক্যারিয়ারের জন্য দেরিতে বাচ্চা নেয় - তাদেরকে নসিহত করা মানে অরন্যে রোদনের শামিল ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন