এই ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি প্রত্যাহার করুন: জামায়াতের হরতাল:প্রথম আলো
লিখেছেন লিখেছেন তিতুমির ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৬:১৬:১৩ সকাল
আপডেট: ০৩:০৬, ফেব্রুয়ারী ০২, ২০১৪ | প্রিন্ট সংস্করণপ্রথমআলো
গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর দেশবাসী আশা করেছিল, হরতাল-অবরোধের পর্ব আপাতত শেষ হয়েছে। বিরোধী দল বিএনপির চেয়ারপারসন ও ১৯-দলীয় জোটের নেতা খালেদা জিয়াও সংবাদ সম্মেলন করে বলেছিলেন, দেশের মানুষের কষ্ট হয়, অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়—এ রকম কর্মসূচি তাঁরা দেবেন না। বিএনপি নেত্রীর এই অবস্থানকে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছে।
কিন্তু ১৯-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামী ১০ ট্রাক অস্ত্র আটকের মামলায় নিম্ন আদালত দলের আমির ও সাবেক মন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামীসহ ১৪ জনের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার প্রতিবাদে আগামী বৃহস্পতিবার দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতালের কর্মসূচি নিয়েছে। তাদের এই কর্মসূচি যেমন দেশ ধ্বংসকারী, তেমনি উসকানিমূলক। ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রামে যখন ১০ ট্রাক অস্ত্র আটকের ঘটনা ঘটে, তখন মতিউর রহমান নিজামী শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। যে ঘাট থেকে এই অস্ত্র চালান হতে যাচ্ছিল, সেই ঘাট শিল্প মন্ত্রণালয়েরই অধীন। তাই তৎকালীন শিল্পমন্ত্রী এ সম্পর্কে কিছুই জানতেন না—সেই দাবি ধোপে টেকে না। দ্বিতীয়ত, বিচারিক বিষয় নিয়ে রাজপথ উত্তপ্ত করা কিংবা জনগণকে জিম্মি রাখা স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাবেরই বহিঃপ্রকাশ।
১০ ট্রাক অস্ত্র আটকের মামলায় নিম্ন আদালত যে রায় দিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করার সুযোগ আছে। বিচারে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মতিউর রহমান নিজামী নিজেও উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা বলেছেন। তাহলে হরতাল ডেকে জনগণকে কষ্ট দেওয়ার কী কারণ থাকতে পারে?
৫ জানুয়ারির আগে হরতাল-অবরোধের নামে এই মৌলবাদী দল কী ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা চালিয়েছে, তা কারও অজানা নয়। বিরোধী দলের তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন যে সফল হতে পারেনি, তার মূলেও রয়েছে দলটির সন্ত্রাসী তৎপরতা। সামনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচন একতরফা হলেও উপজেলা নির্বাচনে সব দলের সমর্থক প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ অবস্থায় হরতাল আহ্বানের একটিই উদ্দেশ্য হতে পারে, রাজনৈতিক অঙ্গনে ফের অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করা। এটি দেশবাসী মেনে নেবে না। তাই, জামায়াতের নেতৃত্বের উচিত হবে নিজেদের আরও বিতর্কিত না করে এই ধ্বংসাত্মক কর্মসূচিটি প্রত্যাহার করে নেওয়া।
---------------------------------------------------------------------------------
এটা কী প্রথম আলুর রিপোর্ট নাকি আলিগের রিপোর্ট ?
হেডিং না থাকলে কারো জন্য ই বুঝা সম্বভ না ।
আন্দোলন মানে কী ?
শান্তি পূর্ণ আর আন্দোলন কী এক সাথে যায় ?
৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধে অনেক ক্ষতি হয়ে ছিল , ভাগগীশ তখন প্রথম আলু ছিল না ,
প্রথম আলুর তো টাকার অভাব নাই , তবে কেন এমন রিপোর্ট ?
নাকি অতীতের ১/11 এর পাপের ক্ষতি পূরণের নমুনা ?
এটা কী সাধীন দেশ ? মন্ত্রী হওয়ার জন্য পঙ্কজ এর কাছে যায়
১০ ট্রাক অস্ত্র আটকের মামলায় নিম্ন আদালত যে রায় দিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করার সুযোগ আছে
কিন্তু এদের যখন কন ডেম সেলে পাঠান হয় , তখন ?
কর্তী পক্ষের বিরুদ্ধে রায় গেলে বিচারকের পালানো লাগে কেন ?
এটা কী সাধিন বিচার ?
এটা এখন জনগণের প্রশ্ন ?
দালালী করে আখেরে লাভ হয় না । এটা যত দ্রুত বুঝা যায় ততই সবার ই লাভ
বিষয়: বিবিধ
১১০৪ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
শয়তানের এসব চেলাচামুন্ডাগুলো সহজে এই অভ্যাস ত্যাগ করবে না। কারণ অতীতে এসব দালালী আর ঐচ্ছিষ্ট্যভূগীর কারণে দেশ ও জাতির যে পরিমাণ ক্ষতি করেছে তাতে যদি বাংলাদেশপন্থীরা ক্ষমতাসীন হয় তবে তাদের এসব নাফরমানী ও মানবতা বিরোধী কর্মকান্ডের প্রতিটির জররা জররা হিসেব আদায় করে ছাড়বে জনগণ। এছাড়া এসব গোলামের বাচ্চা গোলামদের দালালী আর ঐচ্ছিষ্ট্যভূগীতা তাদের রক্তের সাথে মিশে আছে। বৃটিশদের কু-দুরপ্রসারী চিন্তার ফসল হচ্ছে এসব মানসিক দাসগুলোর অস্থিত্ব আমাদের সমাজে জেগে বসে থাকা। বৃটিশরা ছলে গেছে ঠিকই কিন্তু এই গোলামের বংশধররা নতুনভাবে মনিব খুজে পেয়েছে আমাদের প্রতিবেশী ন্যংটো কালচারের অসভ্য জানোয়ারগুলোকে। আত্মমর্যাদাশীল ও স্বাধীনচেতা মানসিকতায় এসব গোলাম দাসীদের উন্নিত হওয়ার সেই আক্কেল জ্ঞান নেই। এরা আজীবন গোলামী আর নাফরমানী করেই যেন তাদের জীবিকা নির্বাহে আত্মতুষ্টি খুজে পায়।
০ কাদের মোল্লার যাবতজীবন রায়ে ০৫.০২.২০১৩ এ যখন শাহবাগের জন্ম হল ফাঁসির দাবীতে - এটা কি এর মধ্যে পড়ে ?
তাতে কী আছে কোনও সন্দেহ
সময় নাই , ওঠে দাড়াও নইলে
মন তো যাবেই , যাবে এ দেহ
আর আমি করলে বদমাইশী
এই হল পরথম আলু
যারা বলে আমি কার , খালু
পানতা ভাতে ঘী ,
হইলে হক , নইলে আব্দুল হক ,
ধন্যবাদ, অনেক ধন্যবাদ
মন্তব্য করতে লগইন করুন