ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের হাতে কেন মুসলমানরা মার খাচ্ছেঃ ব্যর্থ সালাত ও বায়জীদ খান পন্নীর বিশ্লেষন।

লিখেছেন লিখেছেন মাজহার১৩ ০৩ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৫:১৫:১৪ বিকাল

দিনে পাঁচবার সালাতের মাধ্যমে অর্জিত গুণগুলি, অর্থাৎ সকলের একই উদ্দেশ্য, একই লক্ষ্য, লৌহকঠিন ঐক্য, ইস্পাত কঠিন শৃঙ্খলা, নেতার আদেশের সঙ্গে সঙ্গে, বিনা প্রশ্নে দ্বিধাহীনভাবে মৃত্যুর মুখে ঝাঁপিয়ে পড়ার আনুগত্য ও পর্বতের মত অটল সংকল্পের দৃঢ়তা (সবর) নিয়ে উম্মতে মোহাম্মদী পৃথিবীর বুকে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো। আকীদার সঠিকতা অর্থাৎ উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্বন্ধে সঠিক ধারণা ও তা অর্জনের সঠিক প্রক্রিয়া ও সালাতের মাধ্যমে অর্জিত চরিত্রের ফলে ঐ উম্মাহ মাত্র ৬০/৭০ বছরের মধ্যে অর্দ্ধেক পৃথিবীতে আল্লাহর দেয়া হেদায়াহ (সঠিক দিক নির্দেশনা) ও দীনুল হক (সত্যদীন) প্রতিষ্ঠা কোরেছিলো। যার ফলে ঐ অর্দ্ধেক পৃথিবী ন্যায়ে, সুবিচারে ব্যক্তিগত ও সামাজিক নিরাপত্তায় ও শান্তিতে, এসলামে ভরে গিয়েছিলো। তারপর দুর্ভাগ্যক্রমে এই উম্মাহ তার ওপর আল্লাহর ও রসুলের দেয়া দায়িত্ব ভুলে যেয়ে দীন প্রতিষ্ঠার জেহাদ, যুদ্ধ ত্যাগ কোরে সাধারণ রাজা-বাদশাহদের মত রাজত্ব কোরতে আরম্ভ কোরলো। যুদ্ধই যখন ত্যাগ করা হোল তখন সেই যুদ্ধের প্রশিক্ষণও বিকৃত হোয়ে যাবে তা স্বাভাবিক কথা। উম্মতে মোহাম্মদীর অস্তিত্বের কারণ সম্বন্ধে আকীদা বিকৃত হোয়ে আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠা কোরে এবলিসকে পরাজিত কোরে আল্লাহকে জয়ী করা থেকে বদলে যেমন রাজত্ব করা হোয়ে গেলো, তেমন সালাতের উদ্দেশ্য মোজাহেদ চরিত্র গঠন থেকে বদলে উপাসনা করা হোয়ে গেলো। কাজেই সালাতের সেই কঠিন নিয়ম-কানুন, পালন কোরে সালাহ কায়েম করা থেকে বদলে যেমন তেমন কোরে আঁকা-বাঁকা লাইনে ঝুঁকে, জুবু-থুবু হোয়ে দাঁড়িয়ে, পিঠ বাঁকা কোরে রুকু-সাজদা কোরে নামায পড়ায় পর্যবসিত হোল, এবং এখন সমস্ত মোসলেম দুনিয়াতে এই প্রাণহীন নামায পড়া হয়, সালাহ কায়েম করা হয় না।

বিষয়: বিবিধ

২৬৪৬ বার পঠিত, ৩৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

158664
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৭
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমার জানা মতে, নামাযের হুকুমটা জিহাদের হুকুমের আগে এসেছিল। আগে তারা নামায কায়েম করেছে এর পর এসেছে জিহাদের হুকুম। এবং জিহাদের সময় নামাযের মাঝে শিথিলতা এবং পরিবর্তনের বিধানও আছে – যেমন একদল পড়বে আরেকদাল দাঁড়িয়ে থাকবে এরকম, আবার জিহাদের সময় নামাযের সময় আগে পিছে করা । তাই শুধুই যে জিহাদের জন্য নামায ব্যাপারটা তা না বোধ হয়।

তবে জিহাদের ব্যাপার সত্য – ওটাও ফরয। প্রায় সবাই জঙ্গী তকমা এড়িয়ে চলার জন্য এ ব্যাপারে বিভিন্ন টাল-বাহানা করে এবং এ নিয়ে তাদের কোন আলোচনাই নাই। তবে তাদের সবাই-ই কিন্তু একটা জিহাদ করে যাচ্ছে – সম্পদ-ভোগসামগ্রী উপার্জনের জিহাদ, আর সেটাও তারা জিহাদের মাধ্যমে গণীমতের আদলে চায় না – চায় সেটা তাদের কাঙ্খিত গোলামীর গৌরবের মাধ্যমে।

তাদের দৃষ্টিভঙ্গীও অত্যন্ত সুন্দর – সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশী তাদের কাছে। তাই স্বাভাবিক জীবন দীর্ঘায়িত করার লক্ষ্যে গোলামীই তাদের নিকট যুক্তিসঙ্গতভাবে শ্রেয়, কেননা জিহাদে মূল্যবান জীবনটা রিস্কে চলে যায় আর গোলামীতে মূল্যবান জীবন স্বাভাবিকভাবে ত্যাগের (মৃত্যুর) গ্যারান্টি আছে তাদের চোখে।

আর মহান রবের দৃষ্টিতে – জীবনের চেয়ে সময়ের মূল্য অনেক বেশী এবং উনি এই সময়ের-ই হিসেব নিবেন; সময় যেভাবেই (জিহাদে অথবা গোলামীতে) ব্যয় করুক না কেন তাদের এ মহামূল্যবান জীবন তারা কোনক্রমেই টিকিয়ে রাখতে পারবে না।
158667
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২০
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
আঁকা-বাঁকা লাইনে ঝুঁকে, জুবু-থুবু হোয়ে দাঁড়িয়ে, পিঠ বাঁকা কোরে রুকু-সাজদা কোরে


বলতে যদি আপনি নামাজের ধ্যান-একাগ্রতাকে ব্যাঙ্গ করে থাকেন তবে বলব সাহাবায় কেরামগণ দিনের বেলা জিহাদ করতেন আর রাতের বেলা প্রত্যেকেই হয়ে যেতেন এমন ধ্যান-তপস্যার নামাজী, সুফি। এই ধ্যান-মুরাকাবা ছাড়া যেমন ইসলাম মাকাল ফল ঠিক তদ্রুপ জিহাদ ছাড়াও ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে না, যদিও জিহাদের প্রেক্ষাপট ও পারিপার্শিক বিভিন্ন অবস্থা ও বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। তাই দুটি নিয়েই পরিপূর্ণ ইসলাম আপনারা একটিকে অবজ্ঞা করছেন যা সম্পূর্ণ মুর্খতা। পন্নির বই ভাল করে পড়ে দেখুন তিনি যদিও তার বইতে বিভিন্ন ভাবে ইসলামের অধপতনের জন্য এই সুফিবাদকে দোষ দিয়েছেন আবার তিনিই এক জায়গায় বলতে বাধ্য হয়েছেন এই আত্মিক বিভাগটি ইসলামের অর্ধাংশ। অতএব আত্মিক বিভাগকে অবহেলা করে কখনোই জিহাদ কেন ইসলামের কিছুই অর্জিত হবে না।

বি:দ্র:আপনাদের এক ভাই বলেছে পন্নির নাকি মুজেযা ছিল। যা আপনাদের বিভিন্ন প্রকাশনীতেও উল্লেখ রয়েছে। আমরা জানি নবীগণ ব্যাতিত কারো দ্বারা মুজিযা প্রকাশ হতে পারেনা, এ ব্যাপারে আপনার ব্যাখ্যা জানতে চাচ্ছি।
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৯
113362
মোহাম্মদ আসাদ আলী লিখেছেন : আর কত ব্যাখ্যা লাগবে আপনার? পৃথিবীর তামাম ব্যাখ্যাকে গুলিয়ে খাইয়ে দিলেও আপনার ব্যাখ্যা রোগের বিন্দুমাত্র উপসম হবে বলে মনে হয় না।
মাজহার ভাইকে বলছি- এর কথায় বিভ্রান্ত হবেন না। এই লোক মাননীয় এমামুয্যামানের প্রকাশ্য বিরোধী, আর সবচেয়ে বড় কথা হোল এই লোক যুক্তি থেকে বিরোধীতা করে না। এই লোক বিরোধীতা করে বিরোধীতার খাতিরে।
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৪
113410
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : পাগলের প্রলাপ। যার কাছে কোন অহীর জ্ঞানই নাই সে করে অহীর বিশ্লেষণ। ঐ হাদিসটা মনে পড়ে গেল: "সাঈদ ইবনে তালীদ (রঃ)...উরওয়া(রঃ)থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ)আমাদের এদিক দিয়ে হজ্জ্বে যাচ্ছিলেন।আমি শুনতে পেলাম,তিনি বলছেন যে,আমি নবী (সাঃ)কে বলতে শুনেছি,আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে যে ইলম দান করেছেন তা হটাৎ করে ছিনিয়ে নেবেন না বরং ইলমের বাহক উলামায়ে কিরামকে তাদের ইলেমসহ ক্রমশ তুলে নেবেন।তখন শুধুমাত্র মূর্খ লোকেরা অবশিষ্ঠ থাকবে। তাদের কাছে ফাতওয়া চাওয়া হবে।তারা মনগড়া ফাতওয়া দিবে।ফলে নিজেরাও পথভ্রষ্ঠ হবে,অন্যদেরকেও পথভ্রষ্ঠ করবে। (বুখারী:৬৮০৯)" পন্নী সাহেব বেশি গুরত্বপূর্ণ ছিলনা বলেই সে সলফে সালেহীনদের যুগে আসেনি আর এ যুগেও মামুলি বলে চলেও গেছেন। আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত করুক।
158668
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৪
মাজহার১৩ লিখেছেন : সবাই মিলে পন্নীর নেতৃত্বে ইরানের মত ইসলামী বিপ্লব করলে কেমন হয়?
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৬
113364
সঠিক ইসলাম লিখেছেন : পন্নী বাইচ্চা থাকলেই না করবেন ! Rolling on the Floor
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:৫৬
114646
জিনিয়াস লিখেছেন : আল্লাহ তো মরেন নি। এটা আল্লাহর দল। তিনিই একে পরিচালনা করেন। মাটির মানুষ, নশ্বর দেহ নিয়ে এসেছিলেন, সুতরাং যেতেই হবে। কিন্তু আল্লাহর দেওয়া আদর্শ এখনো বেচে আছে।
158677
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৮
এমএ হাসান লিখেছেন : sirajul islam ponni u mean HIZBUD TAUHID?eta nihsondhe islam er vitor ek notun fetna.
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৩
113368
সঠিক ইসলাম লিখেছেন : সিরাজুল ইসলাম পন্নি না, বায়েজিদ খান পন্নি, যারা ই বর্ণের পরিবর্তে এ বর্ন ব্যাবহার করে থাকে, অতএব তাদের এলেম ও কমনসেন্স একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রের কাছেও হাস্যরসের উদ্রেককারী বটে !
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:৫৭
114647
জিনিয়াস লিখেছেন : এমএ হাসান! হেযবুত তওহীদ মোটেই নিষিদ্ধ নয়। আপনি ভুল জানেন। ভাল করে খোজ করে দেখুন।
158683
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০০
মাজহার১৩ লিখেছেন : আমি বায়েজিদ খান পন্নীর কথা বলছি।
158685
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৬
এমএ হাসান লিখেছেন : sorry.age bolen tini hizbud taudid er ki na?
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৫
113387
মাজহার১৩ লিখেছেন : হাঁ
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২১
113389
মোহাম্মদ আসাদ আলী লিখেছেন : হ্যা, তিনি হেযবুত তওহীদের ইমাম। কিন্তু আপনার মত বিভ্রান্ত না। তিনি আপনার চোখে বিভ্রান্ত তার কয়েকটি সাম্ভাব্য কারণ এখানে তুলে ধরছি-
১. তিনি ধর্মব্যবসার বিরুদ্ধে।
০২. তিনি দাড়ি, টুপি, কুলুখ, হায়েজ, নেফাস, পাঞ্জাবী, বিবি তালাকের ফতোয়া, ইত্যাদির চেয়ে জেহাদকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলেন তাই।
০৩. তিনি বলে দিয়েছেন যে- বর্তমানের আলেম-মাওলানা, আল্লামা, ওয়ায়েজ শ্রেণিটি ইসলামের স্বর্ণযুগে অর্থাৎ প্রকৃত ইসলামের যুগে ছিল না, তখন কেউ প্যাণ্ডেল টানিয়ে ওয়াজ করত না সবাই জেহাদ নিয়ে ব্যস্ত ছিল- এই সত্য কথা বলার কারণে।
০৪. তিনি কোর'আন-হাদিস থেকে দেখিয়ে দিয়েছেন বর্তমানের এই মু'মিন, মুসলিম ও উম্মতে মোহাম্মদী নামধারী জাতিটি আল্লাহর চোখে কার্যত কাফের মোশরেক, মালাউন একটি জাতি।
০৫. তিনি সকল ফেরকা-মযহাব, দল-উপদলের মানুষকে এক তওহীদের (আল্লাহর সার্বভৌমত্বের ঝাণ্ডাতলে আসার) আহ্বান করছেন তাই।
০৬. তিনি বর্তমানের ইসলামের নামে করা অপরাজনীতি মানুষের জান-মালের ক্ষতিসাধন করার সমালোচনা করে তাদেরকে প্রকৃত ইসলামের দিকে আহ্বান করেছেন তাই।
০৭. তিনি বর্তমান পৃথিবীর মহাপ্রতারক, সমস্ত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফেতনা এবং আল্লাহর সার্বভৌমত্ব হরণকারী দাজ্জালের পরিচয় মানবজাতির সামনে তুলে ধরেছেন তাই।
০৮. হেযবুত তওহীদের মোজাহেদরা তাদের জীবন-সম্পদ আল্লাহর রাস্তায় সপে দিয়ে, খেয়ে-না খেয়ে,নিজেদের রক্ত পানি করা অর্থ থেকে আন্দোলন পরিচালনা করে অক্লান্ত পরিশ্রম করে মানুষের কাছে সত্য ইসলামের দাওয়াত পৌছে দিচ্ছে এবং এতে করে ধর্মব্যবসায়ী মোল্লা-পুরোহীতদের জমজমাট ধর্মবাণিজ্যেক ব্যাঘাত ঘটছে তাই।
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৪৪
113478
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : "তিনি দাড়ি, টুপি, কুলুখ, হায়েজ, নেফাস, পাঞ্জাবী, বিবি তালাকের ফতোয়া, ইত্যাদির চেয়ে জেহাদকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলেন তাই।
০৩. তিনি বলে দিয়েছেন যে- বর্তমানের আলেম-মাওলানা, আল্লামা, ওয়ায়েজ শ্রেণিটি ইসলামের স্বর্ণযুগে অর্থাৎ প্রকৃত ইসলামের যুগে ছিল না, তখন কেউ প্যাণ্ডেল টানিয়ে ওয়াজ করত না সবাই জেহাদ নিয়ে ব্যস্ত ছিল- এই সত্য কথা বলার কারণে।''ভালতো। তো ভাইজান এই ব্লগে ক্যাচাল বাদ দিয়ে আফগান, সিরিয়া বা ইয়েমেনে গিয়ে জিহাদ করলেই তো পারেন। নাকি আপনাদের চোখে তালেবানরাও ভন্ড??
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:৫৮
114648
জিনিয়াস লিখেছেন : যে যার জায়গায় থেকেই জেহাদ করবে। সবাই অস্ত্র চালায় না। কেউ রসদও জোগায়। উভয়ই জেহাদ।
158691
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩০
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
০৫. তিনি সকল ফেরকা-মযহাব, দল-উপদলের মানুষকে এক তওহীদের (আল্লাহর সার্বভৌমত্বের ঝাণ্ডাতলে আসার) আহ্বান করছেন তাই।


তারমানে রাসূল (স.) এর ইন্তিকালের ৭০ বছর পর থেকে পন্নীর আগ পর্যন্ত কেউ ই আর আল্লাহর সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী ছিল না ?

০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০০
114649
জিনিয়াস লিখেছেন : জাতিগতভাবে ছিলো না। আলাদা ব্যক্তিগতভাবে বহু লোক ছিলেন, বহু লোক শাহাদাতও বরণ করেছেন। কিন্তু সমষ্টি ছিলো আদর্শচ্যুত।
158692
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৫
মাজহার১৩ লিখেছেন : আপনার ১ থেকে ৮ সবগুলো সেন্টিমেন্টের সাথে আমি একমত।
যদি ৮ নম্বরটা বুঝে শুনে করেন , আল্লাহ আপনাকে সফল করুন।
তবে কর্মপন্থাটা নিয়ে সংশয় আছে।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০২
114650
জিনিয়াস লিখেছেন : আপনার যদি রোগ ১২ বছরের পুরনো হয় তবে একদিনে ওষুধেই সারবে না। কর্মপণ্থা বালাগ (প্রচার) আর জেহাদ (কঠোর সংগ্রাম- জীবন এবং সম্পদ দিয়ে।
158693
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৩
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : পাগলের প্রলাপ। যার কাছে কোন অহীর জ্ঞানই নাই সে করে অহীর বিশ্লেষণ। ঐ হাদিসটা মনে পড়ে গেল: "সাঈদ ইবনে তালীদ (রঃ)...উরওয়া(রঃ)থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ)আমাদের এদিক দিয়ে হজ্জ্বে যাচ্ছিলেন।আমি শুনতে পেলাম,তিনি বলছেন যে,আমি নবী (সাঃ)কে বলতে শুনেছি,আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে যে ইলম দান করেছেন তা হটাৎ করে ছিনিয়ে নেবেন না বরং ইলমের বাহক উলামায়ে কিরামকে তাদের ইলেমসহ ক্রমশ তুলে নেবেন।তখন শুধুমাত্র মূর্খ লোকেরা অবশিষ্ঠ থাকবে। তাদের কাছে ফাতওয়া চাওয়া হবে।তারা মনগড়া ফাতওয়া দিবে।ফলে নিজেরাও পথভ্রষ্ঠ হবে,অন্যদেরকেও পথভ্রষ্ঠ করবে। (বুখারী:৬৮০৯)" পন্নী সাহেব বেশি গুরত্বপূর্ণ ছিলনা বলেই সে সলফে সালেহীনদের যুগে আসেনি আর এ যুগেও মামুলি বলে চলেও গেছেন। আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত করুক।
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:২৭
113431
মোহাম্মদ আসাদ আলী লিখেছেন : ঐ আলেমদেরকে আল্লাহ আজ থেকে ১২০০/১৩০০ বছর আগেই তুলে নিয়েছেন। আর এই হাজার বছরেও বেশি সময় ধরে যারা এই জাতিকে পথ নির্দেশনা দিয়ে এসেছে তাদেরই অধিকাংশ উলামায়ে কিরামরা ছিল পথভ্রষ্ট। তারা নিজেরা ছিল পথভ্রষ্ট, এই জাতিকে করেছে পথভ্রষ্ট। তবে সবাইকে করতে পারে নি কারণ এই উম্মাহর মধ্যে সবসময় একদল লোক ছিল যারা সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত। তাদের সংখ্যা ছিল খুব কম আর তারা বিচ্ছিন্নভাবে পুরো জাতির মধ্যেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।

এমামুয্যামানের দরকার ছিল এখন কারণ বর্তমানে পৃথিবীব্যাপী মুসলিমরা অ্ন্যান্য জাতির খেলার বস্তু হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে, আকীদা, ঈমান হারিয়ে কার্যত কাফের-মোশরেক জাতিতে পরিণত হয়েছে। এই জাতিকে সঠিক পথের দিশা দেওয়ার প্রয়োজনেই তিনি এসেছেন। যখন এই জাতি সঠিক পথে ছিল তখন তো তাঁর দরকার ছিল না, তাঁর দরকার হয়েছে এখন তাই আল্লাহ মানবজাতির রহমতসরূপ তাঁকে হারিয়ে যাওয়া হেদায়াহ দান করেছেন যাতে করে মানবজাতি সেই হেদায়াহ গ্রহণ করে শান্তিপূর্ণ পৃথিবীতে বসবাস করতে পারে।
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
113457
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আচ্ছা মেনে নিলাম গোটা আলেমসমাজ পথভ্রষ্ঠ,আপনাদের বিপক্ষে যত হাদিস যায় সব জাল হাদিস, "তো ভাই কুরান-সুন্নাহতে আল-মাহদী,ঈসা (আঃ) এর আগমণের কথা বলা হয়েছে" এমামুজজামান এর কথা কোরান-হাদিসের কোথায় বলা আছে শুনি? দয়া করে একটা রেফারেন্স দেন।
১০
158716
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৩
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
আর এই হাজার বছরেও বেশি সময় ধরে যারা এই জাতিকে পথ নির্দেশনা দিয়ে এসেছে তাদেরই অধিকাংশ উলামায়ে কিরামরা ছিল পথভ্রষ্ট। তারা নিজেরা ছিল পথভ্রষ্ট, এই জাতিকে করেছে পথভ্রষ্ট।


কত পার্সেন্টেস ছিল পথ ভ্রষ্ট আর সঠিক পথে ছিল কে কে, নির্দিষ্ট করে বলুন।

১১
158723
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:০৫
মাজহার১৩ লিখেছেন : আসাদ ভাই, ইমামুজ্জামান কি বেচে আছেন?
০৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৫৫
113559
মোহাম্মদ আসাদ আলী লিখেছেন : না,তিনি ইন্তেকাল করেছেন। তবে আমরা তার অনুসারীরা তার মত করেই সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি।
০৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:০৭
113606
মাজহার১৩ লিখেছেন : আসাদ ভাই ,
এখন নতুন এমাম অথবা প্রধান খলিফা কে?
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০৪
114653
জিনিয়াস লিখেছেন : এখন এমাম হচ্ছেন তারই যোগ্য অনুসারী ( আল্লাহ তাঁর সম্মান বৃদ্ধি করুান) হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম।
১২
158729
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:২৮
ইমরান ভাই লিখেছেন : বিভ্রান্ত এ দল থেকে দুরে থাকার অনুরোধ করছি এক মুসলিম ভাই হিসেবে।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০৫
114654
জিনিয়াস লিখেছেন : আপনি দূরেই আছেন। সুতরাং চিন্তার কিছু নেই। যাদের ঈমান কচু পাতার পানির মত তাদের ঈমানের কোন দাম আল্লাহ কাছে নেই।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৫৮
114683
ইমরান ভাই লিখেছেন : খারেজিদের কিছু লক্ষন হিজবুত তাওহীদের ভিতর পওয়া যায়। তাই আপনাকেও সেখান থেকে ফিরে কুরআন ও সুন্নার সুশিতল ছায়াতলে আশ্রয় নিতে অনুরোধ করবো।

আল্লাহই হিদায়াতের মালিক।
১৩
158767
০৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:১৩
এমএ হাসান লিখেছেন : HIZBUD TAUHID er ekta kothin quality(?) fas koira dei?naki?

»"era bole ekhon jamater sathe namaz porar dorkar nai."

eta bolar por tader vondamir ar bindu matro sondeho thake na.
০৪ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪২
113643
মাজহার১৩ লিখেছেন : আসাদ ভাই,
এই কথাটি কি সত্য। সত্য যদি হয় যুক্তি দিলে খুশি হব।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০৬
114655
জিনিয়াস লিখেছেন : আমরা আমাদের মধ্যে জামায়াতে সালাহ কায়েম করি। ভাড়া করা মোল্লাদের পেছনে পড়ি না। এতে গোপনীয়তার কি আছে?
১৪
158885
০৪ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০০
মোহাম্মদ আসাদ আলী লিখেছেন : মাজহার ভাই, এখন হেযবুত তওহীদের ইমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম।
০৪ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪০
113640
মাজহার১৩ লিখেছেন : please post his picture, if no restriction
then post details.
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০৭
114656
জিনিয়াস লিখেছেন : কারো ফটো দেওয়ার আগে অবশ্যই অনুমতি লাগে। সুতরাং দিতে পারছি না।
১৫
160212
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:১০
জিনিয়াস লিখেছেন : মাজহার ভাই! অযাচিতভাবে আপনার পোস্টে এসে অনেকগুলো কমেন্ট করে গেলাম। কারণ, একটা শ্রেণি হেযবুত ত্ওহীদের জন্ম থেকে এর পেছনে লেগেছে। এরা হেন অপপ্রচার নাই যা তারা করে না। তাই তা অপনোদনের জন্য আপনার এখানে অযাচিত মন্তব্য করেছি বলে আমি আন্তরিকভাবে দু:খিত।
১৬
160214
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:১৩
জিনিয়াস লিখেছেন : আমার ব্লগে আপনার দা্ওয়াত রইলো। একটু ঘুরে আসবেন। এখানে আপনার কমেন্ট আশা করি।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File