ভারতের অন্যায়ের বিরুদ্ধে নিশ্চুপ থেকে জামায়াত যদি মনে করে ভারতের সমর্থন পাবে এটা নিরেট বোকামী।
লিখেছেন লিখেছেন মাজহার১৩ ০৭ এপ্রিল, ২০১৪, ০১:৪৭:৩৭ দুপুর
জামায়াতকে গনমানুষের দল হিসেবে প্রতিষ্টা পেতে হলে জাতীয় ইস্যুতে নেতৃত্ব দিতে হবে। ইসলামী রাষ্ট্র ্প্রতিষ্টার তুলনায় বর্তমানে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব টিকিয়ে রাখাকে গুরুত্ব দিতে হবে। ভারতের অন্যায় আবদার ও তাবেদার সরকারের প্রতিবাদে মানুষ জামায়াতকে উপজেলা নির্বাচনে ভোট দিয়েছে।
জামাত যদি জনগনের পালস বুঝতে ব্যর্থ হয় তাহলে আবারও জনগন জামাতকে লাল কার্ড দেখাবে।
বর্তমানে মানুষ গোলাম মাওলা রনির নিম্নলিখিত বিষয় গুলি নিয়ে চিন্তিত। জনগন এমন একটি রাজনৈতিক প্লাটফর্ম খুজছে যারা এই বিষয়গুলি নিয়ে আন্দোলনের দাবানল সৃষ্টি করতে পারবে। জনবিচ্ছিন্ন বামদলগুলোকে মানুষ গ্রহন করতে পারেনি তাই তাদের ডাকে জাতীয় ইস্যুতে খুব একটা সাড়া মেলে না। বি এনপি সুবিধাবাদী দল, তারা ক্ষমতা পালাবদলের রাজনীতি করে জাতীয় রাজনীতি করে না। তাই জামায়াতের উচিত মমতা ব্যানার্জী ও কেজরিয়ালের মত জাতীয় ইস্যুতে আন্দোলন করা যা বর্তমান সরকারকে উপড়িয়ে ফেলতে সক্ষম হবে, না হলে তাবেদার সরকার বাঙ্গালাদেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়ার মত কাজ করবে ।
এখনই সময়!
গোলাম মওলা রনির লেখা
বিষয়: বিবিধ
১১০৪ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জামাতের কাছে বাংলাদেশের সার্থই সব চাইতে বেশি।
জামাত নিজের দল থেকেই দেশকে বেশি গুরত্ব দেয়।
বাংলাদেশ যদি কখনোই ভারত দ্বারা আক্রান্ত হয় সর্বপ্রথম জামাতের নেতা কর্মীরাই জাপিয়ে পড়বে এই টা দেশের মানুষ ভাল ভাবেই জানে।আশা রাখি ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এমন দূর্সাহস করবেনা।বাংলাদেশের গায়ে হাত দেওয়া মানে ভারত নিজের পেটে নিজে কামড় মারা।
এখনই সময় ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার।
মন্তব্য করতে লগইন করুন