ছবিতে নিঝুম দ্বীপ ভ্রমন - ২য় পর্ব

লিখেছেন লিখেছেন তৌহিদুল ইসলাম তানিন ৩১ অক্টোবর, ২০১৩, ০৯:০৩:৩৯ রাত

নিঝুম দ্বীপে আসা-যাওয়ার বর্ননা

ছবিতে নিঝুম দ্বীপ ভ্রমন - ১ম পর্ব



কেওড়া গাছ ও ঠেসমূল



আদিগন্ত বিস্তৃত আল্লাহ তা'আলার সৃষ্টির সৌন্দর্য্য !!



সূর্যের ক্ষ্রিপ্রতা (ট্রলার আর সামনে যেতে না পারায়, পাড় থেকে অনেক দূরে কাদা ও পানির মাঝে নামতে হয়। এই চরে যেতে, প্যান্ট হাঁটুর উপরে উঠিয়েও পানি ও কাদার হাত থেকে রক্ষা পাইনি)

বালুর কারুকাজ (প্রাকৃতিক)



কবিরার চরের তটে, বালুর কারুকাজ ১



কবিরার চরের তটে, বালুর কারুকাজ ২



কবিরার চরের তটে, বালুর কারুকাজ ৩



কবিরার চরের তটে, বালুর কারুকাজ ৪ (পানির মাঝে থেকেও কারুকাজের কোন পরিবর্তন হয়নি!)



কবিরার চরের তটে, বালুর কারুকাজ ৫



কাঁকড়ার বাসা ও বালুর কারুকাজ



হরিনের পায়ের ছাপ



ঘাসফুলের সমাহার



কবিরার চর ও পানিতে একাকার; সাথে সুর্যাস্ত



সুর্যাস্ত



নদী, চর ওসূর্যাস্ত



চরের মাঝে নাম না জানা গাছ



মহিষের পাল (এই ম্যানগ্রোভ বনেই মায়া হরিনের সন্ধানে গিয়েছিলাম)



কাদার মাঝে, কেওড়া গাছের ঠেসমূল (এর মধে দিয়ে হেঁটে হেঁটে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে হরিন দেখতে যেতে হয়েছিল। কি যে ভয়ংকর পথ ! সামনে হরিনের সন্ধানে তাকানো আর পায়ের নিচে তাকানো নিরাপত্তার জন্য। জুতা নিয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু অতিরিক্ত কাদার কারনে বেশীক্ষন পায়ে রাখতে পারিনি। এরপর, জুতা হাতে নিয়ে খালি পায়েই... বাকি পথ পাড়ি দিতে হয়েছিল। অনুভুতি আর কি বলব ! )



সন্ধ্যাতারা



সমুদ্রের বিশাল জলরাশির মাঝে, অপরূপ জ্যোৎস্না



গাছের তৈরী সাঁকো (আমাদের গ্রামের বাড়ির একেবারেই পাশে/স্কুলের পাশে একটা বাঁশের সাঁকো ছিল। তাই, একেবারে ছোটবেলা থেকেই সাঁকোর উপর দিয়ে সারাদিন অনেক দৌড়াদৌড়ি করেছি)



নির্মানাধীন নৌকা



জলার মাঝে, হাঁস ডুব দিয়ে মাছ শিকার করছে



জলার ধারে বিশ্রাম নিচ্ছে হাঁস



জাল বুনছে জেলেরা



পানির মাঝে জালকে ভাসিয়ে রাখার জন্য ব্যাবহার করা হয় (নাম মনে নেই)



ছোট্ট খেজুর গাছ (প্রথমবারের মত রস আহরন করা হয়েছে)



খেজুর গাছের সারি



বাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে আনা হরেক রকম মাছ (বাজারে মাছ উঠা মাত্রই বিক্রি শেষ। চিংড়ী ৪০০ টাকা কেজি)



ছাগল ও ভেড়ার বাচ্চা ১ (তিড়িং বিড়িং করে, অনেক ছুটাছুটি করার কারনে, ছবি তুলতে অনেক কসরত করতে হয়েছে)



ছাগল ও ভেড়ার বাচ্চা ২



নিঝুম রিজোর্টের পাশের জলাধারে ফুটে থাকা শাপলা ফুল (এই নিঝুম রিজোর্টে আমরা ছিলাম)

চলবে... (ইনশাআল্লাহ)

বিষয়: বিবিধ

২৬৯৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File