কক্সবাজার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের দূর্নীতির হালচাল ও নকল ওষুধ বিপনন শহরে।
লিখেছেন লিখেছেন অন্ধকারের আলো ২০ মার্চ, ২০১৩, ০১:৪২:২৭ রাত
কক্সবাজার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের দূর্নীতির হালচাল ও নকল ওষুধ বিপনন
কক্সবাজার মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্র একটি সেবা মূলক প্রতিষ্ঠান । যদি ও বা সেবা দানের বিপরীতে দূর্নীতি আখড়া হয়ে দাড়িয়েছে সাধারন মানুষের কাছে এই প্রতিষ্ঠানটি। ডাক্তার, নার্স ,স্টাফ দের কাছে টাকা ছাড়া সেবা অসম্ভব বলে প্রতিয়মান হয়েছে এই অনুসন্ধানী রিপোর্ট টি তৈরী করতে গিয়ে বিগত ১৫ দিন ধরে । সাধারন রোগীদের কাছে টাকা আদায়, ডেলীভারীর পরে রোগীদের কাছে টাকা চার্জ করা নৈমিত্তিক ব্যাপার । তাছাড়া এই বাংলাদেশের জনগনের কাছে সেবা না দিয়ে রোহীঙ্গা জনগোষ্ঠীদের এন এস ভি করিয়ে সরকার কর্তৃক প্রদত্ত অনুদান এর টাকা ২০০০, লুঙ্গি ,্ওষুধ ইত্যাদি সামগ্রী আত্বসাত করে নিজেদের পকেট ভারী করতে সচল ডাক্তার আলমগীর হোসেন সরকার। নিয়মের তোয়াক্কা না করে কর্মকর্তাদের বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে বাইয়ে গিয়ে এন এস ভি পোগ্রাম করা তাছাড়া ্ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদন বিহীন ভিটামিন চৎড়পধষ ্ চৎড়ারঃ লিখেন যে কোন রোগীদের যা অসহায় রোগীদের সাথে প্রতারনার সামীল । যার বিনিময়ে ডাঃ আলমগীর ও তার তথাকথিত রামুর জোয়ারিনালা নিবাসী ব্যবসায়ী বন্ধু মোঃ আবদুল মান্নান, সাপ্লাইয়ার,আরহাম ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল কক্সবাজার, এর যৌথ প্রয়াসে এ্ই অনুমোদনহীন ্ওষুধ বিপননে একচেটিয়া সহযোগীতা করে আসছে । নকল এসব ভিটামিন এ ছেয়ে গেছে কক্সবাজার এর প্রায় ওষুধ এর দোকান। অসহায় এসব রোগীদের অনুমোদনহীন ওষুধ দিয়ে যেমন প্রতারনা করে আসছে সমাজের মুখোশধারী কালো মানুষ গুলো তেমনি আদায় করে নিচ্ছে কারি কারি টাকা।
ওষুধ দুটি ভাল করে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যা বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে লিখা আছে ওহভরহরঃু ঞৎধফব ওহঃবৎহধঃরড়হধষ, উযধশধ, ইধহমষধফবংয যেখানে নেই কোন গভম.খরপ.হড় ্ উঅজ ঘড়.অথচ তবু ও ওষুধ নিয়ত্রনকারী প্রতিষ্টান নিশ্চুপ ? যা ছাড়া ওষুধ বিপনন সম্পুর্ণভাবে অবৈধ। এ বিষয়ে ডাঃ আলমগীরের সাথে যোগাযোগ করা হলে বীরদর্পে ডাঃ আলমগীর হোসেন বলেন এসব ওষুধ বৈধ ও সেবনে কোন বাধা নেই। বলেন বাজারে আরো অনেক ডাক্তার আছে তারাও লিখেন তাই আমি ও লিখি এতে অসুবিধা কোথায়? আর রোগীদের কাছে টাকা নেয় তাদের সেবা প্রদান করে এতে দূর্ণীতি কোথায় ? এছাড়া সদর হাসপাতালে যেসব ডাক্তার আছেন তারা ও কি ধোয়া তুলসী পাতা ?
যদিও বা একজন ডাক্তার আমাদের সমাজের কাছে অনেকটা ভগবান কেননা তিনি জীবন দান করে আসছেন। অথচ ডাঃ আলমগীর হোসেন সরকার এর এসব কর্মকান্ড আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তা প্রশ্ন থেকে যায় । প্রশ্ন থেকে যায় দেশের প্রশাসনের কাছে এর প্রতিকার কোথায়? খাবারে ফরমালিন ্ওষুধে ভেজাল আসলে আমরা যাচ্ছি কোথায় ? আসলে এসব অসাধু ব্যাক্তিদের খুটির জোর কোথায় তা সাধারন মানুষ জানে না । জানে না কোন অদৃশ্য শক্তির কাছে প্রশাসন অসহায়ের মত আচরন করে যাচ্ছে? প্রশানের নাকের ডগায় এই চিহ্নিত মানুষগুলো কিভাবে এতদিন ধরে নকল ওষুধ বাজারজাত করে আসছে প্রশ্ন থেকে যায়?
রিপোর্ট ঃ শাওন আচার্য্য
বিষয়: বিবিধ
১২৪৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন