পাছে না আম্রিকা রাগ করে বসে

লিখেছেন লিখেছেন জুবায়ের মো খালেদ ১২ জুলাই, ২০১৪, ০৬:৩১:০৪ সন্ধ্যা

১. একটি সুসংবাদ !!!

আমাদের সৌদি আরবের বাদশাহ্ আব্দুল্লাহর কাছে বর্তমানে রয়েছে,

• ৩৫০ টি M-1A2 Abrams যুদ্ধ ট্যাঙ্ক

• ২৯০ টি AMX-30 যুদ্ধ ট্যাঙ্ক

• ৪৫০ টি M60A3 যুদ্ধ ট্যাঙ্ক

• ৫৭০ টি AMX-10P যুদ্ধ ট্যাঙ্ক

• ৪০০ টি M-2 BRADLEY যুদ্ধ ট্যাঙ্ক

• ৩০০০ এরও বেশি M113 যুদ্ধ ট্যাঙ্ক

• ১০০ টি দেশীয় Al-Fahd যুদ্ধ ট্যাঙ্ক

• ৩০০ টি যুদ্ধস্থল পরিদর্শনকারী বহন

• ১১০ টি স্ব-নিয়ন্ত্রিত কামান

• ২০০ টিরও বেশি বহনযোগ্য কামান

• ৬০ টি মাল্টিপল রকেট লঞ্চার

• ২০০ টি সাধারণ রকেট লঞ্চার

• ১০ টি SURFACE TO SURFACE মিসাইল

• ১০০০ টি SURFACE TO AIR মিসাইল

• ২০০০ টি যুদ্ধ ট্যাঙ্ক বিধ্বস্তী ক্ষেপণাস্ত্র

• ৪৫০ টি RECOILLESS লঞ্চার

• ৪০০ টি মর্টার

• ১৫৪ টি F-15 EAGLE এবং F-15E STRIKE EAGLE যুদ্ধবিমান। আরও ৮৪ টি অর্ডার করা হয়েছে।

• ৮৭ টি PANAVIA TORNADO IDS যুদ্ধবিমান

• ২৪ টি EF2000 EUROFIGHTER TYPHOON যুদ্ধবিমান। আরও ৪৮ টি অর্ডার করা হয়েছে।

• ৭২ টি SIKORSKY UH-60 BLACK HAWK হেলিকপ্টার

• ৩৬ টি AH-64 হেলিকপ্টার

• ১২ টি সাধারণ যুদ্ধ হেলিকপ্টার

• ৫০ টিরও বেশি পরিবহন হেলিকপ্টার

• যুদ্ধজাহাজ আছে ১১ টি SURFACE COMBATANTS, ৬৫ টি PATROL AND COASTAL COMBATANTS, ৭ টি MINE WARFARE VESSELS, ৮ টি AMPHIBIOUS CRAFT, ৭ টি SUPPORT AND MISCELLANEOUS CRAFT ইত্যাদি।

মিলিটারীর খাতে সর্বাধিক ব্যয় করা বিশ্বের ১০ টি দেশের মধ্যে সৌদি আরব অন্যতম। ১৯৫১-২০০৬ ইং পর্যন্ত আমেরিকা সৌদি মিলিটারীর কাছে বিক্রি করেছে ৮০ বিলিয়ন ইউএস ডলারের সরঞ্জামাদি। অথচ সেই তুলনায় আমেরিকা ইসরাইলের কাছে ১৯৪৯-২০০৭ ইং পর্যন্ত বিক্রি করেছে মাত্র ৫৩.৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার। ২০১০ সালের ২০শে অক্টোবর আমেরিকার স্টেইট ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা দেয় যে তারা আমেরিকার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সমরাস্ত্র প্যাকেজ বিক্রি করতে যাচ্ছে যার মূল্য ৬০.৫ বিলিয়ন ইউএস ডলার এবং ক্রেতা হচ্ছে সৌদি আরব।

২. এখন একটি দুঃসংবাদ !!!

এই বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র আমাদের বাদশাহ আব্দুল্লাহরা এমনিতেই শখের বসে কিনে খেলনা হিসেবে সাজিয়ে রেখেছেন। ভেবেছিলেন এসব ব্যবহার করে উনারা ফিলিস্তিন তথা মুসলিম বিশ্বকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসবেন? মাথা খারাপ হয়েছে?

পাছে না আম্রিকা রাগ করে বসে।

বিষয়: বিবিধ

১১৯৭ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

244184
১২ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫১
হতভাগা লিখেছেন : এগুলো আমেরিকাই এদেরকে দিয়েছে যাতে পরে এখান থেকেই জিনিস নিয়ে কাজে লাগাতে পারে ।

চরম আরাম আয়েশে মশগুল সৌদি রাজ পরিবার এবং এদের শেখদের দেখে কি মনে যে এরা যুদ্ধ করতে আদৈ উতসাহী কারও সাথে ?

রাসূল (সাঃ) এর জন্মভূমি এবং কাবা শরীফ এখানে অবস্থিত বিধায় এদেরকে কোন মুসলিম দেশ সন্দেহের নিশানায় ফেলতে চায় না ।

কিন্তু এদের প্রশাসকের আচার আচরণ ইসলামের শত্রুদের পছন্দনীয় । এদেরই প্রশ্রয়ে আমেরিকা, ইসরায়েল ও তাদের দোসররা তাদেরই প্রতিবেশী মুসলিম দেশগুলোর উপর একের পর এক আক্রমন করে যাচ্ছে ।
244218
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৩৫

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 9368

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> আমি মেঘ হবো লিখেছেন : এ দিয়ে কি হবে যদিনা কাজে না লাগে।
244225
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৫২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এত অস্ত্রশস্ত্রের বেশিরভাগ চালানর উপযুক্ত প্রশিক্ষিত ক্রু এই দেশের নাই। বেশিরভাগই পরে থাকে ষ্টোরে। বিভিন্ন দেশের ভারাটিয়া সৈনিকরা এই অস্ত্রগুলি চালিয়ে থাকে। প্রধানত ইউরোপিয় পাইলট রা জঙ্গিবিমান গুলি চালায় কিছু মিসরি ও পাকিস্তানি ও আছে। রাডার ও মিসাইল সিষ্টেম পরিচালনা করে ফরাসি চুক্তিবদ্ধ সৈনিক। পদাতিক অস্ত্রশস্ত্রের জন্য কিছু বাংলাদেশি প্রাক্তন সৈনিক ও এখন চাকরি করছে শুনেছি।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File