গন্ধম ( মিরপুর – ১, রাত-১০টা, তারিখ ২৫ আগষ্ট,২০১৪খ্রি

লিখেছেন লিখেছেন সত্যের জন্য মরতে পারি ২৮ আগস্ট, ২০১৪, ১০:০৩:০২ সকাল



নিয়ন আলোয় স্নিগ্ধ নিষিদ্ধ গন্ধম

জীবন বাঁকের ফাঁক ফোকরে

উঁকি দিয়ে

ডেকে যায়

বারে বার,

ঘুমন্ত হায়েনার হিংস্রতাকে

গরল হাওয়ার বৈপরীত্যে

এভাবে রাখবে থামিয়ে !

কিন্তু কতকাল ? জানি-

রক্ত মাংসের মাটির ঘরে

এ ঘর এক অসীম অহংকার।

গন্ধম প্রসূনের গন্ধ

সুস্নিগ্ধ সুবাশ নয়, কেবলি সে-

বিষাক্ত বাষ্প ছড়ায়।

অন্ধ পশুরে হাত ধরে

পথ চিনিয়ে

অহমের মুখে কালি দিয়ে-

এমনি করে গন্ধমের বীজ

যত্র তএ ছড়িয়ে ছিটিয়ে

কালের বিবর্তনেও যুগে যুগে

নিতি নব নবারূণ দাম্ভিকে

বংশবিস্তারে টিকে রয়; আর

অহমকে অপরাধী করে-করে

ক্ষমার অশ্রূ সাগরে ভাসিয়ে বেঁচে থাকে

কালে কালে !

গন্ধম ওলি গলি গাছতলা পার করে এখন

আবাস গড়েছে অভিজাত আলিসান আঙিনায়,

অখ্যাত বিখ্যাত পাচ তারকা হোটেল রেঁস্তোরায়,

শিকড় ধরে গাছ বেয়ে – বেয়ে পৌছে গেছে

পরিবার সমাজ দেশের মগজে ?

সত্য জীবন সত্য সভ্যতা সত্যর ঠিকানা এখন

রঙিন পোশাকে মোড়ানো কালো অক্ষরে

মলিন অক্ষরে গাঁথা ধূসর পুঁথি পুস্তকে

সীমিত অস্থিত্বে।

আগেকার মত গন্ধমের দূর্গন্ধে

আজ আর কারো গা গুলায় না,

সমাজ পরিবার দেশ দশের জাত পাত যায় না, কারন-

গন্ধম আমাদের তথাকথিত সভ্যতা সংস্কৃতির

মস্তবড় এক হৃদপিণ্ড ! ?

গন্ধম গিলে খায় পোশাকে ঢাকা পশুত্বের বিষ ? তবে,-

পশুকে মানুষ করে না,

করতেও পারে না ,

নিজেও মানুষ হয় না। তবে -

পোঁড়াতে পারে তোমাকে আমাকে ,

বাড়ি টপকে দেশ ও জাতিকে।

সত্যিই সত্য কী তবে-

কাদা জল মেখেও জেগে আছে

গন্ধমের চারপাশে ?

গন্ধম আজ আর অশীতিপরতার মত অবহেলিত নয় !

গন্ধমের অন্ধে আমরাই দিয়েছি নির্বিচারে পরিচয় !

পতিত পতিতা সমকামীরাও তাই প্রধানমন্ত্রীত্ব পায়।

সবাক পৃথিবী ক্ষুব্ধ বিস্ময়ে কালির ইতিহাস রচে যায়

সৃষ্টির শ্রেষ্ঠের অধ:পতনের পর তলানীরও পরিণয় !

যুগের বিবেক ও বাঁচার লোভে গোলামী করে যায় !

রাজার মুকুট কী সব গোলামেরে রাজার মত দেখায় ?

গন্ধম ছিল,

গন্ধম আছে,

গন্ধম থাকবে,

এই তার বিশ্বাস পুরোটাই।

নিয়ন আলোয় স্নিগ্ধ নিষিদ্ধ গন্ধম

জীবন বাঁকের ফাঁক ফোকরে

উঁকি দিয়ে

ডেকে যায়

বারে বার,

ঘুমন্ত হায়েনার হিংস্রতাকে

গরল হাওয়ার বৈপরীত্যে

এভাবে রাখবে থামিয়ে !

কিন্তু কতকাল ? জানি-

রক্ত মাংসের মাটির ঘরে

এ ঘর এক অসীম অহংকার।

গন্ধম প্রসূনের গন্ধ

সুস্নিগ্ধ সুবাশ নয়, কেবলি সে-

বিষাক্ত বাষ্প ছড়ায়।

অন্ধ পশুরে হাত ধরে

পথ চিনিয়ে

অহমের মুখে কালি দিয়ে-

এমনি করে গন্ধমের বীজ

যত্র তএ ছড়িয়ে ছিটিয়ে

কালের বিবর্তনেও যুগে যুগে

নিতি নব নবারূণ দাম্ভিকে

বংশবিস্তারে টিকে রয়; আর

অহমকে অপরাধী করে-করে

ক্ষমার অশ্রূ সাগরে ভাসিয়ে বেঁচে থাকে

কালে কালে !

গন্ধম ওলি গলি গাছতলা পার করে এখন

আবাস গড়েছে অভিজাত আলিসান আঙিনায়,

অখ্যাত বিখ্যাত পাচ তারকা হোটেল রেঁস্তোরায়,

শিকড় ধরে গাছ বেয়ে – বেয়ে পৌছে গেছে

পরিবার সমাজ দেশের মগজে ?

সত্য জীবন সত্য সভ্যতা সত্যর ঠিকানা এখন

রঙিন পোশাকে মোড়ানো কালো অক্ষরে

মলিন অক্ষরে গাঁথা ধূসর পুঁথি পুস্তকে

সীমিত অস্থিত্বে।

আগেকার মত গন্ধমের দূর্গন্ধে

আজ আর কারো গা গুলায় না,

সমাজ পরিবার দেশ দশের জাত পাত যায় না, কারন-

গন্ধম আমাদের তথাকথিত সভ্যতা সংস্কৃতির

মস্তবড় এক হৃদপিণ্ড ! ?

গন্ধম গিলে খায় পোশাকে ঢাকা পশুত্বের বিষ ? তবে,-

পশুকে মানুষ করে না,

করতেও পারে না ,

নিজেও মানুষ হয় না। তবে -

পোঁড়াতে পারে তোমাকে আমাকে ,

বাড়ি টপকে দেশ ও জাতিকে।

সত্যিই সত্য কী তবে-

কাদা জল মেখেও জেগে আছে

গন্ধমের চারপাশে ?

গন্ধম আজ আর অশীতিপরতার মত অবহেলিত নয় !

গন্ধমের অন্ধে আমরাই দিয়েছি নির্বিচারে পরিচয় !

পতিত পতিতা সমকামীরাও তাই প্রধানমন্ত্রীত্ব পায়।

সবাক পৃথিবী ক্ষুব্ধ বিস্ময়ে কালির ইতিহাস রচে যায়

সৃষ্টির শ্রেষ্ঠের অধ:পতনের পর তলানীরও পরিণয় !

যুগের বিবেক ও বাঁচার লোভে গোলামী করে যায় !

রাজার মুকুট কী সব গোলামেরে রাজার মত দেখায় ?

গন্ধম ছিল,

গন্ধম আছে,

গন্ধম থাকবে,

এই তার বিশ্বাস পুরোটাই।

নিয়ন আলোয় স্নিগ্ধ নিষিদ্ধ গন্ধম

জীবন বাঁকের ফাঁক ফোকরে

উঁকি দিয়ে

ডেকে যায়

বারে বার,

ঘুমন্ত হায়েনার হিংস্রতাকে

গরল হাওয়ার বৈপরীত্যে

এভাবে রাখবে থামিয়ে !

কিন্তু কতকাল ? জানি-

রক্ত মাংসের মাটির ঘরে

এ ঘর এক অসীম অহংকার।

গন্ধম প্রসূনের গন্ধ

সুস্নিগ্ধ সুবাশ নয়, কেবলি সে-

বিষাক্ত বাষ্প ছড়ায়।

অন্ধ পশুরে হাত ধরে

পথ চিনিয়ে

অহমের মুখে কালি দিয়ে-

এমনি করে গন্ধমের বীজ

যত্র তএ ছড়িয়ে ছিটিয়ে

কালের বিবর্তনেও যুগে যুগে

নিতি নব নবারূণ দাম্ভিকে

বংশবিস্তারে টিকে রয়; আর

অহমকে অপরাধী করে-করে

ক্ষমার অশ্রূ সাগরে ভাসিয়ে বেঁচে থাকে

কালে কালে !

গন্ধম ওলি গলি গাছতলা পার করে এখন

আবাস গড়েছে অভিজাত আলিসান আঙিনায়,

অখ্যাত বিখ্যাত পাচ তারকা হোটেল রেঁস্তোরায়,

শিকড় ধরে গাছ বেয়ে – বেয়ে পৌছে গেছে

পরিবার সমাজ দেশের মগজে ?

সত্য জীবন সত্য সভ্যতা সত্যর ঠিকানা এখন

রঙিন পোশাকে মোড়ানো কালো অক্ষরে

মলিন অক্ষরে গাঁথা ধূসর পুঁথি পুস্তকে

সীমিত অস্থিত্বে।

আগেকার মত গন্ধমের দূর্গন্ধে

আজ আর কারো গা গুলায় না,

সমাজ পরিবার দেশ দশের জাত পাত যায় না, কারন-

গন্ধম আমাদের তথাকথিত সভ্যতা সংস্কৃতির

মস্তবড় এক হৃদপিণ্ড ! ?

গন্ধম গিলে খায় পোশাকে ঢাকা পশুত্বের বিষ ? তবে,-

পশুকে মানুষ করে না,

করতেও পারে না ,

নিজেও মানুষ হয় না। তবে -

পোঁড়াতে পারে তোমাকে আমাকে ,

বাড়ি টপকে দেশ ও জাতিকে।

সত্যিই সত্য কী তবে-

কাদা জল মেখেও জেগে আছে

গন্ধমের চারপাশে ?

গন্ধম আজ আর অশীতিপরতার মত অবহেলিত নয় !

গন্ধমের অন্ধে আমরাই দিয়েছি নির্বিচারে পরিচয় !

পতিত পতিতা সমকামীরাও তাই প্রধানমন্ত্রীত্ব পায়।

সবাক পৃথিবী ক্ষুব্ধ বিস্ময়ে কালির ইতিহাস রচে যায়

সৃষ্টির শ্রেষ্ঠের অধ:পতনের পর তলানীরও পরিণয় !

যুগের বিবেক ও বাঁচার লোভে গোলামী করে যায় !

রাজার মুকুট কী সব গোলামেরে রাজার মত দেখায় ?

গন্ধম ছিল,

গন্ধম আছে,

গন্ধম থাকবে,

এই তার বিশ্বাস পুরোটাই।

নিয়ন আলোয় স্নিগ্ধ নিষিদ্ধ গন্ধম

জীবন বাঁকের ফাঁক ফোকরে

উঁকি দিয়ে

ডেকে যায়

বারে বার,

ঘুমন্ত হায়েনার হিংস্রতাকে

গরল হাওয়ার বৈপরীত্যে

এভাবে রাখবে থামিয়ে !

কিন্তু কতকাল ? জানি-

রক্ত মাংসের মাটির ঘরে

এ ঘর এক অসীম অহংকার।

গন্ধম প্রসূনের গন্ধ

সুস্নিগ্ধ সুবাশ নয়, কেবলি সে-

বিষাক্ত বাষ্প ছড়ায়।

অন্ধ পশুরে হাত ধরে

পথ চিনিয়ে

অহমের মুখে কালি দিয়ে-

এমনি করে গন্ধমের বীজ

যত্র তএ ছড়িয়ে ছিটিয়ে

কালের বিবর্তনেও যুগে যুগে

নিতি নব নবারূণ দাম্ভিকে

বংশবিস্তারে টিকে রয়; আর

অহমকে অপরাধী করে-করে

ক্ষমার অশ্রূ সাগরে ভাসিয়ে বেঁচে থাকে

কালে কালে !

গন্ধম ওলি গলি গাছতলা পার করে এখন

আবাস গড়েছে অভিজাত আলিসান আঙিনায়,

অখ্যাত বিখ্যাত পাচ তারকা হোটেল রেঁস্তোরায়,

শিকড় ধরে গাছ বেয়ে – বেয়ে পৌছে গেছে

পরিবার সমাজ দেশের মগজে ?

সত্য জীবন সত্য সভ্যতা সত্যর ঠিকানা এখন

রঙিন পোশাকে মোড়ানো কালো অক্ষরে

মলিন অক্ষরে গাঁথা ধূসর পুঁথি পুস্তকে

সীমিত অস্থিত্বে।

আগেকার মত গন্ধমের দূর্গন্ধে

আজ আর কারো গা গুলায় না,

সমাজ পরিবার দেশ দশের জাত পাত যায় না, কারন-

গন্ধম আমাদের তথাকথিত সভ্যতা সংস্কৃতির

মস্তবড় এক হৃদপিণ্ড ! ?

গন্ধম গিলে খায় পোশাকে ঢাকা পশুত্বের বিষ ? তবে,-

পশুকে মানুষ করে না,

করতেও পারে না ,

নিজেও মানুষ হয় না। তবে -

পোঁড়াতে পারে তোমাকে আমাকে ,

বাড়ি টপকে দেশ ও জাতিকে।

সত্যিই সত্য কী তবে-

কাদা জল মেখেও জেগে আছে

গন্ধমের চারপাশে ?

গন্ধম আজ আর অশীতিপরতার মত অবহেলিত নয় !

গন্ধমের অন্ধে আমরাই দিয়েছি নির্বিচারে পরিচয় !

পতিত পতিতা সমকামীরাও তাই প্রধানমন্ত্রীত্ব পায়।

সবাক পৃথিবী ক্ষুব্ধ বিস্ময়ে কালির ইতিহাস রচে যায়

সৃষ্টির শ্রেষ্ঠের অধ:পতনের পর তলানীরও পরিণয় !

যুগের বিবেক ও বাঁচার লোভে গোলামী করে যায় !

রাজার মুকুট কী সব গোলামেরে রাজার মত দেখায় ?

গন্ধম ছিল,

গন্ধম আছে,

গন্ধম থাকবে,

এই তার বিশ্বাস পুরোটাই।

বিষয়: সাহিত্য

১১৭৭ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

259183
২৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৫০
ফেরারী মন লিখেছেন : জাজাকাল্লা খায়র... অনেক ভালো লাগলো পড়ে। আরো বেশী বেশী লিখুন
259198
২৮ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:২০
পুস্পিতা লিখেছেন : বিদ্রোহী কবিতার মতো অনেক লম্বা...!
260025
৩১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:১১
সত্যের জন্য মরতে পারি লিখেছেন : সমালোচনা করলে ভাল হবে,তাহলে ভুল গুলো শুধরে নিতে পারবো,ধন্যবাদ পাঠের জন্য

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File