গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার ১০টি সহজ উপায় (শেষ পর্ব)
লিখেছেন লিখেছেন তৌহিদুল ইসলাম তানিন ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০২:৩২:০১ দুপুর
গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার ১০টি সহজ উপায় (১ম পর্ব)
৫. নিয়মিত জিকির-আযকার করাঃ
পানি ছাড়া যেমন প্রাণ বাঁচে না, তেমনই আল্লাহ তায়ালার যিকির ভিন্ন মানব মনের খোরাক ও সঞ্জীবনী শক্তি আর কিছুতেই নাই। শয়তানকে দূরে রাখার জন্য নিয়মিত জিকির-আযকার করা অতীব জরুরী। যেমনঃ
- কোন কাজ শুরু করার পূর্বে “বিসমিল্লাহ” বলে শুরু করা,
- ঘর থেকে বের হওয়ার সময় “সালাম” দিয়ে এবং “বিসমিল্লাহি তায়াক্কালতু 'আলাল্লাহ” বলে বের হওয়া,
- ঘরে প্রবেশের সময় “সালাম” দিয়ে প্রবেশ করা,
- ঘুমানোর সময় “আয়াতুল ক্বুরসী” পাঠ করে ঘুমানো ইত্যাদি।
আল্লাহ্ বলেন,
"জেনে রাখ, আল্লাহর যিকির দ্বারাই অন্তর সমূহ শান্তি পায়।" (সূরা রা'দঃ ২৮)
“অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ কর, আমিও তোমাদেরকে স্মরণে রাখব এবং তোমরা আমার নিকট কৃতজ্ঞ হও এবং অবিশ্বাসী হয়োনা”। (সুর বাকারাঃ ১৫২)
রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
“পবিত্রতা ইমানের অর্ধেক আর আলহামদুলিল্লাহ পাল্লাকে সম্পূর্ণ করে, সুবহানাল্লাহ ও আলহামদুলিল্লাহ আসমান ও জমিনের মধ্যবর্তী স্থানকে পূর্ণ করে। সলাত নূর-আলো। দান খয়রাত প্রমাণ স্বরূপ। ধৈর্য উজ্জলতা আর কোরআন তোমার পক্ষে প্রমাণ অথবা তোমার বিপক্ষে প্রমাণ।“ (মুসলিমঃ ৩২৭)
৬. পরিমিত কথাবার্তা বলা ও খাওয়া-দাওয়া করাঃ
- অপ্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে ব্যাস্ত না থাকা
- কথাবার্তা বলার ক্ষেত্রে প্রয়োজনের অতিরিক্ত/অনর্থক কথা থেকে বিরত থাকা
- সবার সাথে সব বিষয়ে কথা না বলা
- না জেনে কথা না বলা
- জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে বাহুল্য তথ্য/প্রয়োজনহীন তথ্য দিয়ে মাথা বোঝাই না করা
- পরিমিত আহার করা
- বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা কেননা একজন ব্যাক্তি তার সঙ্গীর দ্বীনের উপর থাকে (অর্থ্যাৎ বন্ধুর আচার আচরন দ্বারা প্রভাবিত হয়)।
রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
"যে ব্যক্তি আল্লাহ্ এবং কিয়ামত দিবসে বিশ্বাস রাখে, সে যেন উত্তম কথা বলে, নয়তো চুপ থাকে।" (বুখারী; খণ্ড : ৮, অধ্যায় : ৭৬, হাদীস : ৪৮২)
ইবনুল কাইয়ুম রাহিমাহুল্লাহ বলেন, যে ব্যক্তি চতুষ্টয়কে সংরক্ষণ করল সে তার দ্বীনকে নিরাপদ করল, সে গুলো হলঃ
- মুহূর্ত ও সময়
- ক্ষতিকারক বস্তু সমূহ
- বাকশক্তি এবং
- পদক্ষেপ সমূহ।
অতএব, এই চারটি দরজায় নিজের পাহারাদার নিযুক্ত করা উচিত। এই গুলোর প্রাচীরসমূহে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা সৃষ্টি করবে। কেননা, এগুলোর মাধ্যমেই শত্র প্রবেশ করে তাকে। অতঃপর সে গোটা ভূমিকে গ্রাস করে নেয় এবং প্রবল পরাক্রম হয়ে বিস্তার লাভ করে। মানুষের কাছে অধিকাংশ গুনাহ এই চারটি পথেই প্রবেশ করে তাকে।
সুতরাং, গুনাহের উপকরণ এবং যে সব প্রবেশপথে গুনাহ বিস্তার লাভ করে থাকে সে গুলো সম্পর্কে সম্যক অবগতি লাভ করা মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। যেন সে সেসব থেকে বেঁচে থাকতে পারে।
৭. নিয়মিত ক্বুর’আন চর্চা করাঃ
ক্বুর’আনের অর্থ ও ব্যাখ্যাসহ নিয়মিত ক্বুর’আনের চর্চা করা। অভ্যেস না থাকলে, প্রতিদিন (একেবারে শুরুতে) অন্ততঃ ৫/১০ মিনিট করে তেলাওয়াত শুরু করা এবং আস্তে আস্তে এই সময়কে বাড়ানো। আর দিনের যে সময়ে সবচেয়ে বেশী শারীরিক ও মানসিক শক্তি বিদ্যমান থাকে, সে সময়ে চর্চা করা। যেমনঃ দিনের অগ্রভাগ তথা ভোরে।
হুদ্বাত ইব্ন খালিদ (রহঃ)..... হযরত আবূ মূসা আশআরী (রাঃ) সূত্রে রসূল (সাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
“যে ব্যক্তি কুরআন তেলাওয়াত করে, তার উদাহরণ হচ্ছে ঐ লেবুর ন্যায় সুস্বাদু এবং সুগন্ধযুক্ত। আর যে ব্যক্তি (মু’মিন) কুরআন পাঠ করে না, তার উদাহরণ হচ্ছে এমন খেজুরের মত, যা সুগন্ধহীন, কিন্তু খেতে সুস্বাদু। আর ফাসিক-ফাজির ব্যক্তি যে কুরআন পাঠ করে, তার উদাহরণ হচ্ছে রায়হান জাতীয় গুল্মের মত, যার সুগন্ধ আছে, কিন্তু খেতে বিস্বাদযুক্ত (তিক্ত)। আর ঐ ফাসিক যে কুরআন একেবারে পাঠ করে না, তার উদাহরণ হচ্ছে ঐ মাকাল ফলের মত, যা খেতেও বিস্বাদ (তিক্ত) এবং যার কোনো সুঘ্রানও নেই।“ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন | সহীহ বুখারি | অধ্যায়ঃ ৫৩/ ফাজায়ীলুল কুরআন | হাদিস নাম্বার: ৪৬৫০)
হাজ্জাজ ইব্ন মিনহাল (রহঃ)....... উস্মান (রাঃ) সূত্রে রসূল (সাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
“তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কুরআন শিখে এবং অন্যকে শিখায়।“ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন | সহীহ বুখারি | অধ্যায়ঃ ৫৩/ ফাজায়ীলুল কুরআন | হাদিস নাম্বার: ৪৬৫৭)
আবদুল্লাহ্ ইব্ন ইউসুফ (রহঃ)...... হযরত ইব্ন উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রসূল (সাঃ) বলেছেন,
“যে ব্যক্তি অন্তরে কুরআন গেঁথে (মুখস্থ) রাখে তার উদাহরন হচ্ছে ঐ মালিকের ন্যায়, যে উট বেঁধে রাখে। যদি সে উট বেঁধে রাখে, তবে সে উট তার নিয়ন্ত্রণে থাকে, কিন্তু যদি সে বন্ধন খুলে দেয়, তবে তা আয়ত্তের বাইরে চলে যায়।“ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন | সহীহ বুখারি | অধ্যায়ঃ ৫৩/ ফাজায়ীলুল কুরআন | হাদিস নাম্বার : ৪৬৬১)
ওস্তাদ খুররম জাহ মুরাদ বলেন,
“কেউ যদি কুরআনের শরণাপন্ন হওয়া সত্ত্বেও অন্তরে সংস্পর্শ না লাগে, হৃদয় আলোড়িত না হয়, জীবন অপরিবর্তিত থেকে যায়,খালি হাতে ফিরেন, যেভাবে এসেছিলেন ঠিক সেভাবেই প্রত্যাবর্তন করেন, তাহলে তার চেয়ে মর্মান্তিক দুর্ভাগ্য আর কি হতে পারে?”
৮. সলাতকে সুন্দর করাঃ
মূলতঃ প্রকৃত মুমিনের জন্য সলাত এমন, মাছের জন্য পানি যেমন। মাছ পানি ছাড়া বাঁচতেই পারে না। অপর দিকে মুনাফেক দুর্বল ইমানদার সে সালাতে খাঁচায় আবদ্ধ পাখির মত, যে কোন উপায়ে সে তা হতে মুক্তি চায়। একাগ্রতা সহকারে সলাত আদায় করা তাহলেই সলাত কবুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেকগুন বেড়ে যাবে এবং সলাতের মধ্যে লুকিয়ে থাকা রহমত, বরকত ও প্রশান্তি পাওয়া যাবে।
আল্লাহ্ এ ব্যাপারে বলেন,
“মুমিনগণ সফলকাম, যারা তাদের সলাতে নম্রতা ও ভীতির সাথে দণ্ডায়মান হয়।“ (সূরা মু’মিনুনঃ ১-২)
অতঃপর বলেন,
“আর যারা তাদের সলাতে যত্নবান, তারাই জান্নাতের ওয়ারিশ-যারা ফিরদাউসের ওয়ারিশ হবে এবং তথায় তারা চিরকাল থাকবে।“ (সূরা মু’মিনুনঃ ৯, ১০, ১১)
রসূল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
“যে কোন মুসলমানের জন্য যখন ফরজ সালাতের সময় উপস্থিত হয়, অতঃপর সে সুন্দরভাবে ওজু করে এবং সুন্দরভাবে রুকু সেজদা করে, এতে তার অতীতের সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যদি সে কোন কবিরা গুনাহ না করে, আর এভাবে সর্বদা চলতে থাকে।“ (মুসলিমঃ ৩৩৫)
নবী (সাঃ) বলেন,
“মুসলিম বান্দা যখন একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সলাত আদায় করে তখন তার গুনাহ এমনভাবে ঝরে পড়তে থাকে যেমন এই বৃক্ষের পাতা ঝরে পড়ে।“ (আহমদঃ ২০৫৭৬)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামবলেন,
“কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার সলাতের হিসাব হবে। যদি সলাত ঠিক হয় তবে তার সকল আমল সঠিক বিবেচিত হবে। আর যদি সলাত বিনষ্ট হয় তবে তার সকল আমলই বিনষ্ট বিবেচিত হবে।“ (তিরমিযিঃ ২৭৮)
ইমাম ইবনুল কাইইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
“বান্দা আল্লাহর সামনে দু’বার হাজির হয়ঃ প্রথমবার, যখন সে সালাতে দাঁড়ায়। আর দ্বিতীয়বার, যখন কিয়ামতে হাশরের ময়দানে দাঁড়াবে। যে ব্যক্তি প্রথমবার দাঁড়ানোর হক যথাযথভাবে আদায় করতে পারবে, তার জন্য দ্বিতীয়বার দাঁড়ানো সহজ হবে । আর যে ব্যক্তি প্রথমবারেরটা সহজ ভেবে পূর্ণ গুরুত্ব দিবে না, তার জন্য দ্বিতীয়বারের দাঁড়ানোটা কঠিন।“ (আল ফাওয়া’ঈদ)
মনে রাখতে হবে, সলাত যেহেতু আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল আল্লাহর নৈকট্য লাভের ও মর্যাদা বৃদ্ধির কারণ; সালাতের হেফাজত করলে মুক্তি, অন্যথায় ধ্বংস ইত্যাদি। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় যে সলাত একটি মহান কাজ যার গুরুত্ব দেয়া অতীব জরুরি। আর তা বাস্তবায়িত হয় সলাত, তার বিধানাবলী তথা রুকন ও ওয়াজিবসমূহ শিক্ষা, সালাতে একাগ্রতা ও পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যমেই।
৯. আল্লাহ্র সাহায্য প্রার্থনা করাঃ
যেকোন কাজে আল্লাহ্র সাহায্য চাওয়া একান্ত প্রয়োজন। ইউসুফ আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যখন ব্যাভিচারের আহ্বান জানানো হলো, তখন তিনি সর্বপ্রথম আল্লাহ্র দরবারে প্রার্থনা করে এর থেকে মুক্তি চেয়েছিলেন এবং আল্লাহ্ তার সেই ডাকে সাড়া দিয়ে তাকে সেখান থেকে মুক্তি দান করেছিলেন। অতএব, যেকোন বিপদ-আপদে দিশেহারা না হয়ে বিনীতভাবে আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করতে হবে।
এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন,
“এবং তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। অবশ্যই তা কঠিন কিন্তু বিনীতগণের জন্যে নয়। যারা ধারণা করে যে নিশ্চয় তারা তাদের প্রতিপালকের সাথে মিলিত হবে এবং তারা তারই দিকে প্রতিগমন করবে।“ (সুরা বাকারাহঃ ৪৫, ৪৬)
১০. ধৈর্যের চর্চা করাঃ
যে ধৈর্যের চর্চা করে সে-ই ধৈর্যশালী হয়। মানুষকে যত ধরনের গুন দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে অন্যতম ও উত্তম হচ্ছে ধৈর্য। সুতরাং, এর চর্চা করতে হবে - নিজেকে সংযত রাখা, অন্যকে গালি না দেয়া, মার না দেয়া, সহিষ্ণুতা অর্জন ইত্যাদির মাধ্যমে।
আলী ইবনে আবু তালিব (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বলেন,
“যে ব্যক্তি ধৈর্যধারণ করতে পারবে, সে কখনো সফলতা থেকে বঞ্চিত হবেনা। হয়তবা সফল হবার জন্য তার একটু বেশি সময় লাগতে পারে।”
ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহিমাহুল্লাহ) বলেন,
“জ্ঞানার্জন ছাড়া দিক-নির্দেশনা অর্জন করা যায় না। আর ধৈর্যধারণ ছাড়া সঠিক পথের দিশা অর্জন করা যায়না।” (মাজমু'আল ফাতাওয়া : ভলিউম ১০/৪০)
ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
“দু’টি অংশের সমন্বয়ে ঈমান; একটি অংশ ধৈর্য (সবর) এবং অপরটি কৃতজ্ঞ হওয়া (শোকর)।”
তিনি আরো বলেন,
“সবর (ধৈর্য) তো সেটাই যখন কারো তাকদীরে যা নির্ধারিত হয়েছে তাতে অন্তর কোন রাগ অনুভব করেনা এবং মুখ সে ব্যাপারে কোন অভিযোগ করে না।”
সর্বশেষে,
রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শয়তানের ষড়যন্ত্র ও তা হতে মুক্তির পদ্ধতি সম্পর্কে বলেন,
“নিশ্চয় ছাগলের জন্য যেমন বাঘ রয়েছে, তেমনিভাবে মানুষের জন্যও বাঘ রয়েছে। আর মানুষের বাঘ হল শয়তান। বাঘ বকরির পাল হতে বিচ্যুত ও বিচ্ছিন্নটিকেই আক্রমণ করে। সাবধান ! তোমরা বিচ্ছিন্ন হওয়া থেকে বিরত থাক। তোমরা জামাতবদ্ব থাক, মুসলমানদের দলভুক্ত হও এবং মসজিদ মুখী হও।“ (আহমদঃ ২১০২০)
ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম আল-জাওযিয়্যাহ বলেন,
“নিজের জন্য কেনাকাটা করুন (ভালো কাজ করার মাধ্যমে) যতদিন আপনার জন্য বাজার রয়েছে এবং আপনার কেনাকাটার সামর্থ্য আছে।”
কৃতজ্ঞতাঃ
1. http://www.tanzil.net/#trans/bn.bengali
2. http://www.hadithbd.com
3. http://www.islamicambit.com/tune-id/2354
4. http://www.islamicquotesbangla.wordpress.com
5. http://www.salimview.wordpress.com
6. http://www.quraneralo.com
7. http://www.quransubject.blogspot.com/2013/09/blog-post_7308.html
8. http://www.durbarnews24.com/religion/details/2869.html
_________________________________________________
এটি OIEP আয়োজিত সাপ্তাহিক হালাকা বা আলোচনার সারমর্ম (০৬/০৯/২০১৩ ঈসায়ী) + বাড়তি ক্বুর’আনের আয়াত, হাদিস ও ইসলামিক মনীষীদের কথামালাসহ
ক্লাশে উপস্থিত থেকে, আলোচনা থেকে নিজের জন্য সংগ্রহকৃত চুম্বক অংশ (কিছু নিজের কথা এবং বাড়তি ক্বর’আনের আয়াত, হাদিস ও ইসলামিক মনীষীদের কথামালাসহ) এবং এখানের ভুল-ত্রুটি একান্ত অনিচ্ছাপ্রসূতঃ । যদি কোন প্রকার ভুল-ত্রুটি কিংবা কমতির হয় তার জন্য আমি বৈ অন্য কেউ দায়ী নয় এবং এর জন্য আপনাদের কাছে ও মহান আল্লাহ্র কাছে বিনীতভাবে ক্ষমা আহ্বান করছি । আল্লাহ আমাদের সকলকে তার সন্তোষমূলক কাজ করার তাওফীক দান করুন এবং সকলকে হেদায়াতের উপর ইস্তেখামাত থাকার তাওফীক দান করুন । আমীন[ ফেসবুকের বড় স্ট্যাটাসগুলো ও নোটসমূহ (ইসলামিক কবিতা ও অন্যান্য) আমার ব্যাক্তিগত ব্লগ http://www.tanin87.blog.com এ ইনশাআল্লাহ্ যেকোন সময় পাবেন ]
বিষয়: বিবিধ
২৮১১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন