মার্চ ফর ডেমোক্রেসি আপডেট এন্ড টিপ্স ! (সর্বদা চোখ রাখুন)

লিখেছেন লিখেছেন সঠিক ইসলাম ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৩, ০৯:৪৮:৩১ রাত



আওয়ামীলীগের ৫ বছরের শাসনের সাথে বিএনপির গতবারের ৫ বছরের শাসনের তুলনামূলক বিশ্লেষনঃ

পজেটিভ ক্ষেত্রে ১০০ নাম্বারে সাফল্যের স্কোরিং-

১। বিদ্যূৎ খাতঃ BAL (৭০%), BNP (২০%)

২। শিক্ষা খাতঃ BAL (৫৫%), BNP (৬৫%)

৩। যোগাযোগ খাতঃ BAL (২৫%), BNP (৭০%)

৪। কৃষি খাতঃ BAL (৬৫%), BNP (৬০%)

৫। সামরিক খাতঃ BAL (৫৫%), BNP (৪০%)

৬। দারিদ্রতা দুরীকরনঃ BAL (৪৫%), BNP (৩৫%)

৭। পরিবেশ উন্নয়নঃ BAL (২৫%), BNP (৬৮%)

৮। জননিরাপত্তাঃ BAL (৪৫%), BNP (৬০%)

৯। সন্ত্রাস নির্মূলঃ BAL (২৫%), BNP (৫৫%)

নেগেটিভ ক্ষেত্রে ব্যর্থতার স্কোরিং-

১। শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসঃ BAL (৮০%), BNP (৪৫%)

২। দূর্নীতিঃ BAL (৮০%), BNP (৭০%)

৩। জঙ্গীবাদঃ BAL (২০%), BNP (৬০%)

৪। নাস্তিকতার প্রসার ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ঃ BAL (৮৭%), BNP (৩০%)

৫। ধর্মহীনতা ও ইসলাম বিরোধীতাঃ BAL (৮০%), BNP (১৫%)

৬। অপসংস্কৃতির প্রসারঃ BAL (৮৫%), BNP (৩৫%)

৭। স্বজনপ্রীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারঃ BAL (৮০%), BNP (৭০%)

৮। সরকারী প্রতিষ্ঠানের দলীয়করনঃ BAL (৭৭%), BNP (৪৫%)

এবার কিছু জিনিসের ব্যাখ্যা দিব। শিক্ষা খাতে বিএনপিকে ৭০ ও আম্লীগকে ২৫ দেয়ার কারন কি? আম্লীগের আমলে যদিও A+ এর ছড়াছড়ি দেখা গেছে-

কিন্তু এখানে সরকারের কোন ভুমিকা নেই। এটা শিক্ষার্থীদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও নীরিক্ষকদের খাতা দেখার ক্ষেত্রে বাড়তি উদারতার ফসল। অন্যদিকে নকল

বন্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখার জন্য এই ক্ষেত্রে বিএনপিকে এগিয়ে রাখতেই হচ্ছে। অন্যদিকে বিদ্যূৎ খাতে আম্লীগের ব্যর্থতার চেয়ে সফলতার পাল্লাই ভারী।

এদিক দিয়ে তারা বিএনপির চেয়ে অনেক এগিয়ে থাকবে। সন্ত্রাস দমনে উভয়েই ব্যর্থ- কিন্তু শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের অবদানে আম্লীগ নিরঙ্কুশভাবেই এগিয়ে থাকবে।

আমরা যদি overall চিন্তা করি- তাহলে বলতে হয় BAL বা BNP কেউ কারো চেয়ে কম যায় না। তবে এতকিছুর পরও আমি BAL এর চেয়ে BNP কে বেটার বলবো-

কারন আমি এখানে যতগুলো দিক নিয়ে আলোচনা করেছি তার মধ্যে আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় ধর্ম ও মূল্যবোধ। এই দুইটা জিনিসের সাথে অন্যান্য সকল উন্নয়ন ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

দূর্ণীতি-সন্ত্র াস-হত্যা-জঙ্গীব াদ এগুলোর বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হল ধর্ম তথা ইসলাম। সুতরাং যারা ধর্মের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়- তাদের কাছে কখনোই সন্ত্রাস, দূর্নীতি ইত্যাদি অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ আশা করা যায় না। তাদের কাছে আর যাই হোক সুশাসন কামনা করা যায় না। যার ধর্ম নেই তার কোন মূল্যবোধ নেই, তার কোন চরিত্র নেই, অসৎ কাজ করতে তার কোন বাধা নেই, ঠিক তেমনি সৎ পথ অবলম্বন করার কোন বাধ্যবাধকতাও তার নেই।

তাই আমার মতে বিএনপিকে হচ্ছে"মন্দের ভাল"...

পল্টনের আশপাশের সব ফুটপাত খালি করা হচ্ছে | গনহত্যার পরিকল্পনা চূড়ান্ত ! আওয়ামীলিগের পায়ের তলায় মাটি নেই ! তারা সমুদ্রের তীরে বালির উপর দাড়ানো | তাই ঢেউয়ের তরঙ্গ প্রতিহত করাই একমাত্র ভরসা !

আশা করি হেফাজতের মত বোকামি করবে না ১৮ দল | ইতিমধ্যেই শিবিরের কৌশলের কাছে যৌথ বাহিনী পর্যন্ত বোকা সেজে ব্যর্থ হয়েছে ! তাই যা করার সময়মত উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিয়েই যেন করা হয়

ঢাকা শাপলা চত্ত্বরে হেফাজত ইসলামের সমাবেশে যেমনি ভাবে আওয়ামী লীগের নরপশুরা ঢুকে হেফাজত ইসলামে কিছু কর্মীকে ফুসলিয়ে তাদের সন্ন্যিকটে নিয়ে মেরে রক্তাক্ত করেছিল .. .. ইনশাআল্লাহ ! আল্লাহর অসীম রহমতে আগামীকাল যেন এই ভুল না হয় ।খুব সম্ভবত আজ রাত বারটার পর সকল মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেয়া হতে পারে , বা সমাভেস স্হলে মোবাইলের নেটওয়ার্ক দুর্বল করে দিতে পারে। তায় একা একা থাকবেননা।সকলেই সকলের দ্বায়িত্বশীলদের সাথে থাকবেন । রাস্তা-ঘাটের পরিচিতি লাভ করুন । অপরিচিত কেউ ডাক দিলে কোথাও যাবেন । চেহারার ধরন দেখে বুঝতে হবে লোকটি কি আওয়ামী লীগ নাকি অন্য কোন সংঘটনের । সন্দেহ হলে কোন দেরি করবেন না ,সাথে সাথে উওম-মধ্যম দিয়ে দিবেন । মাইর দিয়ে ছেড়ে দিবেন না ! মোবাইল ফোন এবং তার সাথে আর কে কে আছে বিস্তারিত রিমান্ডের মত তথ্য সংগ্রহ করে নিবেন । পরিশেষে , ভারত জানোয়ারদের বুলেট প্রতিহত করতে যা কি প্রয়োজন সব কিছু সম্পন্ন করতে ভুলবেন না

টিয়ার গ্যাসে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা থাকলে কী করবেন?

-------------------------------------------------

১. অর্ধ তরল এন্টাসিড এবং অর্ধেক পানির একটি মিশ্রন (স্প্রে) সাথে রাখবেন। তরল এন্টাসিড সব ওষুধের দোকানে পাওয়া যায়। এই মিশ্রন দিয়ে মুখে স্প্রে করলে আপনি টিয়ার গ্যাসের যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাবেন।

২. এছাড়াও সাথে টুথপেষ্ট বহন করতে পারেন। টুথপেষ্ট আপনার চোখের নিচে লাগিয়ে নিলে টিয়ার গ্যাসের যন্ত্রনা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন।

৩. লেবুর রস বা ভিনেগারে রুমাল ভিজিয়ে পলি ব্যাগে রাখাটা সবচেয়ে সহজ ও সহজলভ্য। ভিজা রুমাল মুখের চেপে শ্বাস নিলে টিয়ার গ্যাসের হাত থেকে রক্ষা পাবেন এবং এটা গ্যাস মাস্ক হিসেবে কাজ করবে।

৪. যদি কিছুই না থাকে সাথে, তাহলে কিছু কাগজে আগুন লাগিয়ে নিরাপদ দুরত্বে চোখের সামনে ধরুন। এতে জ্বলন কিছুটা হলেও কমবে।

৫. পানি-ভেজা রুমালও মন্দের ভাল হিসেবে কাজে দেয়। ভেজা রুমাল দিয়ে মুখমণ্ডল মুছলে ত্বকের জ্বলন কমবে। তবে অনেকে ভেজা রুমাল চোখে লাগাতে নিষেধ করেন।

৬. তবে সম্ভব হলে ভেজা রুমাল বা কাপড় সাথে রাখতে পারলে ভাল। এটলিইস্ট, টিয়ার গ্যাসের শেল (খুবই গরম থাকে) ভেজা কাপড় দিয়ে ধরে পুলিশের দিকে মারতে পারলে বুমেরাং হবে।

সাবধান ! সাবধান ! সাবধান !

সরকারের জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার কথা ছিলো ৩০ ডিসেম্বর । সেই তারিখটা পিছিয়ে এখন ২৯ ডিসেম্বর ফল ঘোষনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।

উদ্দেশ্য পরিস্কার--মানুষের দৃষ্টিকে ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করা, মিডিয়াকে ঐদিকে ব্যস্ত রাখা, কোন ঝামেলা হলে দু’একজন অভিভাবক/ছাত্র-ছাত্রীকে মেরে বিএনপি জামায়াতের ঘাড়ে দোষ চাপানো ।

তাই সকল অভিভাবক ও ছাত্র ছাত্রীদের প্রতি অনুরোধ “রোড ফর ডেমোক্রেসি” তে যারা অংশ নিবেন কেবল তারাই কাল রাস্তায় বের হবেন, না হলে রেজাল্ট আনতে কেউ ঢাকার রাস্তায় নামবেন না । প্রয়োজনে পরের দিন অথবা ইন্টারনেটে রেজাল্ট সংগ্রহ করবেন

যুবলীগের নেতা কর্মীরা, গাবতলী, আব্দাুল্লাপুর, বাবু বাজার ব্রিজ, সাইনবোর্ড/ যাত্রাবাড়ী, এলাকাতে মঞ্চ করেছে । তারা সেখানে অবস্থান নিবে সঙ্গে চলবে গানবাজনা আর খাওযা দাওয়া । তাই সাবধান হওয়া উচিত সকলকে। তারা হামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে ।

রিপোর্ট করুন

রাতের মধ্যে ঢাকায় যারা আছেন তাদের কে মোবাইলে মেসেজ দিন কাল রাস্তায় নামার জন্য। প্রতি জন কম পক্ষে ১০ জন মানুষকে মেসেজ দিন। আর কিছু নাহোক শুধু তামাশা দেখার জন্যও যদি মানুষ রাস্তায় নামে তাহলেই কেল্লা ফতে। ১০ লাখ বিপ্লবীর পাশে যদি ৪০ লাখ দর্শক থাকে তাহলে কোটি মানুষের মার্চ হিসেবে দেশী এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় কাভারেজ পাবে।

*** পুলিশ, বিডিআর, RAB এর উদ্দেশ্যে কড়া হুশিয়ারি দিন।শান্তিপূর্ণ মিছিলে গুলি চালিয়ে ওরা বাঁচতে পারবে না।

*** সহিংসতা হতেই পারে। পুরো পৃথিবী দেখছে যে আমাদের শান্তিপূর্ন কর্মসূচীতে ওরা কিভাবে বাধা দিয়ে সহিংস কর্মসূচী বানিয়ে ফেলছে। সুতরাং আর ভয় করে লাভ নেই। সহিংসতায় জিততে হবে। ছাত্রলীগ তো বলেই দিছে ওরা একটার বদলে ১০ টা গুলি ছুঁড়বে। সুতরাং ভালো প্রস্তুতি নিয়েই যেতে হবে। প্রথম ধাক্কায় যদি ওদের কোমর ভেঙ্গে ফেলা যায় তাহলে বিপ্লবের বাকি অর্ধেক সম্পন্ন হবে। ২৮ আগস্টের মত মার খেলে হেরে যাবেন। যে মূল্যই দিতে হয় হারা যাবে না। যে ৮টি পয়েন্ট ওরা দখলে রাখবে ঘোষনা দিছে তার দখল নিতেই হবে। এরপর প্বার্শবর্তী জেলাগুলো থেকে জনতা কে প্রয়োজনে মাইকিং করে ঢাকায় ঢুকাতে হবে।

*** সমাবেশ যে শুধু নয়া পল্টনেই করতে হবে তার কোনো মানে নেই। ওদের সব শক্তি নয়া পল্টন কেন্দ্রিক থাকবে। সুতরাং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গার কথা ও চিন্তা করা দরকার। বিকল্প আরো কয়েকটা জায়গা ঠিক করে রাখতে হবে। প্লান ১ না হলে ২ , ২ না হলে ৩, ৩ না হলে ৪ এভাবে।

*** নারী, শিশু, শিল্পী, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, অবসর প্রাপ্ত সেনা সদস্যদের হাতে ছোট ছোট পতাকা দিয়ে রাস্তায় নামানোর চেষ্টা করুন। ওরা উল্লেখযোগ্য সংখায় রাস্তায় থাকলে ওরা গুলি করতে পারবেনা।

*** ঢাকার রাস্তায় মোতায়েন আর্মির জোয়ান দের সাথে সংঘাতে যাওয়া যাবেনা। ওদের সাথে শুভেচছা বিনিময় করুন, হাতে ফুল তুলে দিন, জাতীয় পতাকা তুলে দিন। ওদের কাছে সাহায্য চান পুলিশ, বিডিআরের গুলি থেকে বাঁচানোর জন্য।

ইনসাল্লাহ ওরা আমাদের ফিরিয়ে দিবেনা।

সেনাবাহিনী গণতন্ত্রকামী জনগণের পাশেই আছে !!! সম্প্রতি কিছু ঘটনা থেকেই তা বোঝা যায় !!

১. লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে সেনাবাহিনীর বাধায় বাড়িতে অনুপস্থিত যুবদল নেতার যস্ত্রী-কন্যাকে

আটক করতে পারেনি পুলিশ

২. সিরাজগঞ্জে র‍্যাব ও পুলিশ ছাত্রদল কর্মীর বাড়িতে গিয়ে তাকে ও তার ভাইকে গুলি করতে

চাইলে সেনা কর্মকর্তার বাধা

৩.ঢাকার বংশালে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের লাঞ্ছিত করতে গেলে পুলিশকে

সেনাবাহিনীর আপত্তি, তারপর কথা কাটাকাটি

৪. ঢাকার মিরপুরে ১৮ দলের নেতার বাড়িতে ভাংচুর চালাতে গিয়ে সেনাবাহিনীর বাধার সম্মুখীন পুলিশ

৫.জয়পুরহাটে ১৮ দলের নেতাকর্মীদের উপর পুলিশী হামলার সময়ে জাতীয় পতাকা অবমাননা

ঘটলে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ, পুলিশের সাথে বাকবিতন্ডা।

বিষয়: বিবিধ

১৯৫৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File