সাভার ট্রেজিডি ১৭ , রেশমা"নাট্য মঞ্চ ।
লিখেছেন লিখেছেন সরল পথ ১০০ ১৪ মে, ২০১৩, ১০:৪৮:১৪ রাত
সন্মানিত ভাই গন আপনারা কি লক্ষ করেছেন যখন বাংলার ১৬ কোটি মানুষের মাঝে ৫ ই মে ভয়াল কালো রাত্রির গন হত্যার কাহিনি সকলের মুখে,মুখে,দোকানে, হাটে, ঘাটে,মাঠে, কর্মস্থলে,অফিসে,চলার পথে জানবাহনে,এবং কি আন্তজাতিক অংঙ্গনে পর্যন্ত আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে পরিনত হয়েছে । কি মুসলিম কি অমুসলিম সকলের ভিতরে মানবতাবোধের কারণে আলোচনার ঝড় উঠেছে। কারণ একটি স্বাধীন দেশে এভাবে রাতের অন্ধকারে গভীর রাতে নির অস্ত্র ঘুমন্ত মানুষের উপর নির্বিচারে গুলি বর্ষন আমার মনে হয় এভাবে কোন অমুসলিম দেশেও করা হয়নি । যখন ১৬ কোটি মানুষ বেধনায় ভিমুড় ঠিক তখনি "সাভার রেশমা" নাটক শুরু হয়ে গেল কেন জানেন ? আমার মনে হয় কারো অজানা নয় তার একটাই কারণ তা হলো কিছুক্ষণের জন্য হলেও সারা বিশ্বের মানব দরধী ও এই দেশের ১৬ কোটি মানুষের মুখে,মুখে রটে যাওয়া বয়াল কালো রাত্রির কথা যাতে লোক গুলো ভুলে গিয়ে "সাভার রেশমা " নাটক এর দিকে মুখ ও মন ফিরিয়ে নেয় । একটু ভেবে দেখুন রেশমা নাটক ৫ই মের আঘে ঘটলনা কেন ? হ্যা আপনি বলতে পারেন আল্লাহ বাচালে ১৭ দিনে কেন ১৭ বছর পরেও বাচাতে পারেন । কিন্তু আমার কিছু কথা আছে তা হলো যখন রেশমা কে নিয়ে পেইজ বুকে ও ব্লগে ভিবিন্ন মন্তব্য শুরু হলো যেমন উদ্ধারের সময় ওর হাতের নখ একেবারে প্রেশ ছিল নতুন কাটা মনে হচ্ছিল, গায়ের কাপড় ছিল জক জকে উজ্জল,কোথায় পেল এতো উজ্জল নতুন কাপড়, চেহাড়াতেও উজ্জল্যতা ছিল কোন রকম ক্লান্তির রেশ ছিলনা উশকো খুশকো ছিলনা চুল ,শরীর,ও মুখ ।১৭ দিনে কি সে প্রাকৃতিক কাজ সারেনি তাহলে পানি কই পেল গায়েতো কোন দুর্রগন্ধ ছিলনা । ঠিক তখনি তিন দিনের মাথায় সাংবাদিক সম্মেলন করে ঠিক হুবহু সেই কথা গুলোরই সে জবাব দিয়েছে যেমন বিস্কুক পানি খাওয়া । আরো কি বলেছে আপনারা শুনেছন যে উদ্ধার কর্মির হাত থেকে একটি লাইট খুজে নিয়ে সেখান থেকে একটি নতুন কাপড় পড়ে নিল । সে ঐ খানে নতুন থ্রি পিজ কিভাবে পেয়েছে কে দিল ওকে নতুন কাপড় ,সে আরো বলেছে তার আসেপাশে বহু মৃত মানুষ দেখেছে । এখন আপনারা বলুন তার ভিতর কি মৃত মানুষ দেখলে যে ভয় ভিতি থাকা দরকার ছিল তা কি তার মাঝে তার চেহারার মাঝে ছিল । মৃত মানুষের পছা দেহের গন্ধের মাঝে একটা মানুষ কি ভাবে এতো সুস্থ থাকতে পারে বলেন ? এবং কি সাংবাদিক দের কে আগেই ঠিক করে দিয়েছে কি কি প্রশ্ন করা হবে । এবং ৬ জনের বেশী প্রশ্ন করা যাবে না, তাই আমরা দেখেছি যে কথা গুলো নিয়ে কানা গুশা হচ্ছে ঠিক রেশমা সেই কথা গলোরই উত্তর দিয়েছে । এবং কি এর বেশী প্রশ্ন করা ও তাকে বিরক্ত করা যাবেনা বলে বলা হয়েছে । তাই সাংবাদিক রা অনেক প্রশ্ন করতে পারেনি অনেক তথ্য তারা উদ্ধার ও করতে পারেনি । অজানা রয়েগেল অনেক গোপন তথ্য । তবে আমরা আশা বাদী একদিন সত্য উম্মচিত হবে । আল্লাহ জালিম কে কিছু কাল অবকাশ দেন । যা ইতিহাস সাক্ষি । সকল মিথ্যার অবসান হয়ে সত্য একদিন প্রকাশ পাবে আমরা বান্দা হিসাবে রবের নিকট এই দোয়া করছি । আমিন । আলেম দের রক্ত বিথৃা যাবেনা ,কারণ আলেমরা ই রাসুল সা: এর উত্তর সরী । হে আল্লাহ আলেমদের সম্মান আপনি রক্ষা করুন,দ্বীনের রক্ষ করুন। এই দেশের স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখুন ,এই দেশের নাগরিকদের মাঝে ভালবাসা সহনীয়তা তৈরী করে দেন এই দোয়া করে শেষ করছি । আল্লাহ হাফেজ ।
বিষয়: বিবিধ
১৩৯৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন