<<<<জান্নাতুল বাকীতে সমাহিত উলামায়ে দেওবন্দ>>>>
লিখেছেন লিখেছেন সঠিক ইসলাম ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৩, ১০:৩৪:০২ রাত
আল্লাহরই প্রশংসা করি এবং শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করি প্রিয় প্রেরিত পুরুষের ওপর। অতঃপর।
জ্যোতির্ময় মহানগরী মদিনা অনেকানেক অনন্যপূর্ব বিশিষ্টতার অধিকারী একটি নগরী। এটি সেই মহানগরী যেখানে মহামহি, মহিপতি, বিশ্ববরিষ্ঠ মহামনিব, জগৎ-জাহানের শান্তিদূত মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম বিশ্রান্তি গ্রহণ করেছেন। এটি মামুলি কোনো শহর নয়, এটি একটি প্রীতিপদ পৌরনগরী; যা ঔন্নত্যের শ্রেষ্ঠ স্থান প্রাপিত হয়েছে। এখানে রাত্রদিবা জামায়াতে জামায়াতে ফেরেশতাবর্গ অবরোহণ করেন এবং প্রভুপ্রিয় মহানবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লামের ওপর শান্তি ও শুভেচ্ছার নানা উপহার-উপঢৌকন পেশ করেন। এই মহানগরী ভক্ত-অনুরক্তদের কেন্দ্রীয় তীর্থস্থান। এখানে তীর্থগমন, জীবন-মরণ ও হাসি-কান্নার আপনাই মজা রয়েছে। তা-ই তো হযরত ইমাম মালিক ইবনে আনাস রহিমাহুল্লাহ এখানে শুভসমাহিত হওয়ার এতোই অতিমিত অভিলাষী ছিলেন যে, তাঁর পক্ষে এই মহানগরী ছেড়ে কোথাও বেরুনো মোটেই সহনীয় ছিলো না।
জ্যোতির্ময় মহানগরী মদিনায় আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের সাথে মৃত্যুর পর জান্নাতুল বকিতে সমাধিস্থ হওয়া বড় বেশ সৌভাগ্যের ব্যাপার। এখানে হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লামের প্রিয় পরিবার-পরিজন সমাহিত রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লামের পিতৃব্য হযরত আব্বাস রাযিয়াল্লাহু আনহু; পুত্র: হযরত হাসান রাযিয়াল্লাহু আনহু, হযরত ইবরাহিম রাযিয়াল্লাহু আনহু, পুত্রী: হযরত উম্মু কুলসুম রাযিয়াল্লাহু আনহা, হযরত রুক্য়া রাযিয়াল্লাহু আনহা ও হযরত ফাতিমা রাযিয়াল্লাহু আনহা এবং তাঁর ফুফুরা বিশ্রাম গ্রহণ করেছেন। ইসলামের তৃতীয় ন্যায়নিষ্ঠ খলিফা হযরত ওসমান ইবনে আফ্ফান রাযিয়াল্লাহু আনহুসহ দশ সহস্রাধিক সম্মানিত সাহাবাবর্গ, অসংখ্য তাবিইন, তবে তাবিইন এবং অগুণিত সূরি, সৎ, শহিদ, সাধু ব্যক্তিবর্গ সমাহিত আছেন এখানে।
মুখ্যত জান্নাতুল বকিতে সমাধিস্থ হওয়ার মতো বড় বেশ সৌভাগ্যে ওলামায়ে দেওবন্দকেও মহান আল্লাহ পরিপূরিত হিস্যে দান করেছেন এবং বিরুদ্ধবাদীদেরকে সে-শুভদৃষ্টি থেকে বঞ্চিত করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দের প্রথম মহাপরিচালক আল্লামা শাহ মুহাম্মদ রফিউদ্দিন রহিমাহুল্লাহ জান্নাতুল বকিতে হযরত ওসমান গনি রাযিয়াল্লাহু আনহুর শিয়রে সমাধিস্থ হয়েছেন; যিনি দেওবন্দি রাসুলভক্তদের শীর্ষমণি ছিলেন।
শায়খুল হাদিস হযরত মাওলানা মুহাম্মদ যাকারিয়া রহিমাহুল্লাহও সাহাবায়ে কেরাম রাযিয়াল্লাহু আনহুমের চরণপ্রান্তে সমাধিস্থ আছেন। উস্তাযুল মুহাদ্দিসিন হযরত মাওলানা বদরে আলম মিরঠি রহিমাহুল্লাহ পবিত্রাত্মা নবীজায়াদের চরণতলে সমাহিত হয়েছেন, যেন সন্তান নিজেরই মাতৃপদপ্রান্তে শোয়ে আছেন। হযরত মাওলানা মুযাফ্ফর হুসাইন কান্ধলবি রহিমাহুল্লাহ হযরত ওসমান গনি রাযিয়াল্লাহু আনহুর খুব নিকটেই সমাধিস্থ হয়েছেন।
<<<<<জ্যোতির্ময় মহানগরী মদিনা ও জান্নাতুল বকির মর্যাদা>>>>>
হযরত আবু হুরায়রা রাযিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন,
«أُمِرْتُ بِقَرْيَةٍ تَأْكُلُ الْقُرَىٰ، يَقُوْلُوْنَ يَثْرِبُ، وَهِيَ الْـمَدِيْنَةُ، تَنْفِي النَّاسَ كَمَا يَنْفِي الْكِيْرُ خَبَثَ الْـحَدِيْدِ».
‘আমি এমন এক জনপদে আত্মনির্বাসিত হতে নির্দেশিত হই, যা অন্য সকল জনবসতির ওপর সর্বদা বিজয়ী হবে। লোকেরা লোকালয়টিকে ইয়াসরিব বলে জানে। এটি হল মদিনা মহানগরী। এটি অবাঞ্ছিত লোকদেরকে এমনভাবে তাড়িয়ে দেয়, যেভাবে ভাটি লোহার মরচে-মল বের করে দেয়।’(১)
عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنِ اسْتَطَاعَ أَنْ يَّمُوْتَ بِالْـمَدِيْنَةِ فَلْيَمُتْ، فَإِنِّيْ أَشْفَعُ لِـمَنْ يَّمُوتُ بِهَا».
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাযিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যে-ব্যক্তি মদিনায় মৃত্যুবরণ করতে পারে তাকে মদিনাতেই মরণ বরণ করা চায়। কেননা যে-ব্যক্তি মদিনায় মারা যাবে আমি তার জন্য সুপারিশ করবো।’(২)
عَنْ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَنَا أَوَّلُ مَنْ تَنْشَقُّ عَنْهُ الْأَرْضُ، ثُمَّ أَبُوْ بَكْرٍ ثُمَّ عُمَرُ، ثُمَّ آتِي أَهْلَ الْبَقِيْعِ فَيُحْشَرُوْنَ مَعِيْ، ثُمَّ أَنْتَظِرُ أَهْلَ مَكَّةَ حَتَّىٰ أُحْشَرَ بَيْنَ الْـحَرَمَيْنِ».
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাযিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘কিয়ামত দিবসে সর্বপ্রথম আমার সমাধিই বিদারিত হবে, আমি তখন সেখান থেকে বেরুবো। তারপর হযরত আবু বকর রাযিয়াল্লাহু আনহু তাঁর সমাধি থেকে বেরুবেন। তাঁর পরে হযরত ওমর রাযিয়াল্লাহু আনহু। এরপর জান্নাতুল বকিতে গমন করে সেখানে যারা সমাহিত আছেন তাঁদেরকেও সঙ্গে নেব। পরে মহিমায় মক্কার সমাধিস্থদের জন্য অপেক্ষা করবো। তারা মহিমাময় মক্কা ও জ্যোতির্ময় মদিনার মধ্যিপথে এসে আমার সাথে সমবেত হবেন।’(৩)
এখন ওলামায়ে দেওবন্দের সেসব সৌভাগ্যবান ব্যক্তিবর্গের নাম এখানে উল্লেখ করবো যা প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লামের সমাধিতে প্রশ্রান্তির সাথে সমাহিত আছেন এবং পবিত্র হাদিসের আলোকে বিশ্ববরিষ্ঠ মহামনিব মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লামের সুপারিশের যথা-উপযুক্ততা লাভে ধন্য হয়েছেন।
<<<জান্নাতুলবাকীতে ওলামায়ে দেওবন্দের মহামনীষীগণ>>>
১. হযরত মাওলানা শাহ আবদুল গনি মুহাদ্দিসে দেহলবি রহিমাহুল্লাহ,
২. হযরত মাওলানা মুযাফ্ফর হুসাইন রহিমাহুল্লাহ,
৩. হযরত মাওলানা শায়খ মুহাম্মদ মুযহির দেহলবি রহিমাহুল্লাহ,
৪. হযরত মাওলানা শাহ রফিউদ্দিন রহিমাহুল্লাহ,
৫. হযরত মাওলানা মুহাম্মদ আযম হুসাইন সিদ্দিকি খয়রাবাদি রহিমাহুল্লাহ,
৬. হযরত মাওলানা খলিল আহমদ সাহারনপুরি রহিমাহুল্লাহ,
৭. হযরত মাওলানা মুহাম্মদ সিদ্দিক মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
৮. হযরত মাওলানা সাইয়েদ আহমদ মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
৯. হযরত মাওলানা জমিল আহমদ মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
১০. হযরত মাওলানা শের মুহাম্মদ মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
১১. হযরত মাওলানা আবদুশ শাকুর দেওবন্দি রহিমাহুল্লাহ,
১২. হযরত মাওলানা শায়খ আবদুল হক নকশবন্দি মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
১৩. হযরত মাওলানা মুহাম্মদ মুসা মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
১৪. হযরত মাওলানা বদরে আলম মিরঠি মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
১৫. হযরত মাওলানা আবদুল গফুর আব্বাসি হাযারুবি মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
১৬. হযরত মাওলানা কারি ফতহে মুহাম্মদ পানিপতি রহিমাহুল্লাহ,
১৭. হযরত মাওলানা ইনআম করিম রহিমাহুল্লাহ,
১৮. হযরত মাওলানা আবদুল হান্নান রহিমাহুল্লাহ,
১৯. হযরত মাওলানা শায়খুল হাদিস যাকারিয়া মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
২০. হযরত মাওলানা কারি সাইয়েদ হাসান শাহ বুখারি হাযারুবি রহিমাহুল্লাহ,
২১. হযরত মাওলানা সাইয়েদ আবদুল আযিয রহিমাহুল্লাহ,
২২. হযরত মাওলানা হাফিয গোলাম মুহাম্মদ (বড় হাফিজ্জি) রহিমাহুল্লাহ,
২৩. হযরত মাওলানা সাইদ আহমদ খান রহিমাহুল্লাহ,
২৪. হযরত মাওলানা হাজি ড. শাহ হাফিযুল্লাহ সখরবি রহিমাহুল্লাহ,
২৫. হযরত মাওলানা সুফি মুহাম্মদ ইকবাল মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
২৬. হযরত মাওলানা আশিক ইলাহি বুলন্দশহরি রহিমাহুল্লাহ,
২৭. হযরত মাওলানা সাইয়েদ হাবিব মাহমুদ মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
২৮. হযরত মাওলানা মনযুর আহমদ আল-হুসাইনি রহিমাহুল্লাহ,
২৯. হযরত মাওলানা মুইনউদ্দিন হাযারুবি রহিমাহুল্লাহ,
৩০. হযরত মাওলানা রশিদউদ্দিন হামিদি রহিমাহুল্লাহ,
৩১. হযরত মাওলানা মাহমুদ আহমদ মুহাজিরে মাদানি রহিমাহুল্লাহ,
৩২. হযরত মাওলানা আবদুল কুদ্দুস দেওবন্দি রহিমাহুল্লাহ,
৩৩. হযরত মাওলানা আবদুল হক আব্বাসি রহিমাহুল্লাহ,
৩৪. হযরত মাওলানা মুহাম্মদ আবদুর রহমান আব্বাসি রহিমাহুল্লাহ,
৩৫. হযরত মাওলানা হাকিম বুনিয়াদ আলি রহিমাহুল্লাহ,
৩৬. হযরত মাওলানা আবদুল হক বিন্নুরি রহিমাহুল্লাহ,
৩৭. হযরত মাওলানা হামিদ মির্যা ফরগানি রহিমাহুল্লাহ,
৩৮. হযরত মাওলানা শাহ আবদুল করিম রহিমাহুল্লাহ (শাহ আবদুল গনি মুহাদ্দিসে দেহলবির ভাগিনা),
৩৯. হযরত আমাতুল্লাহ রহিমাহাল্লাহ (শাহ আবদুল গনি মুহাদ্দিসে দেহলবির বোন),
৪০. হযরত মাওলানা মুহাম্মদ হাশিম আল-বুখারি রহিমাহুল্লাহ,
৪১. হযরত মাওলানা আবদুল কুদ্দুস রহিমাহুল্লাহ (বাংলাদেশ),
৪২. হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাইল বর্মাওয়াসি রহিমাহুল্লাহ,
৪৩. হযরত মাওলানা মুহাম্মদ সিদ্দিক পাঠান রহিমাহুল্লাহ (মসজিদে নববির শিক্ষক),
৪৪. হযরত মাওলানা হাফিয গোলাম মুহাম্মদ রহিমাহুল্লাহ,
৪৫. হযরত মাওলানা সুফি মুহাম্মদ আসলাম রহিমাহুল্লাহ,
৪৬. হযরত মাওলানা কাযি নুর মুহাম্মদ আরকানি রহিমাহুল্লাহ,
৪৭. হযরত মাওলানা আহমদ রহিমাহুল্লাহ,
৪৮. হযরত মাওলানা লাআল মুহাম্মদ রহিমাহুল্লাহ,
৪৯. হযরত মাওলানা আবদুল হামিদ আল-মুযাহিরি রহিমাহুল্লাহ,
৫০. হযরত মাওলানা মুহাম্মদ কাসিম রহিমাহুল্লাহ (মাদরাসা তাহফিযুল কুরআন মদিনার অধ্যক্ষ),
৫১. হযরত মাওলানা শায়খ মুহাম্মদ দা আহমদ রহিমাহুল্লাহ,
৫২. হযরত মাওলানা শায়খ কামিল সিন্দি রহিমাহুল্লাহ,
৫৩. হযরত মাওলানা কারি আবদুর রশিদ লুধিয়ানবি রহিমাহুল্লাহ,
৫৪. হযরত মাওলানা কারি আবদুর রওফ রহিমাহুল্লাহ (মসজিদে নববির শিক্ষক),
৫৫. হযরত মাওলানা কারি আবদুর রহমান তুনসাবি রহিমাহুল্লাহ (মাদরাসা তাহফিযুল কুরআন মদিনার শিক্ষক),
৫৬. হযরত মাওলানা হাফিয গোলাম রাসুল রহিমাহুল্লাহ, মাদরাসা তাহফিযুল কুরআন মদিনার শিক্ষক),
৫৭. হযরত মাওলানা হাফিয কারি আবদুল গফুর রহিমাহুল্লাহ, মাদরাসা তাহফিযুল কুরআন মদিনার শিক্ষক),
৫৮. হযরত মাওলানা আবদুল মালিক মুরাদাবাদি রহিমাহুল্লাহ, মাদরাসা তাহফিযুল কুরআন মদিনার শিক্ষক),
৫৯. হযরত মাওলানা শায়খ মুহাম্মদ খাইয়াত রহিমাহুল্লাহ,
৬০. হযরত মাওলানা আবদুল আযিয মাশরিকি ইবনে হাকিম ফযল মুহাম্মদ (যিনি হযরত গঙ্গুহির ছাত্র এবং হযরত হাজি ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কীর খলিফা ছিলেন) রহিমাহুল্লাহ,
৬১. হযরত মাওলানা হাজি গোলাম হুসাইন রহিমাহুল্লাহ
ইন্টারনেট অবলম্বনে, কৃতজ্ঞতা স্বীকার: উরদু ব্লগার মুহাম্মদ রাশেদ হানাফির
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
লেখক: মু. সগির আহমদ চৌধুরী
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
মাসিক আত-তাওহীদ
চট্টগ্রাম,
মেইল:
______________________________________
তথ্য-সূত্র:
(১)
(ক) আল-বুখারি, আস-সহিহ, দারু তওকিন নাজাত, খ. ৩, পৃ. ২০, হাদিস: ১৮৭১;
(খ) মুসলিম, আস-সহিহ, দারু ইয়াহইয়ায়িত তুরাস আল-আরবি, বয়রুত, লেবনান, খ. ২, পৃ. ১০০৬, হাদিস: ৪৮৮ (১৩৮২)
(২) (ক) আহমদ ইবনে হাম্বল, আল-মুসনদ, মুআস্সিসাতুর রিসালা, বয়রুত, লেবনান, খ. ১০, পৃ. ৮০, হাদিস: ৮৫১৮;
(খ) আত-তিরমিযি, আল-জামিউল কবির = আস-সুনান, মুস্তফা আলবাবি অ্যান্ড সন্স পাবলিশিং অ্যান্ড প্রিন্টিং গ্রুপ, হলব, মিসর, খ. ৫, পৃ. ৭১৯, হাদিস: ৩৯১৭
(৩) আত-তিরমিযী, প্রাগুক্ত, খ. ৫, পৃ. ৬২২, হাদিস: ৩৬৯২
বিষয়: বিবিধ
২০১৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন