চন্দনধুলকে রাজাকার মুক্ত করা হউক
লিখেছেন লিখেছেন জিসান এন হক ০৮ ডিসেম্বর, ২০২১, ০৭:৩৯:০৫ সন্ধ্যা
এই মাসুদ রানা মানুষ নামে এক জানোয়ার বিষধর সাপের চাইতেও বেশী ভয়ংকর তার পাশে প্রতিবেশী যারা আছে তাদের কারো নামে মামলা হামলা করিনি তা কিন্ত নেই ? এমনি কি স্বাধীনতার পর হিন্দু বাড়ির যুবতী মেয়েদের প্রতি নজর ছিল বেশী , যার জন্য সহ্য করতে না পেরে সেই হিন্দুরা সব চলে যায় এই মাসুদ রানা রাজাকারের সন্তান ভাই এবলোনও রাজাকার এবং ডাকাতি করতো , এমন কি মোকলেছুর রহমান রাজাকার ছিল এবং সেনা বাহিনীতে থাইকাই রাজাকারী করতো ( তার পরিচয় তারা ৭ ভাই শাজাহান , কুদ্দুস ,মোকলেছুর রহমান , মজিবর রহমান , মতিউর রহমান ,বাচ্চু ও ঝন্টু সবার পিতা ফজলু রহমান ) এই ডাকাত মাসুদ রানা এবলোন ও মোখলেছুর রহমান মিলে খিল্লাপাড়া গিয়ে হিন্দুদের বিশাল এলাকা দখল করে ছিল তা কিন্ত সেনা সদস্যরা জানতো
। তাই লিবারেশনের সময়ই তাকে সেনারা মেরে ফেলে । তবে মাসুদ রানার নাম থেকে যায় ,পরবর্তিতে থানা থেকে ইউনিয়ন পরিষদে রাজাকারদের নামের তালিকা আসলে সেখানে জনাব ইদ্রিস আলী তালুকদার মাসুদ রানার নাম দেখলে মাসুদ রানাসহ থানায় গিয়ে জীবনায়ু ইতিটানা থেকে কাটিয়ে আনেন । এই মাসুদ রানা তাজপুর জমিন দখল করতে গিয়েছিল তার বোনও গিয়েছিল অবশেষে তাজপুরের লোকেরা তার বোনের কাপর পর্যন্ত খুলে রেখেদিয়েছিল । তাতে এই ডাকাতের লজ্জা একটুও কমে নাই । কিন্ত মানুষ তাকে চিনেছে প্রতারক মাসুদ রানা মসজিদ মাদ্রাসা করছে মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য প্রতি বছর ওয়াজ দেয় একটা বারতি ইনকাম করতে । গত বছর সারে ৪ লাখ টাক উঠেছি কিন্ত এবার মাত্র ১লাখ ৫০ হাজার টাকার মতো উঠেছে । এই ডাকাত মাসুদ রানা আবার মামুন এবং রুবেলের পিছনে লেগেছে আর থানায় ঘনঘন দৌড়া দৌড়ি শুরু করেছে ।
তবে রাজাকার মাসুদ রানা বসে থাকে নাই তাই সাংবাদিক সম্মেলন করে মামুনের জমিন অথচ মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে ভিডিওতে নিঃস্ব মিজানুর রহমান ঝন্টু বলে মিথ্যা ফন্দি সাজিয়ে আপলোড করে । এদিকে বিশিষ্ট শিল্পপতি ছাদেক মোল্লার টাকা দিয়ে থানা পুলিশ করে এই ডাকাত মাসুদ রানা । অথচ মিথ্যা সাইনবোর্ড লাগিয়ে ডাকাতির কায়দায় ছাদেক মোল্লার কাছ থেকে টাকা খায় অন্যদিকে ঝন্টুর মাথায় উপর কাঁঠাল রেখে কোষ খুলাইয়া খাওয়ার মতো ঝন্টুক দিয়া মামুনের নামে মামলা দিয়ে মামুনকে সাইজ করার ষরযন্ত করলে ডাকাত মাসুদ রানার শেষ পরিনতি কি হবে তা দেখার বিষয় ।
আওয়ামিলীগ সরকার প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নেত্বীত্বে ৪০ বছর পর রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার শপথ গ্রহন করেন । তাহলে কি তিনি চন্দনধুল তথা ইছাপুরাকে রাজাকার মুক্ত করবেন না ? এখন চন্দনধুল গ্রামবাসী এই ডাকাত মাসুদ রানার হয়ারানির স্বীকার হয়ে তাদের প্রানের দাবী গ্রামকে কলংন্কমুক্ত করতে হবে তাই স্থানীয় আওমিলিগের এবং মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি চন্দনধুলের রাজাকার মুক্ত করা হউক (চলবে)।
বিষয়: বিবিধ
৮৩৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন