"ভালোবাসা দিবস নাকি নরনারীর শারীরিক রেসলিং এর অভিযাত্রা!"
লিখেছেন লিখেছেন জান্নাতের পথিক ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৭:০০:১৭ সকাল
আজকে যুবক যুবতীদের মধ্যে ভালোবাসা উধলিয়ে উঠবে। প্রেমিক প্রমিকাকে আদর নরম সুরে যদুমধুকদু বলে ডাকবে, আর প্রেমিকা তার জীবনে সবচেয়ে অমূল্য সম্পদটা স্বেচ্ছায় বির্সজন দিবে। আবার যারা এখন পর্যন্ত কাংখিত মানুষকে ভালোবাসার কথা বলতে পারে নাই, তারা একে অপরকে বলবে অ্যাই...............ইউ, তারপর শুরু হবে সেই সম্পদ বির্সজনের পালা। খেয়াল করে দেখুন এই বির্সজনের ধরণটা অনেকটাই হচ্ছে, শারীরিক রেসলিং এর মতো........ তাই না!
এই শরীরিক রেসলিং করেছেন বা করবেন, তাদের জন্য একটা সুসংবাদ-
"যবূর কিতাবে বর্ণিত আছে, “ব্যভিচারী নারী- পুরুষের লিংগ রশি দ্বারা বেঁধে জাহান্নামের আগুনে ঝুলানো হবে এবং লোহার ডান্ডা দিয়ে তাদের জননেন্দ্রিয়ে আঘাত করা হবে। আঘাতের যন্ত্রণায় যখন চিৎকার করবে, তখন জাহান্নামের ফেরেশতারা বলবে; পৃথিবীতে যখন তোমরা আনন্দ ফুর্তি করতে, হাসতে এবং আল্লাহর কথা স্মরণ করতে না এবং তাঁকে লজ্জা পেতে না, তখন এ চিৎকার কোথায় ছিল”?"
কষ্ট লাগে যখন ভালো ফ্যামিলির সন্তানরা নোংরা কাজের সাথে জড়িয়ে পরছে শুনতে পাওয়া যায়! দূর্ভাগ্য আমাদের জন্য, আমাদের অনেক ফ্যামিলির বাবা মা সন্তানের ব্যপারে উদাসীন। ছেলে মেয়ে কোথায় যাচ্ছে তার কোনো খোজ খবর রাখে না। নিজের সন্তান স্কুল,কলেজ,ভার্সিটি,কোচিং এর কথা বলে কোন চিপায় কার সাথে ক্লাস করতেছে কোনো খবর নাই! অভিবাকদের আরো বেশি সচেতন হওয়া উচিত।
আল্লাহ আমাদেরকে বুঝ দান করুক- আমীন
https://www.facebook.com/mustafiz2009
বিষয়: বিবিধ
১৩৩৬ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কিন্তু পুরুষজাতি কি কিছুই হারালোনা ! পুরুষজাতির কাছে চরিত্র হারানোর কি কোন মূল্য থাকতে নেই । অর্থ-সম্পদই কি তার সব ।
এখানে একজন তার পেশা বিক্রী করে জীবিকা নির্বাহ করে আরেকজন তার চাহিদা মেটায় পয়সার বিনিময়ে ।
চরিত্র হারানোকে যদি কেউ সর্বজ্ঞান করতো বা দামী সম্পদ হারানোর বিষয়টাকে যদি বিক্রেতা মাথায় রাখতো সবসময় - তাহলে এ পেশা এত বছর ধরে চলে আসতো না ।
০ বাহ ! প্রেমিক থেকে হয়ে গেল লম্পট !
প্রেমিকা মহোদয়া কি একেবারেই কি সতী সাধ্বী ? এক হাত দিয়ে কি কোন কালে তালি বেজেছে ?
পুরাই ফাউল পোস্ট ।
@ মুক্তমনা ভাইজান :
এখন কি আপনার আঁতে ঘাঁ লাগবে ?
ইসলাম সব আসমানী কিতাবেই বিশ্বাস করতে বলেছে। তবে সেগুলি আসল আসমানী কিতাব যেগুলি আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছিলো, বর্তমানের বিকৃত বাইবেল, যবুর, বা তাওরাত নয়।
বর্তমানে যেসব তথাকথিত তাওরাত, যবুর বা ইন্জিল রয়েছে, এর একটিও আল্লাহ প্রদত্ত নয়, বরং মানুষের রচিত এবং মানুষ কতৃক বিকৃত। আসমানী কিতাবসমূহের মধ্যে একমাত্র কুরআনই অবিকৃত অবস্থায় আছে, এবং ক্বিয়ামাত পর্যন্ত থাকবে। তাই কোন মুসলমানের উচিত হবেনা, আখিরাতের শাস্তির বিধিবিধানের ব্যাপারে কুরআন হাদীস বাদ দিয়ে কোন বিকৃত ধর্মগ্রন্থের উদৃতি দেয়া।
মন্তব্য করতে লগইন করুন