______রক্তেলেখা দিনলীপি ヅ [২]

লিখেছেন লিখেছেন আমি আহমেদ মুসা বলছি ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ১০:১৮:৩৫ রাত



২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ বৃহস্পতিবার । সেদিনের সুবেহ সাদিকটা ছিলো বড় বেশি রক্তিম। বাড়ীর পেছনের বিশাল জমিনটাতে খুনে সূর্যের ছটা পড়তে শুরু করেছে। পাখিদের কলাকাকলির বদলে সূর্য়ের রক্তিমতাটাই চোখে খুব ধরা দিচ্ছিল।না... না... আজ কি পাখি তার সুর পাড়তে পারে ? আর আমি কুরআন নিয়ে বসে আছি। কিন্তু চিরচায়িত ভাবে দড়াজ সূরে তেলাওয়াত করতে পারছিলাম না । কোরআনের পাখির সুর কেড়ে নেওয়ার ষড়যন্ত্রে যেন দুনিয়ার তাবত সুর তার ভাষা হারিয়ে ফেলেছে । চোখের পানিও ধরে রাখা যাচ্ছেনা । একা মানুষ .... কারও সাথে শেয়ার করবো তারও কোন উপায় নেই। তাই কথা হচ্ছিল যেন কোরানের আয়াতে করীমা গুলোর সাথেই । বেলা গড়াতে থাকলো ......বেশ কয়েকবার ফেবুতে বসেও বসা হয় না। ফেবু ফিডে কি না কি অপেক্ষা করছে ?...

বেলা এগারোটার দিকে স্কুল জীবনের এক বন্ধু ফোন করলো ....মাওলানার সাথে কাটানো অতিতের দিন গুলো স্বরণ করে দুই বন্ধুই কান্না করছিলাম । আমি ছিলাম ইসলামী সমাজকল্যান পরিষধ,চট্টগ্রাম পরিচালিত একটি মাদ্রাসার পরিচালক ও সে ছিলো ওই মাদ্রাসার এতিমখানার সবচেয়ে সিনিয়র ছাত্র। সেই হিসেবে প্রতিটা তাফসির মাহফিলের প্রায় একমাস আগ থেকে আমারা মাদ্রাসায় মাহফিলের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিতাম। আর মাহফিল চলাকালে আমার কর্মীরাই মেহমানদের ফায়ফরমাস ও ছোটখাট কাজ গুলো করতো , পরিচালক হিসেবে আমাকেও তাদের সাথে থাকতে হত। সেই সুবাদে ইসলামী আন্দোলনের অনেক সিনিয়র দায়িত্বশীলের সাথে সেই স্কুল জীবন থেকেই পরিচয়। আর মাওলানার সাথে কাটানো ছিটেফোটা সময় গুলোইতো জীবনের অন্যতম সেড়া সময় । বারবার চোখের পর্দায় সেই সোনালী দিন গুলো মনে পড়ছিলো । সেই মানুষটিকে আজ বাতিল স্তব্ধ করে দিতে চাইছে !!!

বেলা গড়িয়ে দুপুর । ঘোষিত হয়ে গেছে মানব ইতিহাসের র্নিলজ্ব মিথ্যাচার রায়। যোহর পরে তখনো জায়নামাজে , টেবিলে আপু দুপুরের খাবার রেখে গেছেন । গড়ম খাবার জুড়িয়ে ঠান্ডা হয়ে গেল ,কিন্তু মুখে রোচাতে পাড়লাম না......একজন ‘কাপ’ সদস্য ভাইকে ফোন দিলাম । “ কি ভাই কোন প্রতিবাদ হবে না ....? এভাবে চেয়ে চেয়ে দেখবো ...? ভাইটি আমার কান্না জড়িত কন্ঠে বললেন .......ভাই প্রতিবাদ শুরু হয়ে গেছে ...সাতকানিয়াতে দুই ভাই শহীদ ...রায় ঘোষণার আগ থেকে কেরানীহাটে-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক দখল করে সেখানে কোরআন তিলাওয়াত শুরু করে আমাদের ভাইয়েরা....

সেই মুর্হুত থেকেই বদলে গেল চিরচেনা বাংলাদেশ। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠে সারাদেশ।চলতে থাকে ইতিহাসের নৃশংস গণহত্যা ,যা ৭১ সালের হানাদার বাহিনীর গণহত্যা কেও ছাড়িয়ে গেছে । হায়েনার বুলেট একে একে কেড়ে নিতে লাগলো প্রতিবাদী মানুষের কন্ঠস্বর গুলো ......

রাত ৯টা ...মিছিল শেষে ফিরেই বসলাম ফেবুতে । বাশের কেল্লার পোষ্ট : সারা দেশে শহীদ অষ্টআশি !!!

সর্বশেষ খবর অনুযায়ী ....ঢাকার মিরপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ চলছিল। বিভিন্ন সূত্র মতে ,সাধারণ মানুষের ওপর গুলি চালিয়ে কমপক্ষে শতাধীক নেতাকর্মী হত্যা করেছে। পুলিশের গুলিতে সাতক্ষীরায় ১০, রংপুরে ৭, পঞ্চগড়ে ৭, চট্টগ্রামে ৩, কক্সবাজারে ৪, সিরাজগঞ্জে ৩, নারায়ণগঞ্জে ৩, দিনাজপুরে ৩, ঠাকুরগাঁওয়ে ৭, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪, নোয়াখালীতে ৩, মৌলভীবাজারে ৩, গাইবান্ধায় ৩, ঢাকার মিরপুরে ১, উত্তরায় ১, কুমিল্লা, নাটোর, যশোর, লক্ষ্মীপুরে ১ জন করে নিহত হয়েছে।সারাদেশে পুলিশের গুলিতে ৫ হাজারের মতো সাধারণ মানুষ আহত হয়েছে। তার মধ্যে গুলিবিদ্ধ অন্তত ৫০০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।সারাদেশে আহত হয়েছে ১০ হাজারের বেশি মানুষ। গুলিবিদ্ধ হয়েছে শত শত মানুষ। বৃষ্টির মতো গুলিতে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে এক নজিরবিহীন আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। জামায়াত-শিবিরের কর্মী ও মাওলানা সাঈদীভক্তরাও দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে .....গাইবান্ধায় বিক্ষুব্ধ জন তার পিটুনির শিকার হয়ে মারা গেছে তিন পুলিশ সদস্য। চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় পিকেটারদের ইটের আঘাতে মারা গেছে একজন পুলিশ কনস্টেবল। থানা অবরোধ, পুলিশ ফাঁড়ি ঘেরাও, রেললাইন উপড়ে ফেলা, যানবাহন ভাংচুরসহ পুরো দেশ হয়ে পড়েছে রণক্ষেত্র।

রাত এগারোটা আবারো বেরুবো ....খবর এল ঢাকার মিরপুর ১ নম্বর ও ১০ নম্বরসহ পুরো মিরপুর এলাকা পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবির কর্মীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। মিরপুরে অসমর্থিত খবরের সূত্র থেকে ৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া উত্তরায় জামায়াতের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে । রাত বাড়ার সাথে সাথে বিভিন্ন দিক থেকে গণহত্যার খবর গুলো আমাকে দুমড়েমুচরে ছাড়খার করে দিচ্ছিলো ....বাসা থেকে বারবার ফোন দিচ্ছে আমি তখন মিছিলে .....

কখন বাসায় ফিরেছিলাম মনেই নেই , তবে ফজরের আজান চলছে এমন সময়ে একটা ফোন আসলো ঢাকা সেনানিবাস থেকে । অনেক আসা নিয়ে বললাম ...“তোরা কি এখনো মাঠে নামবি না ???

বড় করুন ছিলো সে জবাব :

“নাহ....তা হবে না..... তোর তো আজ মড়ছিশ আমরা অনেক আগেই মড়ে গেছি...... আমি তোকে ফোন করছি ওয়াস রুম থেকে ........ ”

বিষয়: রাজনীতি

১১৩৭ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

184691
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:২৯
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : ২৮শে ফেব্রুয়ারী গণহত্যা দিবস
তথাকথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিশ্ব বরেণ্য মুফাসসিরে কোরআন বাংলাদেশের অন্যতম আলেম আল্লামা দেলায়ার হোসেন সাঈদীর রায় ঘোষনার দিন অর্থাৎ ২৮শে ফেব্রুয়ারী ২০১৩ তারিখ। সকাল থেকে পুলিশ ও সরকারের সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী গুলি করে সাধারণ জনগণ ও জামায়াত শিবির নেতা কর্মীদের লক্ষ্য করে গুলী চালায়।বেলা ২টায় বিশ্ববিখ্যাত আলেম আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির আদেশ ঘোষণা করেছিল ট্রাইব্যুনাল। সাথে সাথেই ৫৬ হাজার বর্গমাইলের দেশের সমগ্রে প্রতিবাদে গর্জে উঠে। দেশের মুসলমান সম্প্রদায়ের সাথে অনেক হিন্দু নারী –পুরুষ ও প্রতিবাদে রাস্তায় নামে।।তখন পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসিদের গুলি করার গতি ও বেড়ে যায়। পুলিশ ও আয়ামীলিগের সন্ত্রাসীরা যেভাবে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে দেশের জনগণ কে , সেটাকে একমাত্র গণহত্যা ছাড়া গনতন্ত্রের ভাষায় কিছু বলার নেই। তাদের গুলি চালানো দেখে মনে হয়েছে সরকার পুলিশকে হুকুম দিয়ে রেখেছে বিক্ষোভ ও মিছিল দেখলেই গুলি করার ,দলীয় সন্ত্রাসী বাহিনীকে প্রস্তুত রেখেছিল সাধারণ মানুষের উপর আক্রমন চালানোর জন্য। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে আরেক জাময়াত নেতা কাদের মোল্লার রায় কে কেন্দ্র করে নাস্তিক ব্লগার ,বাম ও সরকার দলীয় ছাত্র সংঘঠন শাহবাগে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতেছিল ।আর সেই বিক্ষোভকারীদের বিরিয়ানি দিয়েছিল আওয়ামীলীগ নেতাদের বিভিন্ন প্রতিষ্টান এমনকি সুর উঠেছিল সরকারী তহবিল থেকে সরাসরি বিরিয়ানি দিয়েছে, শাহবাগে নগদ টাকা বিতরণ করতেও দেখা গেছে,সরকার দলীয় প্রভাবশালী নেতাদের শাহবাগে সরব উপস্তিতি ছিল যা টেলিভিশনের মাধ্যমে দেখা গেছে ।এমপি মন্ত্রীদের শাহবাগে উপস্তিতি এবং টাকা ও বিরিয়ানি পেয়ে ততাকথিত বিক্ষোভকারীরা আইন অমান্য করে দাবি করেছিল,ততাকথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন যারা তাদের বিচার নয় যেভাবেই হউক ফাঁসি দিতে হবে। আদালতের ওপর এ অন্যায় হস্তক্ষেপ ও সরকারের প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে শাহবাগের নাস্তিক দের সাথে সুর মিলয়ে সমর্থন ,এমপি ,মন্ত্রীর প্রকাশ্যে ঘোষনার মাধ্যমে আল্লামার ফাঁসির রায় দেওয়া হয় । অন্য দিকে বিচারের মান নিয়ে প্রশ্ন বিশ্ব ব্যাপী। আল্লামা সাঈদী ভক্ত ও জামায়াতে ইসলামী এই রায় কে বিচারের মোড়কে জুডিশিয়াল কিলিংয়ের আয়োজন বলে বলেছিল।দেশের মানুষ মনে করে স্কাইপি কেলেঙ্কারির মাধ্যমে পদত্যাগী বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম বলেছিলেন যে "গভর্নমেন্ট গেছে পাগল হইয়া, তারা একটা রায় চায়" সেই রায় হতে হবে ফাঁসি, অন্য কিছু নয়। সেই প্রেক্ষিতে নাটক মঞ্চস্থ হয় শাহবাগে। যে নাটকের মূল কাজ ছিল বিচারের নামে আটক জাতীয় নেতাদের ফাঁসির রায় ও তা কার্যকর। মুক্তিযুদ্ধকে ব্যবহার করে দেশে ছড়িয়ে দেয়া প্রতিহিংসা, ঘৃণা আর বিদ্ধেষের মাধ্যমে জাতিকে করা হয় বিভক্ত। সেই কাজ সম্পন্ন হতেই আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির ঘোষণা আসে । দেশের মুসলমানের মনে আঘাত আসে সেই রায়ে। একজন বিশ্ববরেণ্য আলেম কে দেল্যা রাজাকার নামে ফাঁসির রায় দেশের মুসলমান সহ কোনো ধর্মের মানুষই মেনে নিতে পারেনি। নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্ধেষীদের কথায় সরকার একজন ইসলামী ব্যক্তিত্বকে ফাঁসি দিয়ে দিবে সেটা মেনে নিতে পারেনি।বিচারের নাটক সাজিয়ে আল্লাহর মনোনিত ধর্ম ইসলামের প্রচারে যে মানুষটি তার সারা জীবন অতিবাহিত করেছে তার ফাঁসি দেওয়ার পায়তারা করার কৌশল বুঝে দেশের ধর্ম বিশ্বাসী জনগন ঘরে বসে থাকেনি ।কদু চোর ,কাপড় চোর ,লাকড়ি চোর ,বউ পিটানোর মামলার আসমিদের দিয়ে মিথ্যে সাক্ষী বানিয়ে যে মানুষটির হাতে হাত রেখে অন্তত ৬০০ অমুসলিম মুসলমান হয়েছে তাকে হত্যার পায়তারা দেশের মুসলমান সাভাবিক হিসেবে নেয়নি। তাইতো দেশের মুসলমানরা প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নেমেছিল নিরস্ত্র তাদের মুখে ছিল আল্লাহু আকবার স্লোগান তাদের দাবি ছিল এই রায় মানি না ।কিন্তু সরকারের প্রশাসন ও গুন্ডা বাহিনী এ কি করেছিল ?দেশের জনগনকে দেশের মানব সম্পদকে পাখির মত গুলি করে মেরে দেশের ইতিহাসে গণহত্যার কলংকলেপন করেছে। বিজিবি, র্যা ব, পুলিশ, আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনীর যুব লীগ ও ছাত্র লীগের সশস্ত্র ক্যাডার এব নাস্তিক-মুরতাদ শাহবাগীদের লেলিয়ে দিয়েছিল সরকার নিরস্ত্র ইসলাম প্রিয় জনগনের পেছনে। তারা মেতে উঠেছিল গণহত্যার উত্সবে। রক্তে লাল করে দিয়েছিল দেশের মানচিত্র ,জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দিয়েছিল অসখ্য বাড়ি-ঘর, ব্যাংক, হাসপাতাল ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।এক এক করে প্রায় ৭০ টি লাশ ফেলে দিল বাংলাদেশের জমিনে। রায়ের পরবর্তী এক সপ্তাহে প্রায় ২০০ জন নিরীহ মানুষ কে হত্যা করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশের ৪১ বছরে এক দিনে এত মানুষ হত্যার ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু ২০১৩ সালের ২৮ শে ফেব্রুয়ারী সেটা হয়েছে । কেন এই গণহত্যা ?কেন এত হিংসাত্মক আচরন ?কেন এই রক্তের বন্যা ?দেশের জনগণ প্রতিবাদ করতেই পারে সেটা তার অধিকার ।সেই অধিকার জন্ম সুত্রে কেনা অধিকার ।সেই অধিকার ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে রক্তের পরিবর্তে পাওয়া অধিকার , ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে হাসিল করা অধিকার । সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়ে এই দুনিয়ায় কারো রক্ষা হয় নি ।ইতিহাস সাক্ষী হিটলার, মুসোলিনি মার্কোসক ,পিনোচেট ,হোসনি মোবারক, রেজা শাহ পাহলভি, গাদ্দাফি, সাদ্দাম হোসেন কারো রক্ষা হয় নি।শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের ও রক্ষা হবে না ,ইতিহাস তাদের ক্ষমা করবে না।আল্লাহার বিচার থেকে কেউ রক্ষা পায়নি।ইনশাআল্লাহ্‌ এই জালিম সরকারও পাবেনা।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৫২
136667
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : ভালো লাগলো || ধন্যবাদ ||
184715
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৪৯
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : এইসব শহীদ ভাইদের রক্ত ইতিমধ্যে বাংলার জমিনে কথা বলতে শুরু করছে, ইনশাআল্লাহ বাংলার জমিনে ইসলাম কায়েমের মাধ্যমে তা পরিপূর্ণতা পাবে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৫২
136666
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : ইনশাআল্লাহ
184724
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:০২
সজল আহমেদ লিখেছেন : :(

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File