বেটা মানুষ, না আওয়ামিলিগ ?
লিখেছেন লিখেছেন পনেরই আগষ্ট ২০ মার্চ, ২০১৩, ০১:৩৫:৫৪ দুপুর
টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই দেশের প্রতিটি নাগরিকের মনে একটি মাত্র ত্রাসের নাম দানব রক্ত পিপাসু আওয়ামিলিগ। ধর্ম নিরোপেক্ষ ইসলাম বিদ্বেষি আওয়ামিলিগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ৯০% মুসলমানের বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্দের আবেগকে কাজে লাগিয়ে একের পর এক খুন, দুর্নীত, হানাহানি, রক্তপাত ও ধর্মীয় মুল্লবদে আঘাত দেওয়া, আলিম উলামা, ইসলামিক দোল ও বিরোদী দলের উপর দমন নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। এই সকল কর্মকান্ড যেন নিত্য দিনের স্বাভাবিক কাজকর্মে পরিনত হয়েছে। আর এই
সব কর্মকান্ডের জন্য এরা বেশ কিচু উপাধী ওলাভ করিয়াছে। এটাও সত্ত যে উপাধী অর্জন কর্তেহলে অবশ্যই
তাকে সমাজের ও মানুষের জন্য কিছুনা কিছু করতে হয়। উপাদি হতে পারে ভালো অথবা হতে পারে মন্দ।
যদি ভালো কাজ করে ভালো উপাধী লাভ করবে। যেমন শেখ মুজিব জাতির পিতা, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক, কাদির সিদ্দিকী বঙ্গ বির, সেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মজলুম জননেতা এ ছাড়া আরো অনেক উপাধি আছে। আর যদি কর্ম হয় নিকৃষ্ট তাহলে ওই বেক্তি মন্দ উপাদি লাভ করবে।
যেমন রক্ত চুসা, মুরগি মিলন, থাবা বাবা আরো অনেক সুন্দর সুন্দর নিকৃষ্ট উপাধি যেমন কালো বিড়াল ইত্যাদি। ঠিক এরই অনুরূপ বর্তমান রক্ত্চুষা হায়েনা আওয়ামিলিগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন জঘন্য
কার্য কলাপের মাধমে বেশ কিছু অতীব সুন্দর উপাধি অর্জন করিয়াছে। হাসিনার শুনার ছাত্র লীগ ও যুবলীগের ছেলেরা তাদের কৃতকর্মের জন্য চাপাটি লিগ, ফাউ খাওয়া লিগ, লগি বৈঠা লিগ্, কুত্তা লিগ ও
ধর্ষণ লিগ উপাধি অর্জন করিয়াছে।। এ সারা বর্তমানে সব চেয়ে আলোচিত উপাধি হলো বাংলাদেশ আওয়ামী
পুলিশ লিগ, দানব ও রক্ত চোষা। এই সবই তাদের গত দীর্ঘ চার্ বত্সরের কুকর্মের ফল।কর্ম হছে এমন একটি
গুন যার দ্বারা মানুষ নিজেকে পৃথিবীর মাঝে ও মানুষের অন্তরে স্থান করে নেয়। মানুষ হাদি ভালো কাজ করে
তবে সে মানুষের মনে ভালবাসা নিয়ে অমর হয়ে থাকে। আর যুদি খারাপ কাজ করে তবে সে মানুষের অন্তরে
নয় বরং নুংরা আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়। যেমন জাতির পিতা,জিয়াউর রহমান, মৌলানা ভাসানী, সেরে বাংলা
এ কে ফজলুল হক, মাদার তেরেসা, মহত্মা গান্দীসহ অনেকেই তাদের কৃতকর্মের জন্য মানুষের অন্তরে ভালবাসা
ও শ্রদ্ধা নিয়ে চির অমর হয়ে বেচে আছেন। তাইত মনীষীরা বলেন:
"এমন জীবন করিবে গঠন মরিয়া হাসিবে তুমি কাদিয়ে ভুবন"।
অন্য দিকে সাদ্দাম ও হুসনি মুবারক স্বৈরাচার হয়ে , চেঙ্গিস খান বর্বরতা নিয়ে, হিটলার নৃশংসতা নিয়ে ও
ড্রাকুলাররা বিভিন্ন নিকৃষ্ট উপাধি নিয়ে ঘৃনার পত্র হয়ে মানুষে মাঝে বেচে আছে। তাই আজ এই আওয়ামী নামক
দানব জন্তুটার বিভত্স কুকর্মের জন্য মানুষের মাঝে ওই সব নুকরা কুত্সিত বেক্তিদের মতনই মানুষের
মাঝে বেচে থাকবে। ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই স্বাধীন দেশে জনগনের উপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ যেখানে
তাকায় যেদিকে তাকায় শুদু লাশ আর লাশ, এ যেন ২৫ মার্চের পনারাবৃত্তি। দানবরা এ দেশ ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিনাশ করে, শান্তি, সম্প্রীতি, ন্যায়, নৈতিকতা ও আইনকে ধূলিসাত্ করে ডেকে এনেছেন নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, আতঙ্ক ও রক্তপাত, যা হিটলারের হলোকাস্টকেও হার মানিয়েছে।আজ ভাই তার বোন হারা, পিতা তার সন্তান হারা, বোন তার স্বামী হারা, সন্তান পিতা হারিয়ে হয়েছে ইয়াতিম। এই ১৬ কোটি মানুষের স্বাধীন
দেশে কেন এই বর্বরতা? কেন এত নিশংসতা? তাইত এবার বলতে হয়:
"এমন কর্ম করেছ তুমি মরিলে কাদিবে সুনার ছেলেরা, মুক্তি পাবে ১৬ কোটি বাংলাদেশী"।
শুদুকি তাই? আজ এই বর্বরতার করনেই একদিন এই দানব আওয়ামিলিগ মানুষের মাঝে বেছে থাকবে গৃনার
বস্তু হিসাবে। মানুষ এই আওয়ামিলিগ শব্দটাকে গালি হিসাবে ব্যবহার করবে। যেমনটি আজকের সমাজে বেইমান মানুষের ক্ষেত্রে সেই মীরজাফর, ক্রিমিনালি বুদ্ধির জন্য সেই ব্রিটিশ আর নর পিচাশ বেক্তিদের ক্ষেত্রে সেই হিটলার শব্দগুলি তিক্ততার সাথে ব্যবহার করি শুদুমাত্র তাদের কৃতকর্মের কারণে, যদিও তারা আজ আমাদের এই সমাজে বেচে নেই। সেই হাতিমতাই নেই কিন্তু তিনি বেচে আসেন শ্রদ্ধার সাথে সমাজের দানবিরদের মাজে। ঠিক আজকের আওয়ামিলিগ তেমনি বেচে থাকবে ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের সুনার বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষের মাঝে শুধু তাদের এই অপকর্মের কারণে। সমাজের মানুষ যখন কোন সন্ত্রাস, চাদাবাজ, প্রতারক, অসব্ভো, দুর্নীতিবাজ ও ফন্দিবাজ দেখবে তখন শুধু
বলবে এই বেটা আওয়ামিলিগ, তুই একটা আওয়ামিলিগ, ধর এই শাল মানুষনা একটা আওয়ামিলিগ। তাই আসুন
আমরা সবাই এখন থেকেই বলা শুরু করি এই বেটা আওয়ামিলিগ, তুই একটা আওয়ামিলিগ।যেমন বিশিষ্ট
সাহিত্যিক হুমইয়ুন আহম্মেদের 'তুই রাজাকার', বিশিষ্ট সাংবাদিক কলামিস্ট এবিএম মূসার ‘এই বেটা চোর’
বলে সবারই ধ্বনি তোলা উচিত।
জন
বিষয়: রাজনীতি
১০৮০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন