টিআইবির প্রস্তাব নতুন জটিলতা তৈরি করবে : প্রধানমন্ত্রীর
লিখেছেন লিখেছেন রোহান ১৯ এপ্রিল, ২০১৩, ১১:২৫:৫২ সকাল
দুর্নীতবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি বাংলাদেশের আগামি নির্বাচন বিষয়ে যে প্রস্তাব দিয়েছে সে ফর্মূলা বাতিল করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নতুন নতুন ফর্মূলা শুধু জটিলতা তৈরি করবে।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা উপস্থাপন করার একদিন পর শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন নতুন ফর্মূলা দিয়ে জটিলতা সৃষ্টি করলে দেশের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে দলীয় এক সভায় এই মন্তব্য করেন।
একইসঙ্গে তিনি যারা ফর্মূলা দিচ্ছেন তাদের ব্রিটেনসহ অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের রীতি পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন।
টিআইবি একটি সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব তুলে ধরে গতকাল শুক্রবার। টিআইবি এই প্রস্তাব দেবার পর প্রধান দুই দলের দিক থেকে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট নিরসনে টিআইবি’র প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা মেনে প্রস্তাবটি নিয়ে সংসদে আলোচনা হতে পারে। আর বিরোধীদল বিএনপি জানায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাবটি এলে আলোচনা করে তাদের অবস্থান ঠিক করবে। যদিও এই দুই দলই মনে করে, রাজনৈতিক সংকট নিরসনে মধ্যস্থতার কোনো প্রয়োজন নেই।
নির্বাচন পরিচালনা করার জন্য নির্বাচিত নাকি অনির্বাচিত ব্যক্তিদের নিয়ে সরকার হবে- সেই প্রশ্নে প্রধান দুই দল মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে বলা যায়। এমন পটভূমিতে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে বিভিন্ন পক্ষের আলোচনার প্রস্তাবের পাশাপাশি নানান ফর্মূলাও তুলে ধরা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুক্রবার দুর্নীতি-বিরোধী সংস্থা টিআইবি’র প্রস্তাবটি ছিল সর্বশেষ যাতে বলা হয়, সংসদে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট এবং বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট থেকে সমান সংখ্যক সংসদ সদস্য নিয়ে একটি সংসদীয় কমিটি গঠন করা যেতে পারে। সেই কমিটি আলোচনা করে নির্বাচিত বা অনির্বাচিত দশজনের নাম চূড়ান্ত করবে, যাদের দিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হবে।
টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান উল্লেখ করেন, তাদের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য হলে, তা বাস্তবায়নের জন্য আইনগত ভিত্তি দিতে সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন হবে।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিবিসি বাংলার কাদির কল্লোলকে বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে আলোচনার পরিবেশ না থাকলেও টিআইবি’র প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে এলে তা নিয়ে তারা দলে কথা বলবেন।
তিনি বলছেন, ‘বিরোধীদলের প্রায় সব নেতাকে গ্রেফতার করে কারাগারে রাখা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কে কার সাথে আলোচনা করবে? আলোচনার পরিবেশ নেই। তারপরও যে কোন প্রস্তাবে সরকারের প্রতিক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ। টিআইবি’র প্রস্তাবে সরকার কি প্রতিক্রিয়া দেখায়, সেটা দেখে আমরা দলে আলোচনা করে বিষয়টাতে সিদ্ধান্ত নেবো।’
আওয়ামী লীগও আলোচনার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টির জন্য বিএনপির বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করছে। একইসাথে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ মনে করেন, টিআইবি’র প্রস্তাব নিয়ে সংসদে আলোচনা হতে পারে।
বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন,‘সংবিধানে এখন যা আছে, সেই বাধ্যবাধকতা মেনেই বিষয়টাতে আলোচনা হওয়া উচিত। আমরা আলোচনার মাধ্যমেই যে কোন একটা সমাধানে পৌঁছুতে পারি। টিআইবি’র প্রস্তাব নিয়ে আমাদের দলের ভিতরে আলোচনা করে সংসদে আলোচনা হতে পারে।’
দুই দলই বিভিন্ন পক্ষের প্রস্তাব নিয়ে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় শুক্রবার ইতিবাচক মনোভাব দেখালেও জানান কারও মধ্যস্থতার প্রশ্নে তাদের আপত্তি রয়েছে। দুর্নীতবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি বাংলাদেশের আগামি নির্বাচন বিষয়ে যে প্রস্তাব দিয়েছে সে ফর্মূলা বাতিল করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নতুন নতুন ফর্মূলা শুধু জটিলতা তৈরি করবে।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা উপস্থাপন করার একদিন পর শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন নতুন ফর্মূলা দিয়ে জটিলতা সৃষ্টি করলে দেশের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে দলীয় এক সভায় এই মন্তব্য করেন।
একইসঙ্গে তিনি যারা ফর্মূলা দিচ্ছেন তাদের ব্রিটেনসহ অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের রীতি পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন।
টিআইবি একটি সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব তুলে ধরে গতকাল শুক্রবার। টিআইবি এই প্রস্তাব দেবার পর প্রধান দুই দলের দিক থেকে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট নিরসনে টিআইবি’র প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা মেনে প্রস্তাবটি নিয়ে সংসদে আলোচনা হতে পারে। আর বিরোধীদল বিএনপি জানায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাবটি এলে আলোচনা করে তাদের অবস্থান ঠিক করবে। যদিও এই দুই দলই মনে করে, রাজনৈতিক সংকট নিরসনে মধ্যস্থতার কোনো প্রয়োজন নেই।
নির্বাচন পরিচালনা করার জন্য নির্বাচিত নাকি অনির্বাচিত ব্যক্তিদের নিয়ে সরকার হবে- সেই প্রশ্নে প্রধান দুই দল মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে বলা যায়। এমন পটভূমিতে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে বিভিন্ন পক্ষের আলোচনার প্রস্তাবের পাশাপাশি নানান ফর্মূলাও তুলে ধরা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুক্রবার দুর্নীতি-বিরোধী সংস্থা টিআইবি’র প্রস্তাবটি ছিল সর্বশেষ যাতে বলা হয়, সংসদে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট এবং বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট থেকে সমান সংখ্যক সংসদ সদস্য নিয়ে একটি সংসদীয় কমিটি গঠন করা যেতে পারে। সেই কমিটি আলোচনা করে নির্বাচিত বা অনির্বাচিত দশজনের নাম চূড়ান্ত করবে, যাদের দিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হবে।
টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান উল্লেখ করেন, তাদের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য হলে, তা বাস্তবায়নের জন্য আইনগত ভিত্তি দিতে সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন হবে।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিবিসি বাংলার কাদির কল্লোলকে বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে আলোচনার পরিবেশ না থাকলেও টিআইবি’র প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে এলে তা নিয়ে তারা দলে কথা বলবেন।
তিনি বলছেন, ‘বিরোধীদলের প্রায় সব নেতাকে গ্রেফতার করে কারাগারে রাখা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কে কার সাথে আলোচনা করবে? আলোচনার পরিবেশ নেই। তারপরও যে কোন প্রস্তাবে সরকারের প্রতিক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ। টিআইবি’র প্রস্তাবে সরকার কি প্রতিক্রিয়া দেখায়, সেটা দেখে আমরা দলে আলোচনা করে বিষয়টাতে সিদ্ধান্ত নেবো।’
আওয়ামী লীগও আলোচনার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টির জন্য বিএনপির বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করছে। একইসাথে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ মনে করেন, টিআইবি’র প্রস্তাব নিয়ে সংসদে আলোচনা হতে পারে।
বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন,‘সংবিধানে এখন যা আছে, সেই বাধ্যবাধকতা মেনেই বিষয়টাতে আলোচনা হওয়া উচিত। আমরা আলোচনার মাধ্যমেই যে কোন একটা সমাধানে পৌঁছুতে পারি। টিআইবি’র প্রস্তাব নিয়ে আমাদের দলের ভিতরে আলোচনা করে সংসদে আলোচনা হতে পারে।’
দুই দলই বিভিন্ন পক্ষের প্রস্তাব নিয়ে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় শুক্রবার ইতিবাচক মনোভাব দেখালেও জানান কারও মধ্যস্থতার প্রশ্নে তাদের আপত্তি রয়েছে। দুর্নীতবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি বাংলাদেশের আগামি নির্বাচন বিষয়ে যে প্রস্তাব দিয়েছে সে ফর্মূলা বাতিল করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নতুন নতুন ফর্মূলা শুধু জটিলতা তৈরি করবে।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা উপস্থাপন করার একদিন পর শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন নতুন ফর্মূলা দিয়ে জটিলতা সৃষ্টি করলে দেশের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে দলীয় এক সভায় এই মন্তব্য করেন।
একইসঙ্গে তিনি যারা ফর্মূলা দিচ্ছেন তাদের ব্রিটেনসহ অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের রীতি পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন।
টিআইবি একটি সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব তুলে ধরে গতকাল শুক্রবার। টিআইবি এই প্রস্তাব দেবার পর প্রধান দুই দলের দিক থেকে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট নিরসনে টিআইবি’র প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা মেনে প্রস্তাবটি নিয়ে সংসদে আলোচনা হতে পারে। আর বিরোধীদল বিএনপি জানায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাবটি এলে আলোচনা করে তাদের অবস্থান ঠিক করবে। যদিও এই দুই দলই মনে করে, রাজনৈতিক সংকট নিরসনে মধ্যস্থতার কোনো প্রয়োজন নেই।
নির্বাচন পরিচালনা করার জন্য নির্বাচিত নাকি অনির্বাচিত ব্যক্তিদের নিয়ে সরকার হবে- সেই প্রশ্নে প্রধান দুই দল মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে বলা যায়। এমন পটভূমিতে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে বিভিন্ন পক্ষের আলোচনার প্রস্তাবের পাশাপাশি নানান ফর্মূলাও তুলে ধরা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুক্রবার দুর্নীতি-বিরোধী সংস্থা টিআইবি’র প্রস্তাবটি ছিল সর্বশেষ যাতে বলা হয়, সংসদে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট এবং বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট থেকে সমান সংখ্যক সংসদ সদস্য নিয়ে একটি সংসদীয় কমিটি গঠন করা যেতে পারে। সেই কমিটি আলোচনা করে নির্বাচিত বা অনির্বাচিত দশজনের নাম চূড়ান্ত করবে, যাদের দিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হবে।
টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান উল্লেখ করেন, তাদের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য হলে, তা বাস্তবায়নের জন্য আইনগত ভিত্তি দিতে সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন হবে।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিবিসি বাংলার কাদির কল্লোলকে বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে আলোচনার পরিবেশ না থাকলেও টিআইবি’র প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে এলে তা নিয়ে তারা দলে কথা বলবেন।
তিনি বলছেন, ‘বিরোধীদলের প্রায় সব নেতাকে গ্রেফতার করে কারাগারে রাখা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কে কার সাথে আলোচনা করবে? আলোচনার পরিবেশ নেই। তারপরও যে কোন প্রস্তাবে সরকারের প্রতিক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ। টিআইবি’র প্রস্তাবে সরকার কি প্রতিক্রিয়া দেখায়, সেটা দেখে আমরা দলে আলোচনা করে বিষয়টাতে সিদ্ধান্ত নেবো।’
আওয়ামী লীগও আলোচনার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টির জন্য বিএনপির বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করছে। একইসাথে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ মনে করেন, টিআইবি’র প্রস্তাব নিয়ে সংসদে আলোচনা হতে পারে।
বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন,‘সংবিধানে এখন যা আছে, সেই বাধ্যবাধকতা মেনেই বিষয়টাতে আলোচনা হওয়া উচিত। আমরা আলোচনার মাধ্যমেই যে কোন একটা সমাধানে পৌঁছুতে পারি। টিআইবি’র প্রস্তাব নিয়ে আমাদের দলের ভিতরে আলোচনা করে সংসদে আলোচনা হতে পারে।’
দুই দলই বিভিন্ন পক্ষের প্রস্তাব নিয়ে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় শুক্রবার ইতিবাচক মনোভাব দেখালেও জানান কারও মধ্যস্থতার প্রশ্নে তাদের আপত্তি রয়েছে।
বিষয়: বিবিধ
১১৩৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন