ইসলামী আন্দোলনের এক অনন্য দৃষ্টান্ত । সাতক্ষীরা জেলা.....................
লিখেছেন লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ২৭ জানুয়ারি, ২০১৪, ১১:১৫:৪৭ সকাল
সাতক্ষীরা জেলাঃ ছোট্ট একটা জনপদ কিন্তু স্বাক্ষ্য হয়ে রইলো--ইসলামী আন্দোলনের।
১. এই জেলায় জামায়াতে ইসলামীর সদস্য সংখ্যা বাংলাদেশের সব জেলা থেকে বেশী। সংখ্যাটা দশ বছর আগে ছিল ৪০০। এখন কত বুঝে নিন----
২. দেশের একমাত্র জেলা যার আনাচে কানাচে সব জায়গায় ইসলামী আন্দোলনের সমর্থকে ভরপুর।
৩. দেশের একমাত্র জেলা যেখানে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ইসলাম পালনে আগ্রহি। প্রত্যন্ত গ্রামে যাবেন দেখবেন ক্ষেতের পাশে কাজ শেষে চাষীরা জামায়াত করে নামাজ আদায় করছে। চিংড়ী ঘেরের পাশে দেখবেন কর্মীচারীরা নামাজ পড়ছে। কাজ ও চলছে সেই চলছে সাথে সময় মত প্রার্থনা।
৪. বায়তুল মাল দেবার ক্ষেত্রে এইজেলা সারা বাংলাদেশের সব জেলার থেকে অনেক অনেক ব্যবধানে এগিয়ে।
৫. সমর্থকদের বাড়িতে গেলেও দেখবেন এলাহি কান্ড--- বায়তুল মাল আদায়ের জন্য নজীরবিহিন প্রচেষ্টা। বাড়িতে দশটা নারিকেল গাছ আছে এর এক্টিতে সাইনবোর্ড লাগানো আছে--- 'ইসলামী আন্দোলনের জন্য'----অনুরূপআরেকটি সাইনবোর্ড দেখলাম চিংড়ী মাছের ঘেরে----তার মানে হচ্ছে তার আয়ের একটা বিশাল অংশ চলে যায় ইসলামী আন্দোলনের বায়তুল মালে।
৬. বাবা চাচারা নিজেদের ছেলেদের ছোটবেলা থেকেই গড়ে তোলেন ইসলামী আন্দোলনের কর্মী হিসেবে। এক ছেলে শহীদ হলে আরেক ছেলেকে ময়দানে পাঠান--- এই ঘটনার অনেক সাক্ষী আছে।
এত কিছুর জন্যই আমাদের সাতক্ষীরার ভাইদের জন্য উপহার
বিষয়: বিবিধ
১৫৩৭ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ইসলামী আন্দোলন ১০০ বছর এগিয়ে যেত।
কলেমার পতাকা উড়তো টেকনাফ থেকে তেতুলিয়ায়। সেদিনের অপেক্ষায় থাকলাম।
মন্তব্য করতে লগইন করুন