ইলিশের জোস নারীর উপর (প্রসঙ্গ রাবি)
লিখেছেন লিখেছেন আবদুস সামাদ রাজু ১৬ এপ্রিল, ২০১৩, ০৩:২৩:৪৫ রাত
ইলিশ মাছের স্বভাবতই জোস আছে, ঠিক যেমন আছে হাঁসের(পুং)। শীতকালে হাঁসের যেমন দাম এবং জোস বেড়ে যায় তেমনি চৈত্র্যের শেষদিকেই ইলিশের জোস বেড়ে যায়। বরং ইলিশের জোস আরো হাজার ভাগ বেড়ে যায় যেমন বাড়ে দাম।
শীতকালে রাতে হাঁসের মাংস খেয়ে ঘুমোলে নাকি কাঁথা নিয়ে আর টানাটানি হয় না, বরং আরো ঘামাঘামিই শুরু হয়ে যায়। এই হলো হাঁসের কেরামতি। শুনেছি চোরা হাঁসের জোস নাকি বেশি হয়। আবার সেই জোস নাকি বেশি আছর করে চোরদেরকে।
ইলিশের জোসে কি হয়?
এতদিন শুনেছি কারো কারো রাতেই বাথরুমের সাথে অটো ব্লুটুথ কানেকশনের প্রয়োজন হয়। কারো কারো প্যাম্পাস পরেই হাঁটতে হয়। আবার কারো কারো পুরনো আম রোগ থাকলে তা মাথা চাড়া দিয়ে উঠে। সাথে যদি পান্তা হয় তবে আর যায় কই?
এবার ঘটলো ভিন্ন ঘটনা। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু পান্তা-ইলিশখোর তার জোস সহ্য করতে না পেরে তা ঝাড়লো ছাত্রীদের উপর।
এখন প্রশ্ন হলো, হাঁসের মাংসের জোস বাড়ে চুরি করলে, চোররাই বেশি আছরে ভোগে, তাইলে কি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও পান্তা-ইলিশ চোররাই এ কর্ম্ম সাধন করিয়াছে?
উড়িয়ে দেয়া যায় না, যারা নারীর সম্ভ্রম চুরি করতে চায় তাদের জন্য পান্তা-ইলিশ কয়েক চুরি করা মামুলিই বটে
বিষয়: বিবিধ
১১৪১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন