আজ পবিত্র শবে মেরাজ। লাইলাতুল মেরাজ বা মেরাজের রাত তথা উর্ধ্বলোকে পরিভ্রমণ। এ রাত অতি পবিত্র।
লিখেছেন লিখেছেন মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ তরফদার ০৬ জুন, ২০১৩, ০৮:৩৪:২৫ রাত
মিরাজের রজনীর শেষভাগে মহান আল্লাহ তায়ালার দিদার লাভ এবং সমগ্র সৃষ্টি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অবলোকনের জন্য আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছায় মহানবী (সা.) এর বিশেষ ভ্রমণ বা ঊর্ধ্বগমনই পবিত্র মেরাজের ঘটনা। মহানবী (সা.)-এর অসংখ্য মোজেজার মধ্যে পবিত্র মেরাজ অন্যতম শ্রেষ্ঠ মোজেজা।
মিরাজ শব্দের অর্থ ঊর্ধ্বগমন। মক্কা শরীফ হতে বায়তুল মোকাদ্দাস (ফিলিস্তিন) এবং বায়তুল মোকাদ্দাস হতে ঊর্ধ্বেগমন, সপ্ত আকাশ ভ্রমণ, নবীগণের সাথে সাক্ষাৎ বেহেস্ত-দোজখ দর্শন এবং সিদরাতুল মোনতাহা পর্যন্ত গমন। সিদরাতুল মোনতাহা থেকে রফরফের মাধ্যমে আরশে আযীমে গমন, সেখানে থেকে লা-মাকান ভ্রমণ এবং আল্লাহর দীদার ও সান্নিধ্য লাভ। সেখান থেকে পুনরায় পৃথিবীতে (মক্কায়) আগমন এই বিস্ময়কর সফর বা ভ্রমণকেই এক নামে মেরাজ বলা হয়।
মক্কা থেকে বায়তুল মোকাদ্দাস, সেখান থেকে সপ্ত আকাশ পাড়ি দিয়ে সিদরাতুল মোনতাহা তার ওপরে ৩৬ হাজার বৎসরের পথ পাড়ি দিয়ে আরশে গমন এবং সেখান থেকে ৭০ হাজার নুরের পর্দা অতিক্রম করে (এক পর্দা হতে অপর পর্দার দুরত্ব ৫ শত বৎসরের রাস্তা) একেবারে নির্জনে দিদারে এলাহীতে পৌঁছে সেখানে আল্লাহ তায়ালার সাথে বাক্য বিনিময় করে মহানবী (সা.) পুনরায় মক্কায় উপস্থিত হয়েছিলেন। প্রিয় নবী নুরুন্নবী (সা.) এর মেরাজ ছিল বাস্তব, শারীরিক ও আধ্যাত্মিক ঘটনা, মেরাজের বাস্তবতার সাক্ষী হচ্ছেন মহান আল্লাহর তায়ালা ও তার পবিত্র কোরআন (সুরা বনী ইসরাইলের ১ম আয়াত ও সুরা নজমের ১ম থেকে ১৭ নং আয়াত) সাক্ষী হচ্ছে স্বয়ং রাসূল (সা.)-এর হাদীস শরিফ। এছাড়া ৩০ জন সাহাবী মোতাওয়াতির বর্ণনা দ্বারাও মেরাজের বাস্তবতা প্রমাণিত, তাফসির গ্রন্থ কানযুল ঈমান। এছাড়া সাক্ষী হচ্ছেন স্বয়ং জিব্রাইল (আ:সা ও সকল ফেরেশতা (তাফসীরে জালালাইন শরীফের ২২৯ পৃষ্ঠা) আরো সাক্ষী হলেনÑ হযরত আবু বক্কর ছিদ্দিক (রা.আ.) ও হযরত মা উম্মেহানী (রা. আ.) আরো সাক্ষী হচ্ছেন বিজ্ঞান।
মেরাজের বিষয়ে কিছু কিছু তথাকথিত শিক্ষিত অজ্ঞরা বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু বৈজ্ঞানিকগণ মধ্যাকর্ষণ শক্তির দোহাই দিয়ে মেরাজ সম্পর্কে বিতর্ক প্রত্যাখান করেছেন। কারণ শূন্যে অবস্থিত কোন স্থলবস্তুকে পৃথিবী মধ্যাকর্ষণ শক্তি দ্বারা সর্বদা এবং সমভাবে আকর্ষণ করতে পারে না এটা প্রমাণিত সত্য। তাছাড়া পৃথিবী থেকে কোন বস্তুকে ৬.৯০ সেকেন্ডে ৭ মাইল বেগে ঊর্ধ্বে ছুঁড়ে মারলে অথবা পরিচালিত করলে সে বস্তু আর মধ্যাকার্ষণ বলের কারণে পৃথিবীতে ফিরে আসবে না। বৈজ্ঞানিকদের হিসাবে ঘণ্টায় ২৫ হাজার মাইল বেগে ঊর্ধ্বলোকে ছুঁড়তে পারলে পৃথিবী হতে মুক্তিলাভ সম্ভব। আর এ গতিকে বলা হয় মুক্তগতি। এ মুক্তগতিতেই মহাশুন্য গবেষণা হচ্ছে। এতো গেল জড়পদার্থের। কিন্তু মহানবী (সা.)-এর মেরাজ বিষয়টি আর একটু ভিন্ন। কারণ মেরাজের বাহন ছিল আল্লাহ তায়ালার কুদরতি বাহন। আর নবীজী (সা.) ছিলেন মানবরূপের নুরদেহী। তার সৃষ্টি হচ্ছেÑ আল্লাহ তায়ালার জাতি নুর থেকে। তাইতো রাসূল (সা.)-এর দেহের কোন ছায়া ছিল না। রাসূল (সা নিজেই বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা সর্বপ্রথম আমার নুর সৃষ্টি করেন। তিনি বলেন, আমি আল্লাহর নুর হতে এবং সমুদয় সৃষ্টি আমার নুর হতে (সুবহান আল্লাহ)। পবিত্র কোরআনের সুরা মায়িদার ১৫ আয়াতে আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন, নিশ্চয় তোমাদের কাছে এসেছে আমার নুর ও স্পষ্ট কিতাব।
মেরাজের বিষয়ে অক্সিজেন না থাকার যে যুক্তি প্রদর্শন করা হয় সে ক্ষেত্রে সহজ জবাব হচ্ছে, ডিমের ভেতর বা মাতৃগর্ভে একটি বাচ্চা কিভাবে জীবিত থাকে। হযরত ইব্রাহীম (আ কে আল্লাহতায়ালা নমরূদে অগ্নিকুণ্ড কিভাবে বেহেশতী পরিবেশে জীবিত রেখেছিলেন। মাছের পেটের ভেতর কিভাবে জীবিত রেখেছিলেন হযরত ইউনুস (আ কে। হযরত ইশা (আ কে আল্লাহ তায়ালা কিভাবে আকাশে নিয়ে রেখেছেন এবং তাকে আবার এ ধরনীতে এনে হযরত ইমাম মাহদী (রা-এর সাথে একত্র করাবেন ইহুদী নির্মূলে। সুতরাং আল্লাহ তায়ালা যা ইচ্ছা করেন তাই হয়। এক্ষেত্রে কোন ব্যত্যয় নেই।
সমগ্র সৃষ্টিকে পরিপূর্ণরূপে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে চেনানোর জন্যই আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তার হাবিব হযরত মোহাম্মদ (সা কে মেরাজের মাধ্যমে সমগ্র সৃষ্টি প্রদক্ষিণ করানো শেষে সামনাসামনি সাক্ষাৎ দিয়েছিলেন। অর্থাৎ রাসূল (সা-এর আল্লাহ তায়ালার দিদার লাভ ঘটেছিল। আর এজন্যই রাসূল (সা অদৃশ্য জানতেন, ভব্যিদ্বানী করতে পারতেন। আর এটাই মেরাজের তাৎপর্য। আধ্যাত্মিক ও ইহলৌকিক বিষয়ে রাসূল (সা সর্বশ্রেষ্ঠ এটাই মেরাজের মূল কথা।
তাই স্থান, কাল ও গতির ওপর মানুষের যে অপরিসীম শক্তি ও অধিকার আছে, জড়শক্তিকে মানুষ অনায়াসে আয়ত্ত করতে পারে। মানুষের মধ্যেই যে বিরাট অতিমানব ঘুমিয়ে আছে মেরাজ একথাই আমাদের বুঝিয়ে দেয়। মেরাজের রাতে আল্লাহ তায়ালা রাসূল (সাকে প্রশংসার সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছিয়ে ছিলেন। আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভ, তার মহিমা এবং সৃষ্টির যাবতীয় রহস্য তন্ন তন্ন করে নবীজী (সা কে দেখিয়েছেন। এর চেয়ে বড় সম্মান, বড় প্রশংসা এবং বড় যোগ্যতা অন্য কোন পয়গাম্বরের ভাগ্যে জোটেনি।
তাই রাসূলুল্লাহ (সা-ই আল্লাহতায়ালার প্রকৃত পরিচয়দাতা, চরম প্রশংসাকারী। এতেই রাসূল (সা-এর ‘আহমদ’ নাম সার্থক হয়েছে।
মূলকথা মেরাজ আমাদের লক্ষ্যে ও গন্তব্যে পৌঁছার পথে সন্ধান দেয়। মেরাজের স্মৃতি আমাদের অন্তরে জাগ্রত হলে আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্ব এবং তার নৈকট্য লাভ স্পর্কে আমাদের ধারণা সুস্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন হয়
মিরাজের রজনীর শেষভাগে মহান আল্লাহ তায়ালার দিদার লাভ এবং সমগ্র সৃষ্টি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অবলোকনের জন্য আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছায় মহানবী (সা.) এর বিশেষ ভ্রমণ বা ঊর্ধ্বগমনই পবিত্র মেরাজের ঘটনা। মহানবী (সা.)-এর অসংখ্য মোজেজার মধ্যে পবিত্র মেরাজ অন্যতম শ্রেষ্ঠ মোজেজা।
মিরাজ শব্দের অর্থ ঊর্ধ্বগমন। মক্কা শরীফ হতে বায়তুল মোকাদ্দাস (ফিলিস্তিন) এবং বায়তুল মোকাদ্দাস হতে ঊর্ধ্বেগমন, সপ্ত আকাশ ভ্রমণ, নবীগণের সাথে সাক্ষাৎ বেহেস্ত-দোজখ দর্শন এবং সিদরাতুল মোনতাহা পর্যন্ত গমন। সিদরাতুল মোনতাহা থেকে রফরফের মাধ্যমে আরশে আযীমে গমন, সেখানে থেকে লা-মাকান ভ্রমণ এবং আল্লাহর দীদার ও সান্নিধ্য লাভ। সেখান থেকে পুনরায় পৃথিবীতে (মক্কায়) আগমন এই বিস্ময়কর সফর বা ভ্রমণকেই এক নামে মেরাজ বলা হয়।
মক্কা থেকে বায়তুল মোকাদ্দাস, সেখান থেকে সপ্ত আকাশ পাড়ি দিয়ে সিদরাতুল মোনতাহা তার ওপরে ৩৬ হাজার বৎসরের পথ পাড়ি দিয়ে আরশে গমন এবং সেখান থেকে ৭০ হাজার নুরের পর্দা অতিক্রম করে (এক পর্দা হতে অপর পর্দার দুরত্ব ৫ শত বৎসরের রাস্তা) একেবারে নির্জনে দিদারে এলাহীতে পৌঁছে সেখানে আল্লাহ তায়ালার সাথে বাক্য বিনিময় করে মহানবী (সা.) পুনরায় মক্কায় উপস্থিত হয়েছিলেন। প্রিয় নবী নুরুন্নবী (সা.) এর মেরাজ ছিল বাস্তব, শারীরিক ও আধ্যাত্মিক ঘটনা, মেরাজের বাস্তবতার সাক্ষী হচ্ছেন মহান আল্লাহর তায়ালা ও তার পবিত্র কোরআন (সুরা বনী ইসরাইলের ১ম আয়াত ও সুরা নজমের ১ম থেকে ১৭ নং আয়াত) সাক্ষী হচ্ছে স্বয়ং রাসূল (সা.)-এর হাদীস শরিফ। এছাড়া ৩০ জন সাহাবী মোতাওয়াতির বর্ণনা দ্বারাও মেরাজের বাস্তবতা প্রমাণিত, তাফসির গ্রন্থ কানযুল ঈমান। এছাড়া সাক্ষী হচ্ছেন স্বয়ং জিব্রাইল (আ:সা ও সকল ফেরেশতা (তাফসীরে জালালাইন শরীফের ২২৯ পৃষ্ঠা) আরো সাক্ষী হলেনÑ হযরত আবু বক্কর ছিদ্দিক (রা.আ.) ও হযরত মা উম্মেহানী (রা. আ.) আরো সাক্ষী হচ্ছেন বিজ্ঞান।
মেরাজের বিষয়ে কিছু কিছু তথাকথিত শিক্ষিত অজ্ঞরা বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু বৈজ্ঞানিকগণ মধ্যাকর্ষণ শক্তির দোহাই দিয়ে মেরাজ সম্পর্কে বিতর্ক প্রত্যাখান করেছেন। কারণ শূন্যে অবস্থিত কোন স্থলবস্তুকে পৃথিবী মধ্যাকর্ষণ শক্তি দ্বারা সর্বদা এবং সমভাবে আকর্ষণ করতে পারে না এটা প্রমাণিত সত্য। তাছাড়া পৃথিবী থেকে কোন বস্তুকে ৬.৯০ সেকেন্ডে ৭ মাইল বেগে ঊর্ধ্বে ছুঁড়ে মারলে অথবা পরিচালিত করলে সে বস্তু আর মধ্যাকার্ষণ বলের কারণে পৃথিবীতে ফিরে আসবে না। বৈজ্ঞানিকদের হিসাবে ঘণ্টায় ২৫ হাজার মাইল বেগে ঊর্ধ্বলোকে ছুঁড়তে পারলে পৃথিবী হতে মুক্তিলাভ সম্ভব। আর এ গতিকে বলা হয় মুক্তগতি। এ মুক্তগতিতেই মহাশুন্য গবেষণা হচ্ছে। এতো গেল জড়পদার্থের। কিন্তু মহানবী (সা.)-এর মেরাজ বিষয়টি আর একটু ভিন্ন। কারণ মেরাজের বাহন ছিল আল্লাহ তায়ালার কুদরতি বাহন। আর নবীজী (সা.) ছিলেন মানবরূপের নুরদেহী। তার সৃষ্টি হচ্ছেÑ আল্লাহ তায়ালার জাতি নুর থেকে। তাইতো রাসূল (সা.)-এর দেহের কোন ছায়া ছিল না। রাসূল (সা নিজেই বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা সর্বপ্রথম আমার নুর সৃষ্টি করেন। তিনি বলেন, আমি আল্লাহর নুর হতে এবং সমুদয় সৃষ্টি আমার নুর হতে (সুবহান আল্লাহ)। পবিত্র কোরআনের সুরা মায়িদার ১৫ আয়াতে আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন, নিশ্চয় তোমাদের কাছে এসেছে আমার নুর ও স্পষ্ট কিতাব।
মেরাজের বিষয়ে অক্সিজেন না থাকার যে যুক্তি প্রদর্শন করা হয় সে ক্ষেত্রে সহজ জবাব হচ্ছে, ডিমের ভেতর বা মাতৃগর্ভে একটি বাচ্চা কিভাবে জীবিত থাকে। হযরত ইব্রাহীম (আ কে আল্লাহতায়ালা নমরূদে অগ্নিকুণ্ড কিভাবে বেহেশতী পরিবেশে জীবিত রেখেছিলেন। মাছের পেটের ভেতর কিভাবে জীবিত রেখেছিলেন হযরত ইউনুস (আ কে। হযরত ইশা (আ কে আল্লাহ তায়ালা কিভাবে আকাশে নিয়ে রেখেছেন এবং তাকে আবার এ ধরনীতে এনে হযরত ইমাম মাহদী (রা-এর সাথে একত্র করাবেন ইহুদী নির্মূলে। সুতরাং আল্লাহ তায়ালা যা ইচ্ছা করেন তাই হয়। এক্ষেত্রে কোন ব্যত্যয় নেই।
সমগ্র সৃষ্টিকে পরিপূর্ণরূপে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে চেনানোর জন্যই আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তার হাবিব হযরত মোহাম্মদ (সা কে মেরাজের মাধ্যমে সমগ্র সৃষ্টি প্রদক্ষিণ করানো শেষে সামনাসামনি সাক্ষাৎ দিয়েছিলেন। অর্থাৎ রাসূল (সা-এর আল্লাহ তায়ালার দিদার লাভ ঘটেছিল। আর এজন্যই রাসূল (সা অদৃশ্য জানতেন, ভব্যিদ্বানী করতে পারতেন। আর এটাই মেরাজের তাৎপর্য। আধ্যাত্মিক ও ইহলৌকিক বিষয়ে রাসূল (সা সর্বশ্রেষ্ঠ এটাই মেরাজের মূল কথা।
তাই স্থান, কাল ও গতির ওপর মানুষের যে অপরিসীম শক্তি ও অধিকার আছে, জড়শক্তিকে মানুষ অনায়াসে আয়ত্ত করতে পারে। মানুষের মধ্যেই যে বিরাট অতিমানব ঘুমিয়ে আছে মেরাজ একথাই আমাদের বুঝিয়ে দেয়। মেরাজের রাতে আল্লাহ তায়ালা রাসূল (সাকে প্রশংসার সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছিয়ে ছিলেন। আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভ, তার মহিমা এবং সৃষ্টির যাবতীয় রহস্য তন্ন তন্ন করে নবীজী (সা কে দেখিয়েছেন। এর চেয়ে বড় সম্মান, বড় প্রশংসা এবং বড় যোগ্যতা অন্য কোন পয়গাম্বরের ভাগ্যে জোটেনি।
তাই রাসূলুল্লাহ (সা-ই আল্লাহতায়ালার প্রকৃত পরিচয়দাতা, চরম প্রশংসাকারী। এতেই রাসূল (সা-এর ‘আহমদ’ নাম সার্থক হয়েছে।
মূলকথা মেরাজ আমাদের লক্ষ্যে ও গন্তব্যে পৌঁছার পথে সন্ধান দেয়। মেরাজের স্মৃতি আমাদের অন্তরে জাগ্রত হলে আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্ব এবং তার নৈকট্য লাভ স্পর্কে আমাদের ধারণা সুস্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন হয়
বিষয়: বিবিধ
২১০১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন