[b]হে বাঙলাদেশী, এখনো নিশ্চুপ ক্যানো ?[/b]
লিখেছেন লিখেছেন সত্যের জন্য মরতে পারি ০২ মে, ২০১৩, ০৩:৪৯:১৩ দুপুর
আজো বাঙলাদেশের আনাচে-কানাচে-ওলিতে-গলিতে-ট্রেনে-ট্রামে
ঘরে-বাইরে-ঘাটে-মাঠে-পথে-প্রান্তরে-বন্দরে-অন্দরে
আমাদের মায়ের জাতেরা প্রতিনিয়ত সম্ভ্রম হারাচ্ছে
কেউরা আত্মসম্ভ্রম বাচাতে প্রশাসনের মুখে থু থু ছিটিয়ে সর্বশক্তি দিয়ে
আত্মহননকে বেছে নিচ্ছে । প্রতিবাদ প্রতিরোধ আজ গোরের বাসিন্দা
তাই আমরা জীবিতরা আজ চোখে কিছু দেখি না শুনি না কানেও
কেবলমাত্র নিজেকে ছাড়া। জেগে থাকা বিশ্ববিবেক তাচ্ছিল্য করে বলে
হে বঙবাসী বাঙলাদেশী, তোমরাই না ভাষার জন্য জীবন দিয়েছিলে
আজ ইজ্জত খোয়াচ্ছে তোমার মা-বোন-মেয়ে আর তোমরা নীরব ?
ছি: ছি: ছি; একি মানায় তোমাদের ? ইতিহাস ঘেটে দেখ তোমাদের পূর্বপুরুষদের ।
হে বঙগবাসী বাঙলাদেশী,আরেকবার গর্জে ওঠো
জেগে জাগাও অন্যকে
এসো ,এসো ঘর থেকে বাইরে
নাও,তুলে নাও প্রতিবাদের অস্ত্র ।
আজো ও এখানে রক্ষকেরা ভক্ষকের মতো মানুষ পাখির মতো
অন্নদাতা মারে,প্রতিবাদ ভাষা নির্যাতনের সুনামীতে ভেসে যাচ্ছে
ভেসে যাচ্ছে আরো আরো অগণন জীবন,
হেলায় ফেলায় আজো রাস্তার ধুলো পরে জীবনেরা জীবন কাটায়
নিতান্ত তুচ্ছ তাচ্ছিল্য অবহেলায়, সাধারণেরা আজ বড্ড বেশি অসাধারণভবে অসহায়;
কিন্তু এমনটি তো হবার কথা ছিল না। এর-ই জন্য কী
আমাদের ধাত্রীদেবতারা পরাধীনতা ভাঙতে অস্ত্র হাতে নিয়ে
কাতরে অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছে, কী জবাব দেবে
তোমরা তোমাদের মা-মাটি-মাতৃভূমি জননীর কাছে ?
ক্যামনে দেখাবে মুখ তোমাদের মায়ের সামনে ?
হে বাঙলাদেশী ! তোমরা কী দাসত্ব চাইছ পুনরায় !
নইলে যে আজো নিরব নিশ্চুপ ?
আজো এখানকার প্রশাসন পুলিশ রাষ্ট্রযন্ত্ররা প্রতিবাদী-ভিন্নমত দমনের
নামে গুলি চালায় পাখির মতো মানুষ মারে আর দোষ দেয় প্রতিবাদীদের,
পাক মন্তী নেতা আর বর্তমানের হেথা খ্যাতা মন্তীদের মধ্যে তাই
আজ আর ভেদ বিভেদ পাই নে। হায়রে স্বাধীনতা ! আ-হা রে
বঙ্গভাষী কপাল পোড়া বাঙলাদেশী, তোমরা কী ভয় পাইছ ?
তা না হলে এখনো নিরব ক্যানা ? এসো সবে মিলে গর্জে্ উঠি আরেকবার
বলি সমস্মরে-এদেশ আমার আপনার সকলের, আমরা কারো কাছে দাসত্ব দস্তখত দিইনি।
আমাদের যারা সম্মান দিতে পারোনি তারা স্বেচ্ছায় চেয়ার ছেড়ে দাও
নইলে আমরাই সরাব আমাদের জজ্ঞাল
আমরা চাই আমাদের মায়ের মঙ্গল
ব্যক্তিকেন্দ্রিক মঙ্গল তুমি দুর হও
জনগণের মাথা না খেয়ে তুমি তোমার মাথা খাও।
হে বাঙলাদেশী ! ওই দ্যাখো তোমার আমার মা বোন রাস্তার পাশে-জঙ্গলে-বাসে বাহনে-বাসায়
কর্মস্থলে ধর্ষিত হয়ে যন্ত্রনায় ছটফট করছে,তার গোপন অঙ্গ প্রকাশ হয়ে পড়েছে
আর তা তেকে গুড়য়ে গড়িয়ে রক্ত বের হচ্ছে
কিন্তু াাফসfসো সাহায্যের বাহু তার আশে পাশে একটিও নেই
দুরে প্রশাসনেরা স্বাক্ষ না পেয়ে মুখ চেপে কাসছে আর দেখছে
অন্যদিকে মিডিয়া নামের দর্পণ চিত্তানন্দে ছবি তোরাতে ভীষণ ব্যস্ত
চিরচেনা পথিক পাশ দিয়ে দেকতে দেকতে সামনে এগিয়ে চলেছে
বেচার পথহারা সম্বলহীন পথিক কোত্ধেকে এসেছে তাকে বাঁচাতে।
এমন দৃশ্য আর কতকাল দেখবে হে বাঙলাদেশী বাঙালী
তোমরা না বাঘের দেশের লোক
তোমরা না ভাষা-দেম-মাটি দেশ মায়ের জন্য জীবন দিয়েছ
াাজ যে তোমার সত্যিকারের মা বোন পলকে প্রশ্বাসে প্রশ্বাসে
ধর্ষিত নির্যাতিত নীপিড়িত হচ্ছে তাতে তোমাদের কী কিছু বলার নেই
না নেই কিছু করবারএইএএআ
তবে কী তোমরা তোএমাদের নিজেদের জীবন নিয়ে যখন টানাটানি পড়বে
তখনই বের হবে ঘর হতে ? হায়রে হতভাগা বাঙরাদেশী !
আর কত দেয়ালে পিট ঠেকলে পরে তোমাদের ঘুম ভাঙবে
বিষয়: রাজনীতি
১১৩৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন