মুসলিম সিংহের জাতি ।
লিখেছেন লিখেছেন জিসান এন হক ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ০১:৩৫:৪০ রাত
কথা ছিল জাতি হিসাবে এরা কারো কাছে মাথা নত করবেনা,পরাভুত হবেনা, নির্যাতিত, নিষ্পেষিত হবেনা, ঐক্যসহিষ্ণূ, সুশৃংক্ষলাবদ্ধ,আদর্শের ঝান্ডাবাহী সম্মুখ চেয়ে মাথা উচু করে সিংহের মত তর্জন গর্জনসহ ছুটবে উদ্দেশ্য পানে। কিন্ত এই জাতি ঐক্যসহিষ্ণূ, সুশৃংক্ষলা,ভ্রাত্তিতবোধ ভুলে গিয়ে হিংসা বিদ্বেষ স্বার্থপরতার করালগ্রাসে যখন ডুবে গেল তখনই নেমে আসছে ধবংস।
আশার আলো মুহাম্মেদ বিন সালমান পৃথিবীর মুসলমানের তথা সিরিয়ার মুসলমানের পাশে দাঁড়ানোর নিমির্তে ঐক্যসহিষ্ণূনের ডাকে ৩৪ টি মুসলিম দেশ একত্রিত হলে ২০টি মুসলিম দেশের মহড়াতেই
প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ বলেছেন, তুরস্ক তার দেশে জঙ্গি ও সমরাস্ত্র পাঠানো বন্ধ করলেই তিনি জঙ্গিদের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হবেন।
আল্লাহ বলেনঃ- وَكَذَٰلِكَ جَعَلْنَاكُمْ أُمَّةً وَسَطًا لِّتَكُونُوا شُهَدَاءَ عَلَى النَّاسِ وَيَكُونَ الرَّسُولُ عَلَيْكُمْ شَهِيدًاএভাবেই আমি তোমাদের এক মধ্যম পন্থি মানব দলে পরিণত করেছি ,যেন তোমরা দুনিয়াবাসির জন্যে সাক্ষী হও এবং রসুল তোমাদের জন্যে সাক্ষী হয়(সুরা বাকারা-১৪৩)
স্পেনের এল পাইস পত্রিকাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, “যদি সিরিয়ার জনগণ চায় তাহলেই কেবল আমি ক্ষমতায় থাকবে। আর তারা যদি না চায় তাহলে আমি কিছুই করতে পারব না। তখন ক্ষমতা ছেড়ে দেয়া ছাড়া আমার আর কোনো উপায় থাকবে না।” তুর্কি সৈন্যরা সীমান্ত অতিক্রম করে সিরিয়ায় প্রবেশ করেছে, জাতিসংঘের কাছে রাশিয়া এমন অভিযোগ করলে পশ্চিমা শক্তিরা তা প্রত্যাখ্যান করেছে।
অন্য দিকে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ও শিয়াদের বন্ধু শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে জরুরি সভার আহ্বান জানায় রাশিয়া। তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং সিরিয়ায় তুরস্কের সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনাকে কেন্দ্র করেই এই সভা আহ্বান করে রাশিয়া।
আর এই মুসলমানেরা আল্লাহর সাহায্য চাইলে সারা দুনিয়ার পরাশক্তি তাদের অনুগত হতে থাকবে।তাইতো দেখিঃ-যখন বলা হয় এ বিষয়টা কি সমর্থনযোগ্য? তখন জাতিসংঘে নিয়োজিত ফ্রান্সের দূত ফ্রাসোয়া দেলাত্রে বলেন, ‘সংক্ষেপে উত্তর হচ্ছে না’।
দেলাত্রে বলেন, ‘বর্তমান সামরিক উত্তেজনা বৃদ্ধি হচ্ছে সিরিয়া সরকার এবং তার মিত্রদের চালানো বর্বর আগ্রাসনের ফল।’
তিনি আরো বলেন, ‘রাশিয়াকে একথা বুঝতে হবে যে- বাশার আল আসাদকে সমর্থন করার মানে হচ্ছে অত্যন্ত বিপদজনক সমাপ্তি।’
লন্ডনও রাশিয়ার যে কোনো সামরিক আক্রমণ প্রতিহত করার অংশ হিসেবে রুশ সীমান্তবর্তী পূর্ব ইউরোপে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন করার পরিকল্পনা করছে ন্যাটো।
পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৫০০-১,০০০ সৈন্যের একেকটি ব্যাটেলিয়ন গঠন করে ইস্তোনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, পোল্যান্ড, রোমানিয়া এবং বুলগেরিয়ায় পাঠানো হতে পারে।
এসব ব্যাটেলিয়নে মূলত আমেরিকান, ব্রিটিশ ও জার্মান সৈন্যদের সমাবেশ ঘটানো হবে। এর মাধ্যমে রাশিয়াকে একটি পরিস্কার বার্তা পাঠানো হবে যে, ইউক্রেন স্টাইলে কোনো ‘হস্তক্ষেপ’ চালানো হলে পশ্চিমা ন্যাটো বাহিনী এর সমুচিত জবাব দেয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
প্রতিরক্ষা পরিকল্পনাকারীরা আশা করছেন, সেনা মোতায়েনের ফলে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো রুশ ‘হাইব্রিড’ আক্রমণের মুখে নিজেদের আর অরক্ষিত মনে করবে না।
তাই মুসলমানগণ ঐক্য, সুশৃংক্ষলাবদ্ধ,আদর্শের বাহক হয়ে ধৈয্যসহ বাতিলের মোকাবেলা করেন ইন-শা আল্লাহ অবশ্যই আল্লাহ সাহায্য করবেন।
বিষয়: বিবিধ
১৩৬০ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন