শৈশবের সাথী । (এক )

লিখেছেন লিখেছেন সিকদারর ০৯ এপ্রিল, ২০১৪, ১০:১৯:০৫ রাত



আমি যখন প্রথম মানিক ভাইকে দেখি তখন আমার বয়স কত ছিল মনে নাই । কারন তখন আমি ছোট ছিলাম। যতটুকু মনে পড়ে আমি স্কুলে যাছ্ছিলাম , যাওয়ার পথে বিশাল বাগান বাড়ি ওলা একটা বাড়ির সীমানা প্রাচীরের ভাংগা অংশ দিয়ে ছিটকে বের হল হালকা পাতলা গড়নের কালো রংগের ছেলেটি । পড়নে লুংগী কাছা দেওয়া । এক হাতে গাছ হতে সদ্য পাড়া চার পাঁচটা পাকা আম । আমরা কয়েকজন বান্ধবী ও উপরের ক্লাসের আপাদের সাথে স্কুলে যাছ্ছিলাম । এই সময় ছেলেটি দৌড়ে বের হয়ে আমাদের সামনে এসে থমকে দাড়াল । আমরা হঠাৎ ওকে দেখে দাড়িয়ে গেলাম। এক সাথে এতগুলো মেয়েকে দেখে ছেলেটি লজ্জা পেয়ে তাড়াতাড়ি লুংগীর কাছাটা নামিয়ে দিল। এই সময় ঐ সীমানা প্রাচীরের ভাংগা অংশ দিয়ে একটা কুকুর ঘেউ ঘেউ করতে করতে বের হয়ে এল। ছেলেটি কুকুরটি দেখেই আবার দৌড় দিল। ছেলেটি যেন বাতসে উড়ছে। পিছনে কুকুরটিও ওকে কামড় দেওয়ার জন্য ছুটছে ।

এদিকে আমরা মেয়েরা ভয়ে স্তব্দ হয়ে দাড়িয়ে দেখছি শেষটা কি হয় । ছেলেটি প্রাণপনে দৌড়াতে দৌড়াতে রাস্তা মধ্যেখানে পুল ছিল । সে সেখান থেকে লাফ দিয়ে খালে পড়ল।

আমরা মেয়েরা হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম । আবার হাটতে লাগলাম। এইবার আমাদের মধ্যে যারা ওকে চিনে তাদের মধ্যে একজন বলল " বাপরে কি বিছ্ছুরে বাবা। হারাডা দিন গ্রামডাকে যেন্ মাথায় তুইল্লা রাখে । "

আরেকজন মেয়ে বলল " ঠিক কইছস । এই হেদিন আমাগো কলা গাছের এক কাঁদি কলা হাওয়া । এইডা এই মানিক্কার কাম। "

" আরে রাখ । তোগোত খালি এক কাঁদি কলা । আমাগোত এক রাইতে গোটা পুকুরের মাছই ছাফ কইরা ফালাইছে এই মানিক্কা চোরা।"

আমি অবাক হয়ে দেখি সবাই মানিকের বিরুদ্ধে । এর মধ্যে একজন মানিকের পক্ষে কথা বলে উঠল।

"সাহস থাকলে ওর সামনে কথাগুলি তোরা কইছ দেখি । কামাইল্লা চোরা করলে মানিকের দোষ । সুমন চোরা করলে মানিকের দোষ । পোলাডার বাপ নাইত সবাই হেরে নরম পাইচছ। কামাইল্লা মেম্বারের পোলা , সুমইন্না আড়তদাড়ের পোলা, হেইল্লিগা হেগো বিরুদ্ধে কিছু কস না। "

সাথে সাথে আরেকজন বলল " ঠিক কইচ আপা । মানিক্কা গরীবত তাই সবাই তারে দোষে । এই তোগো যে গাছের কলা আর পুকুরের মাছ চুরি অইছে তোরা কি দ্যাখছস মানিক্কা করছে ?

ওরা কোন কথা বলল না ।

কিরে কথা কছ না ক্যা ?

তারপরও ওরা চুপ করে থাকল।

" গরিব বইলা সবাই মানিকেরে দোষ দেছ । যদি স্কুলের হেড মাষ্টার পোলাডারে না দেখত, তাইলে এতদিনে মাইনষে হাড্ডি গুড্ডি এক কইরা ফালাইত। আরে এই গ্রামের কথা বাদ দিলাম ,আশেপাশে দশটা গ্রামে মানিকের মত পোলা কয়ডা আছে ক দেহি । জানি দেখাইতে পারবি না । প্রত্যেক বছর পরিক্ষায় ফাষ্ট কে অয় ? আমাগো মানিক্কা "

যাদের গাছের কলা চুরি হয়েছে সে বলল " সারাদিন দুইন্নার শয়তানি কইরা রাইতে মাত্র এক ঘন্টার মত পড়ে এতেই ফাষ্ট অইয়া যায় । কি মেধারে বাবা !

আরেকজন বলল "এই তাড়াতাড়ি থুক ফেল নইলে নজর লাইগ্যা যাইব। "

আমরা সবাই এক সাথে থু থু ফেলতে লাগলাম। এরপর পর প্রায় সময় মানিক ভাইকে দেখতাম আমার স্কুলে যায়া আসার পথে । কখনও গাছের ডালে বসে কিছু খাছ্ছে । কখনও খেলাধুলা করছে, কখনও মাছ ধরছে । তখন জৈষ্ঠ মাস । ডোবা ও পুকুরের পানি প্রায় শুকিয়ে গেছে । আমাদের বাড়ীর পাশে এক পুকুরের সব পানি সেচা হল । আমরা গ্রামের বড় ছোট সবাই হাত দিয়ে মাছ ধরছি । পুকুরের এক পাশে জংলা মত একটা জায়গা আছে । সেদিকে কেউ যাছ্ছে না । কারন সবাই জানে সেখানে সাপ আছে । তাও যেই সেই সাপ না । বিষাক্ত পদ্ম গোখরা সাপ । ওদিকে মাছ থাকলেও কেউ যাছ্ছে না । আমি মাছ ধরতে ধরতে কখন ওদিকে চলে গেছি নিজেও জানি না । হঠাৎ ফোঁস আওয়াজ শুনে চিৎকার করে দৌড় দিলাম । আমার এত কষ্ট করে ধরা মাছ সব ছিটকে পুকুরে পড়ে গেল। আমার চিৎকার শুনে মাছ ধরা রত সবাই থমকে গেল । মনে করল আমাকে সাপে কামড়েছে। আমি দৌড়াতে যেয়ে জংলা জায়গাটার সামনে কাদায় পা আটকে তখন পড়ে গেছি। ভয়ে হাঁচড়ে পাঁচড়ে উঠতে যেয়ে বার বার পড়ে যাছ্ছি । সাপের ভয়ে আমাকে ধরার জন্য কেউ এগিয়ে এল না । শুধু মানিক এল। সে এসে আমকে দাড় করাল ।

" এই মাইয়া এত ডরাস ক্যা।

সাপে কামড় দিছে ?

তখন ভয়ে আমার দুই চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। মাথা নেড়ে না বললাম।

ও এবার আমাকে ছেড়ে দিয়ে জংলার কাছে এগিয়ে গেল। ওকে জংলার দিকে এগিয়ে যেতে দেখে সবাই চিৎকার করে নিষেধ করল। কিন্তু কে শোনে কার কথা । ও আস্তে আস্তে এগিয়ে গিয়ে হঠাৎ ভিতেরর দিকে হাত দিয়ে ঝটকা মারল। সাথে সাথে দেখি ওর হাতে প্রায় চার-পাঁচ হাত লম্বা গোখরা সাপ মোচড়াছ্ছে । মানিকের ডান হাতের মুঠায় সাপের মাথাটা শক্ত করে ধরা । ভয়ে মাছ ধরা রত দুই একজন বাদে সবাই পুকুর ছেড়ে পাড়ে উঠে গেল। আমিও যে কখন পাড়ে উঠে গেছি নিজেও জানি না । মানিক সাপটাকে নিয়ে পাড়ে উঠে বিলে দিকে গিয়ে আস্তা করে সাপটাকে ছেড়ে দিল । সাপটাও মাটির ষ্পর্শ পেয়েই একেবেকে চলে গেল। ও আবার পুকুরে নামার পর সবাই বলতে লাগল " তুই সাপটা কে মারলি না কেন ?"

" সাপ আমাগো উপকার করে হের লিগা মারি নাই । তয় যদি মাইয়া ডারে কামড় দিত তহন মাইরা ফালাইতাম। "

আমি আর সেদিন মাছ ধরিনি । বারবার শুধু মনে হছ্ছিল মানিক ভাইয়ের কি সাহস ! কত্ত বড় সাপটাকে । এক ঝটকায় ধরে ফেলল ।

আমি বাড়িতে এসে মাকে ঘটনাটা বললাম । মা ঘটনা শুনে অবাক গেলেন। এরপর আমি মাকে বললাম " মা আমি নলকূপে যাই গোসল কইরা আসি ।

আমি গোসল করে ফিরে এসে দেখি মা মাছ কুটছে । সদ্য তাজা মাছ দেখে মাকে বললাম " মা মাছ কই পাইলা ?

" মানিক দিয়া গেছে । কইল ওর মায়ে পাঢাইছে ।

আমি অবাক হয়ে গেলাম ওর মা আমার মাকে কি ভাবে চিনে যে মাছ পাঠাবে ।

" ওর মা কি তোমারে চিনে ? "

মা মাছ কুটা ক্ষ্যান্ত দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে বলল " চিনবা ক্যা ? মানিকের মা আমার বাল্যকালের সাথী । "

এর কয়েকদিন পর এক শুক্রুবার মা আমাকে বললেন আইজকা বিকালে তোরে লইয়া আমার সাথীর বাসায় যামু । ঘরে থাকিস।

সেদিন বিকালে আমি আর মা মানিক ভাইদের বাসায় বেড়াতে গেলাম । গ্রামের একবারে শেষ মাথায় মানিক ভাইদের বাড়ি । গাছগাছালি ঘেরা পাখির কলরবে ভরা , নিকানো উঠােনে সুন্দর একচালা বাড়ি । আমরা উঠানে পা রাখতেই মানিক ভাইয়ের মা দৌড়ে এল।

"কিরে সই তুই কারে নিয়া আইলি ? "

এই বলে আমার দুই গালে চুমু দিয়ে আমাকে কোলে তুলে নিল । আমি কিশোরী হলেও দৈহিক গঠন বাড়ন্ত হওয়ায় আবার নামিয়ে দিলেন।

" বড় হইয়া গেছস ।"

আমি আর মা ঘরে ঢুকলাম । ভিতরে ঢুকতেই পিছনের দরজা দিয়ে বাইরে পিছনের উঠান দেখা যায়। সেখানে মানিক ভাই একটা বাশের বানানো খাচায় বন্দি একটি ধান শালিকের বাচ্চাকে আদার খাওয়াছ্ছে । আমি সেদিকে এগিয়ে গেলাম । পিছনে উঠানে নামতেই দেখলাম উঠানের মধ্যেখানে বাঁশের মাচার কবুতরের টং ( বাসা ) । সেখানে অনেক কবুতর । উঠানে কিছু গাছের ডালে কিছু বাকবাকুম করছে ।

আমি মানিক ভাইয়ের সামনে এসে দাড়ালাম । সে আমার দিকে না তাকাল না । পাখির বাচ্চাটাকে আদার খাওয়ানোর পর খাঁচায় রেখে আমাকে প্রশ্ন করল " কখন এসেছিস ? "

" এইত এখন । মানিক ভাই তোমার এখানে এত কবুতর কইথ্থিকা আনছ ? "

" কিছু বাজার থিকা কিছু বন্ধুগ থিকা ।"

কবুতরগুলির নাম কি ? এই যে লেজডারে ময়ুরের পেখমের মত ছড়াইয়া রাখছে ।

" এইডার নাম ময়ুরী । "

" কাউয়ার মত গলাডা ফুইল্লা রইছে ঐডার নাম কি ? "

" ঐডা বহুত দামি কবুতর । নাম পিনবল । '

মানিক ভাই এর মাঝে ঘরে বেড়ার সাথে ঠেস দিয়ে রাখা কয়েকটা বড়শির ছিপ থেকে একটা তুলে নিল ।

" কই যাইবা ?"

" মাছ ধরতে । তুই যাবি ? "

' যামু । মারে কইয়া আহি ।"

" খালাম্মারে কইলে আর যাইতে অইব না । তাইলে তুই থাক ।"

" ঠিক আছে কমু না । চল।

আমরা দুইজন বাড়ির পিছন দিয়ে নাল জমিতে নেমে গেলাম তারপর কিছুদুর গিয়ে একটা ছাড়া ভিটার ভিতর দিয়ে জংগলে প্রবেশ করলাম। জগংলটা ছোট ছিল ওটা পার হতে বেশিক্ষন লাগল না । জংগলের পরেই কবরস্থান তারপর খাল। কবর স্থানটা অনেক পুরানো । এখন এখানে লাশ দাফন করে না । আগে যখন গ্রামে কলেরা বা বসন্ত হত তখন এখানে ঐসব লাশ দাফন করত। কবর স্হানে প্রচুর বিশাল বিশাল গাছ । এই গাছগুলোর কখনও ডাইনে কখনও বায়ে পাশ কেটে খাল পাঁড়ে এসে আমরা পৌছলাম । খালটা মোটামুটি বড় ধরনের । পানিতে তেমন একটা স্রোত নাই। জোয়ার-ভাটা হয় তবে বোঝা যায় না । মনে হয় পানি সব সময় এক রকম থাকে । এই রকম খালে প্রচুর মাছ থাকে । মানিক ভাই সুবিধা মত একটা জায়গা দেখে বসে পড়ল। তারপর সাথে আনা পলিথিনের মুখ খুলে জ্যান্ত কেচো বের করে বড়শীতে গেথে পানিতে ছেড়ে দিল । আমি মানিক ভাইয়ের পাশে বসে খালের অপর পাড়ে মানুষের আনাগোনা দেখতে লাগলাম । কিছুক্ষনের মধ্যে মানিক ভাই দশ -পনরটা কই আর শোল মাছ ধরে ফেলল । সেগুলো সাথে আনা বেতে টুকরির ভিতর রাখল । হঠাৎ আমি বললাম " মানিক ভাই আমরে দাও আমি কয়েকটা ধরি ।

আমার কথায় সায় দিয়ে মানিক ভাই বলল " পারবি ? পারলে ল । আমি খালে নাইম্মা পাড়ের ফুটের মধ্যে হাতাইয়া দেখি কোন মাছ পাই কিনা, ""

মানিক ভাই আমাকে ছিপটা দিয়ে লুংগী কাছা মেরে খালে নেমে গেল।

এই সময় আমি আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখলাম ঈশান কোন লাল হয়ে আসছে ।

" মানিক ভাই তুফান আইব মনে অয় । "

মানিক ভাই মাছ ধরা অবস্থায় পিছন ফিরে ঈশান কোনে তাকাল ।

" হরে ঠিক কইছস । চল আর মাছ ধরনের দরকার নাই । তুই না থাকলে আমি যাইতাম না । "

এই বলে মানিক ভাই পানি থেকে উঠে গেল । তাড়াতাড়ি সব কিছু গুছিয়ে নিতে লাগল । ইতি মধ্যে ঝড়ো বাতাস শুরু হয়ে গেছে। চলবে.........।

( সম্পূর্ণ কাল্পনিক )

বিষয়: বিবিধ

১৬৩৬ বার পঠিত, ২৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

205418
০৯ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৩৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : গল্পটা বেশ ভালই লাগছিল।
কিন্তু গল্পটা কার?? সিকদার ভাই এর নিজের নয়ত!!!!!
১০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৫
154671
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। নারে ভাই আমার না । আজ বহুদিন ব্লগে আছি অনেক ধরনের লেখা পাই কিন্তু গ্রাম্য পটভূমিতে লেখা কোন গল্প পাই না তাই নিজের অপটু হাতে কিছু লেখার চেষ্টা করছি।
205427
০৯ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৩৯
শিশির ভেজা ভোর লিখেছেন : জাজাকাল্লা খায়র... অনেক ভালো লাগলো পড়ে। আরো বেশী বেশী লিখুন
১০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৬
154672
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। দোয়া করবেন । যেন তাই পারি ।
205430
০৯ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৫৯
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : গল্প বেশি করে লিখেন মন ভালো থাকবে
১০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৬
154673
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আজ বহুদিন ব্লগে আছি অনেক ধরনের লেখা পাই কিন্তু গ্রাম্য পটভূমিতে লেখা কোন গল্প পাই না তাই নিজের অপটু হাতে কিছু লেখার চেষ্টা করছি।
205450
১০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:২৮
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আমার কাছে গল্পটা কাল্পনিক নয় বরং বাস্তব মনে হল। সাবলীল বর্ণনা, ছবি দুটোই ভাল লাগলো Good Luck Rose Good Luck
১০ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:১৫
154391
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমি ছবি একটা দেখতে পাচ্ছি কেন? Worried Surprised
১০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৮
154674
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আল্-হাম্-দুলিল্লাহ ! দোয়া করবেন যেন আরও ভাল করে লিখতে পারি।
205477
১০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:৫০
ভিশু লিখেছেন : Chatterbox Chatterbox Chatterbox
খুব ভালো লাগ্লো...Happy Good Luck
১০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৯
154675
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আপনাকে আমার ব্লগে দেখে আমারও ভাল লাগলো ।
205510
১০ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:১৬
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : সরিষার বাগানটা খুব সুন্দর Thumbs Up Bee Thumbs Up Bee
১০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৯
154676
সিকদারর লিখেছেন : Crying Crying Crying শুধু বাগানটা দেখলেন ? Crying Crying Crying Crying
205780
১০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০০
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : গল্পটাওতো দারুন। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি। আচ্ছা মেয়েটা বুঝি মানিকের বউ হয়েছিলো Yahoo! Fighter Yahoo! Fighter
১০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২০
154677
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। কিরে ভাই/বোন হাটে হাড়ি ভেংগে দিবেন নাকি ?
১০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৭
154701
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমি "ভাই"। Crying Crying
205815
১০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:০৮
কেলিফোরনিয়া লিখেছেন : পিলাচ পিলাচ পিলাচ অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমার বাড়ি আইসেন।
১০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:২৫
154708
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আপনার নিক নেমটাতো সেইরাম !!
205990
১১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৩২
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম।

গ্রাম্য পটভূমিতে লেখা গল্পটি বেশ সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ।
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৭
154949
সিকদারর লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আস্-সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ। দোয়া করবেন।
১০
206017
১১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৫৮
কেলিফোরনিয়া লিখেছেন : ভাই ক্যালিফোর্নিয়া থাকি। দেশের জন্য ঘোড়ার ঘাস কাটি।
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৮
154950
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। এই জন্যই আপনার এই নিক নেম।
১১
206021
১১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:১০
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার গল্পে গ্রামীন জীবনের চিত্রটি এত স্পষ্ট, বাস্তব, প্রানবন্ত এবং মায়াবী হয়ে উঠে এসেছে- হারিয়ে গিয়েছিলাম সেই সবুজের মাঝে সবুজমনা মানুষদের মাঝে কিছুক্ষণের জন্য। পরের পর্ব লিখলে অবশ্যই খবর দেবেন ভাই, ব্যাস্ততার কারণে মিস হোক চাইনা বলেই এই অহেতুক আবদার।
অপেক্ষায় রইলাম আরেকটি মায়াবী পর্বের জন্য।
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৮
154951
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। দোয়া করবেন । ইনশাআল্লাহ ।
১২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৪:২৩
155015
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু Happy
১২
216161
০১ মে ২০১৪ রাত ০৮:০৬
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : পড়া শেষ করে আমারো সবুজ ভাইয়ের মতো প্রশ্ন জেগেছিল। জবাব পেলাম এবং গ্রাম্য পটভূমিতে লিখা গল্পটি খুবই উপভোগ করলাম।
০১ মে ২০১৪ রাত ০৯:৩৫
164368
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। না ভাই আমার জীবনি না । তবে ছোট বেলায় গ্রামে ছিলাম সেই অভিজ্ঞতার পটভূমিতে লেখা । সম্পূর্ণ কাল্পনিক গল্প ।
১৩
218583
০৭ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:০৭
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : দাদা এইডা কি লিখলেন। আমি তো কল্পনায় হারিয়ে গেলাম। আরেক জন জহির রায়হান কি জন্ম নিছে বাংলা সাহিত্যে? হুম অবশ্যই....
০৭ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৫২
166590
সিকদারর লিখেছেন : নাতি একটু বেশি অইয়া গেল না । কোথায় পাখি ( জহির রায়হান ) আর কোথায় তেলাপোকা ( আমি )।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File