৭২-৭৫ এর বাংলাদেশ ও শেখ মুজিব সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর মন্তব্য ও হালের মজীনার মন্তব্য বিশ্লেষন।
লিখেছেন লিখেছেন মাজহার১৩ ০১ জুন, ২০১৪, ১১:৪০:৪৪ সকাল
ততকালীন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশ সম্পর্কে বলেছেন-A bottomless basket ।
শেখ মুজিব সম্পর্কে বলেছেন-, He is a first class agitator, Second class politician and third class administrator।
ঐ সময়ে তলাবিহীন ঝুড়ি থাকাটাই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু হালে হেনরী কিসিঞ্জারের উত্তরসুরী ড্যান মজিনা বাংলাদেশ সম্পর্কে বলেছেন উলটো কথা। কিন্তু শেখ মুজিব সম্পর্কে হেনরী কিসিঞ্জারের উক্তির বিপরীতে কোন ধরনের কাংখিত মন্তব্য করেন নাই বরং বাংলাদেশের মানুষের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে শেখ মুজিব সম্পর্কে আমেরিকা এখনো তাদের বক্তব্যে অনড়।
এখন প্রশ্ন হতে পারে আমেরিকা চারিত্রিক সনদ দেয়ার কে? সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর সারা বিশ্বই আমেরিকার মোড়লিপনাকে মেনে নিয়েছ, এমনকি আওয়ামী লীগও। যেমন কয়েকদিন আগে আমেরিকা যখন তারেক রহমানকে তাদের BAD লিস্টে রেখেছে BAL এটাকে ক্যাশ করে বাজারজাত করেছে। তেমনি ইতিহাসের সুত্র ধরেই তারেক রহমান কোন ধরনের গালাগালি না করে ভদ্রজনোচিত ভাবে শেখ মুজিব সম্পর্কে হেনরী কিসিঞ্জারের দ্বিতীয় বক্তব্যটি পুনর্ব্যাক্ত করেছেন মাত্র।
পাঠকের কাছে প্রশ্ন শেখ মুজিব কি আসলেই ব্যর্থ রাজনীতিবিদ কিংবা ব্যর্থ প্রশাসক।
বিষয়: বিবিধ
১৫১০ বার পঠিত, ১৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এই নরাদমডারে যে আল্লাহ এক্কান গলা দিছিল হেই গলারডার নেয়ামতের শুকরিয়াডা পর্যস্ত আল্লাহর কাছে কইরতে হারলো না। তার গলাডার সে অপব্যবহার কইরছিল হেতে।
'' আমি হিমালয় দেখিনি , শেখ মুজিবকে দেখেছি '' - ফিদেল ক্যাস্ট্রো
শত্রুর শত্রু বন্ধু এই নীতিতেই আমেরিকার যার বিরোধীতা করবে কিউবা তাঁর প্রশংসা করবে। এটা একটা স্ট্রাটেজী বৈ কি।
যে চে এর চেতনা বুকে ধারন করে তরুন প্রজন্ম , তার ছবি ওয়ালা টি-শার্ট গায়ে দিয়ে ভাব দেখায় - সে চে আর ক্যাস্ট্রো কিন্তু একই পথের পথিক ছিল ।
১। ’ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বলা যাবে না কথা ...’
২। ‘মশা করে ঘ্যানর ঘ্যানর, মাঝি করে ভন, কী করি আর কন?’
্োআপন মন ঃ
৩। শুনতে শুনতে হয়ে গেছি শ্রোতা, জ্ঞান বিবেক সবই হয়ে গেছে ভোতা!
মন্তব্য করতে লগইন করুন