রেডিও তেহরানকে আসাফ্উদ্দৌলাহ্ : বাংলাদেশের মানুষ বাক-অবরুদ্ধ, কথা বললে মাহমুদুর রহমানের মতো হবে
লিখেছেন লিখেছেন মুহিউদ্দীন ফাহিম ২১ এপ্রিল, ২০১৩, ০১:২৯:০৪ রাত
বাংলাদেশে এখন কোনো ব্যক্তিকে আটকের পরই নেয়া হচ্ছে রিমান্ডে। সুস্থ মানুষকে ধরে পুলিশি রিমান্ডে নেয়ার পর বের করা হচ্ছে অসুস্থ করে। এ কারণে রিমান্ড নিয়ে উঠেছে নানা বিতর্ক। আইনের দৃষ্টিতে রিমান্ড কতটা সঠিক—তা নিয়েও নানা প্রশ্ন আছ। এরকম পরিপ্রেক্ষিতে রেডিও তেহরান কথা বলেছে সাবেক সচিব ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক আসাফ্উদ্দৌলাহ্র সঙ্গে।
আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, আমরা যখন জুডিশিয়ারিতে ছিলাম, তখন এরকম নিয়ম ছিল না। নিয়ম হচ্ছে—কারও বিরুদ্ধে নালিশ এলে অথবা কারও বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের অভিযোগ এলে প্রথমে একটা তদন্ত হবে। তদন্ত শেষে চার্জশিট দেয়া হবে। চার্জশিটের দিন শুনানি হবে আসামির উপস্থিতিতে। যদি মনে হয় ইট ইজ এ ভেরি সিরিয়াস কাইন্ড অব অফেন্স, সেক্ষেত্রে তাকে জেলে পাঠানো হতো। এই রিমান্ডে পাঠানোর ক্রিটিক্যাল বিষয়টি এসেছে সিআরপিসি সেকশন ১৬৭-এ। এই সেকশনে রিমান্ডে পাঠানো হয়। তবে রিমান্ডে পাঠানোকে মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে আমি মনে করি। রিমান্ডে নিয়ে মানুষকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এমন যদি হতো যে, অভিযুক্তের আইনজীবীর সামনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে—সেটা সমর্থনযোগ্য। অথবা তার স্ত্রী বা বন্ধুর সামনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে—সেটাকেও মানা যায় এবং রিমান্ডকে এত ভয় পাওয়ার কারণ ছিল না। কিন্তু যখন কোনো আসামিকে বা অভিযুক্তকে একাকী নিয়ে যাওয়া হয় রিমান্ডে, তখন তাদের ওপর প্রায়ই অত্যাচার করা হয়। রিমান্ডে নিয়ে অনেক বেশি অত্যাচারের কাহিনীও আমরা শুনেছি। সুতরাং রিমান্ডকে আমরা সভ্য স্টেট লেজিটিমেট বলতে পারি না। রিমান্ড বর্তমানে কোর্টের এখতিয়ার কিন্তু এই এখতিয়ারের প্রয়োগ পুলিশের অধীনে নির্বিচারে করা হলে তা রুদ্ধদ্বার অত্যাচারের পথ খুলে দেবে। সুতরাং রিমান্ড আমাদের কাছে মানবাধিকার পরিপন্থী বলে মনে হয়। ইউ আর সেন্ডিং টু জেল বাট হোয়াই সেন্ড হিম টু রিমান্ড টু এক্সট্র্যাক্ট কনফেশন?
মানুষকে মারা হলে বা নির্যাতন চালানো হলে তো মানুষ কনফেশ করবে। তবে সেই কনফেশনের দাম নেই কোর্টে। আর আজকাল পুলিশের কাছে দেয়া কনফেশন্স যদি কোর্টে গ্রহণযোগ্য হয়, তাহলে তো লজ অ্যান্ড জুরিস প্রুডেন্স থাকে না, আইনের শাসনও থাকে না। আমার মনে হয় রিমান্ডের নামে যেটা হচ্ছে, এটা না হলে ভালো হয়। একটা সভ্য দেশে এটা হওয়া উচিত নয় এবং না হওয়াই সঙ্গত।
রিমান্ড মঞ্জুর করার ক্ষেত্রে নিম্ন আদালত উচ্চ আদালতের নির্দেশনা মানছে না—কথাটা কতটা সত্য? যদি এমনটি হয়েই থাকে, তাহলে উচ্চ আদালতের অবমাননা হচ্ছে কি-না? এ প্রশ্নের জবাবে আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, ডেফিনেটলি উচ্চ আদালতের অবমাননা হচ্ছে। রিমান্ডের ব্যাপারে উচ্চ আদালতের কতগুলো নির্দেশনা আছে। সেগুলো নিম্ন আদালত মানতে বাধ্য। সেগুলো যদি না মানে নিম্ন আদালত, সেক্ষেত্রে আসামিপক্ষের উকিল কনটেম্পট অব কোর্টে কেস করতে পারে নিম্ন আদালতের বিরুদ্ধে। আমাদের সময়ে এগুলো হতো কিন্তু বর্তমানে নিম্ন আদালতে এগুলো হচ্ছে না এবং হায়ার কোর্টও এগুলো নিয়ে সেভাবে পারসু করছে না। উচ্চ আদালতকে আরও যদি সেন্সিটাইজ করা যায় এবং নিম্ন আদালত যাতে করে তাদের আদেশ মানে, সে ব্যাপারে আরও সক্রিয় হয়, তাহলে হয়তো এগুলো করা যেত।
রিমান্ড মঞ্জুরের ক্ষেত্রে যে অবস্থা চলছে, তা কি বিচার বিভাগের স্বাধীনতার অভাবে, নাকি বিচার বিভাগ স্বাধীনতা চর্চা করছে না? এ ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা কোন পর্যায়ে? আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ নিয়ে কোনো কথা বলা যাবে না। অনেককে নিয়ে কথা বলা যাবে না। কথা বলা যাবে না সরকারকে নিয়ে। সংবিধান এবং রেফারেন্ডাম নিয়ে কথা বলা যাবে না। এক কথায় বাংলাদেশের মানুষ বাক-অবরুদ্ধ। আর এই বাক-অবরুদ্ধ অবস্থায় আমরা মানুষরা যতদিন থাকতে পারি থাকব। কোনো কিছু নিয়ে কথা বললে মাহমুদুর রহমানের মতো অবস্থা হবে।
আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে যে অভিযোগে আটক করা হয়েছে, তা কতটা যৌক্তিক এবং একজন সম্পাদককে এভাবে রিমান্ডে নেয়া কতটা আইনসঙ্গত? তার রিমান্ড আদেশকে কিন্তু এরই মধ্যে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। এ প্রশ্নের জবাবে আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, মাহমুদুর রহমানকে ধরার কারণ কি ছিল? মাহমুদুর রহমান অন্য দেশের একটি খবরের কাগজে প্রকাশিত একটি আইটেম সেই কাগজের অনুমতি নিয়ে তার পত্রিকায় ছেপেছেন। সুতরাং এতে তার কোনো অপরাধ হয়নি। তবে যেহেতু সেই সংবাদটি সরকারের বিরুদ্ধে গেছে, সে কারণে বিনা অপরাধে সরকার তার ওপর চড়াও হয়েছে। বড় দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি—মাই হার্ট ব্লিডস ফর মাহমুদুর রহমান (মাহমুদুর রহমানের জন্য আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে)। মাহমুদুর রহমানের মাকে পর্যন্ত গ্রেফতারের অর্ডার দিয়েছে, প্রেস বন্ধ করে দিয়েছে। তো এভাবে যদি অত্যাচার চলে, সেই দেশ আবার তথ্য অধিকার আইন পাস করে; তখন লজ্জা করে না!
আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, প্রেস কাউন্সিল বলে সরকারের নিয়োজিত একটি অর্গানাইজেশন আছে। প্রেসের সঙ্গে সরকারের বিবাদের বিষয়গুলোর ব্যাপারে প্রেস কাউন্সিল ডিসাইড করবে। তো, সেক্ষেত্রে সরকার মাহমুদুর রহমানের ব্যাপারে যে বিবাদটি হয়েছে—তা নিয়ে প্রেস কাউন্সিলে যেতে পারত এবং সেখানে বলত—মাহমুদুর রহমান এই অপরাধ করেছেন বলে আমরা মনে করছি। তার বিরুদ্ধে বিচারের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। এখানে প্রেস কাউন্সিল হচ্ছে প্রেস সম্পর্কিত বিতর্ক সমাধানে জুডিশিয়াল বডি। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে প্রেস কাউন্সিলই এসব বিষয়ের সমাধান দেয়। তারা আরবিট্রেশনও করে দিতে পারে, শাস্তিও দিতে পারে এবং ফাইনও করতে পারে। তো প্রেস কাউন্সিলকে বাদ দিয়ে সরকার বিষয়টি সরাসরি একেবারে পুলিশ, থানা, হাজত এবং রিমান্ড—এগুলো করেছে। আমার কাছে এগুলো মনে হয় দিস আর অপ্রেসিভ স্টেপস টেকেন বাই এ ডেসপারেট গভর্নমেন্ট।
বাংলাদেশে এখন কোনো ব্যক্তিকে আটকের পরই নেয়া হচ্ছে রিমান্ডে। সুস্থ মানুষকে ধরে পুলিশি রিমান্ডে নেয়ার পর বের করা হচ্ছে অসুস্থ করে। এ কারণে রিমান্ড নিয়ে উঠেছে নানা বিতর্ক। আইনের দৃষ্টিতে রিমান্ড কতটা সঠিক—তা নিয়েও নানা প্রশ্ন আছ। এরকম পরিপ্রেক্ষিতে রেডিও তেহরান কথা বলেছে সাবেক সচিব ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক আসাফ্উদ্দৌলাহ্র সঙ্গে।
আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, আমরা যখন জুডিশিয়ারিতে ছিলাম, তখন এরকম নিয়ম ছিল না। নিয়ম হচ্ছে—কারও বিরুদ্ধে নালিশ এলে অথবা কারও বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের অভিযোগ এলে প্রথমে একটা তদন্ত হবে। তদন্ত শেষে চার্জশিট দেয়া হবে। চার্জশিটের দিন শুনানি হবে আসামির উপস্থিতিতে। যদি মনে হয় ইট ইজ এ ভেরি সিরিয়াস কাইন্ড অব অফেন্স, সেক্ষেত্রে তাকে জেলে পাঠানো হতো। এই রিমান্ডে পাঠানোর ক্রিটিক্যাল বিষয়টি এসেছে সিআরপিসি সেকশন ১৬৭-এ। এই সেকশনে রিমান্ডে পাঠানো হয়। তবে রিমান্ডে পাঠানোকে মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে আমি মনে করি। রিমান্ডে নিয়ে মানুষকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এমন যদি হতো যে, অভিযুক্তের আইনজীবীর সামনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে—সেটা সমর্থনযোগ্য। অথবা তার স্ত্রী বা বন্ধুর সামনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে—সেটাকেও মানা যায় এবং রিমান্ডকে এত ভয় পাওয়ার কারণ ছিল না। কিন্তু যখন কোনো আসামিকে বা অভিযুক্তকে একাকী নিয়ে যাওয়া হয় রিমান্ডে, তখন তাদের ওপর প্রায়ই অত্যাচার করা হয়। রিমান্ডে নিয়ে অনেক বেশি অত্যাচারের কাহিনীও আমরা শুনেছি। সুতরাং রিমান্ডকে আমরা সভ্য স্টেট লেজিটিমেট বলতে পারি না। রিমান্ড বর্তমানে কোর্টের এখতিয়ার কিন্তু এই এখতিয়ারের প্রয়োগ পুলিশের অধীনে নির্বিচারে করা হলে তা রুদ্ধদ্বার অত্যাচারের পথ খুলে দেবে। সুতরাং রিমান্ড আমাদের কাছে মানবাধিকার পরিপন্থী বলে মনে হয়। ইউ আর সেন্ডিং টু জেল বাট হোয়াই সেন্ড হিম টু রিমান্ড টু এক্সট্র্যাক্ট কনফেশন?
মানুষকে মারা হলে বা নির্যাতন চালানো হলে তো মানুষ কনফেশ করবে। তবে সেই কনফেশনের দাম নেই কোর্টে। আর আজকাল পুলিশের কাছে দেয়া কনফেশন্স যদি কোর্টে গ্রহণযোগ্য হয়, তাহলে তো লজ অ্যান্ড জুরিস প্রুডেন্স থাকে না, আইনের শাসনও থাকে না। আমার মনে হয় রিমান্ডের নামে যেটা হচ্ছে, এটা না হলে ভালো হয়। একটা সভ্য দেশে এটা হওয়া উচিত নয় এবং না হওয়াই সঙ্গত।
রিমান্ড মঞ্জুর করার ক্ষেত্রে নিম্ন আদালত উচ্চ আদালতের নির্দেশনা মানছে না—কথাটা কতটা সত্য? যদি এমনটি হয়েই থাকে, তাহলে উচ্চ আদালতের অবমাননা হচ্ছে কি-না? এ প্রশ্নের জবাবে আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, ডেফিনেটলি উচ্চ আদালতের অবমাননা হচ্ছে। রিমান্ডের ব্যাপারে উচ্চ আদালতের কতগুলো নির্দেশনা আছে। সেগুলো নিম্ন আদালত মানতে বাধ্য। সেগুলো যদি না মানে নিম্ন আদালত, সেক্ষেত্রে আসামিপক্ষের উকিল কনটেম্পট অব কোর্টে কেস করতে পারে নিম্ন আদালতের বিরুদ্ধে। আমাদের সময়ে এগুলো হতো কিন্তু বর্তমানে নিম্ন আদালতে এগুলো হচ্ছে না এবং হায়ার কোর্টও এগুলো নিয়ে সেভাবে পারসু করছে না। উচ্চ আদালতকে আরও যদি সেন্সিটাইজ করা যায় এবং নিম্ন আদালত যাতে করে তাদের আদেশ মানে, সে ব্যাপারে আরও সক্রিয় হয়, তাহলে হয়তো এগুলো করা যেত।
রিমান্ড মঞ্জুরের ক্ষেত্রে যে অবস্থা চলছে, তা কি বিচার বিভাগের স্বাধীনতার অভাবে, নাকি বিচার বিভাগ স্বাধীনতা চর্চা করছে না? এ ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা কোন পর্যায়ে? আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ নিয়ে কোনো কথা বলা যাবে না। অনেককে নিয়ে কথা বলা যাবে না। কথা বলা যাবে না সরকারকে নিয়ে। সংবিধান এবং রেফারেন্ডাম নিয়ে কথা বলা যাবে না। এক কথায় বাংলাদেশের মানুষ বাক-অবরুদ্ধ। আর এই বাক-অবরুদ্ধ অবস্থায় আমরা মানুষরা যতদিন থাকতে পারি থাকব। কোনো কিছু নিয়ে কথা বললে মাহমুদুর রহমানের মতো অবস্থা হবে।
আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে যে অভিযোগে আটক করা হয়েছে, তা কতটা যৌক্তিক এবং একজন সম্পাদককে এভাবে রিমান্ডে নেয়া কতটা আইনসঙ্গত? তার রিমান্ড আদেশকে কিন্তু এরই মধ্যে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। এ প্রশ্নের জবাবে আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, মাহমুদুর রহমানকে ধরার কারণ কি ছিল? মাহমুদুর রহমান অন্য দেশের একটি খবরের কাগজে প্রকাশিত একটি আইটেম সেই কাগজের অনুমতি নিয়ে তার পত্রিকায় ছেপেছেন। সুতরাং এতে তার কোনো অপরাধ হয়নি। তবে যেহেতু সেই সংবাদটি সরকারের বিরুদ্ধে গেছে, সে কারণে বিনা অপরাধে সরকার তার ওপর চড়াও হয়েছে। বড় দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি—মাই হার্ট ব্লিডস ফর মাহমুদুর রহমান (মাহমুদুর রহমানের জন্য আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে)। মাহমুদুর রহমানের মাকে পর্যন্ত গ্রেফতারের অর্ডার দিয়েছে, প্রেস বন্ধ করে দিয়েছে। তো এভাবে যদি অত্যাচার চলে, সেই দেশ আবার তথ্য অধিকার আইন পাস করে; তখন লজ্জা করে না!
আসাফ্উদ্দৌলাহ্ বলেন, প্রেস কাউন্সিল বলে সরকারের নিয়োজিত একটি অর্গানাইজেশন আছে। প্রেসের সঙ্গে সরকারের বিবাদের বিষয়গুলোর ব্যাপারে প্রেস কাউন্সিল ডিসাইড করবে। তো, সেক্ষেত্রে সরকার মাহমুদুর রহমানের ব্যাপারে যে বিবাদটি হয়েছে—তা নিয়ে প্রেস কাউন্সিলে যেতে পারত এবং সেখানে বলত—মাহমুদুর রহমান এই অপরাধ করেছেন বলে আমরা মনে করছি। তার বিরুদ্ধে বিচারের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। এখানে প্রেস কাউন্সিল হচ্ছে প্রেস সম্পর্কিত বিতর্ক সমাধানে জুডিশিয়াল বডি। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে প্রেস কাউন্সিলই এসব বিষয়ের সমাধান দেয়। তারা আরবিট্রেশনও করে দিতে পারে, শাস্তিও দিতে পারে এবং ফাইনও করতে পারে। তো প্রেস কাউন্সিলকে বাদ দিয়ে সরকার বিষয়টি সরাসরি একেবারে পুলিশ, থানা, হাজত এবং রিমান্ড—এগুলো করেছে। আমার কাছে এগুলো মনে হয় দিস আর অপ্রেসিভ স্টেপস টেকেন বাই এ ডেসপারেট গভর্নমেন্ট।
(সুত্রঃ দৈনিক আমার দেশ)
বিষয়: রাজনীতি
২০৭০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন