জামায়াত-শিবিরে ভাংগনঃ দীর্ঘ প্রচেষ্টায় 'র' ও মোসাদের সাফল্য!
লিখেছেন লিখেছেন মাজহার১৩ ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৩:০৯:০২ দুপুর
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পক্ষে না থাকলেও স্বাধীনতার পর থেকে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী হিসেবেই জামায়াত-শিবির বিবেচিত। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি কিংবা অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে বিদেশী শক্তি কিনতে পারলেও স্বাধীনতার বিরোধী এ দলটির একজন সাধারন কর্মীকেও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত করতে পারেনি কোন দেশী বিদেশী চক্র। তাই এই চক্র ব্রিটিশ ডিভাইড এন্ড রুলস পদ্ধতি অবলম্বন করে জামায়াত শিবিরের মধ্যে ভাংগনের প্রথম ধাপ উর্ত্তীর্ন করেছে। প্রাথমিক ধাপ অনুসারে শিবিরের বিভিন্ন সময়ের নিস্ক্রিয় সদস্যদের পিছু নেয়। এর মধ্যে একজন হেভিওয়েট সাবেক সদস্য ও ১৯৮২ সালের শিবিরের সেক্রেটারী ফরিদ এ রেজাকে পেয়ে যান। তার মাধ্যমে নতুন দল সৃষ্টির প্রক্রিয়া ও জনমত তৈরীর লক্ষ্যে ইতিহাসের কাসুন্দি ঘাটতেছেন। তবে ফরিদ রেজাকে সমর্থন দিচ্ছেন বিভিন্ন সময়ে বহিস্কৃত কর্মী ও নিষ্ক্রিয় কর্মী যারা প্রতিকুল পরিবেশে কাজ করতে অপছন্দ করে এবং নিজেদের বুদ্ধিজীবি মনে করে। এই অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা নিয়ে কি হয় তা দেখার বিষয়।
বিষয়: বিবিধ
২৩১৬ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
১। ভাই আপনি অতিরিক্ত সহজ কাজটিই করেছেন। প্রমান ছাড়া অপবাদ দিয়ে দিয়েছেন। ঠিক যেভাবে, স্যেকুলার ও আওয়ামীরা গোলাম আযম, নিজামী ইত্যাকার মুসলিমদের যুদ্ধাপরাধী অপবাদ দিয়ে দিয়েছেন।
২। ভাল হয় যদি আপনি এ মর্মে কিছু ইভিডেন্স উত্থাপন করেন ঠিক যেমন করে আমরা সাবেক ডেপুটি স্পীকারের স্পীচ মুলে এখন ১০০% জানি শেখ মুজিব ও আগরতলার মামলার ষঢ়যন্ত্রকারীরা সত্যিই পাকিস্থানের তথা নিজ দেশের শত্রুর সাথে হাত মিলিয়ে নিজ জন্মভূমির ক্ষতি করছিল।
৩। যদি তা না থাকে তবে ঐ ভদ্রলোকের কিছু কাজ কর্মের, পদ পদবীর ও লোভ লালসার ইভিডেন্স দিন - যাতে বোঝা যায় ভদ্রলোক আনডিউ সুযোগ সুবিধা নিয়েছে কিংবা বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন - যা ইউজিয়ালী সকল র এর এজেন্ট এর হয়।
৪। যদি এর কোনটাই না পারা যায় - তবে ভদ্রলোকের বিচার আল্লাহর উপর ছেড়ে দিন। তাতে আপনার ঈমান মজবুত হবে, কিছু পাপ কম হবে।
নেগেটিভলী নিবেন না। ধন্যবাদ।
আপনি তখন সংগঠন করতেন কিনা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন