এখনই ভন্ডদের মুখোশ উন্মোচন করছে জনতা!!!
লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া পারভীন হাবিবা ২৯ মে, ২০১৩, ০১:২১:৪৪ দুপুর
খবর: "হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা জুনাইদ বাবুনগরীর অবস্থা সংকটাপন্ন। তাকে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের আইসিউ’র ৪নম্বর বেডে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে।"
পেছনের খবর: পুলিশের রিমান্ডে মাওলানা জুনাইদ বাবুনগরীর পায়ের নখে আলপিন ফুটিয়ে, বৈদ্যুতিক শক দিয়ে এবং লাঠি দিয়ে পিটিয়ে ক্ষতবিক্ষত করা হয়। যে কারনে তার পায়ে পচন ধরে। হাসপাতালে তার পায়ে অপারেশনের পর কিডনীও বিকল হয়ে যায়।
সম্পূরক খবর: সিলেটের মেয়র বদরুদ্দীন আহমদ কামরান। টুপি পরার কারনে হউক বা রিকশাওয়ালার সাথে সৌজন্যমূলক আচরনের জন্যেই হউক কিছু লোক উনাকে পছন্দ করত। কিন্ত উনি আজ জীবনের এক তিক্ত বাস্তবতার সম্মূখীন হলেন। নির্বাচনী প্রচারনার জন্য প্রবেশ করলেন এক মাদ্রাসার অফিসে। অফিসে দুজন শিক্ষক বসা। উনি মোসাফাহার জন্য হাত বাড়ালেন। কিন্তু শিক্ষক দুজনের হাত যথাস্থানে নিরাপদ দূরত্বে রইল।
বললেন, "কি ব্যাপার মেয়র সাব?"
মেয়র বললেন, "কিছুনা হুজুর, আপনাদের সাথে মোসাফাহা করতে চাই।"
তারা বললেন, "কেন? আমাদের সাথে মোসাফাহা করবেন কেন?"
মেয়র বললেন, "কারন আপনাদের হাত খুব পবিত্র।"
হুজুররা বললেন, "আমাদের হাত পবিত্র হবে কেন? আপনারা বললেন আমরা কোরআন পুড়িয়েছি। যারা কোরআন পোড়ায় তাদের হাত কি পবিত্র হয়? যান! যাদের হাত পবিত্র তাদের সাথে মোসাফাহা করুন।"
অনেক পীড়াপীড়ির পর ও হুজুররা কিছুতেই উনার সাথে মোসাফাহা করতে রাজী হলেননা। মেয়র কামরান ও তাদের প্রশ্নের কোন স্বদুত্তর খুজে পেলেননা। যারা নির্বাচনের আগে হুজুরদের কাছ থেকে দুয়া নিয়ে যায়। আর নির্বাচনের পর হুজুরদের উপর অত্যাচার চালায়, তাদেরকে কোরআন পোড়ানোর মত জঘন্য অপবাদ দেয়। তাদের সাথে কি এর চেয়ে ভাল ব্যবহার করা যায়?
আগে কওমী মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষকরা কামরান সাহেবকে ভোট দিতেন, যার কারনে উনি বিপুল ভোটে জয় লাভ করতেন,কিন্থু এবার?
[সংগ্রিহীত ফেচবুক থেকে আইডি লিঙ্ক:Trishonku Mallick]
বিষয়: বিবিধ
১৭১৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন