ভুমি দস্যু্দেরও মরণ হবে ।
লিখেছেন লিখেছেন জিসান এন হক ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১০:৪৮:২৬ রাত
গত ০৯/১২/২০১৯ তারিখ থেকে একটা থম থামে ভাব অবস্হান করছে উত্তর কুসুম পুর এবং চন্দন ধুল বাবুর বারির এলাকার মধ্যবর্তী জায়গা জোরে বিশেষ করে জনাব নুরুল হক ১৪/১২/২০১৯ তারিখে Facebook এ একটি statement দিয়ে আরো বেশী উত্তাল ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে ,শীতল যুদ্বাভাবের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে । তার বিশ্লেষন ধর্মী ২১/১২/২০১৯ ইং তারিখে Nazim Shaik তার Facebook Status এ তোলে ধরেছেন কিছুটা । তবে আমি এখানে কিছু ব্যতিক্রম ইতিহাস তোলে ধরবো কারন দেখা যাচ্ছে সমাজে যারা অন্যায় করে , তার পুর্ব পুরুষ হতে অন্যায় শুধু করেই যাচ্ছে করেই যাচ্ছে তা নতুন প্রজন্ম জানেনা , কাউকে ছোট করার উদ্দেশ্যে নয় বরং অন্যায় অপকর্ম জুলুম সমাজে চালু থাকুক এটা কেউ চার না তাই । আর দুটি কারনে এসব ঘটনা ঘটে। (১) জনবল/ ধনবল ,মূর্খতা (২)পরকাল বা আখেরাতকে উপেক্ষা করার মাধ্যমে । তবে Supreme Court Appellate Divisionহতে পুর্নপ্রতিস্ঠিত হওয়ার পর প্রতিপক্ষ আদালতের বিরোদ্ধে অবস্হান নেওয়াটা মূর্খতা ও ধনবল Show down করাই বহিপ্রকাশ । কিন্ত অনেকাংশেই হিতে অহিত হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা বেশী থাকে । মানুষের বর্তমান আচরনের মধ্যেই অতীত বা পুর্বপুরুষের আচরন নিহিত । যেমন শিশুর পিতা ঘুমিয়ে আছে সব শিশু অন্তরে আমরা বাংলা ২য় পত্রে পেয়েছিলাম । পেপার কাটিংয়ে যা দেখতে পাচ্ছেন এই কবির গং তিন লাখ দিয়ে পুর্বে মানুষ খুন করেছে
। কথা থেকে যায় এই কবির গং হচ্ছে ভুমি দস্যু বাবুর বারির অনেক জায়গা জমিন জোর জবর দখল করে নিয়েছিল ইতি পুর্বে কয়েকটা পত্রিকায় এসে ছিল ,তার চাচাও নজরুল ইসলাম নাফিজ ভুমি দস্যু দেশে নিরাপদ নয় এ কারনেই প্রবাসে পারি জমাতে হয়েছ । জনাব নুরুল হকদের জিমনটায় অতীতে ওদের কেউ ভোগ দখলে ছিল না অথচ বাঁধা প্রদান করতে চায় । আর যেহেতু অতীতে খুন খারাপির সাথে জরিত ছিল এই আচরনে উনার ভাইও নিরাপদ নয় তারই বহিপ্রকাশ বয়ে আনে । অবশ্য ওরা সমাজটাকেও অস্থির করে রেখেছে , সৌদি প্রবাসী জনাব সাদেক মোল্লার একটা জমিন চক্রান্ত করে জনাব বাছেরকে দিয়ে দখল করে নেওয়ার ফাঁদ তৈরী করছে । যা জনাব সাদেক মোল্লার খরিদা সম্পত্তি জনাব জয়নাল হাওলাদার জনাব বাছের হতে ক্রয় করে ছিল । এক দিকে সাদেক মোল্লাকে ন্যায়সংগত মালিক বলে জমিন চাষাবাদ করতে বলে অন্য দিকে জনাব বাছেরকে দিয়ে ফসল কেটে নিয়ে যাওয়ার ইন্দ্রন যোগায়।আবার ওর বংশের লোক মোকলেছকে দিয়ে জনাব সাদেক মোল্লার মামলা পরিচালনা করে পকেট খরচ পুশিয়ে নিচ্ছে । তার মানে সাপ হয় দংশন করে উজা হয়ে জারে। ওর চাচারা বিভিন্ন সময় নারী কেলেংকারীতেও জরিত ছিল ,এভাবে দেখা যায় ওদের অসামাজিক ,অসৌজন্য আচার সমাজ অদৃস্ঠ্য। সমাজ কত দিন তা নিরবে সইবে ধৈর্য ধরে থাকবে? বাপ চাচাসহ কবির বি এন পির ছায়াতলে থাকলেও আওয়ামীলীগ সমর্থ ঘরে বিবাহ করে পিঠ বাঁচানো সম্ভব হবে ?
কিন্ত নুরুল হক সাহেব ১৬ বসরে ৭০ লাখ মামলায় খরচ করে নিজ পুর্ব পুরুষ হতে ভোগ দখল করে আসা এবং সর্বোচ্চ আদালতের মাধ্যমে মালিকানা পুর্ন প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্পত্তি এমনিই ছেরে দিয়ে আংগুল চোষবে? এখন তাহার টাকা হয়েছে,আপ্তীয় স্বজনের মধ্যে কেউ চেয়ারম্যান ,ওসি, এমপি , আওয়ামিলীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপিকা সাগুপ্তা ইয়াসমিন এমিলি ফুফু শ্বাশুরীর সাথে যোগাযোগ রেখে পরামর্শের ভিত্তিতে ইতি মধ্যে হাই কোর্ট ,সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়ে একটা Result অর্জন করেছে । তাই কবির গংদের উচিত বুঝে শুনে অগ্রসর হওয়া । সর্বাপরি আল্লাহ জালেমদের জুলুম শয্য করেন না অন্যায়কারীকে ধরবেনই ।
বিষয়: বিবিধ
৭৩১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন