মির্জা ফখরুলের ভাষা হঠাৎ পরিবর্তন
লিখেছেন লিখেছেন মোস্তফা মোঘল ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ১২:৩৮:৪৭ রাত
সমগ্র জাতি দেশের চরম দূর্দিনে বিএনপির কাছ থেকে যে ভূমিকা আশা করেছিল তা পুরনে শতভাগ ব্যর্থ হয়েছেন খালেদা জিয়া। সহিংস রাজনীতিতে আওয়ামীলীগের পরাজয়ের আশঙ্কা থেকেই তারা নিরবতা পালন করছেন বলে ধারনা অনেকের। তবে, রাজপথে নামলে আ’লীগের প্রতিপক্ষের অভাব হতোনা বিএনপির জন্য। তবুও পৌনে ৫ বছরে রাজপথে কোন গরম আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি বিএনপি এটাই সত্য। আওয়ামীলীগ বারবার সহিংসতায় জন্য উস্কানি দেয়া সত্ত্বেও খালেদা জিয়া চুপ থেকেছেন। মুখে গরম কথা বললেও তিনি কখনোই সহিংস আন্দোলনে তৃণমূল নেতাকর্মিদের চাপ মেনে নেননি। আর এই সুযোগে নিজেকে লৌহ মানবী বানিয়ে ফেলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি তথা বিরোধী দলের দূর্বলতার সুযোগে যাচ্ছেতাই করছেন। যখন যা মনে চাইছে তাই করছেন। দলের নেতারা সব যেন কেনা গোলাম। সবাই শুধু জি হুজুর জি হুজুর করছে।
দীর্ঘ পৌনে ৫ বছর লেজ গুটিয়ে থাকা বিএনপি হঠাৎ করেই ভিন্ন সুরে কথা বলতে শুরু করেছে। দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দু’দিন যাবত গলা উঁচিয়ে কথা বলছেন। এতদিন তার কথা বিড়ালের বাচ্চার মত শোনালেও এখন কিছূটা শক্তিশালী মনে হচ্ছে। গতকাল তিনি স্বেচ্ছাসেবক দলের অনুষ্ঠানে কর্মিদের রাজপথ দখলে নিতে বলেছেন। তার কথায় বিএনপির কর্মিরা বেশ চাঙ্গা হয়েছেন বলঅই যায়। কিন্তু তার এই নির্দেশ কি সত্যিই রাজপথে নামার জন্য নাকি কথার কথা? বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মিরা সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে নামার জন্য সর্বদা প্রস্তুত। শুধুমাত্র হাইকমান্ডের নির্দেশের অপেক্ষায় তারা বসে আছে। এবার সত্যিই যদি বিএনপি তার নেতাকর্মিদের রাজপথে নেমে আসার নির্দেশ দেয় তাহলে শেখ হাসিনার একক নির্বাচনের স্বপ্ন ভঙ্গ হতে পারে। আর যদি ওবায়দুল কাদেরর ভাষায় ‘মুরোদ নাই’ মার্কা হুঙ্কার হয় তাহলে বিএনপির কপালে দুঃখ আছে। দুঃখ আছে জাতির ভাগ্যেও।
সমগ্র জাতি দেশের চরম দূর্দিনে বিএনপির কাছ থেকে যে ভূমিকা আশা করেছিল তা পুরনে শতভাগ ব্যর্থ হয়েছেন খালেদা জিয়া। সহিংস রাজনীতিতে আওয়ামীলীগের পরাজয়ের আশঙ্কা থেকেই তারা নিরবতা পালন করছেন বলে ধারনা অনেকের। তবে, রাজপথে নামলে আ’লীগের প্রতিপক্ষের অভাব হতোনা বিএনপির জন্য। তবুও পৌনে ৫ বছরে রাজপথে কোন গরম আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি বিএনপি এটাই সত্য। আওয়ামীলীগ বারবার সহিংসতায় জন্য উস্কানি দেয়া সত্ত্বেও খালেদা জিয়া চুপ থেকেছেন। মুখে গরম কথা বললেও তিনি কখনোই সহিংস আন্দোলনে তৃণমূল নেতাকর্মিদের চাপ মেনে নেননি। আর এই সুযোগে নিজেকে লৌহ মানবী বানিয়ে ফেলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি তথা বিরোধী দলের দূর্বলতার সুযোগে যাচ্ছেতাই করছেন। যখন যা মনে চাইছে তাই করছেন। দলের নেতারা সব যেন কেনা গোলাম। সবাই শুধু জি হুজুর জি হুজুর করছে।
দীর্ঘ পৌনে ৫ বছর লেজ গুটিয়ে থাকা বিএনপি হঠাৎ করেই ভিন্ন সুরে কথা বলতে শুরু করেছে। দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দু’দিন যাবত গলা উঁচিয়ে কথা বলছেন। এতদিন তার কথা বিড়ালের বাচ্চার মত শোনালেও এখন কিছূটা শক্তিশালী মনে হচ্ছে। গতকাল তিনি স্বেচ্ছাসেবক দলের অনুষ্ঠানে কর্মিদের রাজপথ দখলে নিতে বলেছেন। তার কথায় বিএনপির কর্মিরা বেশ চাঙ্গা হয়েছেন বলঅই যায়। কিন্তু তার এই নির্দেশ কি সত্যিই রাজপথে নামার জন্য নাকি কথার কথা? বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মিরা সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে নামার জন্য সর্বদা প্রস্তুত। শুধুমাত্র হাইকমান্ডের নির্দেশের অপেক্ষায় তারা বসে আছে। এবার সত্যিই যদি বিএনপি তার নেতাকর্মিদের রাজপথে নেমে আসার নির্দেশ দেয় তাহলে শেখ হাসিনার একক নির্বাচনের স্বপ্ন ভঙ্গ হতে পারে। আর যদি ওবায়দুল কাদেরর ভাষায় ‘মুরোদ নাই’ মার্কা হুঙ্কার হয় তাহলে বিএনপির কপালে দুঃখ আছে। দুঃখ আছে জাতির ভাগ্যেও।
বিষয়: বিবিধ
১৪৫৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন