মিরপুরে চলছে পুলিশের অবৈধ রম রমা ব্যবসা
লিখেছেন লিখেছেন রোহান ২৪ এপ্রিল, ২০১৩, ১২:০০:৩৮ রাত
যেখানে রাষ্ট্রীয় সংবিধান অনুযায়ী পুলিশ এর কাজ কর্ম হয়ার কথা বন্ধুর মত । যেখানে সাধারন মানুসের সাহসের অপর নাম হওয়ার কথা ছিল পলিশ ,। কিন্তু পুরটাই এখন উল্টো । সাধারন মানুসের ভয়ের অপর নাম পলিশ। আতংকের অপর নাম পলিশ । চাদা বাজের অপর নাম পলিশ
ঢাকা শহরের মিরপুর এখন একটি জন বহুল এলাকা। আর পলিশ এর ব্যাবশা টাই এখানে ।
খোজ করে দেখা গেছে মিরপুরে ব্যাটারি চালিত রিক্সার সংখা ৫ হাজার প্লাস । আর প্রতিটি রিক্সা চালক থেকে পলিশ প্রতি মাসে ৮০০ টাকা করে আদায় করে । যদি কন চালক এই টাকা দিতে অস্বীকার করে করে তাহলে তাকে আর রিক্সা চালাতে দিয়া হয় না । গরিব রিক্সা চালক রিক্সা চালাক আর না চালাক মাস শেষ পলিশ কে ৮০০ টাকা দিতেই হবে । রাস্তায় নামতে হলে রিক্সা চালক কে ৮০০ টাকা গুনে রাস্তায় নামতে হবে । তবে পুলিশ যে রিক্সা চালক থেকে ৮০০ টাকা নেয় তার কোন ডকুমেন্ট পুলিশ রাখে না । শুধু মাত্র একটা সাইন যথেষ্ট । এবং প্রতি মাসে সাইন অ পরিবরতন করা হয় । অনুসন্ধান করে দেখা যায় পুলিশ সরাসরি টাকা টা গ্রহন করে না । ছোট খাট সরকার দলীয় নেতা দাঁরা এই টাকা টা পুলিশ এর পকেটে যায় । যদি কেও এক মাস টাকা না দেয় তাহলে তাহলে তাকে ৩ মাসের জরিমানা করা হয় ২৪০০ টাকা । এই টাকা ভাগা ভাগীর জন্য এলাকাও নিরধারন করে দিয়া আছে । মির পুর এলাকার রিক্সা চালক রা দক্ষিনে তালতলা , পূর্ব দিকে ক্যান্টনমেন্ট ১৪ ন ,পশ্চিমে টেকনিক্যাল , উত্তরে মিরপুর ১২ ন , এই সব রিক্সা চালক থেকে পুলিশ প্রতিমাসে হাতিয়ে নিতেছে ৪০ লাখের বেশি টাকা । নেই কোন সরকারি বিধিবিধান । যে ভাবে খুশি সে ভাবে আইন কে পুজি করে গরিবের বুকে চালান হয় পুলিসের নির্যাতনের স্টিম । পুলিশ যে ৮০০ টাকা নেয় তার বিনিময় মালিক সমিতি নামক একটা কাগজের ছোট কার্ড ধরিয়ে দেয় । আর এই কার্ড দেখেই বোজে নেয় ট্রাফিক পুলিশ । ৪০ লাখ টাকার কিছু অংশ পকেটে যায় মিরপুর ১১ , তালতলা,মিরপুর ১ ন , মিরপুর ১২ ন , মিরপুর ১৪ ন , মিরপুর অরজিনাল ১০ এর দায়ত্তে থাকা ট্রাফিক পুলিশের । সিটি কর্পোরেশন এবং বি র টি এ কোন কোন ঝামেলা না করলেও যার ঝামেলা করার কথা না সে ছুড়ে দিয়েছে গরিব মারার আইন । কথায় মিলবে এর সমাধান !! আশা করি উপরের মহল এর দিকে বিশেষ নজর দিবে
বিষয়: বিবিধ
১৩৬৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন