ওষুধ ছাড়াই ঘুম আসবে
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন ১৮ জুন, ২০১৪, ০৫:৪৭:৪২ বিকাল
ঘুমের সমস্যায় কম-বেশি বেশির ভাগ মানুষই ভুগে থাকে। আর এর প্রভাব পড়ে সারাদিনের কাজকর্মে। রাতে ভালো ঘুম না হলে কোন কাজেও ভালোভাবে মন বসে না। ফলে সারাদিনটাই যেন মাটি হয়ে যায়। আবার দিনের পর দিন না ঘুমাতে পারলে শরীরও অসুস্থ হয়ে পড়ে।
শরীরকে ঠিক রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। আবার অনেকেই ওষুধ ছাড়া ঘুমাতেই পারেন না। যাদের ঘুমের সমস্যা আছে তাঁরা জানেন যে, কতটা কষ্ট তাঁদের।
ঘুম আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া অনেক বড় নিয়ামত। যাঁরা এ নিয়ামত থেকে বঞ্চিত তাঁদের কষ্ট আসলেই খুব বেশি।
কিন্তু আপনি চাইলেই ঘুমাতে পারেন। অর্থাৎ, মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ঘুমাতে পারেন কোনো রকম ওষুধ খাওয়া ছাড়াই। কী অবাক লাগছে? অবাক অবশ্য লাগারই কথা। কারণ যে ঘুমের জন্য মানুষ দিনের পর দিন ওষুধের ডোজ বাড়াতে থাকার পরও কাঙ্খিত ঘুম পায় না সেখানে ওষুধ ছাড়াই ঘুমানোর কথায় অবাক হবারই কথা।
শুধুমাত্র সামান্য কিছু টেকনিকের মাধ্যমেই আপনি পেতে পারেন আপনার কাঙ্খিত ঘুম। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন এবং এ্ লিংকে গিয়ে বিস্তারিত পড়ুন। বুঝতে অসুবিধা হলে আমার পোষ্টে জানান।
বিষয়: বিবিধ
১৬০৩ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
অনেক সময় কম বেশি হয় এরকমও হয় শোয়াতে দেরি ঘুম আসতে দেরি নাই।
হঠাৎ চা/কফি পান করেও ঘুম দেই।
আমার দাদা ৮৪,দাদী ৭৯ ও আব্বা ৭৭ বযসে ইন্তেকাল করেছেন- তাঁদের দেখেছি ঘুমের নিযতে শোয়া ও ঘুম আসার মাঝে মিনিটের ব্যবধান মাত্র। আমি তো ৮-এ যেমন ছিলাম, এখন ৫৮তেও তাই, শুযে আয়াতুল কুরসী পড়ারও সময় পাইনা- আলহামদুলিল্লাহ।
আমি মনে করি- দ্বীনী+সামাজিক দায়িত্বসচেতন কর্মব্যস্ত মানুষ ঘুমের সমস্যায় পড়েননা।
আর মেডিটেশন নয়- বরং মনযোগ সহকারে কুরআন-হাদীস বুঝে পড়ে ঘুমানোর সুন্নাতী নিয়ম অনুসরণের অভ্যাস করলে ঘুমের সমস্যা পালাতে বাধ্য হবে ইনশাআল্লাহ।
মেডিটেশনের চেয়ে হাজারগুণ কার্যকর হলো আত্মসমালোচনা- হাদিসে যার তাগিদ দেয়া হয়েছে খুউব।
আমি ঠিক জানি না যে, আপনি মেডিটেশন বলতে কী বুঝেন অর্থাৎ আপনার কাছে মেডিটেশনের সংজ্ঞা কী? আমি যতটুকু বুঝি তাতে আপনি পরষ্পর বিরোধী কথা বলেছেন হয়ত ভুল করেই (আর মেডিটেশন নয়- বরং মনযোগ সহকারে কুরআন-হাদীস বুঝে পড়ে....)।
কর্মব্যস্ত মানুষেরও ঘুমের সমস্যা হতে পারে। আপনার হয় না কেননা আপনি নিশ্চয় অস্থির চিত্তের নন, অহেতুক দুশ্চিন্তা করেন না। যার ফলে রাতে শোয়ার সাথে সাথে আপনার সারাদিনের পরিশ্রমের ক্লান্তি আপনার চোখে রাজ্যের ঘুম এনে দেয়। আল্লাহর কাছে কোটি কোটি শুকরিয়া এজন্য।
কোন ফর্মুলা কাজে লাগাবেন? লিংক ভিজিট করেছিলেন?
আল্লাহর কাছে অশেষ শুকরিয়া।
মন্তব্য করতে লগইন করুন