বাংলাদেশে বোরকা কি নিষিদ্ধ? সরকারের বোরকা বিরোধী অভিযানের কয়েকটি .............

লিখেছেন লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ২১ জুন, ২০১৪, ১০:৪৭:২৪ সকাল



১-গত ১৭ ডিসেম্ভর-২০১২ সন্ধ্যায় রাজধানীর মগবাজার এলাকা থেকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২০ শিক্ষার্থীসহ ২১ জনকে পুলিশ আটক করেছে। এর মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার স্ত্রীও রয়েছেন। বাকি ২০ শিক্ষার্থী বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সদস্য। তবে কি অপরাধে তাদের আটক করা হয়েছে এ বিষয়ে পুলিশ স্পষ্ট কিছু জানাতে পারেনি।

রমনা মডেল থানার ওসি শাহআলম জানান, ”গতকাল বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পুলিশ ছাত্রী সংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যালয় বড় মগবাজার ৪৯৩ নম্বর গ্রিনভ্যালি অ্যাপার্টমেন্টে অভিযান চালায়। সেখান থেকে কাদের মোল্লার স্ত্রী সানোয়ার জাহান (৫৫) সহ ২১ জনকে আটক করা হয়েছে। এ সময় বিপুল পরিমাণ ইসলামিক বই, কোরআন শরীফ ও চারটি কম্পিউটার জব্দ করেছে পুলিশ”। পত্রিকার রিপোট অনুযাযী-পুলিশ যখন ওই অ্যাপার্টমেন্টে ঢোকে তখন জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার স্ত্রী সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামছিলেন। পুলিশ প্রথমে তাকে আটক করে। তাকে নিয়ে পুলিশ ভবনের দোতলায় ছাত্রীসংস্থার মেসে প্রবেশ করে। পুলিশের এই অভিযানে কোনো মহিলা পুলিশ ছিল না। এ সময় পুলিশ কাউকে ওই ফ্যাটে প্রবেশ করতে দেয়নি। এমনকি সাংবাদিকেরাও চেষ্টা করে সেখানে প্রবেশ করতে পারেননি। পুলিশ ওই ফ্যাটের প্রতিটি কক্ষে তল্লাশি চালায় এবং মালামাল তছনছ করে। সেখান থেকে কিছু বইপত্র ও কম্পিউটার জব্দ করে পুলিশ। পুলিশ ছাত্রীসংস্থার নেতাকর্মীদের মোবাইল ফোন জব্দ করে। বেলা ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিট পর্যন্ত কোনো মহিলা পুলিশ ছাড়াই ছাত্রীসংস্থার মেসে অভিযান চালায় পুলিশ। গ্রেফতারকৃত ছাত্রীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী বলে জানা যায়। (নয়া দিগন্ত-১৮-১২-১২) এক বিবৃতিতে ইসলামী ছাত্রী সংস্থার কেন্দ্রীয় সভানেত্রী জান্নাতুল কারীম সুইটী মগবাজারের ইসলামী ছাত্রী সংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশি তল্লাসির নামে অফিসের তালা ভেঙে ভাঙচুর, নিরীহ ছাত্রীদের হয়রানি ও আতঙ্ক সৃষ্টি করে সেক্রেটারি জেনারেল রেহানা সুলতানাসহ ১৯ জন মেধাবী ছাত্রীসহ ২১ জনকে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে মহিলা পুলিশের সহায়তা নেয়া হয়নি। সরকার পরিকল্পিতভাবে ইসলামী ছাত্রীসংস্থার পর্দানসীন ছাত্রীদের হেনস্তা ও নাজেহাল করার জন্যই এ ঘটনা ঘটিয়েছে, যা সরকারের ফ্যাসিবাদী ও বাকশালী মানসিকতার পরিচয় বহন করে। কিন্তু সরকার জুলুম-নির্যাতন চালিয়ে শেষ রক্ষা করতে পারবে না। তিনি অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত ছাত্রীদের নিঃশর্ত মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। (প্রেসবিজ্ঞপ্তি)

২-গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত ৩টায় বিনা কারনে "শেরপুর পৌরসভা জামায়াতে ইসলামীর মহিলা বিভাগের সহকারী সেক্রেটারী আয়শা আক্তারকে তার বাসা থেকে পুলিশের গ্রেফতার করে। পর্দানসীন একজন মহিলা নেত্রীকে গভীররাতে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে সরকার তার উপর জুলুম করেছে। এই সরকারের জুলুম থেকে আজ ও রেহায় পাচ্ছে পর্দানসীন পরহেজগার মহিলারাও। সরকারের এ ধরনের জুলুম অন্যায়, অনাকাংখিত ও দুঃখজনক।

৩-গত ২৩-মে ২০১২ ”ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলে তল্লাশি করে বিভিন্ন বিভাগের নয় মেধাবী ছাত্রীকে আটক করেছে ছাত্রলীগ ও প্রশাসন। হলের মাঠ, রুমে রুমে তল্লাশি চালিয়ে গতরাত পৌনে দশটার দিকে তাদের আটক করা হয়। তাদের আটকের পর তথ্য-প্রমাণ খুঁজতে রাত ১২টা পর্যন্ত রুমে রুমে এ তল্লাশি চলে। আটককৃতরা বিভিন্ন ইসলামী ও জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত বলে দাবি করেছে প্রশাসন ও ছাত্রলীগ। তাছাড়া আটককৃতদের সম্পর্কে ছাত্রলীগ ও প্রশাসনের কাছ থেকে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য পাওয়া গেছে। ছাত্রলীগ দাবি করেছে, আটককৃতরা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সহযোগী সংগঠন ইসলামী ছাত্রী সংস্থার কর্মী। প্রক্টর বলেছেন, তারা কোনো অপতৎপরতার সঙ্গে জড়িত কিনা খতিয়ে দেখছি। আর ভিসি বলেছেন, হরকাতুল জিহাদের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পাওয়া গেছে। তবে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ বা তথ্য প্রমাণ রাত ১টা পর্যন্ত পায়নি প্রশাসন। আমরা যদি ধরেও নেই আটককৃতরা ইসলামী ছাত্রী সংস্থার কর্মী। তাহলে ইসলামী ছাত্রী সংস্থা কি কোন নিষিদ্ধ সংগঠন? আইনগত অধিকার হলো সেই স্বার্থ যা আইনের নীতি সমূহ দ্বারা স্বীকৃত ও সংরক্ষিত। ঢাবি প্রশাসন কি এই অধিকার স্বীকার করেন কি?

৪-গত ২রা জুলাই-১২- চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজের ছাত্রীরা হিজাব পরতে দেয়ার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে । হিজাব পরা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষিকাদের নির্যাতনের পর থেকে তারা আন্দোলনে নেমেছে। এদিকে ছাত্রীদের নামাজ পড়তে বাধা দেয়াসহ কর্তৃপক্ষ গতকাল নামাজকক্ষ তালাবদ্ধ করে রেখেছে বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রীরা। কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, ড্রেস কোডের বাইরে তাদের কিছুই করার নেই। যদিও সরেজমিন দেখা গেছে, হিজাব ছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রে ড্রেস কোড মানা হচ্ছে না। কলেজে গিয়ে দেখা যায়, শতাধিক ছাত্রী হিজাব পরে কলেজ হোস্টেলের সামনে অবস্থান নেয়। উপস্থিত ভীতসনন্ত্র ছাত্রীরা সাংবাদিকদের দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন। ছাত্রীরা তাদের ওপর চলমান বিভিন্ন নির্যাতনের বর্ণনা দেন। তারা অভিযোগ করেন, হিজাব এবং নামাজ পড়ার কারণে তাদের ক্লাস, পরীক্ষা এবং ওয়ার্ডে ডিউটিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাধা দেয়া হচ্ছে। ছাত্রীদের দাবি, মুসলমান হিসেবে তাদের হিজাব পরার অধিকার রয়েছে, কিন্তু কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের হিজাব পরতে দিচ্ছে না। নামাজ পড়া নিয়েও কর্তৃপক্ষ ঝামেলা করছে। তারা জানান, গতকাল সকালে অধ্যক্ষের নেতৃত্বে কয়েক জন শিক্ষিকা তাদের নামাজঘর তালাবদ্ধ করে রাখে। এ সময় শিক্ষিকারা সেখানে রাখা বিভিন্ন ধর্মীয় বই, হিজাব পরা ও নামাজ পড়া নিয়ে কটূক্তি করেন। অঞ্জলী দেবী নামে এক শিক্ষিকা জুতা পরা অবস্থায় নামাজঘরে প্রবেশ করে তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘নামাজঘরে জুতা নিয়ে ঢুকেছি, কই আল্লাহ আমাকে কী করেছে?’ ছাত্রীরা আরও অভিযোগ করেন, অধ্যক্ষ তাদের বলেছেন নার্সিং করলে নামাজ পড়তে হয় না। এছাড়া শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের ফোন করে তাদের সন্তানদের বহিষ্কারের হুমকি দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে। এতে অনেক অভিভাবক তাদের মেয়েদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে অনেকটা বাধ্য হয়ে হিজাব ছাড়া ক্লাস করার জন্য চাপ দিচ্ছেন। এদিকে কলেজ কর্তৃপক্ষ কলেজের নোটিশ বোর্ডে, নীতিমালা অনুযায়ী হিজাব পরা ছাত্রীদের ক্লাস এবং ওয়ার্ড ডিউটি থেকে একরকম নিষিদ্ধ করেছে। হিজাব পরা ছাত্রীদের ক্লাস এবং পরীক্ষা হল থেকে বের করে দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে। শীর্ষ আলেমরা ইসলামের ফরজ বিধান হিজাব তথা বোরকা পরতে বাধাদানকারীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করেন এবং এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেছেন হিজাব পরতে বাধা দেয়া সুস্পষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘন। (আমার দেশ-০৩-১২-১২)

৫- বাদ যায়নি বিদেশী পর্যটকও। গত ১ লা অক্টোবর ২০১০ সাইপ্রাসের এক পর্যটক নারী জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ছবি তুলতে গেলে তাকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ।

৬- গত ৩ জুলাই ২০০৯ সালে বোরকা পরার অপরাধে বরিশালের পিরোজপুরের তিন ছাত্রীকে নির্যাতনের পর পুলিশের হাতে তুলে দেয় ছাত্রলীগ। তাদের কাছে অবৈধ কোন কিছু না পেলেও তাদের বিরোদ্ধ মামলা দেয় থানা পুলিশ। ৯ জুলাই কোন প্রকার অভিযোগ ছাড়াই তাদের বিরোদ্ধে রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। জিয়ানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক ওই তরুণীদের বোরকা খুলতে বাধ্য করে আদালতে সোপর্দ করে।

৭- এদিকে বোরকা পরে ক্লাসে আসার অপরাধে এক ছাত্রীকে কলেজে ঢুকতে দেননি উত্তরা মডেল কলেজের অধ্যক্ষ বিগ্রেডিয়ার গোলাম হোসেন। আরো পাঁচ ছাত্রীকে গেটে দাঁড় করিয়ে রাখেন। অধ্যক্ষ বোরকাকে ‘অড’ বা দৃষ্টি কটু ড্রেস উল্লেখ করে বলেন “একটা মেয়ে পায়ের নখ পর্যন্ত বোরকা পরে এসেছে এটা দৃষ্টি কটু। আমরা এটা এলাউ করতে পারি না। তাই তাকে ক্লাসে ঢুকতে দেয়া হয়নি”।

৮- পর্দা বিরোধী সক্রিয় চক্রের কাছ থেকে রেহাই পায়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরাও। নামাজ আর পর্দা করার অপরাধে ৮ ছাত্রীকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল থেকে বের করে দেয়া হয়। ইডেন কলেজের ছাত্রীদের করা হয় নির্যাতন। দেয়া হয় পুলিশে।

৯. ২০০৯ সালের ২৩ এপ্রিল বরিশালের নিউ সার্কুলার রোডের এক বাড়িতে র‌্যাব হানা দিয়ে বোরকা পরে ধর্মীয় শিক্ষার জন্য জড়ো হওয়ার অপরাধে ২১ নারীকে গ্রেফতার করে। র‌্যাব সাংবাদিকদের কাছে তাদের অভিযানের সংবাদ জানালে তা ফলাও করে ছাপা হয়। দিনভর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে জঙ্গিসংশি¬ষ্টতার কোনো তথ্য না পেয়ে ২১ পরহেজগার নারীকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে চালান দেয়া হয়। ঘটনার দীর্ঘ ২ মাস পর ২৩ জুন আদালত তাদের বেকসুর খালাস দেন।

১০. ২০০৯ সালের ১৯ জুন রাজশাহীতে জঙ্গি সন্দেহে ১৫ নারী ও শিশুকে গ্রেফতার করা হয়। ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওইদিন বিকালেই মুচলেকা দিয়ে তাদের মুক্ত ঘোষণার পর আবার ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখানো হয়। পুলিশ গ্রেফতারকৃতদের সম্পর্কে ব্যাপক তদন্ত করেও জঙ্গিসংশি¬ষ্টতার কোনো তথ্য পায়নি। শেষ পর্যন্ত আদালত তাদের বেকসুর খালাস দিলে জুলাই মাসের ১ তারিখে ১১ দিন কারাবাস শেষে ১৫ জন নিরপরাধ নাগরিক মুক্তি পান।

১১. বোরকা পরার অপরাধে ২০০৯ সালের ৩ জুলাই পিরোজপুর জেলার জিয়ানগরে ছাত্রলীগের বখাটে কর্মীদের প্ররোচনায় পুলিশ জঙ্গি সন্দেহে তিন তরুণীকে গ্রেফতার করে। তারপর পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করলে তিন তরুণীকে ঢাকায় টিএফআই সেলে নিয়ে আসা হয়। ৫৪ ধারায় গ্রেফতারকৃত তরুণীদের বিরুদ্ধে মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তা ছিলেন অমর সিংহ। এ সময় তাদের বোরকা খুলতে বাধ্য করে মহাজোট সরকারের দিনবদলের পুলিশ। ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদেও কোনো জঙ্গি সংযোগের কাহিনী বানাতে ব্যর্থ হয়ে শেষ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ফাইনাল রিপোর্ট দিতে বাধ্য হয়। দীর্ঘদিন কারাগারে বন্দি থেকে অবশেষে তিন অসহায়, নিরপরাধ তরুণী মুক্তি পান।

১২. ২০১০ সালের ৩ এপ্রিল সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হয় যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ড. একেএম শফিউল ইসলাম তার ক্লাসে ছাত্রীদের বোরকা পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। তিনি ক্লাসে ‘মধ্যযুগীয় পোশাক বোরকা’ পরা যাবে না এবং এটি সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের কোনো পোশাক হতে পারে না বলে ফতোয়া জারি করেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এটি বিভাগীয় কোনো সিদ্ধান্ত নয়, তবে আমার ক্লাসে কোনো ছাত্রীকে আমি বোরকা পরতে দেব না।

তথ্যসূত্র: Click this link

বিষয়: বিবিধ

২৩৯২ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

237103
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন : কোনো কথা হবে না, লিখে কিছুই হবে না। লোক ডাকেন। আমিও যাবো ইনশাআল্লাহ
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১১:০৫
183666
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : জানি আমার লিখায় কিছুই হবে না, তার পরেও লিখতে হবে, ধণ্যবাদ।
237104
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
নোমান২৯ লিখেছেন : বোরখার উপর অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
ছাত্রীসংস্থার বোনদের মুক্তি দাবি করছি ।
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১১:০৫
183667
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আমি আপনার সাথে সহমত পোষন করছি।
237109
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১১:১০
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন : মধ্যযূগীয় দাসীর চিহ্ন বরকা অবিলম্বে নিষিদ্ধ করার দাবি জানাছ্ছি।
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
183680
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আপনি লেঙ্কটা হয়ে ঘুরেন, আপনাকে কে বারণ করছে।
237110
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১১:১০
egypt12 লিখেছেন : বোরখা এখন সম্ভান্ত ও ভদ্রদের জন্য নিষিদ্ধ তবে পতিতাদের জন্য বৈধ I Don't Want To See
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
183682
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : ধন্যবাদ, সহমত।
237126
২১ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
নূর আল আমিন লিখেছেন : খেলাঘর
বাধঁতে এসেছি
তোর মায়ের বোরকা নিষিদ্ধ কারণ তোর মতো জারজের জন্ম রাস্তার নেরি কুত্তীর পেটে
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৩
183782
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : ধন্যবাদ, ভাইয়া, থাক গালাগালি করার দরকার নাই।
237129
২১ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৪
183783
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : ধন্যবাদ।
237130
২১ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
237133
২১ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
সন্ধাতারা লিখেছেন : People are in jail in the regime of tyrant govt. we should raise our voice unitedly. Thanks for your valuable post.
237135
২১ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
শফিউর রহমান লিখেছেন : মুসলমানদেরকে জাগানোর পদ্ধতি এগুলো।
আর কতদিন ঘুমাবে? জাগতে হবে এবার।
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৪
183784
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আসুন সবাই একসাথে জেগে উঠি
১০
237155
২১ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:৫১
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৪
183785
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১১
237156
২১ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:৫৩
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : কি ভাষায় মন্তব্য করবো? শুধু প্রার্থনা করছি হে আল্লাহ তুমি সকল জুলুমী থেকে এইসব নিরপরাধিদেরকে মুক্ত করো আর জালেমের শাস্তি কায়েম করো। আমিন।
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৫
183786
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : মহান আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুক।
১২
237196
২১ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৪১
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : বোরকা নিষিদ্ধ হয়েছে। যে কোন সময় ইউনিফর্ম হিসেবে বিকিনি চালু হবে।
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৬
183787
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আমারও তাই মনে হচ্ছে।
১৩
237273
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৯
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই পোস্টার জন্য যা আমি খোজতেছি
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪২
183795
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৪
237279
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৩
পুস্পিতা লিখেছেন : মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট দেশে ধর্মনিরপেক্ষবাদ মানে ইসলামহীনতা। এখানে অন্য যে কোন ধর্মের যে কোন আচার, অনুষ্ঠান নির্বিঘ্নে পালন করা যাবে। কিন্তু ইসলামের নাম আসলেই নানা রকম বাঁধা তৈরি করা হবে। সেই সম্রাট আকবরের আমল থেকে নিয়ে তুরস্কের কামাল আতার্তুক, বাংলাদেশের শেখ মুজিব, হাসিনা সবাই একই।
তাই বর্তমান বাংলাদেশে ব্যাক্তিগত ভাবেও ইসলাম পালনে বাঁধা দেয়া হচ্ছে। ফলে দেখা যায় হাসিনার তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ এ সরকারের আমলে সারাদেশে হিজাব, পর্দা বিরোধী প্রচারণা চালানো হয়, সকল ধরনের ধর্মীয় অনুষ্ঠান বলতে গেলে বন্ধ, দাঁড়ি, টুপি, হিজাব দেখলেই পুলিশ ও লীগের আচরণ এমন যে তারা সবাই অপরাধী বা জঙ্গী! এমনকি ঘরেও যদি কয়েকজন মিলে ধর্মীয় আলোচনা করে তাদেরকে জঙ্গী হিসেবে গ্রেফতার করা হচ্ছে, হয়েছে। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ যে সরাসরি ইসলাম বিদ্বেষী তা বর্তমান অবৈধ হাসিনা সরকার হাতে-কলমে বুঝিয়ে দিয়েছে।
২১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৫
183796
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File