কিছু মানুষ পাশ্চাত্যের দেশে যেতে চাওয়ার আগ্রহ দেখে কিছু কথা

লিখেছেন লিখেছেন সাঈদ আল হক তামজিদ ২০ এপ্রিল, ২০১৩, ১০:১৫:৫৯ রাত

আমাদের দেশের অনেকেরই পাশ্চাত্যের দেশে যাওয়ার অতিরিক্ত আগ্রহ দেখা যায় । এত আগ্রহ কেন ? যাবেনই তো । ওখানে গিয়ে তো একটু চেষ্টাতেই মেয়েদের নিয়ে বিছানায় যেতে পারবেন । কে আছে বাধা দেওয়ার । চাইলেই ডিজে পার্টি কিংবা স্ট্রিপ ক্লাবে যেতে পারবেন । বিয়ে করার ঝামেলায় যেতে চাননা । কিসের সমস্যা লিভ টুগেদার করবেন । আপনাকে কেউ খারাপ বলবেও না । লাল পানি খেতে চান । বাসার নিচেই পাবেন কিংবা হেটে একটু এগোলেই পাবেন । মেয়েরা জামা কাপড় নিয়ে ভাবতে হবে না । বিকিনি পড়ে রাস্তাতে হাটলে কেউ বাধা দিবে না । হঠাত্‍ কখনো রেপ হতে পারেন এই যা । আমদ ফূর্তির সব পাবেন মায়ামি কিংবা লাস ভেগাসে ।কেসিনো থেকে যা চান সব পাবেন লাস ভেগাসে । মনে হবে স্বর্গে চলে এসেছেন । বিয়ে করেও চাইলেই ডিভোর্স দিতে পারবেন ।বউ থাকলেও গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরতে পারবেন কিংবা জামাই থাকলেও বয়ফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরতে পারবেন । এত এত সুবিধা পাচ্ছেন সেখানে যেতে তো চাবেনই । এদেশে কি আর এতকিছু করতে পারবেন । একটু থেকে একটু কিছু হলেই তো লোক আপনাকে ছিঃ ছিঃ করবে । আচ্ছা এত কিছু থাকার পড়োও সেদেশের মানুষরা কি আসলেই সুখি ? সেদিন জানলাম ইউনেস্কোর জরিপ অনুযায়ী আমেরিকাতে বাংলাদেশের চেয়ে প্রায় ৮৭ শতাংশ লোক তাদের স্ত্রীদের পিটায় । ইংল্যান্ডে প্রতি ১০০ জন নারীর

মধ্যে ৮৬ জন নারী বিয়ে ছাড়াই যৌন

সম্পর্ক স্থাপন করে। আমেরিকার বিদ্যালয় সমূহে অশ্লীল

সাহিত্যের চাহিদা সর্বাপেক্ষা বেশী।

যুবক-যুবতীরা এসব অধ্যয়ন

করে অশালীন কাজে লিপ্ত হয়।

এছাড়া হাইস্কুলের শতকরা ৪৫ জন

ছাত্রী স্কুল ত্যাগ করার

পূর্বে চরিত্রভ্রষ্ট হয়ে পড়ে। আর

এদের যৌন তৃষ্ণা অনেক বেশী।

বৃটেনেও শতকরা ৮৬ জন

যুবতী বিয়ের সময় কুমারী থাকে না।

প্রাশ্চাত্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

সমূহে তাদের শিক্ষা ব্যয়ের প্রায়

অধিকাংশ খন্ডকালীন

যৌনকর্মী হিসাবে অর্জন করে থাকে।

পরিবার বলতে সেদেশে কিছু নাই বললেও চলে ।শুনেছিলাম পাকিস্তানে একবার হিলারী ক্লিন্টন এক স্কুলে এসে বলেছিল তাদের দেশের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে তাদের স্কুলের প্রায় অনেক মেয়েই হাই স্কুলে ওঠার আগেই গর্ভবতী হয়ে যায় । ৮০ শতাংশের মত মানুষ নাকি USA ঘুমের ঔষধ খায় । এক বড় ভাই বলছে যে তার রুমমেট পড়াশোনা করতে USA তে আসছে । সে বাসায় মেয়েদের দাওয়াত দিয়ে বাসায় এনে খাওয়ায় তারপর শরীর ম্যাসাজ করে দেয় । কিন্তু মেয়ে গুলো এর বেশি কিছু করতে দেয় না দেখে তার অনেক দুঃখ । এটা কিছু হলো । পড়তে গেসস পড় । পারলে বিয়া কর । এইসব চিন্তা করস কেন । ওরা নিজেরাই শান্তিতে নাই । আর আমরা ওদের বাহ্যিক সুখ দেখে আমরাও তাদের মত সুখ পেতে চাই । আফসোস

বিষয়: বিবিধ

২১৮৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File