পুলিশের টিয়ার সেলের যন্ত্রনা থেকে বাঁচতে হেফাজত কর্মীরা আগুন জ্বালতে বাধ্য হয়।
লিখেছেন লিখেছেন মানিক ০৫ মে, ২০১৩, ০৯:২১:৪৭ রাত
সত্য বলতে আর সত্যের সাথে থাকতে শিখে নাই আওয়ামী পন্থি, তথাকথিত প্রগতিশীল সংবাদ মাধ্যম কর্মী, মানবাধীকার কর্মী আর বুদ্ধিজীবী সুশিলেরা। বিনা উষ্কানিতে আজ পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালানো শুরু করে শান্তিপ্রিয় মুসল্লি আর মাওলানাদের উপর। মানুষের ট্যাক্সের পয়সায় কেনা পোষাক পরে, বেতন-রেশন খেয়ে, দেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্য তাদের ট্যাক্সের পয়সায় কেনা বন্দুক আর গুলি কোন সাহসে পুলিশ জনগণের উপর নির্বচারে নিক্ষেপ করছে?!
জাতি এর জবাব চায়। জনগনের টাকায় কেনা বন্দুক দিয়ে জনগনের সেবক(চাকর )পুলিশ কেন পাখীর মতো গুলি করে নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করবে??!!!!????
আওয়ামী লীগের গুন্ডা পান্ডা, দুর্নিতীবাজ নেতা কর্মীদেরকে রক্ষা করা আর সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে অকারণে গুলি করে হত্যা করা পুলিশ, র্যাব, বিজিবি'র দায়ীত্ব হতে পারে না।
এদের বিচার হতেই হবে।
পুলিশের টিয়ার সেলের যন্ত্রনা থেকে বাঁচতে হেফাজত কর্মীরা প্রথমে আগুন জ্বালে। সেই আগুন আস্তে আস্তে ছড়িয়ে যায়।
আমার মতো হাজার হাজার সাধারণ মানুষ আজ প্রত্যক্ষ করেছেঃ অনেক বড় নাশকতা আর ধবংসজজ্ঞ ঘটাবার সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও চুড়ান্ত দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছে হেফাজত কর্মীরা।
পুলিশের টিয়ার সেলের যন্ত্রনা থেকে বাঁচতে হেফাজত কর্মীরা প্রথমে আগুন জ্বালে। সেই আগুন আস্তে আস্তে ছড়িয়ে যায়। এটাকেই বাড়িয়ে নাশকতা বলে প্রচার করছে ২৪,৭১, ৯, ২১ এবং সময় অসময় চ্যানেল গুলি।
পুলিশ কত লক্ষ তাজা গুলি আর টিয়ার সেল শান্তিপ্রিয় মুসলমানদের উপর মেরেছে তা চোখে পড়েনি হলুদ মিডিয়া আর চোখে চশমা আটা মানবাধীকার কর্তাদের। মতান্ধ, প্রতিক্রিয়াশীল, ভারতের দালাল, কুলাঙ্গারা শান্তিপ্রয় হেফাজত কর্মীদেরকে দুষ্কৃতকারী বলতেও কসুর করেনি অনেক সাংবাদ কর্মী (এটিএন)।
আমরা এদের হাত থেকে মুক্তি চাই।
বিষয়: বিবিধ
১৭৮৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন