গার্মেন্টসে নারী শ্রমিকদের জেনা ও মাওলানা শফীর তেতুল দেখলে লালা পড়া।

লিখেছেন লিখেছেন মাজহার১৩ ০৯ জুলাই, ২০১৩, ০৫:৫৩:৩০ বিকাল

জমির চাচার লালশার শিকার রেশমা



জমির চাচার হাত ধরেই রেশমার ঢাকায় আগমন। মঙ্গাপীড়িত ঘোড়ারগাট এলাকায় তার বাড়ী। জমির চাচা ঘোড়ারগাটের জনপ্রিয় ব্যাক্তি। ঢাকায় থাকেন। সাধারনতঃ ঈদের ছুটিতে গ্রামে গেলে এ বাড়ী ও বাড়ী গিয়ে প্রতিবেশী ও আত্মীসজনদের খোজ খবর নেন।

এবার রেশমার বাড়িতে গেলেন। বাবা মজিদ মিয়ার সাথে কুশলাদি নেয়ার সময় রেশমা এগিয়ে এসে পিড়ী দিতেই জমির চাচার নজর পড়ে জামার ফাক দিয়ে উকি দেয়া বক্ষের দিকে। গ্রামের মেয়ে অন্তর্বাসের ব্যাপারে উদাসীন, জমির চাচার লোলুপ দৃষ্টি আটকে গেল।

মজিদ মিয়া তার অভাব অভিযোগের কথা বলতেই জমির চাচা বললেন বাড়িতে কর্মক্ষম কে আছে।

ছেলে দুটি নাবালক, বলতে গেলে রেশমাই আছে। শুনে চাচার মনে শিহরন দিল। ঠিক আছে রেশমাকে ঢাকায় চাকরি দিব ভালো বেতন পাবে। শুনেই মজিদ মিয়া মনে মনে খুশি হলেও শফী হুজুরের ওয়াজের কথা মনে পড়ায় আমতা আমতা করলেন।

জমির চাচা আশ্বস্ত করলেন আমি আছি তো। চিন্তা করবেন না।

কথামত ঈদের ছুটি শেষ, রেশমাকে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা শুরু করলেন।

(এখান থেকেই রেশমার যৌন নিপীড়নের শুরু)

জমির চাচা ইচ্ছে করেই সরু সিটের মাঝারী মানের গাড়িতে উঠলেন। এই প্রথম বেগানা পুরুষের নিতম্বের পাশে নিতম্ব লাগিয়ে বসল। গ্রামের রক্ষনশীল পরিবেশে বেড়ে ওঠা রেশমা কিছুটা অস্বস্তি বোধ করল। কিন্ত করার কিছু নেই সিট যে সরু। দূরপাল্লার যাত্রা। সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল। বাসের মধ্যে অন্ধকার নেমে আসল।জানালা দিয়ে প্রকৃতির নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে পড়ল। কিন্তু জমির চাচার ঘুম আসেনা। ঐ দিন বক্ষের যে সৌ্নদর্য দেখেছেন এখন তা আবিষ্কারের সময়। প্রথমে ঘুমের ভান করে অচেতন রেশমার আলতো করে উরুতে হাত রাখেন। কোন সাড়া না পেয়ে হাতের চাপটা বাড়ীয়ে দেন।এরপর কনুই দিয়ে বক্ষে স্পর্শ করেন এর পর আরেকটু এগিয়ে যান যা না বলাই ভালো। এভাবে ঘুমন্ত শরীরে মনের অজান্তে নিপীড়নের শিকার রেশমা যাত্রা শেষে চাচার বাসায় উঠলেন। চাচী দেখে কিছুটা বিরক্ত, সাধারনতঃ মহিলারা একটু কমই উদার হন।

(যৌন নিপীড়নের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু)

চাচীর পীড়াপিড়ীতে পরের দিনই জমির চাচার পরিচিত এক গার্মেন্টস কর্মকর্তার মাধ্যমে পিকিং অ্যাপারেল লিমিটেড এ শিক্ষানবীশ হিসেবে ২২০০ টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করে রেশমা। এখানে জেনে রাখা ভাল, গার্মেন্টস শ্রমিকদের পদক্রম। হেলপার,অপারেটর,সুপারভাইজর,লাইনলীডার, এপিএম,পিএম ইত্যাদি। শান্ত, লাজুক প্রকৃতির রেশমা নতুন জীবন শুরু করে। ফজর নামাজের জন্য ঘুম থেকে উঠে গ্রামের নিয়মে। নিজের সহকর্মীদের সাথে একই চুলায় পালাক্রমে রান্নাবান্না করে। প্রতিদিন কারখানায় দুপুরের খাবার নিয়ে যায়। দুপুরের বিরতিতে নামাজ পড়ে খাবার খায়। সময় পেলে একটু ঝিমিয়ে নেয়। কিছুটা সুন্দরী ও আকর্ষনীয় হওয়ায় পুরুষ শ্রমিকরা সাহায্যের হাত বাড়াতে চায়। ধীরে পুরুষ ভীতি কমতে থাকে মাথা, বুক ও পিঠ জড়িয়ে ওড়না পরা রেশমার। প্রথম মাসে ৬০০০ টাকা বেতন পেয়ে চোখ চানাবড়া। বাড়িতে টাকা পাঠায়। নতুন জামাকাপড়, কসমেটিক্স কিনে। অনেকটা আত্মবিশ্বাসী। তার সহকর্মী রেহানা পেয়েছে ৯০০০ টাকা। এটা জানার পর রেহানার প্রতি ইর্ষা হয়। সহজ সরল রেশমা প্রশ্ন তোমার বেতন আমার থেকে বেশি কেন, আমি ও তোমার সমান ডিউটি করেছি। প্রতত্তোরে রেহানা বলে আমি অপারেটর, তুমি হেলপার। অপারেটরের বেতন বেশি। আমি অপারেটর হতে চাই রেশমা জানায়। কিভাবে হব? মেশিন চালাতে জানতে হবে। কিন্তু সুপারভাইজরতো তার অনুগত না হলে মেশিন দিতে চায় না। সুপারভাইজর, লাইনচীফকে ম্যানেজ করতে হবে। কিভাবে ম্যানেজ করব গ্রাম থেকে আসা রেশমার জিজ্ঞাসা। তখন রেহানা তার অভিজ্ঞতার আলোকে কৌশল শিখিয়ে দেয়।

সুপারভাইজরকে ম্যনেজ করার প্রক্রিয়া শুরু।

রেহানার শিখানো কৌশল ধরে ওড়না পরার পদ্ধতি পরিবর্তন করে। এখন ওড়না ঝুলিয়ে পরে। স্যার, আমার যে বেতন আমার সংসার চলেনা, বলতে বলতে ওড়না সরিয়ে মুন্নী সাহার মত করে পিছনের দিকে ঝুলিয়ে দেয়। এখনো ব্রা পরা শিখেনি। তাই বক্ষযুগল স্পষ্ট দেখা যায়। সুপারভাইজর হানিফ অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। গ্রাম্য, রক্ষনশীল পরিবেশে বড় হওয়া রেশমা কর্পোরেট গার্লদের মতো অভিনয় করতে গিয়ে কিছুটা লজায় লাল হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি গলা থেকে ওড়না নামিয়ে নিঢৌল স্তনযুগল ডেকে দেয়। হানিফ জবাবে বলে বেশি বেতন পেতে হলে তোমাকে মেশিন চালাতে জানতে হবে। অপারেটর হতে হবে। আমি অপারেটর হতে চাই। ঠিক আছে। হানিফ রেশমাকে মেশিন চালানোর নিয়মাবলী ব্রিফ করল। এরপর বলল মেশিনে বস। মেশিনের বসার জায়গায় দেড়জন বসা যায়। সেখানে দুজন চাপাচাপি করে বসল। জমির চাচার পর দ্বিতীয় কোন বেগানা পুরুষের নিতম্বের সাথে আরো বেশি ঠাসাঠাসি করে সজ্ঞানে বসল রেসমা।এখন আর সঙ্কোচ নয়। পুরুষভীতি চলে গেছে অনেক আগে।

কাজ শিখানোর উচিলায় রেশমার হাত ধরছে, উরুতে হাত দিচ্ছে,চাপ দিচ্ছে,কনুই দিয়ে গুতা দিচ্ছে। রেশমা বাধা দেয় না, কারন তাকে বড় হতে হবে। কারন গার্মেন্টসে নারী শ্রমিকদের বড় হওয়ার এটা একটি প্রক্রিয়া। এভাবে দিনের পর দিন কাজ শিখতে গিয়ে হানিফের সাথে ঘনিষ্টতা বেড়ে যায়। অল্প সময়ে উপরে ওঠার জন্য লাঞ্চ আওয়ারে নামাজ বাদ দিয়ে হানিফের কাছে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখা রেশমা।

এভাবে দৈনন্দিন প্রশিক্ষণ নিতে নিতে রেশমা বিপরীত লিঙ্গের মানুষের ঘষঘষিতে যৌনসুখ অনুভব করে। তারপর অপারেটর ইন্টারভীউ দেয় রেশমা। উর্ত্তীন্ন হয়ে হানিফের সহযোগিতায় বেতন বৃদ্ধি পায়। এখন ৯০০০ হাজারের বেশি বেতন তার। রেশমা হানিফের পরামর্শে সিঙ্গেল রুম নেয়। আয় বাড়লেও বাড়িতে আগের সমপরিমানই টাকা পাঠায়। কারখানায় কাজের চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। মাঝে মাঝে রাত ১০ টা বেজে যায়। তাই হানিফ তাকে বাসায় পৌছে দেয়। প্রশিক্ষনের সময় হানিফের শরীরের চাপাচাপি , ঘষাঘষিতে শিহরিত রেশমা আর নিজেকে ধরে রাখতে পারছেনা। তাই একদিন ১০ টার সময় বাসার দিয়ে আসার সময় হানিফকে বাসায় ডিনারের আমন্ত্রন জানায়। সুযোগের অপেক্ষায় থাকা হানিফ না করতে পারলো না।

রেশমা খাবার রেডি করতে লাগল, হানিফ তাকে টুকিটাকি হেল্প করলো। বাসায় ওড়নাবিহীন রেশমার মুভমেন্টে বক্ষযুগল লাফালাফি দেখে হানিফ কামাসক্ত হয়ে উঠল। দুজনের চোখাচুখিতে দুষ্ট হাসিতে বোঝা পড়া হয়ে গেল এর পর কি করতে হবে। খাবার শেষে মাথা ব্যাথার ভান করলো হানিফ। রেশমা দু হাত দিয়ে মাথা টিপতে অনেকটা ঘনিষ্ট হয়ে পড়ে। হানিফ দু হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে। তারপর দুজনে যৌন লীলায় মেতে ওঠে।

সুযোগসন্ধানী হানিফ ও মংগা পীড়িত ঘোড়ারগাটের অন্নসন্ধানী রেশমা পেটের ক্ষুধা নিবারনের জন্য এসে নিজের স্বকীয়তা হারিয়ে বড় হওয়ার আশায় নিজেকে মনের অজান্তে সপে দিচ্ছে অবাধ যৌনাচারে। এভাবে জমির চাচার সহযোগিতায় হানিফের যৌন লিপ্সার শিকার হচ্ছে অগণিত নারী। হোক সেটা গার্মেন্টস অথবা কর্পোরেট দুনিয়ায়।এভাবেই ক্ষীন ধর্মীয় চেতনা হানিফদের পরিকল্পিত শুড়শুড়ির কাছে পরাস্ত হয়।

এ ধরনের জেনা ব্যাভিচারকে উস্কিয়ে দিচ্ছে নারীবাদীরা, প্রগতিশীল নামী পশ্চাতগামীরা। ইহার বিরোধীতা করতে গিয়ে সহজ সরল ভাষায় মাওলানা শফী মহিলাদেরকে সাবধান করতে চেয়েছিলেন। এই সুযোগে ধর্মনিরপেক্ষতার ধব্জাধারীরা অপব্যাখ্যা ও অপপ্রচার চালাচ্ছে। নাস্তিক ব্লগারা নানাবিধ কুতসা চড়াচ্চে।

বর্তমান দুনিয়ায় ইসলামের খেদমত করতে গেলে হেকমত অবল্মবন করতে হবে। মওলানা সাহেবদের বলতে চাই শীতকালে গ্রীষ্মকালের ওয়াজ করলে ইসলামের হেফাজত করার পরিবর্তে বিতর্কিত করে ফেলবেন। তাই ধর্মীয় জ্ঞানের পাশাপাশি জাগতিক জ্ঞান চর্চা করতে হবে। তা না হলে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের খোড়া যুক্তি আপনার অজ্ঞতার জন্য ক্ষুরধার হয়ে উঠবে যা সহজ সরল কম জানা মুসলমানের বাচচাদের বিভ্রান্ত করে ফেলবে।প্রক্ষান্তরে নাস্তিকতার দিকে নিয়ে যাবে।

জমির চাচার হাত ধরেই রেশমার ঢাকায় আগমন। মঙ্গাপীড়িত ঘোড়ারগাট এলাকায় তার বাড়ী। জমির চাচা ঘোড়ারগাটের জনপ্রিয় ব্যাক্তি। ঢাকায় থাকেন। সাধারনতঃ ঈদের ছুটিতে গ্রামে গেলে এ বাড়ী ও বাড়ী গিয়ে প্রতিবেশী ও আত্মীসজনদের খোজ খবর নেন।

এবার রেশমার বাড়িতে গেলেন। বাবা মজিদ মিয়ার সাথে কুশলাদি নেয়ার সময় রেশমা এগিয়ে এসে পিড়ী দিতেই জমির চাচার নজর পড়ে জামার ফাক দিয়ে উকি দেয়া বক্ষের দিকে। গ্রামের মেয়ে অন্তর্বাসের ব্যাপারে উদাসীন, জমির চাচার লোলুপ দৃষ্টি আটকে গেল।

মজিদ মিয়া তার অভাব অভিযোগের কথা বলতেই জমির চাচা বললেন বাড়িতে কর্মক্ষম কে আছে।

ছেলে দুটি নাবালক, বলতে গেলে রেশমাই আছে। শুনে চাচার মনে শিহরন দিল। ঠিক আছে রেশমাকে ঢাকায় চাকরি দিব ভালো বেতন পাবে। শুনেই মজিদ মিয়া মনে মনে খুশি হলেও শফী হুজুরের ওয়াজের কথা মনে পড়ায় আমতা আমতা করলেন।

জমির চাচা আশ্বস্ত করলেন আমি আছি তো। চিন্তা করবেন না।

কথামত ঈদের ছুটি শেষ, রেশমাকে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা শুরু করলেন।

(এখান থেকেই রেশমার যৌন নিপীড়নের শুরু)

জমির চাচা ইচ্ছে করেই সরু সিটের মাঝারী মানের গাড়িতে উঠলেন। এই প্রথম বেগানা পুরুষের নিতম্বের পাশে নিতম্ব লাগিয়ে বসল। গ্রামের রক্ষনশীল পরিবেশে বেড়ে ওঠা রেশমা কিছুটা অস্বস্তি বোধ করল। কিন্ত করার কিছু নেই সিট যে সরু। দূরপাল্লার যাত্রা। সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল। বাসের মধ্যে অন্ধকার নেমে আসল।জানালা দিয়ে প্রকৃতির নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে পড়ল। কিন্তু জমির চাচার ঘুম আসেনা। ঐ দিন বক্ষের যে সৌ্নদর্য দেখেছেন এখন তা আবিষ্কারের সময়। প্রথমে ঘুমের ভান করে অচেতন রেশমার আলতো করে উরুতে হাত রাখেন। কোন সাড়া না পেয়ে হাতের চাপটা বাড়ীয়ে দেন।এরপর কনুই দিয়ে বক্ষে স্পর্শ করেন এর পর আরেকটু এগিয়ে যান যা না বলাই ভালো। এভাবে ঘুমন্ত শরীরে মনের অজান্তে নিপীড়নের শিকার রেশমা যাত্রা শেষে চাচার বাসায় উঠলেন। চাচী দেখে কিছুটা বিরক্ত, সাধারনতঃ মহিলারা একটু কমই উদার হন।

(যৌন নিপীড়নের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু)

চাচীর পীড়াপিড়ীতে পরের দিনই জমির চাচার পরিচিত এক গার্মেন্টস কর্মকর্তার মাধ্যমে পিকিং অ্যাপারেল লিমিটেড এ শিক্ষানবীশ হিসেবে ২২০০ টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করে রেশমা। এখানে জেনে রাখা ভাল, গার্মেন্টস শ্রমিকদের পদক্রম। হেলপার,অপারেটর,সুপারভাইজর,লাইনলীডার, এপিএম,পিএম ইত্যাদি। শান্ত, লাজুক প্রকৃতির রেশমা নতুন জীবন শুরু করে। ফজর নামাজের জন্য ঘুম থেকে উঠে গ্রামের নিয়মে। নিজের সহকর্মীদের সাথে একই চুলায় পালাক্রমে রান্নাবান্না করে। প্রতিদিন কারখানায় দুপুরের খাবার নিয়ে যায়। দুপুরের বিরতিতে নামাজ পড়ে খাবার খায়। সময় পেলে একটু ঝিমিয়ে নেয়। কিছুটা সুন্দরী ও আকর্ষনীয় হওয়ায় পুরুষ শ্রমিকরা সাহায্যের হাত বাড়াতে চায়। ধীরে পুরুষ ভীতি কমতে থাকে মাথা, বুক ও পিঠ জড়িয়ে ওড়না পরা রেশমার। প্রথম মাসে ৬০০০ টাকা বেতন পেয়ে চোখ চানাবড়া। বাড়িতে টাকা পাঠায়। নতুন জামাকাপড়, কসমেটিক্স কিনে। অনেকটা আত্মবিশ্বাসী। তার সহকর্মী রেহানা পেয়েছে ৯০০০ টাকা। এটা জানার পর রেহানার প্রতি ইর্ষা হয়। সহজ সরল রেশমা প্রশ্ন তোমার বেতন আমার থেকে বেশি কেন, আমি ও তোমার সমান ডিউটি করেছি। প্রতত্তোরে রেহানা বলে আমি অপারেটর, তুমি হেলপার। অপারেটরের বেতন বেশি। আমি অপারেটর হতে চাই রেশমা জানায়। কিভাবে হব? মেশিন চালাতে জানতে হবে। কিন্তু সুপারভাইজরতো তার অনুগত না হলে মেশিন দিতে চায় না। সুপারভাইজর, লাইনচীফকে ম্যানেজ করতে হবে। কিভাবে ম্যানেজ করব গ্রাম থেকে আসা রেশমার জিজ্ঞাসা। তখন রেহানা তার অভিজ্ঞতার আলোকে কৌশল শিখিয়ে দেয়।

সুপারভাইজরকে ম্যনেজ করার প্রক্রিয়া শুরু।

রেহানার শিখানো কৌশল ধরে ওড়না পরার পদ্ধতি পরিবর্তন করে। এখন ওড়না ঝুলিয়ে পরে। স্যার, আমার যে বেতন আমার সংসার চলেনা, বলতে বলতে ওড়না সরিয়ে মুন্নী সাহার মত করে পিছনের দিকে ঝুলিয়ে দেয়। এখনো ব্রা পরা শিখেনি। তাই বক্ষযুগল স্পষ্ট দেখা যায়। সুপারভাইজর হানিফ অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। গ্রাম্য, রক্ষনশীল পরিবেশে বড় হওয়া রেশমা কর্পোরেট গার্লদের মতো অভিনয় করতে গিয়ে কিছুটা লজায় লাল হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি গলা থেকে ওড়না নামিয়ে নিঢৌল স্তনযুগল ডেকে দেয়। হানিফ জবাবে বলে বেশি বেতন পেতে হলে তোমাকে মেশিন চালাতে জানতে হবে। অপারেটর হতে হবে। আমি অপারেটর হতে চাই। ঠিক আছে। হানিফ রেশমাকে মেশিন চালানোর নিয়মাবলী ব্রিফ করল। এরপর বলল মেশিনে বস। মেশিনের বসার জায়গায় দেড়জন বসা যায়। সেখানে দুজন চাপাচাপি করে বসল। জমির চাচার পর দ্বিতীয় কোন বেগানা পুরুষের নিতম্বের সাথে আরো বেশি ঠাসাঠাসি করে সজ্ঞানে বসল রেসমা।এখন আর সঙ্কোচ নয়। পুরুষভীতি চলে গেছে অনেক আগে।

কাজ শিখানোর উচিলায় রেশমার হাত ধরছে, উরুতে হাত দিচ্ছে,চাপ দিচ্ছে,কনুই দিয়ে গুতা দিচ্ছে। রেশমা বাধা দেয় না, কারন তাকে বড় হতে হবে। কারন গার্মেন্টসে নারী শ্রমিকদের বড় হওয়ার এটা একটি প্রক্রিয়া। এভাবে দিনের পর দিন কাজ শিখতে গিয়ে হানিফের সাথে ঘনিষ্টতা বেড়ে যায়। অল্প সময়ে উপরে ওঠার জন্য লাঞ্চ আওয়ারে নামাজ বাদ দিয়ে হানিফের কাছে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখা রেশমা।

এভাবে দৈনন্দিন প্রশিক্ষণ নিতে নিতে রেশমা বিপরীত লিঙ্গের মানুষের ঘষঘষিতে যৌনসুখ অনুভব করে। তারপর অপারেটর ইন্টারভীউ দেয় রেশমা। উর্ত্তীন্ন হয়ে হানিফের সহযোগিতায় বেতন বৃদ্ধি পায়। এখন ৯০০০ হাজারের বেশি বেতন তার। রেশমা হানিফের পরামর্শে সিঙ্গেল রুম নেয়। আয় বাড়লেও বাড়িতে আগের সমপরিমানই টাকা পাঠায়। কারখানায় কাজের চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। মাঝে মাঝে রাত ১০ টা বেজে যায়। তাই হানিফ তাকে বাসায় পৌছে দেয়। প্রশিক্ষনের সময় হানিফের শরীরের চাপাচাপি , ঘষাঘষিতে শিহরিত রেশমা আর নিজেকে ধরে রাখতে পারছেনা। তাই একদিন ১০ টার সময় বাসার দিয়ে আসার সময় হানিফকে বাসায় ডিনারের আমন্ত্রন জানায়। সুযোগের অপেক্ষায় থাকা হানিফ না করতে পারলো না।

রেশমা খাবার রেডি করতে লাগল, হানিফ তাকে টুকিটাকি হেল্প করলো। বাসায় ওড়নাবিহীন রেশমার মুভমেন্টে বক্ষযুগল লাফালাফি দেখে হানিফ কামাসক্ত হয়ে উঠল। দুজনের চোখাচুখিতে দুষ্ট হাসিতে বোঝা পড়া হয়ে গেল এর পর কি করতে হবে। খাবার শেষে মাথা ব্যাথার ভান করলো হানিফ। রেশমা দু হাত দিয়ে মাথা টিপতে অনেকটা ঘনিষ্ট হয়ে পড়ে। হানিফ দু হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে। তারপর দুজনে যৌন লীলায় মেতে ওঠে। সুযোগসন্ধানী হানিফ ও মংগা পীড়িত ঘোড়ারগাটের অন্নসন্ধানী রেশমা পেটের ক্ষুধা নিবারনের জন্য এসে নিজের স্বকীয়তা হারিয়ে বড় হওয়ার আশায় নিজেকে মনের অজান্তে সপে দিচ্ছে অবাধ যৌনাচারে। এভাবে জমির চাচার সহযোগিতায় হানিফের যৌন লিপ্সার শিকার হচ্ছে অগণিত নারী। হোক সেটা গার্মেন্টস অথবা কর্পোরেট দুনিয়ায়।

এ ধরনের জেনা ব্যাভিচারকে উস্কিয়ে দিচ্ছে নারীবাদীরা, প্রগতিশীল নামী পশ্চাতগামীরা। ইহার বিরোধীতা করতে গিয়ে সহজ সরল ভাষায় মাওলানা শফী মহিলাদেরকে সাবধান করতে চেয়েছিলেন। এই সুযোগে ধর্মনিরপেক্ষতার ধব্জাধারীরা অপব্যাখ্যা ও অপপ্রচার চালাচ্ছে। নাস্তিক ব্লগারা নানাবিধ কুতসা চড়াচ্চে।

বর্তমান দুনিয়ায় ইসলামের খেদমত করতে গেলে হেকমত অবল্মবন করতে হবে। মওলানা সাহেবদের বলতে চাই শীতকালে গ্রীষ্মকালের ওয়াজ করলে ইসলামের হেফাজত করার পরিবর্তে বিতর্কিত করে ফেলবেন। তাই ধর্মীয় জ্ঞানের পাশাপাশি জাগতিক জ্ঞান চর্চা করতে হবে। তা না হলে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের খোড়া যুক্তি আপনার অজ্ঞতার জন্য ক্ষুরধার হয়ে উঠবে যা সহজ সরল কম জানা মুসলমানের বাচচাদের বিভ্রান্ত করে ফেলবে।প্রক্ষান্তরে নাস্তিকতার দিকে নিয়ে যাবে।

বিষয়: বিবিধ

৪৩৯৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File