তবে কি স্থায়ী ভাবে বৌদ্ধদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই রামুতে সাজানো নাটক ?
লিখেছেন লিখেছেন আল্লাহর সন্তুষ্টি ০৮ জুলাই, ২০১৩, ০২:৩৩:০০ দুপুর
বাংলাদেশে কি আর কোন এলাকায় (আগুন, প্রাকৃতিক-দুর্যোগ, আক্রমণ, হাংগামা) ক্ষতি হয় নাই, সরকার তো তাদের জন্য এত দ্রুত এত টাকা খরচ করে কিছু করে নাই,
বৌদ্ধ সহিংসতা : রামুতে নতুন নির্মিত বৌদ্ধবিহার পরিদর্শন করলেন সেনাপ্রধান
কক্সবাজারের রামু উপজেলায় নতুন করে নির্মিত বৌদ্ধবিহার পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া। গতকাল দুপুরে ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে সহিংসতায় পুড়ে যাওয়া বৌদ্ধ মন্দির পুনর্নির্মাণের পর পরিদর্শনে এসেছেন। সেনাপ্রধান নতুন বৌদ্ধমন্দির কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম রামুর সবচেয়ে পুরনো বৌদ্ধবিহার ‘কেন্দ্রীয় সীমা বিহারে’র অধ্যক্ষ সত্যপ্রিয় মহাথেরোর সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ওই সময় বিহার অধ্যক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত বৌদ্ধবিহারগুলো সেনাবাহিনী সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে নির্মাণকাজ শেষ করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ওই সময় সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল সাব্বির আহমদ, মেজর জেনারেল হাবিবুর রহমান খান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার সামশ খান, ৬৫ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার আশরাফুল কাদের চৌধুরী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন ব্যাটালিয়নের (১৭ ইসিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল জুলফিকার রহমান উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতের
আঁধারে এক ভয়াবহ সহিংসতায় রামু ও আশপাশের এলাকার অন্তত ১৮টি বৌদ্ধবিহার পুড়ে যায়। এছাড়া অর্ধশতাধিক বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ফেইসবুকে এক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী যুবক পবিত্র কোরআন অবমাননার অভিযোগে হাজার হাজার মানুষ বৌদ্ধবিহার ও বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা চালায় এবং আগুন দেয়।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সরকারের নির্দেশে সেনাবাহিনীর প্রকৌশল বিভাগ ক্ষতিগ্রস্ত ১৮টি বৌদ্ধবিহার নতুন করে নির্মাণ করে।
http://www.24livenewspaper.com/site/index.php?url=www.amardeshonline.com
বিষয়: বিবিধ
১৯৩৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন