সত্য এক দিন না এক দিন প্রকাশিত হবেই ।
লিখেছেন লিখেছেন জিসান এন হক ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১, ০৭:১০:৪২ সকাল
এই মাসুদ রানা একজন রাজাকার
,সত্য এক দিন না এক দিন প্রকাশিত হবেই ।
ডাকাত মাসুদ রানার ব্যাপারে মানুষ সত্যটা জেনেছে এবং মাসুদ রানা রাজাকারের সন্তান এমন নিজে রাজাকার এবং ভুয়া মুক্তিযাদ্ধা, তা তার কীর্তিকলাপে আজ মানুষ জেনে গিয়েছে । এই ভূমিদ্যসু তার প্রতিবেশী অনেকের জায়গা জমি দখল করে বসে আছে । নির্বাচনের ব্যপারে তার ভাতিজা ও ভাতিজা বউকে ,তোর মাকে ফলনা ফলনা করি আর বলে যে, আমি নৌকায় ভোট দিতে বলেছি কিন্ত তোরা ভোট দিয়েছো আনারসে । এদিকে একটি বারি বাবুল সারেং এবং জনাব বাদল সারেং ক্রয় সুত্রে মালিক কিন্ত এই ভূমিদ্যসু মাসুদ রানা জোরপূর্বক দখল কোনো কাগজ নেই কিন্ত দখল ঠিক রাখার জন্য মুক্তার খানকে সেই বারিতে বসায়ে রেখেছে । তবে মাসুদ রানার কথামতো কেন নৌকায় ভোট না দিয়ে মটরসাইকেল মার্কায় ভোট দিলো তাই মুক্তার খানের সামনে বউকে ফলনা ফলনা করি বলে এই বারি থেকে বের হয়ে যাওয়ার আল্টিমেটাম দিয়েছে। এমন অনেক আগে টাকা খাইয়ে নামজারী পর্যন্ত করে রেখেছে যার দাগ খতিয়নে কোনো মিল নেই, এমন কি এবলইননার মৃত্যু বউর জমিও মাসুদ রানা নিজের নামে জাল দলিল করে নিয়ে গিয়েছে । অথচ ভুয়া ক্রয় সুত্রে মালিক ও জাল জালিয়াতি মিথ্যা সাইন বোর্ড লাগিয়ে মামুনের জমি মাসুদ রানা ছাদেক মোল্লাকে বুঝিয়ে দিতে চেয়েছিল। এমর্মে তদন্ত দাবী জানালে আজ ২৪/১১/২০২১ইং ৭ (সাত) জন ডিভি পুলিশ আসতে না আসতেই ছাদেক মোল্লা পালাতে বাধ্য হয় । কারন এই জমিটা ছাদেক মোল্লার বিরুদ্ধে মামুন ইনজেংশান পায় তাই আইন অবমাননার দায়ে ছাদেক মোল্লা যে কোনো সময় এরেস্ট হতে পারে যদি জমিনে যায় ,তা ছাদেক মোল্লা ভাল করে জানে ।
এদিকে এই ৭ জন ডিভি পুলিশকে মামুন সকল দলিল পত্র দেখাতে বাধ্য হয় যে , আদৌ এই জমিনের মালিক মামুনের বাবা কি না ।
মুলত এটা ছিল ডাকাত মাসুদ রানার একটা অপকৌশল , ইতিপুর্বে এমন অপকৌশল করে অনেকের অনেক জায়াগা জমি এমন কি মসজিদের জায়গাটাও ভুমিদ্যসু মাসুদ রানা দখল করে নিয়ে পরে মসজিদে দিয়ে দেয় । এমনি কি স্বাধীনতার পর হিন্দু বাড়ির যুবতীমেয়েদের প্রতি নজর ছিল বেশী , যার জন্য সহ্য করতে না পেরে সেই হিন্দুরা সব চলে যায় । এই মাসুদ রানা রাজাকারের সন্তান ভাই এবলোনও রাজাকার এবং ডাকাতি করতো , এমন কি মোকলেছুর রহমান রাজাকারছিল এবং সেনা বাহিনীতে থাইকাই রাজাকারী করতো ( তার পরিচয় তারা৭ ভাই শাজাহান , কুদ্দুস ,মোকলেছুর রহমান , মজিবর রহমান , মতিউররহমান ,বাচ্চু ও ঝন্টু সবার পিতা ফজলু রহমান ) এই ডাকাত মাসুদ রানাএবলোন ও মোখলেছুর রহমান মিলে খিল্লাপাড়া গিয়ে হিন্দুদের বিশালএলাকা দখল করে ছিল তা কিন্ত সেনা সদস্যরা জানতো
। তাই লিবারেশনের সময়ই তাকে সেনারা মেরে ফেলে । তবে মাসুদ রানার নাম থেকে যায় ,পরবর্তিতে থানা থেকে ইউনিয়নপরিষদে রাজাকারদের নামের তালিকা আসলে সেখানে জনাব ইদ্রিস আলী তালুকদার মাসুদ রানার নাম দেখলে মাসুদ রানাসহথানায় গিয়ে জীবনায়ু ইতিটানা থেকে কাটিয়ে আনেন । এই মাসুদ রানা তাজপুর জমিন দখল করতে গিয়েছিল তার বোনওগিয়েছিল অবশেষে তাজপুরের লোকেরা তার বোনের কাপর পর্যন্ত খুলে রেখেদিয়েছিল । তাতে এই ডাকাতের লজ্জা একটুও কমেনাই ।( চলবে)সত্য এক দিন না এক দিন প্রকাশিত হবেই ।
ডাকাত মাসুদ রানার ব্যাপারে মানুষ সত্যটা জেনেছে এবং মাসুদ রানা রাজাকারের সন্তান এমন নিজে রাজাকার এবং ভুয়া মুক্তিযাদ্ধা, তা তার কীর্তিকলাপে আজ মানুষ জেনে গিয়েছে । এই ভূমিদ্যসু তার প্রতিবেশী অনেকের জায়গা জমি দখল করে বসে আছে । নির্বাচনের ব্যপারে তার ভাতিজা ও ভাতিজা বউকে ,তোর মাকে ফলনা ফলনা করি আর বলে যে, আমি নৌকায় ভোট দিতে বলেছি কিন্ত তোরা ভোট দিয়েছো আনারসে । এদিকে একটি বারি বাবুল সারেং এবং জনাব বাদল সারেং ক্রয় সুত্রে মালিক কিন্ত এই ভূমিদ্যসু মাসুদ রানা জোরপূর্বক দখল কোনো কাগজ নেই কিন্ত দখল ঠিক রাখার জন্য মুক্তার খানকে সেই বারিতে বসায়ে রেখেছে । তবে মাসুদ রানার কথামতো কেন নৌকায় ভোট না দিয়ে মটরসাইকেল মার্কায় ভোট দিলো তাই মুক্তার খানের সামনে বউকে ফলনা ফলনা করি বলে এই বারি থেকে বের হয়ে যাওয়ার আল্টিমেটাম দিয়েছে। এমন অনেক আগে টাকা খাইয়ে নামজারী পর্যন্ত করে রেখেছে যার দাগ খতিয়নে কোনো মিল নেই, এমন কি এবলইননার মৃত্যু বউর জমিও মাসুদ রানা নিজের নামে জাল দলিল করে নিয়ে গিয়েছে । অথচ ভুয়া ক্রয় সুত্রে মালিক ও জাল জালিয়াতি মিথ্যা সাইন বোর্ড লাগিয়ে মামুনের জমি মাসুদ রানা ছাদেক মোল্লাকে বুঝিয়ে দিতে চেয়েছিল। এমর্মে তদন্ত দাবী জানালে আজ ২৪/১১/২০২১ইং ৭ (সাত) জন ডিভি পুলিশ আসতে না আসতেই ছাদেক মোল্লা পালাতে বাধ্য হয় । কারন এই জমিটা ছাদেক মোল্লার বিরুদ্ধে মামুন ইনজেংশান পায় তাই আইন অবমাননার দায়ে ছাদেক মোল্লা যে কোনো সময় এরেস্ট হতে পারে যদি জমিনে যায় ,তা ছাদেক মোল্লা ভাল করে জানে ।
এদিকে এই ৭ জন ডিভি পুলিশকে মামুন সকল দলিল পত্র দেখাতে বাধ্য হয় যে , আদৌ এই জমিনের মালিক মামুনের বাবা কি না ।
মুলত এটা ছিল ডাকাত মাসুদ রানার একটা অপকৌশল , ইতিপুর্বে এমন অপকৌশল করে অনেকের অনেক জায়াগা জমি এমন কি মসজিদের জায়গাটাও ভুমিদ্যসু মাসুদ রানা দখল করে নিয়ে পরে মসজিদে দিয়ে দেয় । এমনি কি স্বাধীনতার পর হিন্দু বাড়ির যুবতীমেয়েদের প্রতি নজর ছিল বেশী , যার জন্য সহ্য করতে না পেরে সেই হিন্দুরা সব চলে যায় । এই মাসুদ রানা রাজাকারের সন্তান ভাই এবলোনও রাজাকার এবং ডাকাতি করতো , এমন কি মোকলেছুর রহমান রাজাকারছিল এবং সেনা বাহিনীতে থাইকাই রাজাকারী করতো ( তার পরিচয় তারা৭ ভাই শাজাহান , কুদ্দুস ,মোকলেছুর রহমান , মজিবর রহমান , মতিউররহমান ,বাচ্চু ও ঝন্টু সবার পিতা ফজলু রহমান ) এই ডাকাত মাসুদ রানাএবলোন ও মোখলেছুর রহমান মিলে খিল্লাপাড়া গিয়ে হিন্দুদের বিশালএলাকা দখল করে ছিল তা কিন্ত সেনা সদস্যরা জানতো
। তাই লিবারেশনের সময়ই তাকে সেনারা মেরে ফেলে । তবে মাসুদ রানার নাম থেকে যায় ,পরবর্তিতে থানা থেকে ইউনিয়নপরিষদে রাজাকারদের নামের তালিকা আসলে সেখানে জনাব ইদ্রিস আলী তালুকদার মাসুদ রানার নাম দেখলে মাসুদ রানাসহথানায় গিয়ে জীবনায়ু ইতিটানা থেকে কাটিয়ে আনেন । এই মাসুদ রানা তাজপুর জমিন দখল করতে গিয়েছিল তার বোনওগিয়েছিল অবশেষে তাজপুরের লোকেরা তার বোনের কাপর পর্যন্ত খুলে রেখেদিয়েছিল । তাতে এই ডাকাতের লজ্জা একটুও কমে নাই ।( চলবে)
বিষয়: বিবিধ
৬০৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন