ঠাকুর ঘরের ঠাকুরকে দিয়েই কলা খাওয়ানো হয় ঠাকুরের গাটে পয়সা গুজে দিয়ে--------------তার পর!!!!!! ………………..অতপর আমরা চোর হই দর্শার্থীরা……………………উদ্দেশ্য অস্থিরতা সৃষ্টি করতে জ্বালাও পোড়াও এর রাজনীতি করতে পুলিশ জণগনের চোখ মুখ মগজ মাথা স্পিলিন্টারের আঘাতে উড়িয়ে দিতে………… আমাদের প্রয়োজন ইস্যুর
লিখেছেন লিখেছেন শারদ শিশির ০৪ এপ্রিল, ২০১৩, ১১:০২:৪২ রাত
ঠাকুর ঘরের ঠাকুরকে দিয়েই কলা খাওয়ানো হয় ঠাকুরের গাটে পয়সা গুজে দিয়ে--------------তার পর!!!!!! ………………..অতপর আমরা চোর হই দর্শার্থীরা……………………উদ্দেশ্য অস্থিরতা সৃষ্টি করতে জ্বালাও পোড়াও এর রাজনীতি করতে পুলিশ জণগনের চোখ মুখ মগজ মাথা স্পিলিন্টারের আঘাতে উড়িয়ে দিতে………… আমাদের প্রয়োজন ইস্যুর
দেশের সবচেয়ে পুরণো আর স্বনামখ্যাত PQRST ব্লগ চলছে জামাতি টাকায়।
আসুন জেনে নেই কিছু অলিখিত আর অবিশ্বাস যোগ্য যুক্তি।রেলের কালো বিড়াল আর পদ্মাসেতু চাচাকে ইতিহাস মনে রাখবে কিন্তু মনে রাখবেনা ৬৫ বছরের কোন ব্যাচেলর মন্ত্রীকে যিনি একবারও ভাত খান না তার এলাকার কোন ভিক্ষুক ব্যতিত।তার মানে দাড়ালো যে যত সমালোচিত সে তত বড় মাপের স্টার।বলা যায় সুপার স্টার ।
খ্রীষ্টীয় দেশগুলোর ভিতর যে কয়টি দেশে নও মুসলিম এর সংখ্যা বাড়ছে তার অন্যতম দেশটি XYZ ল্যান্ড।আর এই XYZ ল্যান্ডের এক দম্পত্তি মোষ্ট পপুলার ঐ ব্লগের মালিক।সঞ্চালক সাহেবও তাদের পছন্দের। সেখানে গালি গালাজ তুই তোকারি খিস্তি খেউড় সবই হচ্ছে হর হামেসা ।তার পরে সেখানে চলছে মুসলিম অনুসারী মোহাম্মাদীয় ধর্মের নামে যেমন খুশি তেমন অসভ্য বুলির পোষ্ট।আমি ব্যক্তগতভাবে সব ধর্মের অসঙ্গতি গুলোতেই আঙ্গুল তুলি।বাট ওখানে গিয়ে দেখি শুধুমাত্র মুসলিম ধর্মকেই হেও করা হচ্ছে।আমি ধর্ম মানব কি মানবনা এটা আমার একান্তই নিজের ব্যাপার।আমার সকল ধর্মের ফাঁক ফোঁকর অসঙ্গতি আর সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে কথা বলার অধিকার আছে।এবং আমি তা বলবোই।তাই বলে কারো ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করার অধিকার কিন্তু আমার নেই।
এখন কথা হল আমি যদি একটা মাদ্রাসা ছাত্রকে পিঠাই মোবাইলে পর্ণগ্রাফি দেখার জণ্য তখন এ নিয়ে ইস্যু তেরী হবে।সকল জামাতীরা আমার বিরুদ্ধে তখন তেড়ে আসার একটা সুযোগ পাবে।আর যদি না পিটাই তবে তেড়ে আসার কিন্তু কোন সুযোগ নেই।যেমন একজন সাধারণ মুটে মজুর শ্রেণির একজণ লোক হরতালে মারা গেলে আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো তখন তাকে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বা দলীয় কর্মী হিসেবে চালিয়ে দিবে আর আঙ্গুল উচিয়ে ভাষণ দিবে যে আমার দলের কর্মীকে মারা হয়েছে।আসলে বাস্তব হল হরতাল নামের বাহীনি আর হরতাল আহবান কারী এন্ড সরকার দলের ট্রিপল আ্যাকশনে নেহাত নির্দোষ পথোচারিটিই তার প্রাণ হারিয়েছে।এর পর শুরু হবে লাশের রাজনীতি।যেমন এই ব্লগে আমার সাথে পাথরের দেয়াল থেকে শুরু করে কালো কাপড়ের দেয়ালরা পর্যন্ত তর্ক করেছে শহীদ নূর হোসেন এর শহীদ হওয়া নিয়ে।তারা নাকি নব্বইয়ের মিছিলে গিয়েছিল।কিন্তু তাদের কারো কারো বয়স নববই এ বড়জোর আট হতে দশ বছর।অথচ আমি যুক্তি দিয়ে দেখিয়েছি যে নূর হোসেন ছিলেন এক রাস্তার পাগল।অথবা ভাড়ায় খাটা রিক্সা শ্রমিক।যে কিনা বিশ পঞ্চাশ টাকার বিনিময়েই মিছিলে এসেছিলেন।অথচ আর ফিরে যাননি। শিক্ষিত ছাত্র জনতা আর বুদ্ধিমান মিছিলকারী দেশ প্রেমিকরা তাকে সামনে পেয়ে তার পিঠে স্বৈরতন্ত্র নিপাত যাক গণতন্ত্র মুক্তি পাক স্লোগান লিখে তাকেই মিছিলের সামনে ঠেলে দিয়েছিলেন।বর্তমান সরকারের একজন বড়মাপের নেতা আর গুরুত্বপূর্ণ পদে আসিন তখনকার এক ছাত্র নেতার থেকে বিষয়টি আমি জেনেছি,যিনি আমার রক্তের আত্মীয়।সেকেন্ড ব্লাড এর বংশধর আমি তাদের।তিনি বলেছিলেন এই তথ্যগুলি।আমি অবশ্য জানতে চেয়েছিলাম উনার বাসায় বসে উনার কাছে।কারণ নব্বইয়ের সব মিছিলেই উনি ছিলেন। অথচ এ নিয়ে বহু পিডি আর উইকিপিডিয়া থেকে কপিপেষ্ট মারা ব্লগাররা আমার সাথে তর্ক যুদ্ধে নেমেছে।আমার একটাই কথা ছবি কি বলে? নুর হোসেন কি আমাদের নগ্ন রজনীতি আর শয়তানী মগজের বলি হওয়া এক শহীদ নয় যার মস্তিস্ক ছিল অক্ষম?????!!!!!!
Click this link
ফটোও দিলামঃ
এটায় প্রমান করা সম্ভব যে সে ছিল মানষিক ভাবে ড্যামেজ ব্রেনেধারী
মতান্তরেই ধরুন --এটা বোঝায় সে ছিল ভাড়ায় খাটা রিক্সা শ্রমিক।
যেমনটি দেখলাম শিববাড়ি মোড়ের গণজাগরণ মঞ্জে এক চেঙ্গিস মাইকে রাজাকারের ফাঁসি চাচ্চে আর ১০/১২টা পথ শিশু তার সাথে গলা মিলাচ্ছে।
তাদেরকে জনপ্রতি ৩০ টাকা দেওয়া হবে রাত নয়টায়। সন্ধ্যা ৭ টা টু রাত নয়টা তাদের ডিউটি।
যাই হোক আমার কথা হল আজও মানুষ দলে দলে ভাড়া খাটতে যায় রাজনৈতিক মিছিলে।এখনকার হরতালগুলোতে তো তাই দেখছি।অজস্র মানুষের মুখ আমি চিনি যারা আজ জামাত আর প্রধান বিরোধী দলের হরতালে গলা ফাটায় তারাই গলির ভিতর বসে গাজা ফেনসিডিল খায় আর ট্রিপল সিমের ফোনে ইথারীয় সংসার করে মেয়েদের সাথে।তাদের বয়স ১৩-১৫ এর একটুও বেশি নয়।বাড়িতে তাদের ভাতও জোটেনা। বাপেরা তাদের রাতে মানুষের ঘরের থালা বাটি হতে নগদ টাকা চুরি করে। আর মায়েরা তাদের অন্যের বাড়ি কাজ করে।অথচ বাচা ধনের গায়ে সেই মাপের নায়ক নায়ক পোশাক!!:-O:-O:-O:-O
এবার আসি পূর্বের কথায়।আমি এক মাদ্রাসা ছাত্রকে পিটাইলাম ধরুন দুই লক্ষ টাকা খেয়ে।ধরুন ওরে হাত পা ভেঙ্গে দিয়ে চিরতরে পঙ্গু বানিয়ে দিলাম।কিন্তু টাকাটা এসেছে আমার হাতে বড় কোন অধার্মিক মুখোশধারী ভন্ড ধার্মিকের খতি হতে।কারণ তাদের চাই ইস্যু।ইস্যু ছাড়া তো সরকারকে,দেশের মানুষকে জ্বালানো পড়ানো সম্ভব নয়।নয় কি! তাহলে ঐ PQRS ব্লগের মালিকরা যে জামাতী আর মুসলিম তালেবানী আর হিজবুত তাহরীর পয়সা দিয়ে ব্লগ বানিয়ে ব্লগারদের দিয়ে একটা নিদৃষ্ট ধর্মকে অবমাননা করে যাচ্ছে এটা কি একটা রাজনৈতিক ফায়দা লোটার ইস্যু সৃষ্টির ঘৃণ্যতম পথ নয়?
আপনাদের কাছে না হতে পারে তবে বিষয়টি আমার কাছে ভাবনার আর জলের মত পরিস্কার।আর এটা কি মধ্যপাচ্যের আব্বাদের বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টির একটা বড় উপায় নয়কি? আজ সৌদি আরব , কুয়েত বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দিছে ২০০৭ সাল হতেই (কুয়েত)।
সরকার বদল হলেই তারা/বিশেষ করে কুয়েতীরা বাঙ্গালীদের জণ্য ভিসা প্রদান করবে নচেৎ না। PQRS ব্লগের ব্লগারা মরেনা।শুধুমাত্র কোপ খায়।আর PQRS ব্লগারদের থেকে কম কুৎসাকারী MNOP ব্লগের ব্লগারদের লাশ পড়ে থাকে এই মাটিতে।পথ ভিজে যায় তার রক্তে।জেল হাজতে যায় ঐ ব্লগের ব্লগাররা। বন্ধ করে দেওয়া হয় MNOP ব্লগকে সর্ব প্রথম।
আমি কিছু ভাবছিনা আর এখন আপনারাই ভাবুন।যেমন খুশি তেমন সমালোচনা করুন আমার মতের পক্ষে বা বিপক্ষে।
এই লেখাতে আমি কোন ব্লগ বা ব্লগারকে হেয় করিনি।কারো সাথে মিলে গেলে আমি তার জণ্য দ্বায়বদ্ধ নই।
বিষয়: বিবিধ
২৯৬৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন