কোরআন বনাম মানব রচিত ডেনিশ আইন। কে জিতলো? মুসলিম বনাম মানব রচিত আইন। কে জিতছে?
লিখেছেন লিখেছেন সাদাচোখে ০৩ জুন, ২০১৭, ০৫:১৬:০২ বিকাল
বিসমিল্লাহির রহমানুর রাহিম।
আস্সালামুআলাইকুম।
নিউজ টি
Click this link
পড়ার সময় অবাক বিস্ময়ে আবিষ্কার করলাম, আল্লাহর কোরআন শত বছরের পুরোনো মানব রচিত ডেনিস একটি আইন এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে সে আইনকে শুধু পর্যদুস্থ ও পরাজিত ই করেনি, সে সাথে পৃথিবী হতে চিরতরে বিদায় করে ছেড়েছে। অন্যদিকে কোরানের এই একক যুদ্ধে - তার নিজের জয় কিংবা সাফল্য নিশ্চিত করতে, নিজের একটি অক্ষর পয্যন্ত খোঁয়াতে হয়নি - কোলেটারাল ক্ষয় ক্ষতির পার্ট হিসাবে।
এক্সক্লুসিভ নিরুন্কুশ বিজয়।
অন্যদিকে পৃথিবীর সর্বত্র আমরা আমাদেরকে মানব রচিত আইনের পদতলে সোপর্দই শুধু করছি না, সে সাথে আমরা আমাদের পায়ে একের পর এক শেকল পরিয়ে - এ্যাবসুলুট দাস হতে দাসে পরিনত হতে বাধ্য করছি। আমরা আজ এমন এক অথর্ব জাতিতে পরিনত হয়েছি যে - মানুষ রচিত এসব আইনের ব্যাপারে কোন প্রশ্ন তুলছি না, এমন কি কোন ভাবনা চিন্তা ও করছি না, করতে বুঝিবা চাই ও না। প্রাকারান্তরে পাখা গজানো পিপড়ার মত আমরা একের পর এক এই আগুন হতে ঐ আগুনে বুঝিবা আত্মহুতি দেবার কমপিটিশান করে বেড়াচ্ছি।
ভাবছি, একজন মুসলিম ক্লেইমেন্ট হিসাবে আমি আপনি কতটুকু নিশ্চিত যে কাল কেয়ামতের দিন আল্লাহ আমাদেরকে এমন জাতীয় প্রশ্ন না করে এমনি এমনি ছেড়ে দেবেন?
১। কি হে কোরান পড়া কিংবা না পড়া মুসলমান, কেন তুমি তথাকথিত মানুষ্য তৈরী আইনকে পাই টু পাই শিরোধার্য করে সিরিয়া, ইয়েমেন, ইরাক, লিবিয়া ও অন্যান্য স্থানের মুসলমান হত্যায় ''ট্যাক্স ও ভ্যাটে''র নামে কষ্ট করে উপার্জিত টাকা ''আল্লাহ ও মুসলিম'' বিদ্বেষীদের হাতে তুলে দিয়েছিলে - যাতে তারা আরো বোমা ও গোলা বারুদ ও ড্রোনের মাধ্যমে তোমার নিরীহ নিরাপরাধ ভাইবোনদের হত্যা করতে পারে?
২। কেন তুমি বাস্তুভিটা ছেড়ে স্রষ্টাদ্রোহী স্বত্তার আইন মেনে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সকাল বিকাল রাত অবধি খেঁটেছ, আর তার ট্রেজার পাই পাই করে ভরিয়েছ অথচ আমার জন্য ঐ কন্ট্রিবিউশানের এক দশমাংশ ও কন্ট্রিবিউট করনি?
৩। কেন তুমি এ্যাবসুলুট গরীব হয়ে ও ভ্যাটের নামে কোথাও ২৫% আবার কোথাও ১৫% টাকা দিয়েছ সো কল্ড সরকার নামক এক অদৃশ্য মূর্তিকে দিয়েছ - বা দিতে উৎসাহিত করেছে - যেখানে আমি আল্লাহ গরীবের উপর অমন জুলুম যেন না হয় - তা নিশ্চিত করতে তোমাদের মত মুসলিমদের দায়িত্ব দিয়েছিলাম। কোরান ও হাদীসে শিখিয়েছিলাম এবং তোমাদের বোঝাতে আলেম ওলামাদের মুখ দিয়ে ফতোয়া ও দিয়েছিলাম - পারপাস ছাড়া অমন সার্বজনীন ট্যাক্স ভ্যাট - জেনাহ অপেক্ষাও বড় গুনাহর কাজ।
৪। কেন তুমি আমার আইন (হুদুদ - চোরের হাত কাটা, খুনির কল্লা কাটা, জেনাহ কারীর পাথর নিক্ষেপে মৃত্যু কিংবা বেত্রাঘাত) বাস্তবায়নের বেলায় তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেছ, হেলা ফেলা করেছ, বিভিন্ন রকমের যুক্তির অবতারনা করেছ - তা যেন বাস্তবায়ন না হয় কিংবা সময় ক্ষেপন এর কারন হয় - অথচ মানবরচিত আইন এর বেলায় কোন রকম এর প্রশ্ন তোলা ছাড়াই অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছ এবং অন্যকে প্ররোচিত করেছ, কনফিউজড করেছ? এমনকি যখন ঐ মানবীয় আইন তরুন, যুবা, বৃদ্ধ অসুস্হ্য মানুষকে দিনে দুপুরে গুলি করে পুংগ করে দেয়, জেলে নিয়ে হত্যা করে, নদীতে ডুবিয়ে দেয়?
আসলে মুসলমান হিসাবে মুসলিম দের সময় হয়েছে ভাবার, পাগলের মত দুনিয়ার পেছনে দৌড়ানো হতে একটু সময় বের করার। আমরা কি পশু পাখির মত ভাবনা চিন্তা বিহীন আর একটা প্রজাতি হয়ে বাঁচার চেষ্টা করবো; না - ভাবনা চিন্তা শুরু করবো?
আমার ভাবনা চিন্তা কাউকে কোনভাবে আহত করলে আন্তরিক দুঃখিত। এর উদ্দেশ্য আঘাত করা না - সিম্পলী চিন্তাভাবনা শেয়ার করা।
ধন্যবাদ
বিষয়: বিবিধ
১৩৯৭ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এখানে কি পয়েন্ট সমূহ লিখছি - যতটুকু পারা যায়। যদি এটা আপনার কোন কাজে আসে।
১। খাজার'স সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রক শক্তির মধ্যে যারা ইয়াজুজ ও মাজুজিয় বৈশিষ্ট্য সমূহ ধারন করেছিল, তারা সো কল্ড রাবায়ানিক ইয়াহুদীতে কনভার্ট হয়ে ৮০০ প্লাস-মাইনাস খৃষ্টব্দে এবং এর পরপর খাজারিয়ান সাম্রাজ্য ছেড়ে ইউরোপ এ ছড়িয়ে পড়ে এবং তার স্ট্রং একটা অংশ মস্কো কেন্দ্রিক রাশিয়ায় আস্তানা গড়ে আর অন্য আর একটি স্ট্রং অংশ জার্মান হয়ে ইংল্যান্ডে আস্তানা গড়ে।
২। ইয়াজুজ ও মাজুজ পৃথিবীতে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করে। ফ্যাসাদকে আমরা প্রচলিতভাবে বলছি করাপশান করা। মূলতঃ স্রষ্টার বিষয়াবলীতে এমনভাবে কনফিউশান সৃষ্টি করা, কনটামিনেশান করা, অল্টারনেটিভ উপস্থাপন করা - যাতে অবশিষ্ট মানুষজন সত্য ও মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করতে না পারে - তার ব্যবস্থা করাই হল ইয়াজুজ ও মাজুজের অন্যতম একটা কাজ। এ কাজ করার জন্য তাকে প্রতিটি স্রষ্টা প্রদত্ত বিষয়ের কাউন্টার সৃষ্টিতে কমপক্ষে দুটো সাংঘর্ষিক কিংবা দ্বান্ধিক বিষয়কে সামনে আনতে হয় এবং তার মধ্যে মতবিরোধ, মতদ্বৈততা বাঁধাতে হয়। সে মতদ্বৈততার মাধ্যমে মানুষ বিভাজিত হয়, দ্বন্ধে অবতীর্ন হয় এবং গণমানুষ কে সত্য কে মিথ্যা তার ভিত্তি হারিয়ে মূল এ না গিয়ে বাহ্যিক অন্যান্য বিষয়ের ভিত্তিতে এটা কিংবা ওটাকে সাপোর্ট করে।
৩। মানুষ সৃষ্টির প্রথম হতে বরাবর স্রষ্টার আইন কিংবা স্রষ্টার নামে আইন কিংবা নিজেকে রব হিসাবে স্টাবলিশ করার পর তৈরী করা আইন এর আওতায় শাসিত হয়ে আসছিল। এর প্রথম বত্যয় ঘটে কমবেশী ১৫৫৭ সালে ব্যাকডোর এ ক্রিয়েটেড বৃটিশ বোগাস কাল্ট-রূপী রানী এলিজাবেথ এর হাত ধরে- যার পেছনে খাজারস্দের সংশ্রব ও সংশ্লিষ্টতার কলকাঠি একটু গবেষনা করলে আপনি উদঘাটন করতে পারবেন - যদিও তা দিনের আলোর মত পরিষ্কার পাবেন না। কিন্তু রেজাল্ট এ্যানালাইসিস ও প্যাটার্ন এ্যানালাইসিস করলে মিল টি ধরতে পারবেন। এর ধারাবাহিকতায় তথাকথিত স্রষ্টাবিমূখ শাসন কাঠামো স্টাবলিশ করার প্রয়াস ও তার রেজাল্ট সো কল্ড শতভাগ প্রতারনাপূর্ন মানুষের তৈরী করা আইনের শাসন ব্যবস্থা গনতন্ত্র নামক টার্মটি গ্রাজুয়ালী বিমূর্ত হতে থাকে বিভিন্ন শেইফ ও রিশেইফের আবর্তে - যার ব্লাড ভেসেল কিংবা লাইফ লাইন হিসাবে হিসাবে আর একটি টার্ম যুক্ত করা হয় ''ক্যাপিটালিজম'' এবং এর মাধ্যমে মানুষের ফোকাস কে সরিয়ে নেওয়া হয় শরীয়া কিংবা গড এর শাসন এর প্রয়োজনীয়তাকে, গড এর শাসন না থাকার ক্ষতিকর বিষয়াদিকে আড়াল করার নিমিত্তে।
৪। ক্যাপিটালিজমের পক্ষে ও বিপক্ষে তৎকালীন মিডিয়া বই ও আর্টিকেল ও গল্প নাটক উপন্যাস দিয়ে আর্টিফিশিয়ালী তৈরী করা মিথ্যা ডিবেট (ফ্যাসাদ) কে খন্ডনের নামে কার্লমার্কস নামক আর এক খাজারস্কে ভূয়া ইয়াহুদী দিয়ে কমিউনিজম এর ধারনা সমাজে দেওয়া হয়, তাকে মহীয়ান করা হয় (যেভাবে আজকে নোবেল এর মাধ্যমে করা হয়) এবং তার এ্যাকটিভ প্রফাগেশান করা হয়, তাকে মহীয়ান করা হয় এমনভাবে যে - সমাজ ক্যাপিটালিজম ভাল না কমিউনিজম ভাল এই নিয়ে ডিবেট কিংবা সংঘর্ষে অবতীর্ন হয় - ধনী বনাম গরীবকে মুখোমুখি করা হয় (ফ্যাসাদ) - প্রাকারান্তরে ধর্মহীন গডহীন শাসন বনাম ধর্মীয় গডের শাসন এর ডিবেট মানুষ হতে চিরতরে হারিয়ে যায় বা হারাতে বাধ্য করা হয় কিংবা বলা যায় টেকনিক্যালী নন ইস্যু বানানো হয়।
৫। গনমানুষ ধর্মহীন শাসন এর কথা কম্প্লিটলী ভুলে গিয়ে কনটিনিউয়াসলী ইভলভিং (যা মূলতঃ খাজারিয়ান রা ইভল্ব করছিল তথাকথিত একাডেমিশিয়ান সেজে, লিখক সেজে) ক্যাপিটালিজম ও কমিউনিজম -
গনতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র র পক্ষ ও বিপক্ষ সুবিধা ও লিমিটেশান সমূহ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে এবং তা দিন দিন বিমূর্ত হতে থাকলে - স্রষ্টার শাসনের প্রয়োজনীয়তা কয়েক শতাব্দীর মধ্যে হারিয়ে যায় পশ্চিমা বিশ্বে।
৬। ইতোমধ্যে বৃটিশরা সো কল্ড গনতন্ত্রকে ইউরোপ জুড়ে স্টাবলিশ করতে পারলেও রাশিয়ায় তা করতে পারছিল না। এর মূল কারন ছিল রাশিয়ান জার এর এক্সটেপটেন্স ও সে সাথে ধর্মীয় বোধ। বৃটিশ খাজারস রা প্রথম চেষ্টা করেছিল গনতন্ত্র স্টাবলিশ করতে ১৯০৫ সালে একদিকে সরকারীভাবে মৈত্রী চুক্তির মাধ্যমে আর অন্যদিকে রিভ্যুলুশান করে। কিন্তু তা ফেল করে।
যদি কিছু মনে না করেন তবে একজন মুসলিম ভাই হিসাবে আপনাকে ভাবনা চিন্তা করতে বলবোঃ
১। ইসলামে (কোরান ও হাদীসে) যা কিছু আছে - তাতে ''ইসলাম'' নামক প্রত্যয় যোগ না করেই আছে - এবং প্রায় ১২/১৩ শত বছর ধরে অমন কোন প্রত্যয় যোগ না করেই ছিল। এতে ইসলামের অত শত কোন অপকার হয় নি, ইসলামের অনুসারীরা অত শত মিলিয়ন ভাবে বিভক্ত হয়নি - যেমন টা আজ হয়েছে।
যে মূহুর্তে আমি কিংবা আপনি ইসলাম নামক প্রত্যয় যোগ করে সংগঠন, সমাজ, ব্যাংক, বীমা, দল, গনতন্ত্র ইত্যাদি করবো - ঠিক সেই মূহুর্তে আমি আপনি অন্য আর একজন মুসলিমকে ''লা ইলাহা ইল্লাল্লাহর'' বাহক কে আমার থেকে দুর করে দিব কিংবা ঐ লোক আর আমার মধ্যে একটা দেয়াল তুলে দেব।
২। যেই মূহুর্তে আমি কিংবা আপনি একটা সংগঠন করবো - ঠিক সেই মূহুর্তে আমি কিংবা আপনি ঐ সংগঠনের উদ্দ্যোক্তা হব, ঐ সংগঠনের উদ্দেশ্য, কার্যপ্রনালী, ফাইনান্স পলিসি ইত্যাদি ইত্যাদি বিনির্মান করতে বাধ্য হব। এবং নিশ্চিত সেই সংগঠনের প্রনেতা হিসাবে রাসুল সঃ এর নাম আসবে না, নবী রাসুল দের নাম আসবে না। কিংবা সেই সংগঠনটিকে ডিভাইন ক্লেইম করতে পারবো না। অথচ আমার ও আপনার জন্য এটা কতই না উত্তম যে আমি ইসলাম নামক এমন একটি মতবাদের আওতায় মুসলিম নামক এমন একটি সংগঠনের সদস্য যা ডিভাইন এবং যার প্রনেতা নবী রাসুল সঃ ও আঃ রা।
৩। আমার মনে হয় সংগঠন যদি করতেই হয় তবে তা একটাই - যে সংগঠন রাসুল সঃ করেছিলেন, আবু বকর, ওমর, ওসমান ও আলি রাঃ করেছিলেন।
ধন্যবাদ। হার্ট হলে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ আমাকে আপনাকে আমাদের সকল কে সত্য উন্মোচন করার ও বোঝার তৌফিক দিক।
লিংক দিলাম।
বিয়ে করলে শাস্তি আছে কিন্তু জেনাহ করলে মানুষের আইনে শাস্তি নেই। বরং আমাদের নায়ক নায়িকা ও স্টার খেলোয়াড় কে দিয়ে এখন সেটা স্টাবলিশ করা হয়েছে।
মজার ব্যাপার হল বাংলাদেশে যে কয়জন মানুষ চোখের ও কানের জেনাহ না করে অবশিষ্ট ছিল - সো কল্ড ইসলামী টিভির নামে প্রসাধনী সহ হাজারো পন্যের বিজ্ঞাপন যোগ করে ঐ সব মানুষের জন্য চোখের ও কানের জেনাহ নিশ্চিত করেছে আমাদের ইসলাম প্রিয় ভাই ও বোনরা। আল্লাহ আমাদের জন্য কি রেখেছেন - তিনিই ভাল জানেন।
২। না কি উনি কোন নির্দিষ্ট গ্রুপ এর মেয়েকে বিয়ের ক্ষেত্রে তা নির্দিষ্ট করে দিয়েছিল?
৩। রাসুল সঃ এর লাইফ ছিল কোরানের জীবন্ত প্রতিচ্ছবি। আর আমরা ওনার মদীনা লাইফে অমন লিমিটেশান দেখিনি।
৪। আমি ব্যাক্তিগতভাবে রেফারেন্স খুঁজছি সাহাবা রাঃ কিংবা আর্লি মুসলিমদের মধ্যে কি কোথাও অমন ৪ সংখ্যার লিমিটেশান ছিল কিংবা নিয়ন্ত্রনের কথা বলাবলি হয়েছিল কিংবা ইমপোজ করার বিধান প্রবর্তিত হয়েছিল।
৫। ঠিক প্রথম কখন এই ৪ বিয়ের আন্ডারস্ট্যান্ডিং টি আমাদের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করা হয়? এই আন্ডারস্ট্যান্ডিংটি কি হিউম্যান ইন্টারপ্রিটেশান না ডিভাইন - আমি জানার চেষ্টা করছি।
সুরা নিসাঃ Give the orphans their property, and do not substitute what is bad for what is good, and do not eat up their property along with your own. It is, surely, a great sin. (2) If you fear that you will not do justice to the orphans, then, marry the women you like, in twos, in threes and in fours. But, if you fear that you will not maintain equity, then (keep to) one woman, or bondwomen you own. It will be closer to abstaining from injustice. (3)
৮। আপনি যদি সাধারন লিটারেচার ও
ব্রিটিশ কিংবা পশ্চিমা ইতিহাসবিদ দের চোখে বলশেভিক রিভ্যুলুশান এর ভিতরের চিত্র বের করার চেষ্টা করেন তবে দেখবেন খুব বেশী যত্ন করে এর খাজারস দের সংশ্রব লুকানো হয়েছে, আইডেন্টিটি উন্মোচন করেনি। তারপর ও যে কতটুকু বের করা সম্ভব তার মধ্যে দেবেন লিডারশীপ এর ব্যাকগ্রাউন্ড টাকার সোর্স ও এ্যকটিভ অংশটুকুর ভাইটাল পার্ট এ রয়েছে খাজারস ইয়াহুদী - অফিশিয়ালী দেখানো হয়েছে বলশেভিকদের ১০% ছিল রাশিয়ান খাজারস ইয়াহুদী অথচ লিডারশীপ এর মেজরিটি। যারা একের পর তৎকালীন জার এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। আর তাদের মিটিং প্লেস ছিল প্রকাশ্যে ফ্রান্স, আর অপ্রাকাশ্যে বৃটেন অথচ দুটো দেশ ই কাগজে কলমে জার এর মিত্র ছিল ঐ সময়টায়।
মন্তব্য করতে লগইন করুন