তোমরা যারা অন্যার সমালোচনায় দিন গুজরান কর

লিখেছেন লিখেছেন আমি আহমেদ মুসা বলছি ২৭ জানুয়ারি, ২০১৪, ১২:৩৫:১৬ রাত



আর পারলাম না । অনেক চেষ্টা করেও আর পারলাম না। যাদের নিজের আপন ভাইয়ের চাইতে ভালোবাসি তাদের বিরুদ্ধেই আজ কলম ধরছি [মূলত: যারা এই অপকর্মটা করেন ] ভাবসাবে বুঝাতে চান যে তেনারা শিবির করেন। আসলে শিবির করাটা কি অতটা সহজ, যতটা তেনারা ভেবে নিয়েছেন ???

আন্দোলনের মেজাজ নাই, মেজাজের ভারসাম্য নাই, ইসলাম-ইসলামী আন্দোলন নিয়ে পষ্ট কোন ধারনা নাই, ইসলামী আন্দোলনের কর্মীর কোন লেবাস নাই, আদব নাই, লেহাছ নাই......... ফেবুতে বইসা আরেক জনের সমালোচনা আর হাছা-মিছা মিশিয়ে দুইটা স্টেটাস ঝেড়ে দিতে পারলেই নিজেরে খুব ইসলামীস্ট ভাবা শুরু করেন আর দুইয়ের জায়গায় চারটা লাইক পড়লেই তিনি বড় ইসলামী চিন্তাবীদ !!! দ্যাত্যহীন ভাবে বলছি ইসলামী আন্দোলনে আপনার মত ইসলামী চিন্তাবীদের দরকার নাই। যার অসাধু প্রচারণার দরুন বৃহত্তর আন্দোলনের ঐক্য নষ্ট হয় ।

কি ভাই রাগ করেছেন না ? কিই বা করার আছে আমার মত নাদানের বলেন? যখন দেখি হাজার শহীদের খুনে গড়া সংঘটনের সাফল্য গুলো কতক বে-লেহাজ-বেকুবের জন্য মাটিতে মিশে যাচ্ছে? আগামীকাল বিশ্ব ইজতেমার আখেরি মুনাজাত। কোথায় লাখ লাখ মুসলমানের সাথে হাত তুলে নিজের গুনা খাতা মাফ চাইবো, ইসলামী আন্দোলনের জন্য আল্লাহর মদদ চাইবো ,আগত মুসুল্লিদের সেবা করার জন্য ঝাপিয়ে পড়ার কথা আজকের শিবিরের , সেখানে ফেবুতে তথাকথিত ইসলামীস্ট নামধারী কতক জানোয়ারের নির্লজ্য বেহায়াপনায় ইসলামী আন্দোলনে শহীদদের আত্বদান বৃথা হবার জোগার হতে চলেছে.....সকল ইসলাম পৃয় জনতার কাছে ইসলামী আন্দোলন যখন সর্বোচ্চ গ্রহন যোগ্যতায় আসীন, তখন অহেতুক ফালতু তর্কের ধুয়া তুলে পরিবেশ নষ্ট করছে । জামায়াত বা হেফাজতকে সমাবেশ করতে দেয়া হয় না। কিন্তু তাবলীগকে ইজতেমা করতে দিচ্ছে সরকার। এ কারণে অনেক ইসলামিস্ট তাবলীগের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ প্রচার করছেন। এটা তো অনেক নোংরা মানসিকতা যে তাদের সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে বলে ইজতেমাও নিষিদ্ধ করতে হবে। যার মানে তো পষ্ট তারা জামায়াত বা হেফাজতের সমাবেশ করতে না দেয়ার পক্ষে। যারা তাবলীগের মুণ্ডুপাত করতেছেন তাদের মনে রাখতে হবে তাবলীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয় বা রাজনৈতিক ইস্যুতে আন্দোলনও করে না। এটি ইসলামের বালাগাত বা প্রচার করে। মানুষের মধ্যে ভ্রাম্যমাণ মাদ্রাসা হিসেবে কাজ করে। তাবলীগ বাংলাদেশে আল্লাহর রহমত। তাবলীগের মাধ্যমে ইসলামের শিক্ষা, আদব ও বন্দেগির প্রসার ঘটতেছে। তাই তাবলীগের কাজ কখনোই এদেশে ইসলাম কায়েমে প্রতিবন্ধক নয়, বরং অনেক বেশি সহায়ক। মনে রাখা উচিত জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতাদের একজন কিন্তু তাবলীগের মুরুব্বী ছিলেন। এবং জামায়াত বিপদের সময় তাবলীগের সহায়তা নিয়েছে। ১৯৭১ এ জামায়াতের অনেক নেতাই কাকরাইলে তাবলীগের মসজিদে আশ্রয় নিয়েছিল বলে অধ্যাপক গোলাম আযম তার আত্মজীবনীতে জানিয়েছেন। এই সময়ে ঐক্য দরকার। যারা এখন তাবলীগের বিরুদ্ধে বলে যাচ্ছেন তাদের বলছি...“সহযোগী আরেকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিষোদগার করার মানে হচ্ছে নিজের না হোক নিজের ভাইয়ের পায়ে কুরাল মারছেন” তবলীগ নিয়ে অনেক কথাই থাকতে পারে । তবে ঐ বিষয় গুলো নিয়ে অহেতুক আলোচনার সময় এখন নয়। বাংলার জমিনে বাতিল যখন চুরান্ত আঘাত হেনেছে ,তখন কোন অহেতুক বিষয়কে সামনে এনে পরিবেশ নষ্ট কারার কোন অধিকার আপনার নেই । ইসলামী আন্দোলনের লাভ করতে না পারেন ,ক্ষতি করার অধিকার আপনার নেই । সব শেষে নজরুলের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বলি : “বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে আমরা তখনও পিছে, বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজছি হাদিস ও কোরান চষে।” .

বিদ্র : আমার সাংঘটনিক জীবনের গত চোদ্দ বছরে কখনো কোন দায়িত্বশীল তবলিগ জামায়াতের বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে শুনিনি । জানান নি ,জানতে চানও নাই। যারা হটাৎ ইসলামিষ্ট হয়ে তবলীগ জামায়াতের পেছনে লাগছেন তাদের বলছি অবশ্যই... অবশ্যই আপনারা জামায়াত-শিবির নয় বরং পুরোপুরি ইসলামের ক্ষতি সাধন করছেন।

সংযুক্তি :

Al Mujahid Arman ভাইয়ের স্টেটাস থেকে :

সমালোচনা করা

আমাদের অভ্যাসে

পরিণত হয়েছে।

১.তাবলীগ জামাত

ইক্বামাতে দ্বীনের কাজ করেনা বলে কী

তাদের দাওয়াত ও দ্বীনের কাজগুলোকে আপনি অস্বীকার করতে পারবেন?

এক ভাই দেখলাম বিশ্ব ইজতেমাকে "ইস্তেন্জা" বলে কটাক্ষ করেছেন!!

সংশোধনের উদ্দেশ্যে তাবলীগের গঠনমূলক সমালোচনা করুন। কিন্তু কটাক্ষ করবেন কেন?

২. সাইয়িদ মওদূদী (রাহ) কে দেখি চরমোনাই ভাইয়েরা কাফির, মুনাফিক, ইহুদী ইত্যাদি বলেন। পক্ষান্তরে চরমোনাই পীরকে জাশির ভাইয়েরা চোরমুনাই, শরম নাই, চর্ম নাই ইত্যাদি বলে সম্বোধন করেন। কোনটিই গ্রহনযোগ্য নয়। আল্লাহকে ভয় করুন।

৩. জিহাদকেন্দ্রিক কোন পোস্ট দিলেই একশ্রেণীর ভাই "কম্বল মুজাহিদ" বলে কটাক্ষ করেন। তারা যদি আমাদেরকে "ককটেল জিহাদী" বলে কেমন লাগবে? অনেকে বলছেনও ইতোমধ্যে। কেন নিজেদেরকে সমালোচনার সুযোগ করে দিচ্ছেন? আমাদের দায়িত্বশীরা কি এমনটা করেন কখনো?

সংকীর্ণতা থেকে আমাদের বের হতে হবে। ইসলামী আন্দোলনের ভাইয়েরা হবে চরিত্রে অতুলনীয়।

রাসূল (সা) বলেছেন

"হিংসা ও পারস্পরিক ঘৃণা দ্বীনকে নির্মূল করে দেয়।"

[আহমাদ, তিরমিযি, মিশকাত ৪৮১৬]

রাসূল (সা) বলেছেন

"মুসলমানকে গালি দেয়া পাপাচার।"

[বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৪৬০১]

রাসূল (সা) বলেছেন

"গীবত যিনার চেয়েও মারাত্মক!"

[বায়হাকী]

বিষয়: বিবিধ

১২৪৫ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

168250
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৮
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৪১
122103
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : আমার বাড়ীতে আসায় আপনাকেও ধন্যবাদ ।
168254
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৫১
সজল আহমেদ লিখেছেন : অনেক সুন্দর লিখেছেন!
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২১
122112
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : ধন্যবাদ ।
168263
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:০৯
নূর আল আমিন লিখেছেন : চিল্লাফাল্লা করলেই যদি প্রধানমন্ত্রী হওয়া যেতো রাস্তার ক্যানভাসার হতো প্রধান মন্ত্রী আর লাইকে যদি ইসলামিস্ট হওয়া যেতো একেকজন সাইদী হুজুর হয়ে যেতো
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২২
122113
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : সহমতWinking
168273
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২৪
নূর আল আমিন লিখেছেন : স্যালুট
168291
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০৯
সঠিক ইসলাম লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভাই, সুন্দর একটি পোষ্ট এর জন্য। আমি মনে করি দায়িত্ববান কোন জামাত-শিবির কর্মিই তাবলীগ জামাতের বিরোধীতা করতে পারে না, আর যাদের মাঝে কিছুটা এলেম ও আমলের চর্চা আছে তারা এটা করেও না। আসলে আমাদের মাঝে এ ফেতনাবাজিটা ঢুকিয়েছে আহলে হাদীস নামধারী খবীসরা। যারা তাবলীগ জামাত, জামাতে ইসলাম, ইখওয়ান, তালেবান, আল-কায়েদা, হিযবুল্লাহ, হামাস কাউকেই মুসলিম বলে মনে করে না। সকলের বিরুদ্ধে গালাগালির চর্চা করে ফেতনাবজি ছড়িয়ে থাকে। আর ইদানিং জামাতে ইসলামের মাঝেও অনেক আহলে হাদীস ঢুকে দলটাকে তারা বিতর্কিত করে দিচ্ছে। তারা হেফাজতের পক্ষাবলম্বন করে অথচ তাবলীগের বিরোধীতা করে, অথচ দুটি দলই একই ওলামাগণ দ্বারা পরিচালিত। অর্থাৎ দেওবন্দী ওলামাগণ। তাবলীগ জামাত যা করছে সেটাও দ্বীনের খেদমত, হেফাজত যেটা করছে সেটাও দ্বীনের অপর বিভাগের খেদমত। এবং তারা কুরআন-হাদীস মুতাবেকই ইসলামের এ দু বিভাগের খেদমত করে যাচ্ছে। তাবলীগ জামাতের কারনে এ পর্যন্ত যত দ্বীনহীন, কমুনিষ্ট, আমলহীন মানুষ আমল ধরছে, তা আর কারো দ্বারা করাই সম্ভব নয়। তাই তারা দ্বীনের যতটুকু খেদমতই করছে সেটা যত ছোট খেদমতই হোকনা কেন কেউ যদি সেটার স্বীকৃতি না দিতে পারে তাবে ধরে নিতেই হবে তার মাঝে কুরআন-হাদীসের জ্ঞান নেই। আমরা ইসলামী রাষ্ট্র কয়েমের স্বপ্ন দেখি। ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হলে তা কি ফেরেশতারা এসে চালাবে নাকি আমাদেরকেই চালাতে হবে ? যদি আমাদেরকেই চালাতে হয় তবে আমাদের মাঝে সততা, খুলুসিয়্যাত, দ্বীনিয়্যাত, আমলিয়্যাত থাকতে হবে কিনা ? এগুলো একজন মানুষের মাঝে সৃষ্টি করার খেদমত ই করে যাচ্ছে তাবলীগ জামাত। তথা ব্যাক্তি সংশোধন। ব্যাক্তি সংশোধন না হলে তো আর খুলুসিয়্যাত বিহীন কপটদের দ্বারা ইসলামী হুকুমত চালানো সম্ভব
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:১৪
122134
সঠিক ইসলাম লিখেছেন : ব্যাক্তি সংশোধন না হলে তো আর খুলুসিয়্যাত বিহীন কপটদের দ্বারা ইসলামী হুকুমত চালানো সম্ভব নয়। যার মাঝে যতটুকু পরকাল ভয় থাকে তার দ্বারাই ততবেশী নিরেট সৎ কার্য সম্পাদন করা সম্ভব। আর তাবলীগ জামাত ব্যাক্তির মাঝে এই পরকাল চেতনাকেই জাগ্রত করার কাজ করে থাকে। আমি ইসলামী রাষ্ট্র পরিচালনায় যেমন জামাতে ইসলামের সমর্থক ঠিক তেমনি দাওয়াত ও তাবলীগের কাজে তাবলীগ জামাতের সমর্থক। আমি মনে করি দু দলই একে অপরের মুখাপেক্ষি। কেউ কারো খেদমতকে অস্বিকার করতে পারেনা, তাই কেউ কারো বিরোধীতা করাও বোকামী।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:২০
122137
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : আপনার মন্তব্য ভালো লাগলো || ধন্যবাদ || তবে জামায়াতে ইসলামীতে অনেক আহলে হাদীস ঢুকেছে এমন কোন তথ্য আমাদের কাছে আপাতত নাই । কেননা জামায়াতে ইসলামীতে প্রবেশ করা অতটা সহজ বিষয় নয়। যারা এসব ভুল করছে তাদের অধিকাংশই বয়ষে কম ও অযথা আবেগী। এককথায় বলতে গেলে “আলগা আবেগের,বল্গা ঘোড়া” । আল্লাহ তাদের সঠিক বুঝ দিন । আমীন ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৪৭
122198
সাদাচোখে লিখেছেন : সঠিক ইসলাম ভাই, আপনার পুরো কমেন্ট টাই যাথার্থ হয়েছে, আমার ভাল লেগেছে। আহলে হাদীস - খবিশ কথাটি পড়ে শুধু একটু থমকিয়েছিলাম। আমার ধারনা আপনি হয়তো তাড়াহুড়া করতে গিয়ে আপত্তিকর শব্দটি পাবলিক ডোমেইনে বলে ফেলেছেন।

কিছুদিন আগে এক স্কলারের বক্তব্য শুনছিলাম - যেখানে তিনি বলছেন - আমাদের দেখা উচিত কোন মুসলিম নামধারী গ্রুপকে হজ্জে এ যেতে বাধা দেওয়া হয়েছে কিনা? বাধাঁ দেয়নি - এ ক্রান্তিকালে তার প্রতি মুসলিম ভাইয়ের হাত বাড়িয়ে দিতে কোন বাধা নেই। হাত বাড়িয়ে দিন। কোন গ্রুপ যদি বেদাত ইত্যাদিতে নিমজ্জিত থাকেন তা আল্লাহ দেখবেন। মোহাম্মদ সঃ কি বলেন নি? আমার উম্মত ৭৩ ভাগে (আসলে এর অর্থ বহু ভাগে) ভাগ হবে? সো আপনি আমি কি দায় নিয়েছি - জাজ করার - যেখানে আল্লাহ জাজ করবেন বলে কথা দিয়েছেন।

ধন্যবাদ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৪৬
122252
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : সঠিক ইসলাম ভাই, সহমত। দু দলই একে অপরের মুখাপেক্ষি নয় বরং পরিপুরক শব্দটি বেশি খাটে মনে হয় ।Love Struck
168295
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:১৬
সালু সুন্দর লিখেছেন : সুন্দর লিখছেন।আমরা আর কতদিন পারশ্পরিক রেশারেশি করবো,এর থেকে বের হতে হবে সবাইকে ইনশ আল্লাহ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৪৭
122253
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : ধন্যবাদ । আমার বাড়ীতে আসায় আবারোও ধন্যবাদ ।
168361
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৪২
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আপনার কথায় যুক্তি আছে।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৪৭
122254
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : ধন্যবাদ । আমার বাড়ীতে আসায় আবারোও ধন্যবাদ ।
168398
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:০৩
সাইদ লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো।ধন্যবাদ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৪৭
122255
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : ধন্যবাদ । আমার বাড়ীতে আসায় আবারোও ধন্যবাদ ।
168468
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
১০
168505
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
সিকদারর লিখেছেন : আপনার সাথে পরিপূর্ন ভাবে সহমত। আমরা কেউ জামাত করি কেউ হেফাজত কেউ তাবলীগ এরা সবাই যার যার অবস্থান থেকে দ্বীনের কাজ করার চেষ্টা করছে । এদের কারও কারও কাজ বা মতবাদ আমার ভাল নাও লাগতে পারে । আর এই ভাল না লাগার কারনটা হতে পারে আমার কম বোঝার কারনে । কারন একজন মানুষ সব কিছু জানবে এবং তার এই জানাটাই সঠিক আর সব ভুল এই ধারনা মূর্খতারই নামন্তর। যা আমাদের সবারই কম বেশি আছে।
আহমদ মূসা ভাই আপনার পোষ্ট খানা বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইসলামী দলের কিছু সদস্যদের সবচেয়ে বড় ভুলটা চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৩১
122628
আমি আহমেদ মুসা বলছি লিখেছেন : ধন্যবাদ । আমার বাড়ীতে আসায় আবারোও ধন্যবাদ ।
১১
172995
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৪
আল সাঈদ লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File