ঃ "রমজান আলোচনা" ঃ "আসসালাতু মিফতাহুল জান্নাতি ওয়াল ওদ্বু মিফতাহুস সালাতি " নামাজ বেহেস্তের চাবি আর ওযু নামাযের চাবি ঃ পর্ব - ১

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন ২৭ জুন, ২০১৪, ০১:৩৪:৪০ রাত

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে আজ আমি এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চাই, যেটা আমার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। কিন্তু পাঠকের ধৈর্যের কথা মাথায় রাখতে হচ্ছে বলেই সমস্যাটার শুরু। কেননা এ রকম একটি বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আকারে লিখার মতো যোগ্যতা আমার নেই। তাই আমি এটিকে ২/৩ পর্বে ভাগ করে পোষ্ট করব যেন আপনাদের ধৈর্যচ্যুতি না ঘটে। আশা করি আপনারা শেষ পর্যন্ত সাথেই থাকবেন।

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তাঁর ইবাদাতের উদ্দেশ্যে। যাঁরা তাঁর হুকুম যথাযথভাবে পালন করবে এবং তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবে তাদের জন্য রয়েছে উত্তম পুরস্কারের ঘোষণা। সেই উত্তম পুরস্কার হলো পরকালের চিরস্থায়ী জিন্দেগী জান্নাতে বসবাস।

জান্নাতে বসবাসের অন্যতম প্রধান শর্ত হলো নামায কায়েম করা। নামায এমন এক ইবাদত যার জন্য শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজন। এই নামাযকে বলা হয় জান্নাত বা বেহেস্তে প্রবেশের চাবি। কারণ নামায যেভাবে মনোযোগের সাথে আদায় করার কথা যদি সেভাবে আদায় করা যায় তবে মানুষ সব রকমের গুনাহ ছেড়ে দিতে বাধ্য হবে। মানুষের মাঝে আল্লাহর ভয় পয়দা হবে।

আল্লাহ তায়ালা মহান সত্ত্বা, তিনি সমস্ত রকমের ত্রুটি থেকে মুক্ত। তিনি মহাপবিত্র। তিনি চান তাঁর বান্দারাও সমস্ত রকমের পংকিলতা থেকে মুক্ত থেকে পবিত্রতা লাভ করবে। তাই যে ইবাদতের মাধ্যমে তাঁর সাথে সরাসরি যোগাযোগ ঘটে সে কাজের শুরুতে পবিত্রতা লাভ করা ফরজ। বিষয়টিকে যদি আমরা জাগতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করি তাহলে বলা যেতে পারে যে, আমরা যখন কোনো নামী-দামী অনুষ্ঠানে যাই তখন সুন্দর ইস্ত্রি করা পোশাক পরিধান করে, চুল পরিপাটি করে আঁচড়িয়ে, সুগন্ধি মাখি। দুনিয়াবী কোনো অনুষ্ঠানে যাবার জন্য যদি আমাদের এত সতর্কতা থাকে তাহলে মহান সত্ত্বার সাথে কথা বলার সময় কেন পবিত্রতা বা পরিপাটি নয়?

এজন্য বলা হয়, নামায বেহেস্তের চাবি আর অযু নামাযের চাবি। কাজেই অযু যদি শুদ্ধ না হয় তাহলে নামায় আদায় কতটুকু ঠিক হবে কিংবা সে নামায দিয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি আদায় হবে কিনা তা সহজেই বুঝা যায়।

আমাদের অনেকের মাঝেই অযু সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই। অর্থাৎ অযুতে যে কাজগুলো করতে হয় তা আমরা বেশির ভাগ মানুষই শুনে শুনে কিংবা দেখে দেখে শিখেছি। অনেকের জানার মাঝেই আবার ভুল রয়ে গেছে। আর মাত্র ১/২ দিন পরেই পবিত্র মাহে রমজান শুরু হতে যাচ্ছে। রমজান মাস ঈমানদারদের জন্য মওসুম। অতীতের সমস্ত ভুল-ত্রুটি থেকে খালেস দিলে তওবা করে আমরা রমজানের হক যথাযথভাবে আদায় করে দুনিয়া ও আখিরাতে কামিয়াবি হবো ইনশাআল্লাহ।

আজ তাই আমি সংক্ষেপে অযু, এর বিধি-বিধান এবং মাসআলা সম্পর্কে কয়েকটি জরুরী বিষয় আলোচনা করব। আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝে শুনে সহীহভাবে, পবিত্রতার সাথে সমস্ত ইবাদত করার তাওফিক দান করুন। আমীন।।

প্রতিটি লেখার সাথেই রেফারেন্স দেয়ার চেষ্টা করেছি যেন সকলের বুঝতে সুবিধা হয়। এছাড়াও বিষয়গুলি উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) লিখিত উর্দু কিতাব "বেহেস্তী গাওহার” এও দেখতে পাবেন।

প্রশ্ন ঃ অযু কাকে বলে?

উত্তর ঃ মানুষ যখন নামাজ পড়ার ইচ্ছা করে, তখন পরিস্কার পাত্রে পবিত্র পানি নিয়ে একটি নির্দিষ্ট নিয়মে হাত, মুখমন্ডল এবং পা ধৌত করা এবং মাথা মাসাহ করার পদ্ধতিকে অযু বলা হয়।

[সূত্র ঃ তা‘লীমুল ইসলাম - ২য় খন্ড]

প্রশ্ন ঃ অযু কীভাবে করতে হয়?

উত্তর ঃ পরিস্কার পাত্রে পাক পানি নিয়ে পাক ও পরিস্কার উঁচু জায়গায় বসো। কেবলামুখী হয়ে বসতে পারলে ভালো এবং তার সুযোগ না হলেও কোনো ক্ষতি নেই। জামার আস্তিন কনুই পর্যন্ত তুলে নাও। তারপর বিসমিল্লাহ পড় এবং তিনবার কব্জি পর্যন্ত উভয় হাত ধৌত কর। অতঃপর তিনবার কুলি কর। মিসওয়াক হাতের কাছে না থাকলে আঙুল দ্বারা দাঁত মেজে নাও। তারপর তিনবার নাকে পানি দিয়ে বাম হাতের আঙুল দিয়ে নাক পরিষ্কার কর। এরপর তিনবার মুখমন্ডল ধৌত কর। মুখের ওপর সজোরে পানি নিক্ষেপ করো না; বরং ধীরে ধীরে কপালে পানি দিয়ে কপালের চুল থেকে চিবুক বা থুতনির নিচ পর্যন্ত এবং দু’পাশে উভয় কান পর্যন্ত মুখ ধোয়া আবশ্যক। তারপর কনুইদ্বয় সহ উভয় হাত ধৌত কর। প্রথমে ডান হাত তিনবার এবং পরে বাম হাত তিনবার ধোয়া আবশ্যক। অতঃপর হাত পানিতে ভিজিয়ে মাথা, কান ও ঘাড় মাসাহ কর। মাসাহ কেবল একবার করে করা আবশ্যক। উভয় পা তিন তিনবার করে ধৌত কর। প্রথমে ডান পা ও পরে বাম পা ধোয়া আবশ্যক।

[সূত্র ঃ তা‘লীমুল ইসলাম - ১ম খন্ড]

প্রশ্ন ঃ অযুর মধ্যে কি এ সকল (উপরে উল্লেখিত) বিষয়াবলী জরুরী?

উত্তর ঃ অযুতে কতক বিষয় জরুরী, যেগুলো ছুটে গেলে অযু হবে না। সেগুলোকে অযুর ফরজ বলা হয়। আবার কতক বিষয় এমন রয়েছে, যা ছুটে গেলেও অযু হয়ে যাবে; কিন' অসম্পূর্ণ হবে। সেগুলোকে অযুর সুন্নত বলা হয়। আর কতক বিষয় এমন আছে যেগুলো পালন করলে অনেক সওয়াব হয়; কিন্তু ছুটে গেলেও কোনো ক্ষতি হয় না। সেগুলোকে অযুর মুস্তাহাব বলা হয়।

[সূত্র ঃ তা‘লীমুল ইসলাম - ২য় খন্ড]

(চলবে)

বিষয়: বিবিধ

২৩০২ বার পঠিত, ১৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

239270
২৭ জুন ২০১৪ রাত ০১:৫৩
ভিশু লিখেছেন : পবিত্র মাহে রমযানের ঊষালগ্নে আপনার এই অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও চমৎকার সিরিজ সব মানুষেরই খুব কাজে লাগবে! এগিয়ে যান!
জাযাকাল্লাহ!
Praying Praying Praying
Rose Rose Rose
২৭ জুন ২০১৪ সকাল ১০:২৮
185755
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকল কাজের মধ্যে বরকত ও খায়ের দান করুন।
239271
২৭ জুন ২০১৪ রাত ০২:০১
কথার_খই লিখেছেন : ধন্যবাদ
২৭ জুন ২০১৪ সকাল ১০:২৮
185756
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকেও।
239298
২৭ জুন ২০১৪ সকাল ০৫:১৯
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ খুব ভালো লাগলো লিখাটি
২৭ জুন ২০১৪ সকাল ১০:২৯
185757
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ। চলুন আমরা সকলেই আমল করা শুরু করি।
239311
২৭ জুন ২০১৪ সকাল ০৯:২৬
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি কি জানেন আপনি কি বলছেন?
এ সম্মন্ধ্যে আপনার জ্ঞান কতটুকু আছে তা কি যাচাই করেছেন?


রসুল (সা) বলেছেন: কোন মানুষের মিথ্যাবাদী হবার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে সে যা শোনে তাই (যাচাই) প্রচার করে।

তাই আপনাকে বলবো সাবধান হউন।
কেননা রসুল (সা) এর নামে যে কথা বলছেন তা আপনাকে আগে জানতে হবে। সেইকথা যদি তার না হয় তাহলে আপনাকে জেতে হবে জাহান্নামে। (বুখারী/মুসলিম)

আপনার শিরোনামে লিখছেন:
"আসসালাতু মিফতাহুল জান্নাতি"

এ সম্পর্কে জানুন...
জাবের ইবনু আব্দুল্লাহ (রা) বলেন, রাসুলুল্লাহ (ছা) বলেছেন, জান্নাতের চাবি হল ছালাত। আর ছালাতের চাবি হল পবিত্রতা।

(মুসনাদে আহমাদ হা/১৪৭০৩ তিরমিজি হা/৪ মিস্কাত হা/২৪৯ ফাজায়েলে আমাল ৮৮ পৃ)

তাহকিকঃ

হাদিস এর প্রথম অংশ জঈফ (জঈফুল জামে হা/৫২৬৫, সিলসিলা ই জঈফা হা/৩৬০৯) দ্বিতীয় অংশ পৃথক সনদ এ ছহিহ সুত্রে বর্ণিত আছে। (আবু দাউদ হা/৬১, তিরমিজি হা/৩)

হাদিসটির প্রথম অংশ জঈফ হবার কারন হল- উক্ত সনদ এ দুইজন দুর্বল রাবি আছে। (ক) সুলাইমান বিন করম ও (খ) আবু ইয়াহিয়া আল-কাত্তাত।

(আলবানি, মিস্কাত হা/২৯৪ এর টিকা দ্রষ্টব্য)

জ্ঞাতব্যঃ

জান্নাতের চাবি সম্পর্কে ইমাম বুখারি (রহ) একটি অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু আলোচনা করতে গিয়ে ওহাব ইবনু মুনাব্ববিহ (রহ) থেকে যে বর্ণনা এসেছে তা হল-

“লা ইলাহা ইল্লাল্লহ” কি জান্নাতের চাবি? তখন তিনি বলেন, হ্যাঁ। তবে প্রত্যেক চাবির দাত রয়েছে। তুমি যদি এমন চাবি নিয়ে আসো যার দাঁত রয়েছে, তাহলে তোমার জন্য জান্নাত খোলা হবে। অন্যথাই খোলা হবে না।

(বুখারি ১/১৬৫ পৃ হা/১২৩৭ এর পূর্বের আলোচনা দ্রষ্টব্য)

এছারাও আরও অন্নান্য ছহিহ হাদিস দারাও এটা প্রমানিত।

(বুখারি হা/৫৮২৭, মুসলিম হা/২৮৩, )

তাই, “লা ইলাহা ইল্লাল্লহ” হল জান্নাতের চাবি আর শরিয়াতের অন্নান্য আমল-আহাকাম অর্থাৎ ছালাত, সিয়াম, হাজ, যাকাত ইত্যদি ওই চাবির দাঁত।


রসুল (সা) এর নামে কি বলছেন সে বিষয়ে সাবধান হউন।
২৭ জুন ২০১৪ সকাল ১১:০৬
185758
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : ইমরান ভাই, সালাম নিবেন। আমার লেখাটা কষ্ট করে পড়েছেন এবং এত বড় মন্তব্য করেছেন সেজন্য ধন্যবাদ। আপনার লেখা থেকে বুঝতে পারছি ইসলাম সম্পর্কে আপনার লেখাপড়া তুলনামূলক অন্যান্য সাধারণ মানুষের চেয়ে উত্তম। কিন্তু আপনি নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করতে গিয়ে যে এত বড় বোকামীর পরিচয় দিবেন সেটা বুঝতে পারিনি। আমি দুঃখিত যদি আপনি আমার কথায় কষ্ট পেয়ে থাকেন। বুঝতে পারছি একবার পড়েই হয়ত আপনি মন্তব্য করেছেন জন্য ভুলবশতঃ এতটা সূক্ষ্মভাবে লক্ষ্য করা আপনার পক্ষে সম্ভব হয়নি।

আমার এ লেখাটা আবার ভালোভাবে পড়ার জন্য আপনাকে বিনীত অনুরোধ করছি। সাথে সাথে সকল পাঠককেও আহবান জানাচ্ছি ভালো ভাবে খুঁজে দেখার জন্য যে এ লেখায় আমি কোনো জায়গায় উক্ত কথাটিকে হাদীস বলে দাবী করেছি কিনা। আমি শুধুমাত্র কথাটির ব্যাখ্যা করেছি মাত্র।

আপনার বক্তব্য অনুযায়ী “লা ইলাহা ইল্লাল্লহ” হল জান্নাতের চাবি আর শরিয়াতের অন্নান্য আমল-আহাকাম অর্থাৎ ছালাত, সিয়াম, হাজ, যাকাত ইত্যদি ওই চাবির দাঁত। আমি আপনার এ বক্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করছি। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ হলো ঈমান। ইসলামের ৫টি স্তম্ভের ১মটি হলো ঈমান। বাকী গুলো পরে। কিন্তু যার হাতে দরজার চাবি আছে কিন্তু চাবির দাঁতগুলো সব ভোঁতা বা সমান সেই চাবি দিয়ে কী আপনি দরজার তালা খুলতে পারবেন?

আমার এক কলিগ আছেন। তিনি লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বিশ্বাস করেন এবং প্রয়োজনীয় জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ ও ইনশাআল্লাহ বলতেও কার্পন্য করেন না। কিন্তু তিনি হিন্দু। তাঁর বিশ্বাস আমাদের আল্লাহ আর তাঁর বিশ্বাসের ভগবান বা দেবতা একই স্বত্ত্বা। আসলেই কী তাই?

আপনার মতো এত বেশি না জানলেও আপনার উল্লেখিত হাদীসগুলি সম্পর্কে কম বেশি জানা আছে। আমি শতভাগ নিশ্চিত না হলে হাদীসের নামে কোনো কিছু উল্লেখ করার ব্যাপারে ভীত থাকি। বিশেষ করে যখন জেনেছি, এ ব্যাপারে রাসুল (সঃ) এর কঠোর হুঁসিয়ারী আছে।

সবশেষে আমার লেখা ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি আপনার লেখার সমালোচনা না করে বরং প্রশংসা করছি আর আপনার ভুলটা ধরে দিবার চেষ্ট করছি। আশা করি, আমার উপর কোনো রাগ বা ক্ষোভ রাখবেন না।
২৭ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
185765
ইমরান ভাই লিখেছেন : শুকরিয়া। ভালকরে আপনার শিরোনাম দেখুন


তার পরে পোস্টের ভিতরে দেখুন..


”এজন্য বলা হয়”এজন্য বলা হয়, নামায বেহেস্তের চাব “
এই কথাটা আল্লহর রসুল (সা) থেকে প্রমানি ত নয় তাই আপনি বলতে পারেন না। কেননা এটা গায়েবের বিষয়। নামাজ বেহেস্তের চাবি এই কথা আপনি আপনার পক্ষথেকে বলেন কিভাবে??

আপনি হাদীস বলেন নাই খুব ভাল কথা কিন্তু যা বলেছেন তা কিন্তু ইসলামে প্রমানিত নাই এবং এটা একটা গায়েবের খবরের বিষয় যা প্রমানিত নয়।

তাই আপনি নিজে হলেও একথা বলতে পারেন না।

ভাল করে বোঝার চেষ্টা করুন।
২৮ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
185904
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : বেহুদা এবং টুকনো বিষয়ে গ্যাঞ্জাম লাগানোর প্রয়োজন কি?
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০২:০৮
185926
ইমরান ভাই লিখেছেন : গ্যাঞ্জাম ভাই, আপনি এখানে বেহুদা বিষয় পেলেন কোথায়!!!!! Surprised
239414
২৭ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৬
আফরা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ ।
239581
২৮ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : ধন্যবাদ
239585
২৮ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ভালো লাগলো শুকরিয়া।
Good Luck Good Luck Good Luck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File